original_title
stringlengths
2
272
category
stringclasses
58 values
full_news
stringlengths
2
73.5k
sub_article
stringlengths
1
24.1k
semantic_title
stringlengths
2
255
lexical_title
stringlengths
4
240
random_title
stringlengths
3
255
লালবাজারে সিদ্দিকির সঙ্গে দেখা করতে বাধা চক্রবর্তীকে
state
লালবাজারে বন্দি বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকির সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হলো না সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য সুজন চক্রবর্তীকে দেখা করতে দেওয়া হলো না। পুলিশের আচরণে তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছেন চক্রবর্তী। মঙ্গলবার লালবাজারের বাইরে চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘জঙ্গলের রাজত্ব চলছে রাজ্যে। আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে আমি গিয়েছিলাম। আর কেউ ছিলেন না। পুলিশ বলল আইনজীবী বা পরিবারের লোক ছাড়া আর কাউকে দেখা করতে দেওয়া হবে না। বলেছিলাম, তা’হলে আইনজীবীকে অন্তত দেখা করতে দিন। কিন্তু আইনজীবীকেও দেখা করতে দেওয়া হয়নি।’’ চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘দুর্ব্যবহার করা হচ্ছে নৌশাদ সিদ্দিকি এবং তাঁর সঙ্গীদের সঙ্গে। অপরাধীরা রাজ্য চালাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে। এ চলতে পারে না।’’ ২১ জানুয়ারি ধর্মতলায় দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে সমাবেশের ডাক দিয়েছিল ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট, আইএসএফ। ভাঙরে দলের কর্মীদের সমাবেশে আসার পথে মারাত্মক হামলা করে তৃণমূল কংগ্রেস। নেতৃত্ব দিতে দেখা যায় তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামকে। ধর্মতলায় সমাবেশে বাধা দেয় পুলিশ। অথচ হাতিশালায় আক্রমণের সময় নিশ্চুপ হয়ে ছিল এই পুলিশই। নৌশাদ সিদ্দিকি সহ ১৮ জন আইএসএফ কর্মী এখন লালবাজারে পুলিশ হেপাজতে রয়েছেন। চক্রবর্তী মঙ্গলবার বলেন, ‘‘কী অপরাধ করেছেন ওঁরা। সমাবেশ করার অধিকার সব রাজনৈতিক দলেরই রয়েছে। যারা ওঁদের ওপর হামলা করল তারা দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে।’’ চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘নবান্নের নির্দেশে এই আচরণ দেখাচ্ছে রাজ্যের পুলিশ। এমনকি পরিবারের সদস্যসদের সঙ্গেও একান্তে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। এ রাজ্যের ভয়াবহ পরিস্থিতি চলবে। মাঠে নেমে লড়াই হচ্ছে। সে লড়াই চলবে।’’
ধর্মতলায় সমাবেশে বাধা দেয় পুলিশ অথচ হাতিশালায় আক্রমণের সময় নিশ্চুপ হয়ে ছিল এই পুলিশই নৌশাদ সিদ্দিকি সহ ১৮ জন আইএসএফ কর্মী এখন লালবাজারে পুলিশ হেপাজতে রয়েছেন চক্রবর্তী মঙ্গলবার বলেন, ‘‘কী অপরাধ করেছেন ওঁরা সমাবেশ করার অধিকার সব রাজনৈতিক দলেরই রয়েছে যারা ওঁদের ওপর হামলা করল তারা দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে’’ চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘নবান্নের নির্দেশে এই আচরণ দেখাচ্ছে রাজ্যের পুলিশ এমনকি পরিবারের সদস্যসদের সঙ্গেও একান্তে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এ রাজ্যের ভয়াবহ পরিস্থিতি চলবে
প্রেসিডেন্সিতেও মোদী কোয়েশ্চন দেখাতে বাধা
ডিএ মমতাকে দিতেই হবে: মালবাজারে চক্রবর্তী
ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হলো কালিঘাটের কাকুর ফোন
চতুর্থ দিনের খেলা শুরু
sports
স্পোর্টস ডেস্ক :  বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হয়েছে। শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লঙ্কানদের সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ২০ রান। শ্রীলঙ্কা এগিয়ে আছে ২৬২ রানে। এর আগে তৃতীয় দিনের শেষ বেলায় ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। ব্যাটিংয়ে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে বসে লঙ্কানরা। ওপেনার লাহিরু থিরিমান্নে ও ওয়ান ডাউনে নামা ওশাদা ফার্নান্ডোকে হারিয়ে ১৭ রানে দিন শেষ করেছিল স্বাগতিকরা। সংক্ষিপ্ত স্কোর: শ্রীলঙ্কা: ১ম ইনিংসে ১৫৯.২ ওভারে ৪৯৩/৭ ডিক্লে. দ্বিতীয় ইনিংস- ২০/২ বাংলাদেশ: ১ম ইনিংসে ৮৩ ওভারে ২৫১/১০ এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লঙ্কানদের সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ২০ রান
চতুর্থ দিন শেষে সুবিধাজনক অবস্থানে বাংলাদেশ
গরিব মানুষের হাতে নগদ টাকা দিলে তাঁরা বাঁচতেন, দেশও বাঁচত
জাতিসংঘের ‘বিরল’ বৈঠক ইউক্রেন সংকট নিয়ে
Find X5 সিরিজের পাশাপাশি ট্যাব আনতে চলেছে Oppo, জল্পনা তুঙ্গে
technology
Oppo আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী ফ্ল্যাগশিপ ফোন, Find X5 সিরিজ লঞ্চ করতে চলেছে। ওইদিন কোম্পানির তরফে আরও বেশ কয়েকটি ডিভাইস লঞ্চ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চীনা স্মার্টফোন কোম্পানিটি ইতিমধ্যেই একটি Weibo পোস্টে ইঙ্গিত দিয়েছে যে, আসন্ন এই লঞ্চ ইভেন্টে একটি স্মার্টওয়াচ ও একটি ট্রু ওয়্যারলেস স্টেরিও (TWS) ইয়ারবাড আত্মপ্রকাশ করবে। তবে এর পাশাপাশি Oppo তাদের প্রথম ট্যাবলেট ও এই ইভেন্টে লঞ্চ করবে বলে জল্পনা রয়েছে। যদিও Oppo Tablet-এর নাম এখনও জানা যায়নি। তবে জনপ্রিয় টিপস্টার, ডিজিটাল চ্যাট স্টেশন দাবি করেছেন, আগামী বছরে সংস্থাটি তাদের আসন্ন এই ট্যাবলেটের জন্য ColorOS অপারেটিং সিস্টেম ডেভেলপ করেছে। একে Huawei MatePad Pro 12.6 কে টেক্কা দিতে আনা হবে। এই ট্যাবলেটের নাম রাখা হতে পারে Oppo Pad। সন্ন ইয়ারফোনটির নাম রাখা হতে পারে Oppo Enco X2। এটি Enco X এর উত্তরসূরী হিসেবে আসবে। অন্যদিকে টিজারে যে ছবি দেখে গেছে, তা থেকে বলা যায় সংস্থার আপকামিং স্মার্টওয়াচটি Apple Watch-র মতো কিছুটা দেখতে লাগবে। এটি Oppo Watch 2 নামে আসতে পারে। আবার Oppo Find X5 ফোনে পাওয়া যেতে পারে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯০০০ প্রসেসর, ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৭ ইঞ্চি ২কে অ্যামোলেড ডিসপ্লে, ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট সহ ৫,০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ও ৩২ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Oppo teases new wireless buds smartwatch tablet to launch alongside oppo find x5 series
তবে এর পাশাপাশি Oppo তাদের প্রথম ট্যাবলেট ও এই ইভেন্টে লঞ্চ করবে বলে জল্পনা রয়েছে যদিও Oppo Tablet-এর নাম এখনও জানা যায়নি তবে জনপ্রিয় টিপস্টার, ডিজিটাল চ্যাট স্টেশন দাবি করেছেন, আগামী বছরে সংস্থাটি তাদের আসন্ন এই ট্যাবলেটের জন্য ColorOS অপারেটিং সিস্টেম ডেভেলপ করেছে একে Huawei MatePad Pro 12.6 কে টেক্কা দিতে আনা হবে
Oppo লঞ্চ করেছে  Find X5, Find X5 Pro এবং Find X5 Lite
Oppo লঞ্চ করেছে  Find X5, Find X5 Pro এবং Find X5 Lite
বেড়েছে কেবল দাম, বিদ্যুতের সঙ্কট রাজ্যজুড়ে
ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক হিন্দু মেয়ের, পিটিয়ে খুন দম্পতিকে
national
মুসলিম প্রতিবেশির ছেলের সঙ্গে চলে গিয়েছিল হিন্দু পরিবারের মেয়ে। সেই রাগে প্রতিবেশী দম্পতি আব্বাস এবং কামরুল নিশাকে খুনই করে ফেলল শওকত রামপালের পরিবার। উত্তর প্রদেশের সীতাপুরের এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিনজনকে। তবে ঘৃণা ছড়ানোর রাজনীতি সমাজে কত গভীর ক্ষত তৈরি করছে দেখিয়েছে সীতাপুর। পুলিশের বয়ানে জানানো হয়েছে যে ‘শওকত রামপালের মেয়ে রুবিকে অপহরণ করে আব্বাস ও কামরুলের ছেলে।’ গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন যে শওকত এবং রুবির সম্পর্ক প্রেমের। ২০২০’তে রুবিকে নিয়ে পালিয়েছিল তার প্রেমিক। সে তখন নাবালিকা। ফলে প্রেমিকের জেল হয়। ছাড়া পেয়ে কয়েকমাসের মধ্যে ফের রুবিকে নিয়ে পালায় এবং বিয়ে করে। ফের তার জেল হয়। পুলিশ জানিয়েছে, জেল থেকে ছেলেটি ছাড়া পাওয়ার পরই রামপাল পরিবার বদলা নেওয়ার চেষ্টায় ছিল। শুক্রবার রাতে আব্বাসের বাড়িতে হামলা হয়। দম্পতি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। রামপাল পরিবারের তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সেই রাগে প্রতিবেশী দম্পতি আব্বাস এবং কামরুল নিশাকে খুনই করে ফেলল শওকত রামপালের পরিবার উত্তর প্রদেশের সীতাপুরের এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিনজনকে তবে ঘৃণা ছড়ানোর রাজনীতি সমাজে কত গভীর ক্ষত তৈরি করছে দেখিয়েছে সীতাপুর পুলিশের বয়ানে জানানো হয়েছে যে ‘শওকত রামপালের মেয়ে রুবিকে অপহরণ করে আব্বাস ও কামরুলের ছেলে’ গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন যে শওকত এবং রুবির সম্পর্ক প্রেমের
ভিনজাতে সম্পর্ক ছেলের পিটিয়ে খুন বাবা-মা’কে
সেই জিট্টি ভাইয়ের সঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের যৌথ সম্পত্তি
পারিশ্রমিকের টাকা ফেরাচ্ছেন সামান্থা, হঠাৎ কী এমন হল অভিনেত্রীর?
ক্যালশিয়ামের কমবেশি
lifestyle
প্রত্যেক দিনের খাদ্যচাহিদায় ক্যালশিয়ামের গুরুত্বের কথা কমবেশি সকলেই জানি আমরা। কিন্তু তার কতটা পূরণ হয় রোজ? যাঁরা ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেন, তা অন্য কোনও বিপদ ডেকে আনবে না তো? যাঁরা দুধ কিংবা দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন না, তাঁরাই বা কী ভাবে ক্যালশিয়ামের জোগান নিশ্চিত করবেন? এমনই সব প্রশ্নের সমাধান জেনে রাখা দরকার। খেতে হবে মাপসই দুগ্ধজাত খাবার, মাছ, সবুজ আনাজ, ফলের মধ্যে কমলালেবু, পিয়ার, বেরি, কিউয়িতে ক্যালশিয়াম পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে। ক্যালশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেতে হবে। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে এ কথা বেশি করে প্রযোজ্য। তাঁরা অনেক সময়েই দুধ, দই, ছানা, ডিম ইত্যাদি সন্তানকে খাওয়ালেও নিজেরা খান না। ফলে চল্লিশের আশপাশ থেকেই অস্টিয়োপোরোসিসের মতো চেনা সমস্যা দেখা যায় ঘরে ঘরে। শুরু হয় ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেওয়া। ডায়াটিশিয়ান সুবর্ণা রায়চৌধুরী বললেন, ‘‘১৯ থেকে ৫০ বছর বয়সিদের ক্যালশিয়ামের প্রয়োজনীয়তা প্রত্যেক দিন কমবেশি ১০০০ মিলিগ্রাম। ৫১ থেকে ৭০ বছর বয়সি মহিলাদের এই প্রয়োজনীয়তা আবার ১২০০ মিলিগ্রাম। আড়াইশো মিলিলিটার দুধ, একটা ডিম, একশো-দেড়শো গ্রাম মাছ, একটু শাক-আনাজ আর একটা ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিলেই এই চাহিদা রোজ মিটিয়ে ফেলা সম্ভব।’’ এ বার প্রশ্ন হল, এই সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার সময়ে আমরা খেয়াল করি কি যে, তাতে ক্যালশিয়ামের মাত্রা কতখানি? ট্যাবলেট যদি ৫০০ মিলিগ্রামের হয়, তা হলে খাবার সেই মতো ব্যালান্স করতে হবে। অতিরিক্ত হলে হিতে বিপরীত হতে পারে। অতিরিক্ত ভাল নয় মাত্রাতিরিক্ত ক্যালশিয়াম শরীরে প্রবেশ করলে তা থেকে হতে পারে ক্যালশিয়াম ডিপোজ়িট। গলব্লাডার স্টোন, কিডনি স্টোন থেকে শুরু করে হার্টের সমস্যার মতো কঠিন অসুখও ডেকে আনতে পারে তা। বমি ভাব, গা হাত পা ফুলে যাওয়ার মতো প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিলেই সতর্ক হোন। খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট মিলিয়ে অতিরিক্ত ক্যালশিয়াম শরীরে প্রবেশ করছে না তো? গর্ভাবস্থায় অনেকেই ভালমন্দ খাওয়ার পাশাপাশি ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট খান। সঙ্গে অনেকে পাউডার বেসড ভিটামিন-মিনারেল সাপ্লিমেন্টও খেয়ে থাকেন। দৈনিক ১০০০ মিলিগ্রামের চাহিদা কোনও ভাবে পূরণ হয়ে গেলেই আর সাপ্লিমেন্টের দরকার পড়ে না, এটা মাথায় রাখা জরুরি। একটানা কোনও সাপ্লিমেন্ট খাওয়াই উচিত নয়। মাসতিনেক খেয়ে একটু বিরতি দিয়ে আবার শুরু করতে পারেন। সেই সময়ে খাবারের মাধ্যমে দৈনিক চাহিদা যাতে পূরণ হয়, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। দুধ না খেলে ল্যাকটোজ় ইনটলারেন্টরা সরাসরি দুধ খেতে না পারলেও দই, ছানা, চিজ় বা অন্য দুগ্ধজাত খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়াম পেতে পারেন। আবার দুগ্ধজাত কোনও খাবারই খেতে পারেন না যাঁরা, তাঁরা বেছে নিন সয়া-বেসড খাবার। সয়া মিল্ক, টোফু ইত্যাদির মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের চাহিদা পূরণ হতে পারে। শুধু ক্যালশিয়াম কেন, সব ধরনের খাবারের ক্ষেত্রেই ব্যালান্স রেখে ডায়েট তৈরি করা উচিত। তা হলে শরীরও থাকবে ভাবনাহীন।
শুরু হয় ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেওয়া ডায়াটিশিয়ান সুবর্ণা রায়চৌধুরী বললেন, ‘‘১৯ থেকে ৫০ বছর বয়সিদের ক্যালশিয়ামের প্রয়োজনীয়তা প্রত্যেক দিন কমবেশি ১০০০ মিলিগ্রাম ৫১ থেকে ৭০ বছর বয়সি মহিলাদের এই প্রয়োজনীয়তা আবার ১২০০ মিলিগ্রাম আড়াইশো মিলিলিটার দুধ, একটা ডিম, একশো-দেড়শো গ্রাম মাছ, একটু শাক-আনাজ আর একটা ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিলেই এই চাহিদা রোজ মিটিয়ে ফেলা সম্ভব’’ এ বার প্রশ্ন হল, এই সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার সময়ে আমরা খেয়াল করি কি যে, তাতে ক্যালশিয়ামের মাত্রা কতখানি? ট্যাবলেট যদি ৫০০ মিলিগ্রামের হয়, তা হলে খাবার সেই মতো ব্যালান্স করতে হবে অতিরিক্ত হলে হিতে বিপরীত হতে পারে অতিরিক্ত ভাল নয় মাত্রাতিরিক্ত ক্যালশিয়াম শরীরে প্রবেশ করলে তা থেকে হতে পারে ক্যালশিয়াম ডিপোজ়িট গলব্লাডার স্টোন, কিডনি স্টোন থেকে শুরু করে হার্টের সমস্যার মতো কঠিন অসুখও ডেকে আনতে পারে তা বমি ভাব, গা হাত পা ফুলে যাওয়ার মতো প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিলেই সতর্ক হোন
ব্রিটেনের রানী হবেন ক্যামিলা
বিমান ভাড়ায় থাকছে না কেন্দ্রের নজরদারি? কমবে কি টিকিটের দাম
মোবাইলের ব্যাটারিতে চার্জ কম থাকলেই ভাড়া বাড়াচ্ছে উবর, অভিযোগ যাত্রীদের
দেশের তারকাসন্তানরা এখানেই পড়ে, মাস গেলে স্কুলের খরচ কত, জানলে চমকে যাবেন
entertainment
প্রত্যেক বাবা-মায়ের স্বপ্ন থাকে, ছেলেমেয়েরা ভাল স্কুলে পড়বে। নুন আনতে পান্তা ফুরোনো পরিবারেও লক্ষ্য থাকে সাধ্যের বাইরে গিয়ে সন্তানকে বড় করা। আর তারকা পরিবারের কথা তো ছাড়াই যাক। তারকাসন্তানরা পড়ে দেশ-বিদেশের সেরা স্কুলগুলিতে। ভারতেও এমন স্কুলের সংখ্যা কম নয়। তবে তার মধ্যে তারকাদের প্রথম পছন্দ অম্বানীদের স্কুল। বিলাসবহুল শিক্ষাব্যবস্থা এবং উন্নত পড়াশোনার মান একসঙ্গে পেলে আর কী চাই! ২০০৩ সাল। শিল্পপতি মুকেশ অম্বানী তাঁর বাবার স্মরণে মুম্বইয়ে ধীরুভাই অম্বানী ইন্টারন্যাশনাল স্কুল চালু করেন। প্রতিষ্ঠাতা স্ত্রী নীতা অম্বানী ও মেয়ে ঈশা। দেশের বেশির ভাগ তারকাসন্তানই এই স্কুলে পড়াশোনা করে। বেসরকারি স্কুলের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় স্কুল এটিই। খুশি কপূর, জাহ্নবী কপূর থেকে শুরু করে সুহানা খান এই স্কুলেই ১২ বছর কাটিয়েছেন। এখন পড়ে শাহরুখ খানের ছোট ছেলে আব্রাম, ঐশ্বর্যার কন্যা আরাধ্যা-সহ আরও অনেকেই। যেমন বিলাসবহুল পরিবেশ, তেমনই ধীরুভাই অম্বানী ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মাসিক বেতন আকাশছোঁয়া। মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে এই স্কুলে ছেলেমেয়েদের পাঠানো স্বপ্নের মতো ব্যাপার। সূত্রের খবর, শিশু বিভাগ থেকে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের ফি ১.৫ লক্ষ টাকা। অষ্টম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের বার্ষিক ফি ৫ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির জন্য বার্ষিক ফি ১০ লক্ষ টাকা। স্কুলে কী এমন আছে, যার জন্য এখানে পড়ার খরচ এত? কৌতূহল অনেকেরই। জানা যায়, ভবিষ্যৎ তৈরি করে দেয় স্কুলের চৌহদ্দি। বিশাল অডিটোরিয়াম থেকে শুরু করে ল্যাবরেটরি, যোগসাধনার কক্ষ, বড় খেলার মাঠ, ব্যাডমিন্টন-বাস্কেটবল কোর্ট, ক্যারাটে কক্ষ— ক্লাসরুমের পাশাপাশি রয়েছে সব কিছু চর্চার সুযোগ। রয়েছেন পৃথিবীর সব ভাষায় দক্ষ প্রশিক্ষকরা। সব মিলিয়ে এই স্কুলে সন্তানদের পাঠিয়ে নিশ্চিন্ত ব্যস্ত তারকারা।
ভারতেও এমন স্কুলের সংখ্যা কম নয় তবে তার মধ্যে তারকাদের প্রথম পছন্দ অম্বানীদের স্কুল বিলাসবহুল শিক্ষাব্যবস্থা এবং উন্নত পড়াশোনার মান একসঙ্গে পেলে আর কী চাই! ২০০৩ সাল শিল্পপতি মুকেশ অম্বানী তাঁর বাবার স্মরণে মুম্বইয়ে ধীরুভাই অম্বানী ইন্টারন্যাশনাল স্কুল চালু করেন প্রতিষ্ঠাতা স্ত্রী নীতা অম্বানী ও মেয়ে ঈশা দেশের বেশির ভাগ তারকাসন্তানই এই স্কুলে পড়াশোনা করে বেসরকারি স্কুলের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় স্কুল এটিই খুশি কপূর, জাহ্নবী কপূর থেকে শুরু করে সুহানা খান এই স্কুলেই ১২ বছর কাটিয়েছেন
শিশু যে স্কুলবাজারের পুঁজি
সুরক্ষা বিধি শিকেয়, মাটি চাপা পড়ে মৃত্যু শ্রমিকের
আফগানিস্তানে ৮ আইএস যোদ্ধা নিহত
সম্পাদক সমীপেষু: ক্ষুধিত যৌবন
editorial
সুমন গুণের ‘আজীবন অভিযুক্ত হয়েছেন অশ্লীলতার দায়ে’ (রবিবাসরীয়, ২৮-১১) শীর্ষক প্রবন্ধ প্রসঙ্গে কিছু কথা। ইউরোপীয় সাহিত্যের মগ্নমনা পাঠক বুদ্ধদেব বসু ছিলেন জীবন-যৌবনের রহস্যসন্ধানী শিল্পী। মূলত মনস্তত্ত্বানুসারী, যৌন ভাবনাভিত্তিক প্রেম ও জীবনদর্শনের উপরে দাঁড়িয়ে তাঁর সাহিত্যভাবনা। তা প্রকাশের ভাষায় ছিল অভিব্যক্তির নিটোল পারিপাট্য। ‘রজনী হল উতলা’ গল্পেও নায়কের মনে বিচিত্র স্তর পরম্পরায় ফুটে উঠেছে ইন্দ্রিয়চেতন রোম্যান্টিকতা। এ গল্পে অশ্লীলতার অভিযোগের প্রসঙ্গে তিনি লিখেছিলেন, “নবযৌবনে আদিরস একটু উগ্র হয়েই প্রকাশ পায়, ও-গল্পেও তা-ই হয়েছিল, সেটা যে একটা অপরাধ এ-যুগে কারুরই তা মনে হবে না।....এ-নিন্দায় দমে যাওয়া দূরে থাক, আমি অত্যন্ত বেশি উৎসাহিত হয়ে উঠলাম।” কাজেই শুধু ‘সাড়া’ উপন্যাস বা এরা আর ওরা এবং আরো অনেকে গল্পগ্রন্থেই নয়, তাঁর প্রথম ও শেষ গল্পগ্রন্থের অনেক গল্পেই রয়েছে রোম্যান্টিকতার উচ্ছ্বাস এবং নর-নারীর আদিম জৈব রূপ। তবে তা শিল্পচেতনার স্বকীয়তায় ভাস্বর ও সমালোচক মহলে উচ্চ প্রশংসিত। কবি বুদ্ধদেব বসুও দেহজ কামনা বাসনা ও তৎপ্রসূত অনুভূতিকে স্বীকার করে প্রেমের শরীরী রূপকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। হয়তো তা ছিল নগরকেন্দ্রিক যান্ত্রিক সভ্যতার অভিঘাতের ফল, বা ফ্রয়েডীয় মনোবিজ্ঞানের প্রভাব। সেখানে দেহের দহন দ্বিধাহীন কণ্ঠে তীব্র আকুতিতে প্রকাশিত— “বাসনার বক্ষোমাঝে কেঁদে মরে ক্ষুধিত যৌবন,/ দুর্দম বেদনা তার স্ফুটনের আগ্রহে অধীর।/ রক্তের আরক্ত লাজে লক্ষবর্ষ-উপবাসী শৃঙ্গার-কামনা / রমণী-রমণ-রণে পরাজয়-ভিক্ষা মাগে নিতি;—” (বন্দীর বন্দনা)। দেহাশ্রয়ী প্রেমচর্যাকে সুদৃঢ় দার্শনিক ভিত্তিতে তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। সেই কারণেই শ্লীলতা-অশ্লীলতার প্রশ্নটি গৌণ। আসলে প্রেমের দেহীরূপ অনুভব করলেও শুধুমাত্র দেহবাদেই তিনি নিমজ্জিত থাকেননি, কামনার কারাগার থেকেও তিনি চেয়েছিলেন মুক্তি— “বিধাতা, জানো না তুমি কী অপার পিপাসা আমার/ অমৃতের তরে।” (বন্দীর বন্দনা)। সুদেব মাল খরসরাই, হুগলি চুপকথা রাজ্যের ৪২% মহিলা সায় দিয়েছেন বরেরা বৌ পেটাতেই পারেন। আশ্চর্য নয়, কারণ নির্যাতনকে অভ্যাস করিয়ে দেওয়া হয়েছে বহু কাল ধরেই। আমাদের লোককথায়, রূপকথায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন অজস্র উদাহরণ। মনে পড়ে, ‘সাত ভাই চম্পা’-তে সুয়োরানিরা ছোটরানির সন্তানদের মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল। ‘কিরণমালা’ গল্পে ছোটরানির বড় দিদিরা ছোটরানির তিন সন্তানকে মাটির ভাঁড়ে করে জলে ভাসিয়ে দিয়েছিল। শুধু রূপকথার গল্প বলেই তারা বেঁচে উঠে ‘অরুণ বরুণ কিরণমালা’ হয়। ‘কাঞ্চনমালা-কাঁকণমালা’ কিংবা ‘বুদ্ধু-ভুতুম’-এর গল্পে দেখা যায়, এক নারী বিপদে ফেলছে অন্য নারীকে, ধ্বংস করতে চাইছে তাকে। এ সব উদাহরণে পুরুষবাদীরা উল্লসিত হয়। সেই উল্লাসে চাপা পড়ে যায় মেয়েদের মুখনিঃসৃত প্রবাদ ‘হাতা হাতা হাতা/ খা সতীনের মাথা’ কিংবা ‘অসত কেটে বসত গড়ি/ সতীন কেটে আলতা পরি’-র মতো প্রবাদ। চিরকাল পুরুষরা, এবং পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী নারীরাও একে অপরকে বলে এসেছে— ‘দেখেছ, মেয়েরাই মেয়েদের শত্রু’। স্বামীর অত্যাচারে মেয়েদের সমর্থনের পিছনে নিহিত থাকে সেই অন্ধকার সময়, যখন মেয়েদের বাধ্য করানো হয়েছে সতীন প্রথাকে মেনে নিতে। কেন সব রূপকথার গল্পে ক্ষমা পেয়ে যায় সব পুরুষেরা, রাজারা, সুয়োরানি-দুয়োরানির বরেরা, কেবল নারীর ঈর্ষাকেই তীব্র, হিংস্র করে দেখানো হয়? কেন উমনো-ঝুমনোর মতো কন্যাসন্তান বিসর্জন দেওয়ার গল্প ব্রতকথার প্রলেপ পায়, ক্ষমা পেয়ে যায় সন্তানকে জঙ্গলে বিসর্জন দিয়ে আসা পিতা? ‘লক্ষ্মীর পাঁচালি’-র মতো নারীবিরোধী একটি গ্রন্থ আজও শিক্ষিত নারীরা অবলীলায় পাঠ করেন, পুরুষতন্ত্রের ধারক হয়ে ওঠে নারী নিজেই। আমাদের সব রূপকথা এবং লোককথার সংগ্রাহক কিন্তু পুরুষ। লালবিহারী দে, দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার, বিভূতিভূষণ গুপ্ত, সত্যচরণ চক্রবর্তী, কালীমোহন ভট্টাচার্য প্রমুখ পুরুষ সংগ্রাহকদের কাছে নারী কতটা নিজের অন্তরের কথা বলেছেন, সে প্রশ্ন থেকেই যায়। বা বললেও সমাজ তথা পুরুষতান্ত্রিক প্রথার বিরুদ্ধে গিয়ে গল্প বলেছেন কত জন? ‘লক্ষ্মীর পাঁচালি’র লিখিত রূপ তো পুরুষের হাতেই নির্মিত। কোনও নারী লিখিত ‘লক্ষ্মীর পাঁচালি’ কেউ কোনও দিন পাঠ করেছেন বা দেখেছেন কি? মাধুর্য, পুণ্য এবং পুজোর সঙ্গে পুরুষতন্ত্রকে মিশিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চিরকাল বাংলার সাহিত্য-সংস্কৃতিতে বিরাজ করেছে। অবন ঠাকুরের ‘ক্ষীরের পুতুল’-এও সেই একই ছক। রাজার অসহায়তা, সুয়োরানির দাপট এবং দুয়োরানির দুঃখ। কেন রাজা এক রানি, দুই রানি বা তিন রানি থাকতেও সাত রানিকে বিবাহ করেন এবং কেন তাঁদের এর পরেও সন্তান হয় না, এ সব জলের মতো ইঙ্গিত, যা মৌখিক-লিখিত সব সাহিত্যেই অস্বীকার করা হয়েছে। বহুবিবাহের মতো অপরাধের থেকে পাঠক এবং শ্রোতার মন ঘুরে গিয়ে তা সুয়োরানির ঈর্ষাকেই প্রাধান্য দিয়েছে শেষ পর্যন্ত। ‘টুনটুনির গল্প’ (উপেন্দ্রকিশোর রায় সংগৃহীত) বইয়ের কাহিনিগুলিতে রানিদের হাত থেকে দুষ্টু টুনটুনি উড়ে পালিয়ে গেলে রানিরা কতটা ভীত হয়ে ব্যাঙভাজা করে রাজাকে খাওয়ায়, তা আন্দাজ করা কঠিন নয়। আর তা ধরা পড়ে গেলে বিধান হয় রানিদের নাক কাটার। অর্থাৎ, গৃহকর্মে ত্রুটির শাস্তি সৌন্দর্যহানি। একমাত্র টুনটুনিই সেই সমব্যথী যে বোঝে রানিদের নয়, শাস্তি দরকার রাজার। নারী যখন পুরুষতন্ত্রকে ধারণ করে বলে, বরেরা বৌ পেটাতেই পারে, তখন তার অন্দরমহলে থাকে এ রকমই নানা সমীকরণ। পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে মুখ খোলার জন্য যতটা প্রস্তুত করানোর দরকার ছিল মেয়েদের, ততটা কি আমরা করতে পেরেছি? তাদের মুখে তাদের মনের কথা শোনার জন্যও যতটা প্রস্তুত হওয়া দরকার, আমরা তা-ও হতে পারিনি। ঈশা দেব পাল কলকাতা-৩২ বইয়ের বাক্স রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী তাঁর এক রচনায় দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন যে, এক বাড়িতে তিনি বিশ্রামের সময়ের জন্য একটি বই চাইলে গৃহকর্তা অনেক খোঁজার পর একটি পঞ্জিকা তাঁর হাতে তুলে দেন। ৯০-এর দশকেই বিশ্বখ্যাত ফ্র্যাঙ্কফুর্ট বইমেলায় বই ছাড়াও নাকি ‘বুককভার’ বিক্রি হত। অর্থাৎ, একটা ফাঁকা বাক্স, যার বাইরেটা অবিকল বইয়ের মুখ। লাইব্রেরির তাক উজ্জ্বল করে উদ্ভাসিত শেক্সপিয়র, সমারসেট মম, বার্নাড শ-এর বইয়ের আকারে ফাঁকা বাক্স। সভ্যতার মেকি কপটতার সাক্ষ্য। আজ পাশ্চাত্যে গ্রন্থাগারে যাতায়াত করে গুটিকয় মানুষ। ‘কিন্ডল’ ও ‘ই-বুক’-এর উজ্জ্বল অক্ষরেই এখন বহু পাঠকের বই পড়ার শখ সীমাবদ্ধ। সম্প্রতি দেখা গেল আর এক রকম চমক। দোকানে দেখলাম, দড়ি দিয়ে বাঁধা পর পর একটির উপর একটি করে রাখা সাত-আটটি বই। মলাটের পাতাটি নেই, এবং বইয়ের ধারটি ঠিক যেন বহু পুরনো বই, উইপোকা খুঁড়ে খেয়ে তছনছ করে দিলে যেমন দেখতে হয়, ঠিক তেমনই। আমাদের পূর্বপুরুষরা ঠিক এমনি করেই দড়ি দিয়ে গিঁট বেঁধে নিয়ে যেতেন বই বাঁধাইয়ের দোকানে, যাতে বইগুলো দীর্ঘায়ু হয়। আমেরিকার একটি শৌখিন জামাকাপড়ের দোকানে হঠাৎ বইয়ের সেই একই সাজ আকর্ষণ করল। এখানকার অনার্দ্র আবহাওয়া এবং শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থাপনা, কীটনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থায় বইয়ের এমন হাল হওয়ার তো কথা নয়! দড়িটি বহু বাঁধাই বইয়ের কৃষ্টির স্মৃতির ভাবালুতায় দিল টান। বহু পুরনো, দুষ্প্রাপ্য বই নয় তো? কিন্তু বিক্রেতা জানালেন, কৃত্রিম ভাবে বইয়ের এই ‘অ্যান্টিক লুক’ নাকি ঘর সাজানোর জন্যই তৈরি। কর্পোরেট অফিস নাকি দশ সেট পাঠিয়েছে দোকান সাজানোর জন্য। গৃহসজ্জার জন্য আতরে মাখানো কৃত্রিম ফুলের মতো, অতিথি কদর করবেন বহু ব্যবহারে জীর্ণ বইয়ের উত্তরাধিকারের গৌরব? দেখে মনে হল, দড়িটি শুধু বইগুলোকেই নয়, ফাঁস দিয়ে দিচ্ছে সমগ্র বিশ্বের বইপ্রেমীদের আবেগকে। শুভশ্রী নন্দী আটলান্টা, আমেরিকা
মূলত মনস্তত্ত্বানুসারী, যৌন ভাবনাভিত্তিক প্রেম ও জীবনদর্শনের উপরে দাঁড়িয়ে তাঁর সাহিত্যভাবনা তা প্রকাশের ভাষায় ছিল অভিব্যক্তির নিটোল পারিপাট্য ‘রজনী হল উতলা’ গল্পেও নায়কের মনে বিচিত্র স্তর পরম্পরায় ফুটে উঠেছে ইন্দ্রিয়চেতন রোম্যান্টিকতা এ গল্পে অশ্লীলতার অভিযোগের প্রসঙ্গে তিনি লিখেছিলেন, “নবযৌবনে আদিরস একটু উগ্র হয়েই প্রকাশ পায়, ও-গল্পেও তা-ই হয়েছিল, সেটা যে একটা অপরাধ এ-যুগে কারুরই তা মনে হবে না....এ-নিন্দায় দমে যাওয়া দূরে থাক, আমি অত্যন্ত বেশি উৎসাহিত হয়ে উঠলাম” কাজেই শুধু ‘সাড়া’ উপন্যাস বা এরা আর ওরা এবং আরো অনেকে গল্পগ্রন্থেই নয়, তাঁর প্রথম ও শেষ গল্পগ্রন্থের অনেক গল্পেই রয়েছে রোম্যান্টিকতার উচ্ছ্বাস এবং নর-নারীর আদিম জৈব রূপ তবে তা শিল্পচেতনার স্বকীয়তায় ভাস্বর ও সমালোচক মহলে উচ্চ প্রশংসিত কবি বুদ্ধদেব বসুও দেহজ কামনা বাসনা ও তৎপ্রসূত অনুভূতিকে স্বীকার করে প্রেমের শরীরী রূপকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন হয়তো তা ছিল নগরকেন্দ্রিক যান্ত্রিক সভ্যতার অভিঘাতের ফল, বা ফ্রয়েডীয় মনোবিজ্ঞানের প্রভাব সেখানে দেহের দহন দ্বিধাহীন কণ্ঠে তীব্র আকুতিতে প্রকাশিত— “বাসনার বক্ষোমাঝে কেঁদে মরে ক্ষুধিত যৌবন,/ দুর্দম বেদনা তার স্ফুটনের আগ্রহে অধীর/ রক্তের আরক্ত লাজে লক্ষবর্ষ-উপবাসী শৃঙ্গার-কামনা / রমণী-রমণ-রণে পরাজয়-ভিক্ষা মাগে নিতি;—” (বন্দীর বন্দনা) দেহাশ্রয়ী প্রেমচর্যাকে সুদৃঢ় দার্শনিক ভিত্তিতে তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন সেই কারণেই শ্লীলতা-অশ্লীলতার প্রশ্নটি গৌণ আসলে প্রেমের দেহীরূপ অনুভব করলেও শুধুমাত্র দেহবাদেই তিনি নিমজ্জিত থাকেননি, কামনার কারাগার থেকেও তিনি চেয়েছিলেন মুক্তি— “বিধাতা, জানো না তুমি কী অপার পিপাসা আমার/ অমৃতের তরে” (বন্দীর বন্দনা) সুদেব মাল খরসরাই, হুগলি চুপকথা রাজ্যের ৪২% মহিলা সায় দিয়েছেন বরেরা বৌ পেটাতেই পারেন আশ্চর্য নয়, কারণ নির্যাতনকে অভ্যাস করিয়ে দেওয়া হয়েছে বহু কাল ধরেই আমাদের লোককথায়, রূপকথায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন অজস্র উদাহরণ মনে পড়ে, ‘সাত ভাই চম্পা’-তে সুয়োরানিরা ছোটরানির সন্তানদের মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল ‘কিরণমালা’ গল্পে ছোটরানির বড় দিদিরা ছোটরানির তিন সন্তানকে মাটির ভাঁড়ে করে জলে ভাসিয়ে দিয়েছিল শুধু রূপকথার গল্প বলেই তারা বেঁচে উঠে ‘অরুণ বরুণ কিরণমালা’ হয়
সম্পাদক সমীপেষু: পৈশাচিক অপরাধ
সম্পাদক সমীপেষু: লবণে তিক্ত জীবন
সম্পাদক সমীপেষু: ভোটের স্মৃতি
৬৫-র উপরে বেরনো বারণ, বেলা শেষে কী বলছেন ওঁরা
editorial
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়: হাজার হাজার লোক আছেন ৬৫ বছরের উপর। এখন এই অবস্থায় যে ভাবে যতটুকু করতে পারব ততটুকুই করব। তার বেশি হলে পারব না। এ ভাবেসম্ভবপর নয় আমাদের দেশে, আমাদের সিস্টেমে। কী ভাবে হবে? তবে জিনিসটা তো ভয়ঙ্কর। মহামারীর রূপ নিয়েছে করোনা। সেখানে কিছু তো করার চেষ্টা করতে হবে। আমাদের মতো দেশে এর থেকে বেশি কিছু করা সম্ভব নয়। আমাদের মতো দেশেলোকে বাসে উঠবে বা যে কোনও গণ পরিবহণে, সেখানে কি যথাযথ ভাবে ডিজইনফেক্ট করা যাবে? যাবে না। বরং, যা নিয়মকানুন করার চেষ্টাহচ্ছে, তা করাই ভাল। তা না করে হাত গুটিয়ে বসে থাকলে কি হবে? ওই ধরনের নির্দেশিকা এলে তা মানতে হবে। মাধবী মুখোপাধ্যায়: সবই তো বন্ধ হয়ে আছে। নানা প্রোগ্রাম বন্ধ। আমিও তো এই ৬৫-র উপরের দলে। এই যে সব বন্ধ থাকার ফলে আমরা যারা দিন আনি দিন খাই আমাদের চলবে কী করে? আমরা বয়স্ক হলেও আমাদের তো কোনও পেনশন নেই। আচ্ছা, ঘর থেকে না হয় না বেরোলাম, কাজ না হয় না করলাম, তা হলে বিকল্প কী? ৬৫-র উপরের মানুষ তো প্রচুর। তবে একটা কথা মানতেই হবে, সবার উপরে মানুষ সত্য। মানুষের যদি এতে ভাল হয় তা হলে এই নির্দেশিকা আমাদের মানতেই হবে। আমি মানতে বাধ্য। মানবিকতা মেরে ফেলে তো আমি বেরতে পারব না! শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়: মুশকিল হল, আমি তো হাঁটাহাঁটি করি। না বেরলে তো হাঁটাহাঁটি হবে না। তবে এটা একটা ভাল নির্দেশিকা। আমার শুনতে খারাপ লাগছে না। বয়স্কদের প্রতি রাষ্ট্র যথেষ্ট সচেতনতা দেখাচ্ছে, এটা তো ভাল। এবং এটা সত্যিই যে, অনেকে অসাবধানী আছেন। তাঁরা বাইরে যান এবং অনেক লোকের সঙ্গে মিশে ফেলেন। অজান্তেই তো সংক্রমণ হয়ে যায়। ফলে একটা দিক থেকে এটা ভাল নির্দেশিকা। তবে ৬৫ বছরের উপরে এমন অনেক মানুষ আছেন যাঁরা তৃণমূল স্তরের মানুষ, প্রান্তিক মানুষ, যাঁদের খেটে খেতে হয়, তাঁরা কী করবেন? তাঁদের বাধ্য হয়েই বেরতে হবে। রুজি-রোজগারের ব্যাপার আছে। আবার অনেকে স্বামী-স্ত্রী একা থাকেন, তাঁরা না বেরলে খাবেন কী? তা হলে রাষ্ট্র তাঁদের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিক। তা হলে এই নির্দেশিকার একটা মানে হয়। তা না হলে তো মুশকিল। বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে। বিদেশে যেমন প্রতিবেশীরা খাবার দিচ্ছে করোনা-আক্রান্তদের, রাষ্ট্রের পক্ষে তো সত্যিই সম্ভব নয়। কিন্তু আমি এই নির্দেশিকাকে স্বাগত জানাচ্ছি। কিন্তু আমাদের মতো দেশে এটা প্রয়োগ করা হবে কী করে? সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়:আমি এই নির্দেশিকা মানব না। কারণ বয়স নয়, ফিটনেস দেখতে হবে। ২২ বছর বয়সী ছেলেকেও দেখাতে পারি যে কিনা ধুঁকছে। আবার ৭৫ বছরের লোকও আছেন যিনি পাহাড়ে যাচ্ছেন। আসল হল ফিটনেস। বয়স নয়। তাই আমাকে ঘরে বসে থাকতে বললে আমি তা মানতে পারব না। গৌতম সরকার:সতর্কতা অবশ্যই আমি অবলম্বন করব। তবে আমি ঘরবন্দি থাকব না। আমার এমার্জেন্সি কাজ আমি করবই। কারওর শরীর খারাপ শুনলে কি আমি ঘরে বসে থাকব? প্রতি সকালে আমি মর্নিংওয়াক, যোগব্যায়াম, ওয়ার্ম আপ করি। এটা আমার অভ্যাস। এই অভ্যাস করেই তো আমি সুস্থ রয়েছি। সেই অভ্যাস বদলাবো কেন? জয়দীপ মুখোপাধ্যায়:সরকারের তরফ থেকে যখন নোটিফিকেশন দেওয়া হয়েছে, তখন তা মেনে চলব। আমার টেনিস অ্যাকাডেমি ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধই রয়েছে। দিন দু’য়েকের মতো বাজারও করা হয়ে গিয়েছে। আমরা সতর্কতা অবলম্বন করছি। হাত ধুচ্ছি। যা বলা হচ্ছে, সবই মেনে চলছি। আমি মর্নিংওয়াক করি না। বাড়িতে আমার জিম রয়েছে। সেখানেই বিকেলে এক্সারসাইজ করব।
বিদেশে যেমন প্রতিবেশীরা খাবার দিচ্ছে করোনা-আক্রান্তদের, রাষ্ট্রের পক্ষে তো সত্যিই সম্ভব নয় কিন্তু আমি এই নির্দেশিকাকে স্বাগত জানাচ্ছি কিন্তু আমাদের মতো দেশে এটা প্রয়োগ করা হবে কী করে? সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়:আমি এই নির্দেশিকা মানব না কারণ বয়স নয়, ফিটনেস দেখতে হবে ২২ বছর বয়সী ছেলেকেও দেখাতে পারি যে কিনা ধুঁকছে আবার ৭৫ বছরের লোকও আছেন যিনি পাহাড়ে যাচ্ছেন আসল হল ফিটনেস বয়স নয় তাই আমাকে ঘরে বসে থাকতে বললে আমি তা মানতে পারব না গৌতম সরকার:সতর্কতা অবশ্যই আমি অবলম্বন করব তবে আমি ঘরবন্দি থাকব না আমার এমার্জেন্সি কাজ আমি করবই কারওর শরীর খারাপ শুনলে কি আমি ঘরে বসে থাকব? প্রতি সকালে আমি মর্নিংওয়াক, যোগব্যায়াম, ওয়ার্ম আপ করি এটা আমার অভ্যাস এই অভ্যাস করেই তো আমি সুস্থ রয়েছি সেই অভ্যাস বদলাবো কেন? জয়দীপ মুখোপাধ্যায়:সরকারের তরফ থেকে যখন নোটিফিকেশন দেওয়া হয়েছে, তখন তা মেনে চলব আমার টেনিস অ্যাকাডেমি ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধই রয়েছে দিন দু’য়েকের মতো বাজারও করা হয়ে গিয়েছে আমরা সতর্কতা অবলম্বন করছি হাত ধুচ্ছি
নেটফ্লিক্সের খরচ মাত্র ৬৫ টাকা?
ভুল ধারণা থেকেই বিদ্বেষ শুরু
‘বিদ্রোহী’ অর্জুনকে কি সামলে ফেলল বিজেপি? মোদীর মন্ত্রীর বৈঠকে ‘সন্তুষ্ট’ সাংসদ
এখনও মুখ্যমন্ত্রী বাছাই করে উঠতে পারল না কংগ্রেস
national
কর্ণাটকের জয়ের নেপথ্যে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এবং কর্ণাটক প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি ডিকে শিবকুমার। দুইজনেই এখন মুখ্যমন্ত্রীত্বের দাবি জানাচ্ছেন। এবং দুই প্রবল প্রতিপক্ষের মধ্যে থেকে একজনকে বেছে নিতে ঘোর বেকায়দায় পড়েছে কংগ্রেস হাইকমান্ড। সেই দ্বন্দের জেরে মঙ্গলবার সন্ধ্যা অবধি কর্ণাটকের মুখ্যমন্তী বাছাই করে উঠতে পারেনি কংগ্রেস। ইতিমধ্যেই শিবকুমার এবং সিদ্দারামাইয়া দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ এআইসিসি সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শিবকুমার। আধাঘন্টার কাছে চলে বৈঠক। তিনি বেরিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই খাড়গের বাসভবনে পৌঁছন সিদ্দারামাইয়া। কংগ্রেস সূত্রে খবর, দুই নেতাই শীর্ষ নেতৃত্বকে নিজেদের গুরুত্ব তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। দুইজনেরই দাবি, তাঁদের সঙ্গে সিংহভাগ বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। অপরদিকে কংগ্রেসের তরফে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচনের জন্য সমস্ত বিধায়কের ভোট নেওয়া হয়েছে গোপন ব্যালটে। সেই ভোটের ফল এখনও সামনে আনেনি কংগ্রেস হাইকমান্ড। যদিও হাওয়ায় গুঞ্জন, ৬০ শতাংশের বেশি বিধায়ক মুখ্যমন্ত্রী পদে সিদ্দারামাইয়াকে সমর্থন জানিয়েছেন। অপরদিকে শিবকুমার এবং সিদ্দারামাইয়ার সঙ্গে বৈঠকের আগে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেড় ঘন্টা ধরে বৈঠক করেন খাড়গে। সেই বৈঠকে এআইসিসি’র তরফে কর্ণাটকের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কেসি বেণুগোপালও উপস্থিত ছিলেন বলে খবর। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্নের মীমাংসা হয়ে গিয়েছে। অপরদিকে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিবকুমার জানিয়েছেন, কর্ণাটকে দলের জয়ে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন তিনিই। যদিও একইসঙ্গে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, দল তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী না বাছলেও তিনি কোনও দলবিরোধী কাজ করবেন না। যদিও এটা আশ্বাসবাণী না প্রচ্ছন্ন হুমকি, ইতিমধ্যেই উঠতে শুরু করেছে সেই প্রশ্ন।
এবং দুই প্রবল প্রতিপক্ষের মধ্যে থেকে একজনকে বেছে নিতে ঘোর বেকায়দায় পড়েছে কংগ্রেস হাইকমান্ড সেই দ্বন্দের জেরে মঙ্গলবার সন্ধ্যা অবধি কর্ণাটকের মুখ্যমন্তী বাছাই করে উঠতে পারেনি কংগ্রেস ইতিমধ্যেই শিবকুমার এবং সিদ্দারামাইয়া দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ এআইসিসি সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শিবকুমার আধাঘন্টার কাছে চলে বৈঠক তিনি বেরিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই খাড়গের বাসভবনে পৌঁছন সিদ্দারামাইয়া কংগ্রেস সূত্রে খবর, দুই নেতাই শীর্ষ নেতৃত্বকে নিজেদের গুরুত্ব তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন
বিভৎস স্মৃতি ফেরাতে নারাজ কংগ্রেস, জয়ীদের আগলাতে কী উদ্যোগ রাহুলদের?
মুখ্যমন্ত্রীর দেখা পেলেন না চাকরি প্রার্থীরা
হাঁসফাঁস গরমে মুখে রুচি নেই, সঙ্গে দোসর পেটফাঁপা, কোন উপায়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন?
Instagram স্টোরি লিঙ্ক ফিচার, জেনে নিন বিস্তারিত
technology
Instagram এখন সকল অ্যাকাউন্টে স্টোরি লিঙ্ক যুক্ত করার ফিচার নিয়ে এসেছে। আগে এই স্টোরি লিঙ্ক অ্যাড করার ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ফলোয়ার আছেন এমন ইউজারদের জন্যই এই সুবিধা উপলব্ধ ছিল। এবার থেকে সকল ইন্সটা ইউজাররা এই সুবিধা পেতে পারবেন। এছাড়াও আগে কেবল ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টেই এই সুবিধা উপলব্ধ ছিল। সংস্থা এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, ‘বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষজন দেখিয়েছেন কীভাবে তথ্য এবং জ্ঞানের ভান্ডার সকলের মধ্যে ভাগ করে তার বিস্তার ঘটানো যায়, এবং তা সমাজকে কীভাবে অনুপ্রানিত করে। লিঙ্ক শেয়ারিং এর মাধ্যমে অনেক সহজেই এটা করা সম্ভব। তাই আমরা সকলের অ্যাক্সেসের  জন্য লিঙ্ক শেয়ারিং অপশন উন্মোচিত করলাম’। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে আপনি আপনার ইন্সটাগ্রাম স্টোরিতে লিঙ্ক শেয়ার করবেন। ধাপ ১: প্রথমে, ইনস্টাগ্রামে আপনার স্টোরিতে কন্টেন্ট ক্যাপচার বা আপলোড করুন। ধাপ ২: উপরের নেভিগেশন বার থেকে স্টিকার টুলটি নির্বাচন করুন। ধাপ ৩: আপনার পছন্দসই লিঙ্ক যোগ করতে আপনাকে এখন “লিঙ্ক” স্টিকারে ট্যাপ করতে হবে। এর পরে, আপনাকে “সম্পন্ন”(Done) বাটনে আবার আলতো চাপতে হবে। ধাপ ৪: আপনি আপনার স্টোরির যেকোনো জায়গায় স্টিকার রাখতে পারেন এবং রঙের বৈচিত্র দেখতে স্টিকারে ট্যাপ করতে পারেন। ইনস্টাগ্রাম তার সর্বশেষ ব্লগ পোস্টে নিশ্চিত করেছে যে এটি ইতিমধ্যেই স্টিকারটি কাস্টমাইজ করার উপায়গুলি নিয়ে কাজ শুরু করেছে যাতে ব্যবহারকারীরা আপনার লিঙ্কটি ট্যাপ করলে আরও স্পস্ট ভাবে কন্টেন্টটি দেখতে পারেন। একই সঙ্গে সংস্থা জানিয়েছে, যে সকল অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা হয়েছে সেইসকল ইউজার এই স্টোরি লিঙ্ক অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Technology instagram now allow anyone to share link in stories
সংস্থা এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, ‘বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষজন দেখিয়েছেন কীভাবে তথ্য এবং জ্ঞানের ভান্ডার সকলের মধ্যে ভাগ করে তার বিস্তার ঘটানো যায়, এবং তা সমাজকে কীভাবে অনুপ্রানিত করে লিঙ্ক শেয়ারিং এর মাধ্যমে অনেক সহজেই এটা করা সম্ভব তাই আমরা সকলের অ্যাক্সেসের  জন্য লিঙ্ক শেয়ারিং অপশন উন্মোচিত করলাম’ একনজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে আপনি আপনার ইন্সটাগ্রাম স্টোরিতে লিঙ্ক শেয়ার করবেন ধাপ ১: প্রথমে, ইনস্টাগ্রামে আপনার স্টোরিতে কন্টেন্ট ক্যাপচার বা আপলোড করুন
স্টোরিতে যুক্ত হতে চলেছে ভয়েস, ইমেজ রিপ্লাই! নয়া ফিচার নিয়ে হাজির Instagram
Instagram বিভ্রাট, সমস্যার মুখোমুখি কোটি কোটি ইউজার!
পপ আপ সেলফি নয়, অত্যাধুনিক প্রসেসরে বাজার মাত রেডমির
চালক লোকেশনে পৌঁছনোর পর রাইড বাতিল করলেও টাকা কাটবে না Uber! তবে রয়েছে বিশেষ শর্ত
lifestyle
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আপনি যদি অ্যাপ ক্যাব বুক করার পর চালক লোকেশনে পৌঁছনোর পর একেবারে শেষ মুহূর্তে রাইড বাতিল করেন, সেজন্য গুনতে হয় ক্যানসেলেশন ফি। যাঁরা উবেরের মতো অ্যাপ ক্যাবে যাতায়াত করেন, তাঁদের সকলেরই একথা জানা। আর এই বিষয়ে সংস্থার তরফে জানানো হয়, যেহেতু চালকরা নিজেদের সময় ও জ্বালানি খরচ করে গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছিলেন তাই তাঁদের ভাড়ার টাকা দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই ধারণা সব সময় ঠিক নয়। একেবারে শেষ মুহূর্তে রাইড বাতিল করলেও কোনও অতিরিক্ত টাকা গুনতে হবে না! উবের ইন্ডিয়াই (Uber India) একথা জানিয়েছে। তবে সবক্ষেত্রে নয়, কোনও কোনও বিশেষ ক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য। উবের জানিয়েছে, যাত্রীদের নিরাপত্তাই তাদের অগ্রাধিকার। আর এই প্রসঙ্গে ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ায় উবেরের কাস্টমার এক্সপিরিয়েন্স ডিরেক্টর মানসী চাড্ডা জানিয়েছেন, যদি কোনও যাত্রী চালককে দেখার পর অথবা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের পর নিজেকে নিরাপদ মনে না করেন তাহলে তিনি রাইড বাতিল করলেও তাঁর থেকে কোনও বাড়তি অর্থ নেওয়া হয় না। তাঁর কথায়, ”নিরাপত্তাই উবেরের কাছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনারা যদি নিরাপত্তার অভাব অনুভব করেন, তাহলে চালক লোকেশনে পৌঁছনোর পরও তা বাতিল করতে পারেন।” সেই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, সেক্ষেত্রেও প্রথমে ক্যানসেলেশন ফি নেওয়া হয়। কিন্তু যদি সংশ্লিষ্ট যাত্রী সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে দেন, তিনি টাকাটা রিফান্ড চান। এবং সেজন্য কারণ হিসেবে নিরাপত্তার সংকটকে দেখান, তাহলে দ্রুত সেই টাকা তাঁকে ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়। Highlights
তাই আপনারা যদি নিরাপত্তার অভাব অনুভব করেন, তাহলে চালক লোকেশনে পৌঁছনোর পরও তা বাতিল করতে পারেন” সেই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, সেক্ষেত্রেও প্রথমে ক্যানসেলেশন ফি নেওয়া হয় কিন্তু যদি সংশ্লিষ্ট যাত্রী সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে দেন, তিনি টাকাটা রিফান্ড চান এবং সেজন্য কারণ হিসেবে নিরাপত্তার সংকটকে দেখান, তাহলে দ্রুত সেই টাকা তাঁকে ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়
ট্রেনের টিকিট হোক অথবা ফ্লাইট বুকিং, গ্রাহকদের জন্য নয়া সুবিধা আনতে চলেছে Uber
নৃত্য পরিচালক মাসুম বাবুল মারা গেছেন
দানাশস্যের দাম চড়ছেই, নিম্ন আয়ের জন্য মূল্যবৃদ্ধির হার বেশি
Yamaha FZ-S FI V4: নতুন রঙে এল ইমাহার এই বাইক, দাম রাখা হয়েছে ১.২৮ টাকা
technology
Bikes: উৎসবের মরসুমের আগে ইয়ামাহা FZ-S FI V4 নেকেড রোডস্টার বাইক দুটি নতুন রঙে বাজারে এনেছে। Yamaha FZ-S FI V4 এখন ডার্ক ম্যাট ব্লু ও ম্যাট ব্ল্যাক পেইন্ট স্কিমে লঞ্চ করা হয়েছে। এই দুটি নতুন রঙের সঙ্গে FZ-S FI V4-এর এক্স-শোরুম মূল্য দিল্লিতে রাখা হয়েছে  1,28,900 টাকা। উৎসবের মরসুমে এসেছে নতুন রঙইয়ামাহার ধারণা, নতুন রঙের বাইকগুলি উৎসবের মরসুমে FZ-S FI V4-এর বিক্রি বাড়াতে সাহায্য করবে। এক বিবৃতিতে কোম্পানি বলেছে, FZ-S FI V4-এর নতুন রঙ গ্রাহকদের একটি অনন্য অভিজ্ঞতা দেবে। FZ সিরিজের মূল লক্ষ্যই হল বাইকপ্রেমীদের আরও ভা সার্ভিসের এক্সপিরিয়েন্স দেওয়া। কতটা শক্তিশালী ইঞ্জিনগ্রাহকরা এবার থেকে এই বাইকের মেটালিক গ্রে, ম্যাজেস্টি রেড এবং মেটালিক ব্ল্যাকের মতো রঙগুলি বেছে নিতে পারবেন।  মোটরসাইকেলটিকে পাওয়ার দেওয়ার জন্য এতে রয়েছে একটি 149cc সিঙ্গল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন, যা 7,250rpm-এ 12.4PS শক্তি এবং 5,500rpm-এ 13.3Nm পিক টর্ক জেনারেট করে৷ কী কী বৈশিষ্ট্য রয়েছে বাইকেএই মোটরসাইকেলের বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে ট্র্যাকশন কন্ট্রোল সিস্টেম (TCS), রেয়ার ডিস্ক ব্রেক সহ সামনের অংশে সিঙ্গল চ্যানেল ABS, মাল্টি-ফাংশনাল LCD ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, LED হেডলাইট, টায়ার হাগিং রিয়ার মাডগার্ড, লোয়ার ইঞ্জিন গার্ড এবং ব্লুটুথ সক্ষম Y-Connect অ্যাপ। সাথে কানেক্টিভিটি পাওয়া যাচ্ছে। কার সঙ্গে হবে প্রতিযোগিতা ?এই বাইকটি Bajaj Pulsar 150 এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, যা একটি স্ট্রিট বাইক । এই বাইকটি 2টি ভেরিয়েন্ট এবং 6টি রঙে পাওয়া যায়। Pulsar 150-এর এক্স-শোরুম দাম 1,13,755 টাকা থেকে শুরু। Bajaj Pulsar 150-এ 149.5cc BS6 ইঞ্জিন রয়েছে যা 13.8 bhp শক্তি এবং 13.25 Nm টর্ক জেনারেট করে। সামনের ডিস্ক এবং পিছনের ড্রাম ব্রেকগুলির পাশাপাশি বাজাজ পালসার 150-তে অ্যান্টি-লকিং ব্রেকিং সিস্টেম দেওয়া হয়েছে। এতে 15 লিটারের একটি ফুয়েল ট্যাঙ্ক রয়েছে। Auto: নতুন ডিজাইন নিয়ে লঞ্চ হতে চলেছে মারুতি সুজুকি সুইফট (Maruti Suzuki Swift)। সুজুকি মোটর কর্পোরেশন (Suzuki Motor Corporation) জানিয়েছে, ২৬ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জাপান মোবিলিটি শো হতে চলেছে। সেখানেই এই গাড়ি প্রকাশ্যে আনা হবে। টোকিও বিগ সাইট-এ হবে এই বিশ্বমানের মোটর শো। কোন কোন মডেল প্রকাশ্যে আনা হবে কোম্পানি eVX ইলেকট্রিক SUV, eWX Mini Wagon EV-এর প্রোডাকশন প্রিভিউ মডেলগুলি এখানে প্রকাশ করবে। এছাড়াও থাকবে e Avery Concept এবং Spacia Concept মডেল । বড় খবর হল, 2024 সুজুকি সুইফট কনসেপ্ট 2023 জাপান মোবিলিটি শোতেও প্রদর্শিত হবে। Maruti Suzuki Swift: মারুতি সুজুকি নিয়ে আসছে নিউ জেনারেশন সুইফট, এই দিন আসতে পারে প্রকাশ্যে Car loan Information:Calculate Car Loan EMI
এই দুটি নতুন রঙের সঙ্গে FZ-S FI V4-এর এক্স-শোরুম মূল্য দিল্লিতে রাখা হয়েছে  1,28,900 টাকা উৎসবের মরসুমে এসেছে নতুন রঙইয়ামাহার ধারণা, নতুন রঙের বাইকগুলি উৎসবের মরসুমে FZ-S FI V4-এর বিক্রি বাড়াতে সাহায্য করবে এক বিবৃতিতে কোম্পানি বলেছে, FZ-S FI V4-এর নতুন রঙ গ্রাহকদের একটি অনন্য অভিজ্ঞতা দেবে FZ সিরিজের মূল লক্ষ্যই হল বাইকপ্রেমীদের আরও ভা সার্ভিসের এক্সপিরিয়েন্স দেওয়া কতটা শক্তিশালী ইঞ্জিনগ্রাহকরা এবার থেকে এই বাইকের মেটালিক গ্রে, ম্যাজেস্টি রেড এবং মেটালিক ব্ল্যাকের মতো রঙগুলি বেছে নিতে পারবেন  মোটরসাইকেলটিকে পাওয়ার দেওয়ার জন্য এতে রয়েছে একটি 149cc সিঙ্গল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন, যা 7,250rpm-এ 12.4PS শক্তি এবং 5,500rpm-এ 13.3Nm পিক টর্ক জেনারেট করে৷ কী কী বৈশিষ্ট্য রয়েছে বাইকেএই মোটরসাইকেলের বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে ট্র্যাকশন কন্ট্রোল সিস্টেম (TCS), রেয়ার ডিস্ক ব্রেক সহ সামনের অংশে সিঙ্গল চ্যানেল ABS, মাল্টি-ফাংশনাল LCD ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, LED হেডলাইট, টায়ার হাগিং রিয়ার মাডগার্ড, লোয়ার ইঞ্জিন গার্ড এবং ব্লুটুথ সক্ষম Y-Connect অ্যাপ সাথে কানেক্টিভিটি পাওয়া যাচ্ছে কার সঙ্গে হবে প্রতিযোগিতা ?এই বাইকটি Bajaj Pulsar 150 এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, যা একটি স্ট্রিট বাইক
Honda Elevate SUV: ভারতে প্রকাশ্যে এল হন্ডা এলিভেট, দারুণ ডিজাইনের সঙ্গে আনল এই বৈশিষ্ট্য
Zoom নিয়ে এল নতুন ফিচার, জেনে নিন কী কী থাকছে নয়া এই ফিচারে
ইউক্রেনে হামলা করলে গ্যাস লাইন বন্ধের হুঁশিয়ারি বাইডেনের
আইপিএল মরশুমে রিলায়েন্স জিও নিয়ে এল ম্যাচ পাস অফার
technology
আইপিএল মরশুমে রিলায়েন্স জিও নিয়ে এল আরেকটি দুর্দান্ত ম্যাচ পাস অফার। এই অফারটি জিততে হলে আপনার দশজন বন্ধু জিও ফোনের জন্য রেজিষ্টার করাতে হবে। তারপর জিও আপনাকে দেবে বিনামূল্যে ১১২ জিবি ডেটা, যার বৈধতা থাকবে ৫৬ দিন অবধি। এই অফারের আওতায় তাঁরা প্রত্যেকে ২জিবি করে মোট ৪ দিন ফ্রী ডেটা পাবেন। এছাড়াও পঞ্চমজন পাবেন ২৪ জিবি ডেটার একটি বোনাস প্যাক যা বৈধ থাকবে ১২ দিন। চলতি মাসের ২৭ মে অবধি চলবে এই অফার। আপনার বাকি বন্ধুদের মধ্যে ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্ঠম ও নবম বন্ধুগুলি জিও ফোন কিনলে সঙ্গে পাবেন ৮ জিবির একটি ডেটা প্যাক। এবং দশম জন জিও ফোন কেনা মাত্রই আপনি আরও ২৪ জিবি বোনাস ডেটা পাওয়া যাবে। আর যদি আপনার দশজন বন্ধুই জিও ফোন কেনেন তবে সকলেই ৮ জিবি ডেটা (২জিবি প্রতিদিন হিসাবে ৮ দিন) পাবেন বলে জানিয়েছে কোম্পানি। আরও পড়ুন :রিলায়েন্স জিও ক্রিকেট প্যাক, মুম্বাইতে বাড়ি, নগদ কোটি টাকা, শুধু মোবাইল গেমেই এই অফারের পাশাপাশি রিলায়েন্স জিও টিভিতে মুখ দেখানোর একটি সুযোগও দিচ্ছে। সর্বাধিক জিও ফোন কেনা দুজন ব্যক্তিকে কালার্স টিভির ধন ধনা ধন শো’তে দেখানো হবে। পাশাপাশি তাঁদের MyJio এবং JioTV’তে ও দেখানো হবে প্রতি সপ্তাহেই। ইচ্ছুক রিলায়েন্স জিও কাষ্টমাররা এই অফারটি পেতে ডায়াল করুন 1800-890-8900 নম্বরে। যে সমস্ত গ্রাহক জিও ফোন কিনতে চান, তারা এই নাম্বারে বন্ধুর জিও নাম্বার সহ পিন কোড নাম্বারটি পাঠালেই আপনার জিও ফোনের অর্ডারটি গ্রহন করবে রিলায়েন্স কোম্পানি। প্রতিটি জিও ফোন কিনবার পর ক্রেতা এবং তাঁর বন্ধু দুজনেই তৎক্ষণাৎ ফ্রী ডেটা পেয়ে যাবেন। আইপিএল মরশুমের সুচনা থেকেই অতিরিক্ত ডেটাসহ দুর্দান্ত অফার নিয়ে এসেছিল প্রায় সমস্ত টেলিকম পরিষেবাগুলি। জিও ইতিমধ্যেই  ‘ক্রিকেট প্লে অ্যালং’ নামে একটি সিজন প্যাক চালু করেছে। এটি একটি লাইভ মোবাইল গেম, যেখানে অংশ নিলে মিলতে পারে কোটি টাকার পুরষ্কার জিতে নেওয়ার সুযোগ। জিততে পারলে পুরষ্কার হিসেবে পাওয়া যাবে নগদ টাকা এবং মুম্বাইতে একটি বাড়িও এমন প্রত্যাশা দিয়েছে রিলায়েন্স। ইউজারদের এই খেলায় উৎসাহ দিতে রিলায়েন্স জিও ৫১ দিনের ‘ক্রিকেট সিজন প্যাক’ও চালু করছে। যেখানে ২৫১ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ১০২ জিবি ডেটা। আরও পড়ুন :আইপিএল টুর্নামেন্ট চলাকালীন বিভিন্ন টেলিকম পরিষেবায় মিলবে দুর্দান্ত অফার ৭ এপ্রিল থেকে জিও ধনা ধন লাইভে শুরু হয়েছে ‘রান আউট অফ লাইটার’ ক্রিকেট কমেডি শো। তবে শুধু জিও গ্রাহকরা নয়, অন্যান্য পরিষেবা ব্যবহারকারীরাও এই শো দেখার সুযোগ পাবেন। এই শোটি পরিচালনা করছেন কমেডিয়ান সুনীল গ্রোভার এবং স্পোর্টস অ্যাঙ্কর সমীর কোচার। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Match pass offer reliance jio phone match pass offer
ইচ্ছুক রিলায়েন্স জিও কাষ্টমাররা এই অফারটি পেতে ডায়াল করুন 1800-890-8900 নম্বরে যে সমস্ত গ্রাহক জিও ফোন কিনতে চান, তারা এই নাম্বারে বন্ধুর জিও নাম্বার সহ পিন কোড নাম্বারটি পাঠালেই আপনার জিও ফোনের অর্ডারটি গ্রহন করবে রিলায়েন্স কোম্পানি প্রতিটি জিও ফোন কিনবার পর ক্রেতা এবং তাঁর বন্ধু দুজনেই তৎক্ষণাৎ ফ্রী ডেটা পেয়ে যাবেন আইপিএল মরশুমের সুচনা থেকেই অতিরিক্ত ডেটাসহ দুর্দান্ত অফার নিয়ে এসেছিল প্রায় সমস্ত টেলিকম পরিষেবাগুলি জিও ইতিমধ্যেই  ‘ক্রিকেট প্লে অ্যালং’ নামে একটি সিজন প্যাক চালু করেছে এটি একটি লাইভ মোবাইল গেম, যেখানে অংশ নিলে মিলতে পারে কোটি টাকার পুরষ্কার জিতে নেওয়ার সুযোগ জিততে পারলে পুরষ্কার হিসেবে পাওয়া যাবে নগদ টাকা এবং মুম্বাইতে একটি বাড়িও এমন প্রত্যাশা দিয়েছে রিলায়েন্স ইউজারদের এই খেলায় উৎসাহ দিতে রিলায়েন্স জিও ৫১ দিনের ‘ক্রিকেট সিজন প্যাক’ও চালু করছে
Reliance Jio 2020 Plan Details: ‘হ্যাপি নিউ অফারে’র সঙ্গে একাধিক অফার ও সুবিধা আনল রিলায়েন্স জিও
বিপিএল এ ঢাকাকে নেতৃত্ব দেবেন নাসির
মুখোমুখি গুরু-শিষ্য! আবগারি দুর্নীতিতে তোপ আন্না হাজারের, কড়া জবাব কেজরিওয়ালেরও
রেড জোনে পিটিআই, ইমরানের আল্টিমেটাম
international
আন্তজার্তিক ডেস্ক:  পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা রেড জোনে পৌঁছেছেন ইমরান খান ও তার দল তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকরা। সেখানে এক সমাবেশ পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া ও নতুন নির্বাচনের ঘোষণার জন্য ক্ষমতাসীন জোট সরকারকে ৬ দিন সময় বেঁধে দিয়েছেন পিটিআই চেয়ারম্যান। যদি এই সময়সীমার মধ্যে সরকার নতুন নির্বাচনের ঘোষণা না দেয়, সেক্ষেত্রে ‘পুরো জাতিকে’ নিয়ে পিটিআই রাজধানী ইসলামাবাদে প্রবেশ করবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের রেড জোন এলাকায় প্রবেশে করেছেন ইমরান খানের সমর্থকরা। বুধবার থেকে ইসলামবাদের ডি-চকে ইমরান খানের পৌঁছানোর অপেক্ষায় ছিলেন তারা।   বৃহস্পতিবার সকালে ইমরান খান সেখানে পৌঁছে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার জন্য আল্টিমেটাম ঘোষণা করে বলেন, ‘আমি আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, যতদিন সরকার পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা না দেয়, ততদিন আমি এই নবম এভিনিউয়ে (রেড জোন) অবস্থান ধর্মঘট করব।’ ‘কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টায় যা দেখলাম, তাতে মনে হচ্ছে— সরকার দেশকে নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যেতে চাইছে এবং আমি ও আমার সমর্থকরা যদি এখানে অবস্থান ধর্মঘট শুরু করি, তাহলে তাদেরকে আরও সুবিধা করে দেওয়া হবে।’ ‘এ কারণে, আজকের এই সমাবেশ থেকে আমরা সরকারকে ৬ দিন সময় দিচ্ছি। এ ছয় দিনের মধ্যে সরকারকে পার্লামেন্ট অকার্যকর ও নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিতে হবে। যদি তা না ঘটে, সেক্ষেত্রে ৬ দিন পর পুরো জাতিকে নিয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করবে পিটিআই।’ গত দুই দিনের লংমার্চে দলের নেতকার্মীদের বিরুদ্ধে অভিযান ও গ্রেপ্তারের তীব্র প্রতিবাদ করেছেন তিনি। পাশপাশি,  পিটিআইয়ের লংমার্চের গত দু’দিনে দলের ৫ জন কর্মী নিহত হয়েছে বলে দাবি করেন ইমরান। পাশপাশি সরকারের দমনমূলক নীতির তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক একটা দেশে কি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করা যাবে না? প্রতিবাদকারীদের কেন টিয়ার গ্যাস, গ্রেপ্তারের মুখে পড়তে হবে?’ তবে পিটিআই কর্মীদের গ্রেপ্তার না করতে সুপ্রিম কোর্ট যে নির্দেশনা দিয়েছেন, সেজন্য সর্বোচ্চ আদালতকে ধন্যবাদও দিয়েছেন ইমরান।  ইমরান বক্তব্য দেওয়ার পর তার সমর্থকরা রেড জোনে প্রবেশ করেন। এই রেড জোন রক্ষায় সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছিল পাকিস্তান সরকার।  ইসলামাবাদ পুলিশের মুখপাত্র একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ঠেকিয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ইসলামাবাদ ইন্সপেক্টর জেনারেল ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন, বিক্ষোভকারীদের রেড জোন থেকে সরে যেতে বলা হচ্ছে।  পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে পরাজিত হয়ে গত ১০ এপ্রিল দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়তে বাধ্য হন ইমরান খান। প্রধানমন্ত্রীর পদ হারানোর পর পার্লামেন্টের সদস্যপদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি ও তার দলের সদস্যরা। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই পার্লামেন্ট  নতুন নির্বাচন ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছিলেন তিনি। এই দাবিতে সম্প্রতি লংমার্চের ঘোষণা দেন তিনি। গত সোমবার দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনওয়ার রাজধানী পেশোয়ার থেকে ইসলামাবাদ অভিমুখে লংমার্চ করে পিটিআইয়ের সমর্থকরা। সোমবার লংমার্চ শুরুর পর বুধবার ইসলামাবাদের ডি-চক এলাকা পৌঁছায় ইমরান খানের গাড়িবহর। এ দিন রাজধানী অভিমুখে আসার পথে ৫০ কিলোমিটার দূরে যাত্রাবিরতি করেন ইমরান। সেখানে তিনি বলেন, আমদানি করা সরকার কর্তৃক নতুন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা না করা পর্যন্ত তিনি এবং তাঁর সমর্থকরা ডি-চক খালি করবেন না। সূত্র : দ্য ডন  এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
সেখানে এক সমাবেশ পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া ও নতুন নির্বাচনের ঘোষণার জন্য ক্ষমতাসীন জোট সরকারকে ৬ দিন সময় বেঁধে দিয়েছেন পিটিআই চেয়ারম্যান যদি এই সময়সীমার মধ্যে সরকার নতুন নির্বাচনের ঘোষণা না দেয়, সেক্ষেত্রে ‘পুরো জাতিকে’ নিয়ে পিটিআই রাজধানী ইসলামাবাদে প্রবেশ করবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দিয়েছেন তিনি বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের রেড জোন এলাকায় প্রবেশে করেছেন ইমরান খানের সমর্থকরা বুধবার থেকে ইসলামবাদের ডি-চকে ইমরান খানের পৌঁছানোর অপেক্ষায় ছিলেন তারা   বৃহস্পতিবার সকালে ইমরান খান সেখানে পৌঁছে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার জন্য আল্টিমেটাম ঘোষণা করে বলেন, ‘আমি আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, যতদিন সরকার পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা না দেয়, ততদিন আমি এই নবম এভিনিউয়ে (রেড জোন) অবস্থান ধর্মঘট করব’ ‘কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টায় যা দেখলাম, তাতে মনে হচ্ছে— সরকার দেশকে নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যেতে চাইছে এবং আমি ও আমার সমর্থকরা যদি এখানে অবস্থান ধর্মঘট শুরু করি, তাহলে তাদেরকে আরও সুবিধা করে দেওয়া হবে’ ‘এ কারণে, আজকের এই সমাবেশ থেকে আমরা সরকারকে ৬ দিন সময় দিচ্ছি এ ছয় দিনের মধ্যে সরকারকে পার্লামেন্ট অকার্যকর ও নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিতে হবে যদি তা না ঘটে, সেক্ষেত্রে ৬ দিন পর পুরো জাতিকে নিয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করবে পিটিআই
ইমরান খানের সমর্থনে বিক্ষোভে উত্তাল পাকিস্তান
পাকিস্তানে সুপ্রিম কোর্টের হাতে ইমরানের ভাগ্য
বিশ্ব ক্যানসার দিবস: মূত্রথলিতে ক্যানসার? কোন উপসর্গগুলি দেখে বুঝবেন পুরুষরা?
প্রেমিকাকে নিয়ে বালি ভ্রমণের পরিকল্পনা? সেখানকার নয়া আইনের কারণে বিপাকে পড়বেন না তো?
lifestyle
ইন্দোনেশিয়ার আইনসভায় পাশ হওয়া নতুন আইন অনুযায়ী, বিয়ের আগে সঙ্গম দণ্ডনীয় অপরাধ। স্বামী কিংবা স্ত্রী ছাড়া আর কারও সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক বৈধ নয়। বিয়ের বাইরে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হলে যেতে হতে পারে জেলে। বিবাহ-বহির্ভূত সঙ্গম প্রমাণিত হলে এক বছরের কারাবাস হতে পারে। এই আইন পাশ হওয়ার পরই শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। এই নয়া আইন চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন শিল্পের ব্যবসায়ীদের কপালে। নানা দেশ থেকে অনেক অবিবাহিত যুগলের ছুটি কাটানোর ঠিকানা হয় বালি। তাই এই নয়া নিয়ম তাঁদের ব্যবসায় ক্ষতি করবে বলে মনে করেছিলেন পর্যটন ব্যাবসায়ীরা। তবে বালির গভর্নর সদ্য ঘোষণা করেছেন যে এই নয়া আইন কেবল ওখানকার বাসিন্দাদের উপরেই বলবত হবে। পর্যটকরা বিবাহিত না কি অবিবাহিত, সে বিষয়ে প্রশাসন মাথা ঘামাবে না। গভর্নরের কথা শুনে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন ব্যবসায়ীরা। এই আইনটি ব্যক্তিস্বাধীনতার উপর বড় আঘাত, এমনটাই মনে করছে জাতিসঙ্ঘ। ছবি: শাটারস্টক। জাতিসঙ্ঘের মতে, এই নতুন আইন সে দেশের মানবাধিকার ক্ষুণ্ণ করতে পারে। এই আইনটি ব্যক্তিস্বাধীনতার উপর বড় আঘাত, এমনটাই মনে করছে জাতিসঙ্ঘ। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার সরকারি কর্মকর্তারা মনে করছেন যে, এই আইনটি দেশের মূল্যবোধকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। বালির গভর্নর ওয়ান কস্টার বলেন, ‘‘বালি বালির মতোই আছে। পর্যটকদের জন্য এই স্থান যথেষ্ট নিরাপদ। পর্যটকদের হোটেল ভাড়া নেওয়ার সময়েও বিবাহের প্রমাণপত্র দেখানোর কোনও প্রয়োজন নেই। এ বিষয়ে পুলিশ তাঁদের বিব্রতও করবে না।’’
এই নয়া আইন চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন শিল্পের ব্যবসায়ীদের কপালে নানা দেশ থেকে অনেক অবিবাহিত যুগলের ছুটি কাটানোর ঠিকানা হয় বালি তাই এই নয়া নিয়ম তাঁদের ব্যবসায় ক্ষতি করবে বলে মনে করেছিলেন পর্যটন ব্যাবসায়ীরা তবে বালির গভর্নর সদ্য ঘোষণা করেছেন যে এই নয়া আইন কেবল ওখানকার বাসিন্দাদের উপরেই বলবত হবে পর্যটকরা বিবাহিত না কি অবিবাহিত, সে বিষয়ে প্রশাসন মাথা ঘামাবে না গভর্নরের কথা শুনে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন ব্যবসায়ীরা এই আইনটি ব্যক্তিস্বাধীনতার উপর বড় আঘাত, এমনটাই মনে করছে জাতিসঙ্ঘ
Abhishek Banerjee: বিদেশ যাত্রা আটকানো উচিত হবে না, অভিষেকের মামলায় জানাল শীর্ষ আদালত
তাহসানকে নিয়ে কাজের পরিকল্পনা জানালেন সৃজিত
মমতার ভাইঝির চাকরিও বাতিল
পূজাবার্ষিকীর আনন্দকথা
editorial
পুজোসংখ্যা। বাঙালির একান্ত নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা। বাঙালির শারদীয়া ছুটি তখনই পরিপূর্ণ হয়, যখন হকারের হাত থেকে শারদ সংখ্যা হাতে আসে। হাত নিশপিশ করে পুজো সংখ্যার পৃষ্ঠাগুলো ওলোট-পালট করতে। যতই পড়াশোনার চাপ থাকুক না কেন তবুও পুজোসংখ্যা সিলেবাসের বাইরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুজোর ছুটির সিলেবাস। বাঙালি ছাড়া বোধ হয় আর কোনও জাতিই ‘পুজোসংখ্যা’ তথা উৎসবের পত্রিকার মতো বিষয় নিয়ে এত তৎপরতা, উৎসাহ, গবেষণা করে না। ছোট থেকে বড় সবার কাছেই অবেদনময়ী রংচঙে মোড়কের এই বই। অকালবোধনের সঙ্গে সঙ্গে শারদ সাহিত্য কেমন করে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল এও এক বড় জিজ্ঞাসা। এর কৃতিত্ব রবীন্দ্রনাথেরই। বাঙালির জন্য এত ভাবনা কে-ই বা আগে ভেবেছেন। সারা পুজোর ছুটি সংস্কৃতি প্রিয় বাঙালি শুধুই কি অবসরে কাটাবে? তাই রসঙ্গ পাঠকের কাছে ১২৯৮ অগ্রহায়ণ মাসে প্রথম প্রকাশিত ‘সাধনা’ পত্রিকা তুলে দেন রবীন্দ্রনাথ। বাঙালি প্রথম বার শারদ তৃপ্তির রসদ পায়। পরের বছরই, অর্থাৎ ১২৯৯ সালে সাধনা পত্রিকার ভাদ্র-আশ্বিন যুগ্ম সংখ্যা শারদ সংখ্যা হিসেবেই প্রচারিত হয়েছিল। সে সংখ্যা বোধ হয় সেরা শারদ সংখ্যার একটি। কারণ, সম্পাদনার দায়িত্বে ছিলেন বলেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং শারদ গল্পের লেখক ছিলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। ‘‘আশ্বিন মাসে দুর্গোৎসব নিকটবর্তী হইল। চতুর্থীর দিন হইতে ঘাটে নৌকা আসিয়া লাগিতে লাগিল। প্রবাসীরা দেশে ফিরিয়া আসিতেছে… মেঘমুক্ত আকাশে শরতের সূর্যকিরণ উৎসবের হাস্যের মতো ব্যপ্ত হইয়া পড়িয়াছে, বর্ষাধৌত সতেজ তরুপল্লব নব শীতবায়ুতে শিরশির করিয়া উঠিতেছে।’’ এমন যদি শারদ সংখ্যার লেখনী হয়, তা তো শারদীয়া সংখ্যা সৃষ্টির, প্রকাশের, সম্পাদনার ইন্ধন জোগাবেই। সব সম্পাদকই রবীন্দ্রনাথের এক খণ্ড লেখা পাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকতেন। কত যে সনির্বন্ধ অনুরোধ নিয়ে চিঠি আসত তাঁর কাছে, তা তিনিই জানেন। ১৩২৫ সালে রবীন্দ্রনাথের ছোট জামাই নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ‘পার্বতী’ পত্রিকার শারদীয়া বার্ষিকী সম্পাদনা করেন। এখানেই সম্ভবত প্রথম পুজোর গান রবীন্দ্রনাথ জমা দেন। গানটি ছিল ‘শরতে আজ কোন অতিথি এল প্রাণের দ্বারে…’। আনন্দবাজার পত্রিকা ও দেশ রবীন্দ্রনাথের কলম স্পর্শে ধন্য। ১৯৩৫ সালে পুজোসংখ্যায় লেখার জন্য আনন্দবাজার রবীন্দ্রনাথকে ১০০ টাকা বায়না দেয়। রবীন্দ্রনাথ এতটাই আপ্লুত হয়েছিলেন যে, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়কে শান্তিনিকেতন থেকে চিঠি লিখে জানান, ‘‘এখনকার বন্যাপীড়িতদের সাহায্যার্থে অর্থ সংগ্রহ চেষ্টায় ছিলুম। ব্যক্তিগত ভাবে আমারও দুঃসময়। কিছু দিতে পারছিলুম না বলে মন নিতান্ত ক্ষুব্ধ ছিল। এমন সময় দেশ ও আনন্দবাজারের দুই সম্পাদক পূজার সংখ্যার দু’টি কবিতার জন্যে একশো টাকা বায়না দিয়ে যান, সেই টাকাটা বন্যার তহবিলে গিয়েছে। আগেকার মতো অনায়াসে লেখবার ক্ষমতা এখন নেই। সেইজন্যে ‘বিস্ময়’ কবিতাটি দিয়ে ওদের ঋণশোধ করব বলে স্থির করেছি। ক্লান্ত কলম নতুন লেখার প্রবৃত্ত হতে অসম্মত।’’ দুটি বিখ্যাত গল্প ‘রবিবার’ এবং ‘ল্যাবরেটরি’ও প্রকাশিত হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকার পুজোসংখ্যা ১৯৩৯ আর ১৯৪০ সালে। অধিকাংশ কিশোর-কিশোরী কিকিরা, প্রফেসর শঙ্কু, গোগল, কর্নেল আর ম্যাজিশিয়ান-এর সঙ্গে পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা-তেই পরিচিত হয়েছে। কথা উঠছে মানুষের পড়ার প্রবণতা কমছে। শারদ সাহিত্য বোধ হয় সে তথ্য ভুল প্রমাণ করে। সেকাল থেকে একাল দিনকে দিন শারদ সংখ্যা বাড়বাড়ন্ত। অগুন্তি বাণিজ্যিক ও অবাণিজ্যিক পত্রিকায়, ব্লকজিন, এমনকি ই-ম্যাগাজিনেও নতুন নতুন কলম পূজাবার্ষিকীকে সমৃদ্ধ করছে। কত যে বাঙালি তৃপ্তি এই পুজো সংখ্যায় তার হিসেব নেওয়াই মূর্খামি। লেখা ঘিরে সম্পাদক, লেখক, পাঠক সবারই স্নায়ুতে দড়ি টানাটানি। যাঁরা সারা বছর বই কেনেন না, তারাও বোধ হয় শারদ সংখ্যার মোহময়ী জাদুতে একটা না একটা ম্যাগাজিন তো নিয়েই নেন। আর যারা চর্চা করেন তারা তো সংখ্যা হাতে নিয়েই নাম না দেখেই বলতে পারবেন কোনটা বিমল দাসের আর কোনটা সমীর সরকারের আঁকা। ‘সন্দেশ’ পুজোবার্ষিকী সত্যজিৎ স্রষ্টা এক অসামান্য উপহার, কেবলমাত্র বাঙালিকেই। চণ্ডী লাহিড়ী, রেবতীভূষণ, দেবাশীষ দেবের কার্টুনও ছিল পুজো সংখ্যার নতুন মাত্রাযোজক। আশ্বিনের রূপকথায় শারদ সাহিত্য বহু নতুন নতুন কলমের জন্ম দিয়েছে। বিকাশ হয়েছে নতুন সাহিত্যিকের শরতের সোনা রোদ আর শিউলি আঘ্রাণ মাখতে মাখতে শারদ সংখ্যা পড়ার অভিজ্ঞতা কার না নেই। পাঠ্যপুস্তকের বাইরে পড়ার আনন্দযজ্ঞ কেবলমাত্র শারদ সংখ্যাতেই পাওয়া যায়। পুজো সংখ্যা ছুঁয়ে দেখার খুশি নিজের ভাষা এবং বর্ণমালাকে নতুন করে আবিষ্কার করতে শেখায়, প্রতি বছর আমাদের সাগ্রহে অপেক্ষা থাক নতুন পুজো সংখ্যার জন্য। ছুটির আকাশটুকু আরও ঝলমলে হয়ে উঠুক।
’’ দুটি বিখ্যাত গল্প ‘রবিবার’ এবং ‘ল্যাবরেটরি’ও প্রকাশিত হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকার পুজোসংখ্যা ১৯৩৯ আর ১৯৪০ সালে অধিকাংশ কিশোর-কিশোরী কিকিরা, প্রফেসর শঙ্কু, গোগল, কর্নেল আর ম্যাজিশিয়ান-এর সঙ্গে পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা-তেই পরিচিত হয়েছে কথা উঠছে মানুষের পড়ার প্রবণতা কমছে শারদ সাহিত্য বোধ হয় সে তথ্য ভুল প্রমাণ করে সেকাল থেকে একাল দিনকে দিন শারদ সংখ্যা বাড়বাড়ন্ত অগুন্তি বাণিজ্যিক ও অবাণিজ্যিক পত্রিকায়, ব্লকজিন, এমনকি ই-ম্যাগাজিনেও নতুন নতুন কলম পূজাবার্ষিকীকে সমৃদ্ধ করছে কত যে বাঙালি তৃপ্তি এই পুজো সংখ্যায় তার হিসেব নেওয়াই মূর্খামি লেখা ঘিরে সম্পাদক, লেখক, পাঠক সবারই স্নায়ুতে দড়ি টানাটানি যাঁরা সারা বছর বই কেনেন না, তারাও বোধ হয় শারদ সংখ্যার মোহময়ী জাদুতে একটা না একটা ম্যাগাজিন তো নিয়েই নেন আর যারা চর্চা করেন তারা তো সংখ্যা হাতে নিয়েই নাম না দেখেই বলতে পারবেন কোনটা বিমল দাসের আর কোনটা সমীর সরকারের আঁকা ‘সন্দেশ’ পুজোবার্ষিকী সত্যজিৎ স্রষ্টা এক অসামান্য উপহার, কেবলমাত্র বাঙালিকেই চণ্ডী লাহিড়ী, রেবতীভূষণ, দেবাশীষ দেবের কার্টুনও ছিল পুজো সংখ্যার নতুন মাত্রাযোজক আশ্বিনের রূপকথায় শারদ সাহিত্য বহু নতুন নতুন কলমের জন্ম দিয়েছে বিকাশ হয়েছে নতুন সাহিত্যিকের শরতের সোনা রোদ আর শিউলি আঘ্রাণ মাখতে মাখতে শারদ সংখ্যা পড়ার অভিজ্ঞতা কার না নেই পাঠ্যপুস্তকের বাইরে পড়ার আনন্দযজ্ঞ কেবলমাত্র শারদ সংখ্যাতেই পাওয়া যায় পুজো সংখ্যা ছুঁয়ে দেখার খুশি নিজের ভাষা এবং বর্ণমালাকে নতুন করে আবিষ্কার করতে শেখায়, প্রতি বছর আমাদের সাগ্রহে অপেক্ষা থাক নতুন পুজো সংখ্যার জন্য ছুটির আকাশটুকু আরও ঝলমলে হয়ে উঠুক
পূজার ছলে
আনন্দপাঠ
‘হেরা ফেরি’র তৃতীয় পর্বে নতুন সংযোজন! অক্ষয়, সুনীল এবং পরেশের সঙ্গী কে?
প্রয়াত শিল্পী দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়ও ভোট দিয়েছেন! বিধাননগর নিয়ে কোর্টে সওয়াল বিজেপি-র
kolkata
সদ্য সমাপ্ত চার পুরভোটে ব্যাপক সন্ত্রাসের অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের করেছে রাজ্য বিজেপি। বুধবার মোট দু’টি মামলার শুনানি চলছে কলকাতা হাই কোর্টে। বিজেপি-র অভিযোগ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট পরিচালনার ক্ষেত্রে আদালতের যে নির্দেশ ছিল তা মানা হয়নি। বিজেপি-র তরফে আইনজীবী রঞ্জিত কুমার আদালতে সওয়াল করেছিলেন, পুরভোটেও ব্যাপক সন্ত্রাস হয়েছে। তাই আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি বাকি ১০৮টি পুরসভা ভোটে আদালত হস্তক্ষেপ করুক। আর বুধবার আদালতে তিনি সওয়াল করেন, বিধাননগরে প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়ের নামেও ভোট পড়েছে। বিধাননগরে ভোটপ্রক্রিয়ায় অস্বচ্ছতার অভিযোগ নিয়ে বলতে গিয়ে এই উদাহরণ টানেন তিনি। পাশাপাশি, ভোটে অশান্তি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের সামনে তুলে ধরেন বিজেপি-র আইনজীবী। বিজেপি-র দাবি, বাকি ১০৮ পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। থাকতে হবে সিসিটিভি অডিট, নিরপেক্ষ জেনারেল অর্বজার্ভার, নিরপেক্ষ মাইক্রো-অবজার্ভর। পাশাপাশি, ১০৮টি পুরসভায় তাদের প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, এই অভিযোগের স্বপক্ষে বিরোধী একটি তালিকা আদালতে জমা দেয় বিজেপি। অন্য দিকে আদালতে রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোট আবহে যাঁরা নিরাপত্তা চেয়েছেন, তাঁদের সবাইকে তা দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করেছে। কিছু সংবাদপত্রে ভোটে শান্তি এবং কয়েকটিতে অশান্তির কথা বলা হয়েছে বলে দাবি কমিশনের। আর রাজ্যের তরফে আদালত জানায়, যাঁরা নিরাপত্তা চেয়েছেন, সবাইকেই দেওয়া হয়েছে। এর আগে আদালতে বিজেপি অভিযোগ করেছে যে, তাদের প্রার্থীরা নির্বিঘ্নে মনোনয়নও জমা দিতে পারেননি। আবার যে বিরোধী প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন, পরে হুমকির মুখে মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন বলে অভিযোগ। পাশাপাশি, হাই কোর্টেরই একজন আইনজীবী বিধাননগর পুর নির্বাচনে ভোটদান করতে গিয়ে মার খেয়েছেন। তাঁর আঙুল ভেঙে গিয়েছে বলে সওয়াল করেন আর এক আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়। বুধবার সমস্ত পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ তিন দিনের মধ্যে হলফনামা চেয়েছে রাজ্য এবং কমিশনের কাছে। পাশাপাশি, চার পুর নিগমের ইভিএম সংরক্ষণ করার কথা বলে আদালত। মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি।
থাকতে হবে সিসিটিভি অডিট, নিরপেক্ষ জেনারেল অর্বজার্ভার, নিরপেক্ষ মাইক্রো-অবজার্ভর পাশাপাশি, ১০৮টি পুরসভায় তাদের প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, এই অভিযোগের স্বপক্ষে বিরোধী একটি তালিকা আদালতে জমা দেয় বিজেপি অন্য দিকে আদালতে রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোট আবহে যাঁরা নিরাপত্তা চেয়েছেন, তাঁদের সবাইকে তা দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করেছে কিছু সংবাদপত্রে ভোটে শান্তি এবং কয়েকটিতে অশান্তির কথা বলা হয়েছে বলে দাবি কমিশনের আর রাজ্যের তরফে আদালত জানায়, যাঁরা নিরাপত্তা চেয়েছেন, সবাইকেই দেওয়া হয়েছে এর আগে আদালতে বিজেপি অভিযোগ করেছে যে, তাদের প্রার্থীরা নির্বিঘ্নে মনোনয়নও জমা দিতে পারেননি আবার যে বিরোধী প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন, পরে হুমকির মুখে মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন বলে অভিযোগ
মেয়র এবং ডেপুটি মেয়র পদে লড়বে বিজেপি
শুভাকাঙ্ক্ষীর প্রয়াণ
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা ব্যূহ ভেদ করে প্রবেশের দাবি ইউক্রেনের জেনারেলদের
আনন্দপাঠ
editorial
বিদ্যালয়ের লেখাপড়াকে সত্যিই আনন্দপাঠ করে তোলা গেলে তত দুশ্চিন্তা থাকত না। সে জন্য গোড়ার যে কাজটা হওয়া দরকার তা হল নিয়ম করে ক্লাস হওয়া, ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা। তার বদলে পশ্চিমবঙ্গের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলি দেখল, কোভিড কেড়ে নিয়েছে লেখাপড়ার দু’-দুটো বছর, শিশুদের পড়ার অভ্যাসটাই ‘অতীত’। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে স্কুল খোলার পর ফুটে উঠেছিল করুণ বাস্তব: একে তো বহু ছেলেমেয়ে স্কুলছুট, আর যারা আসছে, তারাও পুরনো পড়া গিয়েছে ভুলে— অঙ্ক করতে পারছে না, চেনা পাঠ্যবই থেকে পড়তে দিলেও হোঁচট খাচ্ছে, সহজ সাধারণ শব্দ দিয়ে বাক্য গঠনেও সমস্যা হচ্ছে তাদের। তার পর এক বছর গড়িয়ে গেছে, এ বছর প্রচণ্ড গরমে গ্রীষ্মাবকাশ হয়েছে দীর্ঘতর, দেড় মাস পর স্কুলে এসে দেখা যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের সঙ্কট কাটেনি। এই পরিপ্রেক্ষিতেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের উদ্যোগে সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ও সরকার-পোষিত প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শুরু হয়েছে ‘পঠন উৎসব’— শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে। উৎসব বললেই পশ্চিমবঙ্গের জনমানসে ইদানীং যত না আনন্দ তারও বেশি শঙ্কা ঘনায়, দরকারি কাজগুলি ভুলে থেকে বা মানুষকে তা ভুলিয়ে রেখে ছুটি আর আনন্দ-ফুর্তিতে সরকারের আগ্রহ যে শঙ্কার কারণ। দেড় মাস লম্বা গরমের ছুটির পর প্রাথমিক স্কুলে হঠাৎ ‘পঠন উৎসব’-এর আয়োজনেও একই শঙ্কার কারণ ছিল, তবে এখনও পর্যন্ত স্কুলে স্কুলে ছবিটি ইতিবাচক: নানা রকম ‘বর্ণ কার্ড’, চার্ট, মডেল ইত্যাদি তৈরি করে শিক্ষক-শিক্ষিকারা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় খামতি বোঝার চেষ্টা করছেন, বহুবিধ বিকল্প পদ্ধতিতে ছাত্রছাত্রীদের যাচাই করছেন কিন্তু শিশুদের তা ‘পরীক্ষা’ বলে মনে হচ্ছে না, তারাও সোৎসাহে উত্তর দিচ্ছে বা প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে। এই সবই আশা জোগায়, কারণ প্রাথমিক শিক্ষা আগাগোড়া এমনই হওয়ার ছিল। আর্থ-সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে শিশুদের স্কুলে আসা নিশ্চিত করাটা যদি গোড়ার কথা হয়, তার পরের গুরুত্বপূর্ণ কাজই হল প্রাথমিক স্তর থেকে পড়াশোনাকে আনন্দপাঠ করে তোলা, স্রেফ মিড-ডে মিল পাওয়ার ক্ষেত্র নয়। শিক্ষকেরা ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আন্তরিক ভাবে কথা বলছেন, ছুটিতে তারা কে কী করেছে বা করেনি তা শুনছেন মন দিয়ে, ‘উৎসব’-এর আবহে বুঝে নিচ্ছেন কোন পড়ুয়া কতটা পিছিয়ে আছে, ফলাফল বিশ্লেষণ করে পরবর্তী পদক্ষেপ করছেন— এই সব কিছুই আসলে হওয়া দরকার বছরভর। পঠন উৎসবে যদি সেই কাজের শুভারম্ভ হয় তবে তা স্বাগত। একই সঙ্গে মনে রাখা দরকার, কোভিডের পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষাকে ধাক্কা দিয়েছে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত বিরাট দুর্নীতি। মনে রাখা দরকার, গত দশ বছরে রাজ্যে বন্ধ হয়ে গিয়েছে সাত হাজারেরও বেশি প্রাথমিক স্কুল; জানা দরকার, শিক্ষার অধিকার অনুযায়ী প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী কাঙ্ক্ষিত অনুপাত ১:৩০, এ রাজ্যে যা ১:৭৩। সর্বোপরি, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষৎ, রাজ্য শিক্ষা দফতর ও সরকারের বোঝা দরকার, ধাক্কাটা অতিমারি, দাবদাহেরই হোক বা দুর্নীতির, সুদূরপ্রসারী ক্ষতি হয় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের; বনিয়াদি স্তরে পড়াশোনা না হলে মুছে যায় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। তাই পঠন উৎসব সহায়েই হোক বা রোজকার রুটিনেই, ফেরানো দরকার সারবস্তুটি— প্রাথমিকে পড়াশোনার সংস্কৃতি।
এই পরিপ্রেক্ষিতেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের উদ্যোগে সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ও সরকার-পোষিত প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শুরু হয়েছে ‘পঠন উৎসব’— শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে উৎসব বললেই পশ্চিমবঙ্গের জনমানসে ইদানীং যত না আনন্দ তারও বেশি শঙ্কা ঘনায়, দরকারি কাজগুলি ভুলে থেকে বা মানুষকে তা ভুলিয়ে রেখে ছুটি আর আনন্দ-ফুর্তিতে সরকারের আগ্রহ যে শঙ্কার কারণ দেড় মাস লম্বা গরমের ছুটির পর প্রাথমিক স্কুলে হঠাৎ ‘পঠন উৎসব’-এর আয়োজনেও একই শঙ্কার কারণ ছিল, তবে এখনও পর্যন্ত স্কুলে স্কুলে ছবিটি ইতিবাচক: নানা রকম ‘বর্ণ কার্ড’, চার্ট, মডেল ইত্যাদি তৈরি করে শিক্ষক-শিক্ষিকারা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় খামতি বোঝার চেষ্টা করছেন, বহুবিধ বিকল্প পদ্ধতিতে ছাত্রছাত্রীদের যাচাই করছেন কিন্তু শিশুদের তা ‘পরীক্ষা’ বলে মনে হচ্ছে না, তারাও সোৎসাহে উত্তর দিচ্ছে বা প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে এই সবই আশা জোগায়, কারণ প্রাথমিক শিক্ষা আগাগোড়া এমনই হওয়ার ছিল আর্থ-সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে শিশুদের স্কুলে আসা নিশ্চিত করাটা যদি গোড়ার কথা হয়, তার পরের গুরুত্বপূর্ণ কাজই হল প্রাথমিক স্তর থেকে পড়াশোনাকে আনন্দপাঠ করে তোলা, স্রেফ মিড-ডে মিল পাওয়ার ক্ষেত্র নয়
স্বস্তি
পূজাবার্ষিকীর আনন্দকথা
ছাই ফেলিতে
পরিবেশবান্ধব মণ্ডপ আর ভাবনায় সেজেছে এই শহর
editorial
এভি স্কুল মোড়ে সেন্ট্রাল ক্লাবের পুজো মণ্ডপে তখন চাল চিত্র আঁকার কর্মশালা চলছিল, এমন সময়ে দু’জন মহিলা একটা হলুদ কাগজে কালো কালিতে লেখা পোস্টার নিয়ে মণ্ডপে ঢুকসেন। তার পর অনুরোধ জানালেন, অনুগ্রহ করে পোস্টারটা যেন পুজো মণ্ডপের দেওয়ালে আটকানো হয়। পুজো আয়োজকেরা হাসিমুখে তা লাগাতে সম্মত হলে, তাঁরা চলে যান অন্য মণ্ডপে। এঁরা নদীসমাজের প্রতিনিধি। শহরের প্রতিটা মণ্ডপে এ ভাবেই পরিবেশরক্ষার প্রচার চালাচ্ছেন ওঁরা। পোস্টারটায় লেখা ছিল জলঙ্গি নদী বাঁচানোর, প্লাস্টিকমুক্ত পুজো করার, গাছ লাগানোর আহ্বান সহ বেশ কয়েকটি আবেদন। কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় এই বছর শহর জুড়ে পরিবেশ রক্ষা আর প্লাস্টিক বর্জনের বার্তা। পুজো মণ্ডপের থিমও যতটা সম্ভব পরিবেশবান্ধব করার চেষ্টা দেখা গেল অনেক ক্ষেত্রেই। পুজোটা যে এ বার অন্য বারের চেয়ে অনেকটাই অন্য রকম হবে, তার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল কালীপুজোর বিসর্জনের পরেই। সাধারণত প্রতি বছর বিসর্জনের পরের দিন বিসর্জনের শোভাযাত্রা যাওয়ার রাস্তার দু’পাশে ছড়িয়েছিটিয়ে থাকে থার্মোকল বা প্লাস্টিকের কাপ, প্লেট, ক্যারি প্যাকেট। এ বছর তা দেখা গেল না মোটেই। সে জায়গায় চোখে পড়ল কিছু কাগজের কাপ, শালপাতা বা কাগজের প্লেট আর ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা পুরনো খবরের কাগজ। বিসর্জনের ঘাটেও জলে পরে থাকা প্লাস্টিকের প্যাকেট বা ফুল মালার পরিমাণ ছিল খুবই কম। এর কৃতিত্ব অবশ্যই অক্টোবরের ১৭ তারিখ থেকে প্লাস্টিকের ক্যারিপ্যাকেট আর থার্মোকলের কাপ প্লেট, থালা, বাটির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে লাগু হওয়া পুরসভার নতুন আইন, বিভিন্ন পরিবেশপ্রেমী সংস্থার লাগাতার প্রচার আর শহরের মানুষের সহযোগিতা। তারই ফল এ বারের জগদ্ধাত্রী পুজো। গোলাপট্টি বারোয়ারির এবারের থিম অপরূপ বাংলা। সেখানে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে পাট, কাগজ, পোড়ামাটির মতো নানা পরিবেশবান্ধব উপকরণ দিয়ে। পুজোর সম্পাদক অয়ন দত্ত বলেন, ‘‘প্রথমে কথা হয়েছিল থার্মোকলের ছোট ছোট বাটি ব্যবহার করা হবে পুজো মণ্ডপ সাজাতে। কিন্তু গত মাসের নতুন আইনের পর সিদ্ধান্ত নিই আমরা মানুষকে সচেতন করতে মণ্ডপসজ্জায় কাগজের কাপ, প্লেট, শালপাতার বাটি ব্যবহার করব। তাই করেছি।’’ যদিও তিনি স্বীকার করে নিলেন পুরোটা পরিবেশবান্ধব করা এই অল্প সময়ে সম্ভব হয়নি। মণ্ডপে প্লাস্টিকের মালা ব্যাবহার করা হয়েছে এক জায়গায়। তবে আগামীতে সবটাই পরিবেশবান্ধব করে তোলার ইচ্ছে আছে এ কথা জানালেন পাড়ার সবাই। চৌধুরী পাড়ার মণ্ডপ যেমন তৈরি হয়েছে বাঁশের চাটাই দিয়ে। রায় পাড়া মালিপাড়ার পুজোয় দেখা গেল প্লাস্টিক বর্জনের বার্তা দিতে প্লাস্টিক অসুরের মডেল তৈরি করা হয়েছে। ষষ্ঠীতলা বারোয়ারির এই বছরের পুজোর থিম— পরিবেশ বাঁচাও আর জল সংরক্ষণ। প্লাস্টিকের বোতলের মুখ কেটে তার মধ্যে গাছের চারা লাগিয়ে পরিবেশ বাঁচানোর আর প্লাস্টিকের পুনর্ব্যবহারের মাধ্যমে দূষণ নিয়ন্ত্রণের বার্তা দেওয়া হয়েছে সেখানে। একই চিত্র দেখা গেল বাগদিপাড়ার পুজো মণ্ডপেও। সেখানে পিজবোর্ড কেটে ছোট ছোট অনেক পাখির বাসা তৈরি করা হয়েছে পাখি বাঁচানোর বার্তা দিয়ে। সেই সঙ্গে প্লাস্টিকের বোতলে লাগানো চারাগাছ দিয়ে সাজানো হয়েছে গোটা মণ্ডপ। বেশির ভাগ বারোয়ারি থেকেই পোস্টার, ব্যানার, মাইকিং বা মুখে মুখে বার্তা দেওয়া হচ্ছে প্লাস্টিক ক্যারি প্যাকেট বা ওই জাতীয় কিছু নিয়ে যেন পুজোয় নিয়ে না আসা হয়। ঘূর্ণি নবারুণ সঙ্ঘের এক প্রতিনিধি মানু অধিকারী যেমন বললেন, ‘‘আমরা বেশ কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করছি মণ্ডপের ভিতরে বা সামনে বসা দোকানিরা যেন প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ বা কাপ-গ্লাস ব্যবহার না করেন। কিন্তু আটকাতে পারিনি। এ বছর আমাদের সঙ্গে আইন আছে। খুশি আমরা।’’ যদিও পুজো মণ্ডপ তৈরিতে থার্মোকলের ব্যবহার, রাস্তায় রাস্তায় পরিবেশবান্ধব নয় এমন প্লাস্টিক জাতীয় কাপড়ের তৈরি ফ্লেক্সের ছড়াছড়ি। কয়েকটি মণ্ডপসজ্জায় প্রচুর প্লাস্টিকের ফুলও ব্যবহার হয়েছে চোখে পড়ল। ছুতোর পাড়ায় রাস্তার উপর তৈরি হয়েছে ফ্লেক্সের বড় বড় গেট। যার মধ্যে আবার একটা গেটে প্লাস্টিক বর্জনের বার্তা দেওয়া আছে। এ তো সেই ‘সর্ষের মধ্যেই ভূত’-এর মতোই ব্যাপার। অবশ্য পুজো উদ্যোক্তারা প্রায় সবাই স্বীকার করে নিচ্ছেন, ফ্লেক্স ব্যবহার ঠিক হচ্ছে না। কিন্তু এত বড় বড় কাপড়ের ফ্লেক্স এখন পাওয়া সম্ভব নয়। বিভিন্ন বিজ্ঞাপন সংস্থা যে সব বিজ্ঞাপনের ব্যানার দিয়ে যাচ্ছে মণ্ডপে টাঙানোর জন্য, তা-ও সেই প্লাস্টিক কাপড়ের ফ্লেক্স। ফলে, তাই টাঙাতে বাধ্য হচ্ছেন উদ্যোক্তারা। তবে চেষ্টা যে হচ্ছে, তা বোঝা গেল মল্লিকপাড়া জলকল বারোয়ারিতে গিয়ে। সেখানে মণ্ডপ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ, পাট, চটের মতো নানা পরিবেশবান্ধব উপকরণ। পুজোর সক্রিয় সদস্য দেবজ্যোতি দাস বলেন, ‘‘আমাদের থিম বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ। বিদ্যাসাগরের জীবনীর বিভিন্ন ঘটনাগুলি লেখা আছে মণ্ডপের মধ্যে। কিন্তু কাপড়ের বড় ফ্লেক্স কৃষ্ণনগরে পেলাম না। বাধ্য হয়েই ছোট ছোট কাপড়ের ফ্লেক্সেই লিখেছি, অন্য ফ্লেক্স ব্যবহার করিনি।’’ দেবজ্যোতিও স্বীকার করে নিলেন পুরোটা পরিবেশবান্ধব করা সম্ভব হয়নি। মণ্ডপের মধ্যে অল্প কিছু কাজে থার্মোকল ব্যাবহার করতে হয়েছে। মণ্ডপের বাইরে কিছু বিজ্ঞাপনী ফ্লেক্স ও সেই প্লাস্টিক কাপড়েই দিয়ে গিয়েছে বিজ্ঞাপন সংস্থারা। থার্মোকল ছাড়া মণ্ডপ বানালে সে মণ্ডপ এমন সুন্দর হবে না বা এত সস্তা হবে না— বলছেন অনেক শিল্পীই। পাত্রবাজার স্বীকৃতি ক্লাবের সুবিশাল সুদৃশ্য মণ্ডপ গোটাটাই থার্মোকলের। ছুতোর পাড়ার প্রীতি সম্মিলনী ক্লাবের এ বারের থিম রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন। সেখানে টেরাকোটার নানা মডেল বানানো হয়েছে থার্মোকল কেটে টেরাকোটার রং করেই। শিল্পী সঞ্জু কুণ্ডু বলেন, ‘‘এত মডেল মাটির তৈরি করতে গেলে অনেক সময় আর অর্থ লাগত। তবে যে ভাবে সচেতনা বাড়ছে, আগামীতে তাই করতে হবে।’’ মণ্ডপ ও পুজোয় পরিবেশরক্ষার বার্তা আর চেষ্টা থাকলেও এই পুজোয় নানা জায়গা থেকে ব্যবসায়ীদের নিয়ে আসা বিভিন্ন পসরা, তা সে তিলেখাজা থেকে আলুভাজা, খেলনা থেকে পুজো মণ্ডপের বাইরে বিক্রি হওয়া ল্যামিনেটেড ঠাকুরের মুখ সবই তো বিকোচ্ছে প্লাস্টিকের প্যাকেটে মুড়ে! এ ছাড়া কেক, বিস্কুট, চিপস-এর পুজোর সময়ে দেদার বিক্রি। সে সবই তো বিক্রি হয় প্লাস্টিকের প্যাকেটে। এই সব প্লাস্টিকের উপর নিয়ন্ত্রণ না এলে পুজোর শেষে শহরের চিত্র ঠিক কী দাঁড়াবে, তাই নিয়েই এখন প্রশ্ন তুলছেন শহরের পরিবেশপ্রেমীরা। তবে এত কিছুর মধ্যেও পরিবেশ বাঁচানোর সদিচ্ছাটা ধরা পড়ছে, তা সত্যিই আশা জোগায়।
চৌধুরী পাড়ার মণ্ডপ যেমন তৈরি হয়েছে বাঁশের চাটাই দিয়ে রায় পাড়া মালিপাড়ার পুজোয় দেখা গেল প্লাস্টিক বর্জনের বার্তা দিতে প্লাস্টিক অসুরের মডেল তৈরি করা হয়েছে ষষ্ঠীতলা বারোয়ারির এই বছরের পুজোর থিম— পরিবেশ বাঁচাও আর জল সংরক্ষণ প্লাস্টিকের বোতলের মুখ কেটে তার মধ্যে গাছের চারা লাগিয়ে পরিবেশ বাঁচানোর আর প্লাস্টিকের পুনর্ব্যবহারের মাধ্যমে দূষণ নিয়ন্ত্রণের বার্তা দেওয়া হয়েছে সেখানে একই চিত্র দেখা গেল বাগদিপাড়ার পুজো মণ্ডপেও সেখানে পিজবোর্ড কেটে ছোট ছোট অনেক পাখির বাসা তৈরি করা হয়েছে পাখি বাঁচানোর বার্তা দিয়ে সেই সঙ্গে প্লাস্টিকের বোতলে লাগানো চারাগাছ দিয়ে সাজানো হয়েছে গোটা মণ্ডপ বেশির ভাগ বারোয়ারি থেকেই পোস্টার, ব্যানার, মাইকিং বা মুখে মুখে বার্তা দেওয়া হচ্ছে প্লাস্টিক ক্যারি প্যাকেট বা ওই জাতীয় কিছু নিয়ে যেন পুজোয় নিয়ে না আসা হয় ঘূর্ণি নবারুণ সঙ্ঘের এক প্রতিনিধি মানু অধিকারী যেমন বললেন, ‘‘আমরা বেশ কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করছি মণ্ডপের ভিতরে বা সামনে বসা দোকানিরা যেন প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ বা কাপ-গ্লাস ব্যবহার না করেন কিন্তু আটকাতে পারিনি এ বছর আমাদের সঙ্গে আইন আছে খুশি আমরা’’ যদিও পুজো মণ্ডপ তৈরিতে থার্মোকলের ব্যবহার, রাস্তায় রাস্তায় পরিবেশবান্ধব নয় এমন প্লাস্টিক জাতীয় কাপড়ের তৈরি ফ্লেক্সের ছড়াছড়ি কয়েকটি মণ্ডপসজ্জায় প্রচুর প্লাস্টিকের ফুলও ব্যবহার হয়েছে চোখে পড়ল ছুতোর পাড়ায় রাস্তার উপর তৈরি হয়েছে ফ্লেক্সের বড় বড় গেট যার মধ্যে আবার একটা গেটে প্লাস্টিক বর্জনের বার্তা দেওয়া আছে এ তো সেই ‘সর্ষের মধ্যেই ভূত’-এর মতোই ব্যাপার অবশ্য পুজো উদ্যোক্তারা প্রায় সবাই স্বীকার করে নিচ্ছেন, ফ্লেক্স ব্যবহার ঠিক হচ্ছে না কিন্তু এত বড় বড় কাপড়ের ফ্লেক্স এখন পাওয়া সম্ভব নয় বিভিন্ন বিজ্ঞাপন সংস্থা যে সব বিজ্ঞাপনের ব্যানার দিয়ে যাচ্ছে মণ্ডপে টাঙানোর জন্য, তা-ও সেই প্লাস্টিক কাপড়ের ফ্লেক্স ফলে, তাই টাঙাতে বাধ্য হচ্ছেন উদ্যোক্তারা তবে চেষ্টা যে হচ্ছে, তা বোঝা গেল মল্লিকপাড়া জলকল বারোয়ারিতে গিয়ে
কোথাও মণ্ডপের সাজ পরিবেশবান্ধব ঠোঙায়, কোথাও বা পুরনো প্লাস্টিকেই
কোথাও মণ্ডপের সাজ পরিবেশবান্ধব ঠোঙায়, কোথাও বা পুরনো প্লাস্টিকেই
প্রত্যেক মাসের রিচার্জ বাজেট ৩০০, চাহিদা আনলিমিটেড, সেরা প্ল্যানের এই তালিকা আপনার জন্য
চলন্ত ট্রেনের সামনে রিল তৈরির শখ! ট্রেনের ধাক্কা খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি কিশোর
lifestyle
চলন্ত ট্রেন পিছনে রেখেই রিল বানানোর শখ! আর সেই শখ পূরণ করতে গিয়েই ট্রেনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হল তেলঙ্গানার এক কিশোর। একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্র রেললাইন ধরে হাঁটছিল। ইচ্ছা ছিল, পিছনে চলন্ত ট্রেন রেখে ‘অন্য রকম’ রিল বানাবে। তবে রিল তো হলই না, উল্টে প্রাণটাই প্রায় যেতে বসেছিল। ভিডিয়ো বানানোর সময়ে ট্রেনের ধাক্কায় রেললাইনেই বেশ খানিকটা দূরে ছিটকে পড়ে কিশোর। এক রেলকর্মী অক্ষয়কে রেললাইনে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে সময় নষ্ট না করে অ্যাম্বুল্যান্সের জন্য ফোন করেন। তার পর তাকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অক্ষয় এখন হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন। তার অবস্থা সঙ্কটজনক। অল্পবয়সিদের মধ্যে ইদানীং ইনস্টাগ্রামে রিল বানানোর শখ বাড়ছে। নেটমাধ্যমে সামান্য পরিচিতি লাভের আশায় এমন কিছু করে দেখাতে চাইছে, যা আর পাঁচ জনের থেকে তাকে আলাদা করবে। আর সেই ফাঁদে পড়ে কমবয়সিরা নিজেদের বিপদ ডেকে আনছে। কেউ পাহাড়ের কোণে দাড়িয়ে রিল বানাচ্ছে, কেউ আবার চলন্ত ট্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছে। শখ পূরণ করতে গিয়ে প্রাণও যাচ্ছে অনেকের। তবুও সতর্ক হচ্ছে না তরুণ প্রজন্ম।
ইচ্ছা ছিল, পিছনে চলন্ত ট্রেন রেখে ‘অন্য রকম’ রিল বানাবে তবে রিল তো হলই না, উল্টে প্রাণটাই প্রায় যেতে বসেছিল ভিডিয়ো বানানোর সময়ে ট্রেনের ধাক্কায় রেললাইনেই বেশ খানিকটা দূরে ছিটকে পড়ে কিশোর এক রেলকর্মী অক্ষয়কে রেললাইনে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে সময় নষ্ট না করে অ্যাম্বুল্যান্সের জন্য ফোন করেন তার পর তাকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়
ট্রেনের ভেতরে লোহার রড ঢুকে মৃত্যু যাত্রীর
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
পরিস্থিতি ‘অশান্ত’, তাই বগটুই গ্রামে গেল না মহিলা কমিশন
পুজোর আগে খন্দময় রাস্তা ঠিক করতে চিঠি লালবাজারের
kolkata
দুর্গাপুজোর বাকি এক মাসের কিছু বেশি সময়। আগামী সোমবার শহরের পুজো কমিটিগুলিকে নিয়ে সমন্বয় বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ, দমকল, পূর্ত দফতর, কেএমডিএ-র মতো সংস্থা, যারা পুজোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত, তাদের আধিকারিকেরাও উপস্থিত থাকবেন ওই বৈঠকে। আর এরই মধ্যে পুলিশের চিন্তা বাড়াচ্ছে শহরের বেশ কিছু রাস্তার বেহাল দশা। তাই পুজোর প্রাক্কালে ওই সব রাস্তার অবস্থা ফেরাতে এবং দর্শনার্থীদের কথা মাথায় রেখে সমস্ত রাস্তায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করার জন্য এ বার পুরসভা, পূর্ত দফতর, কেএমডিএ এবং কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিল লালবাজার। পুলিশ সূত্রের খবর, ছোট-বড় রাস্তা এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড় মিলিয়ে শহরের ১১৭টি রাস্তা চিহ্নিত করা হয়েছে, যেগুলির অবস্থা ভাল নয়। লালবাজারের কর্তাদের আশঙ্কা, ওই সব রাস্তার মেরামতির কাজে অবিলম্বে হাত না দিলে তা পুজোর সময়ে যান চলাচল কিংবা দর্শনার্থীদের মসৃণ যাতায়াতের পথে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। সেই কারণে রাস্তা এবং মোড়গুলির মেরামতির জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত কলকাতা পুরসভা, পূর্ত দফতর, কেএমডিএ এবং কলকাতা বন্দরকে। বৃহস্পতিবারই লালবাজারের তরফে রাস্তার নাম সংবলিত চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতরে। একই সঙ্গে কোন কোন রাস্তায় আলোর প্রয়োজন, দেওয়া হয়েছে সেই তালিকাও। যাতে রয়েছে ময়দান এলাকা-সহ চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ। লালবাজারের ট্র্যাফিক বিভাগের এক আধিকারিক জানান, শহরের রাস্তাগুলির হাল-হকিকত সব চেয়ে ভাল জানে ট্র্যাফিক গার্ডগুলি। তাই চলতি মাসের গোড়ায় তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তাদের অধীনস্থ এলাকায় কোন রাস্তার অবস্থা কেমন। সেই তথ্য পাওয়ার পরেই বেহাল রাস্তা চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট সব দফতরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, ১১৭টি রাস্তার কয়েকশো জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে মেরামতির জন্য। নাম রয়েছে বেশ কয়েকটি উড়ালপুলেরও। পুলিশ জানিয়েছে, শহরের বেশ কিছু রাস্তার অবস্থা তুলনামূলক ভাবে বেশি খারাপ। যার মধ্যে রয়েছে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, দেশপ্রাণ শাসমল রোড, জেমস লং সরণি এবং বন্দর এলাকার কিছু রাস্তা। ভাল অবস্থায় নেই ডায়মন্ড হারবার রোডের কিছু অংশ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রোড, মহাত্মা গান্ধী রোড, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ এবং ইএম বাইপাসের একাংশ। বিবেকানন্দ রোড, রবীন্দ্র সরণি, এ পি সি রোড, কিংস ওয়ে, চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউয়ের মতো কিছু রাস্তায় আবার জায়গায় জায়গায় গর্ত রয়েছে, অথবা পুরো মেরামতির প্রয়োজন রয়েছে। এক পুলিশ আধিকারিক জানান, বেহালা-ঠাকুরপুকুর এলাকার জেমস লং সরণি, বীরেন রায় রোড-সহ বিভিন্ন রাস্তার সামগ্রিক মেরামতি প্রয়োজন। এই তালিকায় গড়িয়াহাট এবং শিয়ালদহ উড়ালপুলও রয়েছে। পুলিশের দাবি, আগামী সপ্তাহ থেকেই পুজোর কেনাকাটার ভিড় শুরু হয়ে যাবে শহর জুড়ে। বাইরে থেকে শহরের প্রাণকেন্দ্রে এবং বড়বাজার এলাকায় প্রচুর গাড়ি ঢুকবে। পুজোর আগে বাড়তি গাড়ির চাপ সামাল দেওয়ার জন্য রাস্তা সংস্কার জরুরি। পুলিশের একটি অংশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার পিচের আস্তরণ তুলে ফেলে নতুন করে তা তৈরির কাজ করছে কলকাতা পুরসভা। তাই আশা করা যাচ্ছে, পুজোর আগেই দ্রুততার সঙ্গে গর্ত সারাই থেকে শুরু করে খানাখন্দে ভরা রাস্তা মেরামতির সমস্ত কাজ শেষ হয়ে যাবে।
লালবাজারের ট্র্যাফিক বিভাগের এক আধিকারিক জানান, শহরের রাস্তাগুলির হাল-হকিকত সব চেয়ে ভাল জানে ট্র্যাফিক গার্ডগুলি তাই চলতি মাসের গোড়ায় তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তাদের অধীনস্থ এলাকায় কোন রাস্তার অবস্থা কেমন সেই তথ্য পাওয়ার পরেই বেহাল রাস্তা চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট সব দফতরে চিঠি দেওয়া হয়েছে সূত্রের খবর, ১১৭টি রাস্তার কয়েকশো জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে মেরামতির জন্য নাম রয়েছে বেশ কয়েকটি উড়ালপুলেরও পুলিশ জানিয়েছে, শহরের বেশ কিছু রাস্তার অবস্থা তুলনামূলক ভাবে বেশি খারাপ যার মধ্যে রয়েছে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, দেশপ্রাণ শাসমল রোড, জেমস লং সরণি এবং বন্দর এলাকার কিছু রাস্তা ভাল অবস্থায় নেই ডায়মন্ড হারবার রোডের কিছু অংশ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রোড, মহাত্মা গান্ধী রোড, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ এবং ইএম বাইপাসের একাংশ বিবেকানন্দ রোড, রবীন্দ্র সরণি, এ পি সি রোড, কিংস ওয়ে, চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউয়ের মতো কিছু রাস্তায় আবার জায়গায় জায়গায় গর্ত রয়েছে, অথবা পুরো মেরামতির প্রয়োজন রয়েছে
পুজোয় রাসবিহারী মোড় জটমুক্ত রাখতে তৈরি হচ্ছে লালবাজার
ভোটের আগে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্যে চিন্তায় লালবাজার
কথায় কথায় সব ভুলে যাওয়ার রোগের দাওয়াই কয়েক টুকরো চিজ়, দাবি করছে নতুন গবেষণা
মাড়ি থেকে রক্ত পড়ছে? শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে হচ্ছে না তো?
lifestyle
শরীর সুস্থ রাখতে প্রতি দিন খাওয়ার পাতে প্রোটিন, কার্ব, বিভিন্ন খনিজের মতো কিছু ভিটামিন রাখাও জরুরি। খাবারের মধ্যে দিয়ে রোজ সেই পরিমাণ ভিটামিন শরীরে না পৌঁছলে অনেকেই বাইরে থেকে ওষুধ হিসাবে তা খেয়ে থাকেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যেমন কোনও ভিটামিনই খাওয়া ঠিক নয়, তেমনই ভিটামিনের অভাব হলে শরীরে যে যে লক্ষণগুলি ফুটে ওঠে, সেগুলিকে অবহেলা করাও ঠিক নয়। অনেকেই হয়তো জানেন ভিটামিন সি-র অভাবে মুখের ভিতরে ঘা, অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগার মতো লক্ষণ প্রকাশ পায়। কিন্তু এ ছাড়া আর কী কী লক্ষণ দেখলে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন সি-র অভাব হচ্ছে কি না? ১) মাড়ি থেকে রক্ত পড়া যদি দাঁতের কোনও সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে, তখন বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন সি-র অভাব রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, চোখ থেকে রক্ত পড়া, মূত্রাশয়ের সংক্রমণ, এই সব লক্ষণও ভিটামিন সি-র অভাবে ঘটতে পারে। ভিটামিন সি-র ঘাটতি হলে ত্বকে মসৃণতার অভাব ঘটে। ছবি- সংগৃহীত ২) অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক আবহাওয়া যেমনই হোক, সারা বছরই যদি কারও শুষ্ক, ফাটা ত্বকের সমস্যা থাকে তখন বুঝতে হবে ভিটামিন সি-র ঘাটতি হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, মাথায় খুসকি, ত্বকে মসৃণতাও বজায় রাখে ভিটামিন সি। ৩) প্রদাহ দেহের কোনও অংশে কি হঠাৎই জ্বালার অনুভূতি হচ্ছে? বা খুব সাধারণ খাবার খেলেও গলা-বুক জ্বালা বা অম্বল হচ্ছে? এটিও কিন্তু ভিটামিন সি-র অভাবে হতে পারে। কারণ, এই ভিটামিন হজমে সহায়তা করে এমন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলিকে ভাল রাখে। ভিটামিন সি অন্ত্রের স্বাস্থ্যরক্ষায় যথেষ্ট সাহায্য করে।
ভিটামিন সি-র ঘাটতি হলে ত্বকে মসৃণতার অভাব ঘটে ছবি- সংগৃহীত ২) অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক আবহাওয়া যেমনই হোক, সারা বছরই যদি কারও শুষ্ক, ফাটা ত্বকের সমস্যা থাকে তখন বুঝতে হবে ভিটামিন সি-র ঘাটতি হচ্ছে শুধু তা-ই নয়, মাথায় খুসকি, ত্বকে মসৃণতাও বজায় রাখে ভিটামিন সি ৩) প্রদাহ দেহের কোনও অংশে কি হঠাৎই জ্বালার অনুভূতি হচ্ছে? বা খুব সাধারণ খাবার খেলেও গলা-বুক জ্বালা বা অম্বল হচ্ছে? এটিও কিন্তু ভিটামিন সি-র অভাবে হতে পারে
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়েও ক্লান্তি কাটছে না? কোন ভিটামিনের অভাব ঘটলে হতে পারে এমন
ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস? জানেন শরীরের কী ক্ষতি হচ্ছে?
বাংলাদেশ-বার্মা উপকূলেই আছড়ে পড়বে মোগা, রাজ্যে ৩ দিন তাপপ্রবাহ
মালদ্বীপ ছাড়তে প্রাইভেট জেটের অপেক্ষায় লঙ্কান প্রেসিডেন্ট
international
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মালদ্বীপ থেকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর যাওয়ার কথা ছিল শ্রীলঙ্কার পলাতক প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসের। তবে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের পরিবর্তে তিনি এখন ব্যক্তিগত বিমানে (প্রাইভেট জেট) সেখানে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সংকটের কারণে সৃষ্ট বিক্ষোভের মুখে বুধবার (১৩ জুলাই) মালদ্বীপে পালিয়ে যান গোতাবায়া রাজাপাকসে। শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে এখন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন। দেশটিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং পশ্চিম প্রদেশে কারফিউ জারি করা হয়েছে। সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, মালে থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে নির্ধারিত সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে রওনা হননি প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে। সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, রাজাপাকসে, তার স্ত্রী ইওমা রাজাপাকসে এবং দুই নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে বুধবার রাতে মালে থেকে সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য এসকিউ-৪৩৭ ফ্লাইটে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত কারণে ওই বিমানে চড়েনি তারা। মালদ্বীপের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের জন্য একটি প্রাইভেট বিমানের ব্যবস্থা করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। বুধবার শ্রীলঙ্কার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ অনুমোদন পাওয়ার পর ১৩ জুলাই খুব ভোরে বিমানবাহিনীর একটি ফ্লাইটে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে ও তার স্ত্রী কাতুনায়েকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দুই দেহরক্ষীসহ মালদ্বীপে যান। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে বুধবার অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন। আগামী ২০ জুলাই সংসদে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা হবে। শ্রীলঙ্কা স্বাধীনতার পর থেকে সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাজাপাকসেকে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অপসারণের দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। শ্রীলঙ্কার স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেওয়ার্দেনা বলেন, ২০ জুলাই পার্লামেন্টে ভোটের মাধ্যমে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। গত শনিবার (৯ জুলাই) ফোর্টে প্রেসিডেন্ট হাউসে হাজার হাজার লোক ঢুকে পড়ে। তবে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে নাটকীয় ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। সেখানে বিক্ষোভকারীদের ক্যারাম বোর্ড খেলতে, সোফায় ঘুমাতে, পার্ক প্রাঙ্গনে উপভোগ করতে এবং রাতের খাবারের জন্য খাবার তৈরি করতে দেখা গেছে। খাদ্যে রেকর্ড পরিমাণ মূল্যস্ফীতি, আকাশচুম্বী জ্বালানি খরচ এবং পণ্যের ব্যাপক ঘাটতির পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার প্রায় ৬১ শতাংশ পরিবার নিয়মিতভাবে খরচ কমানোর কৌশল অবলম্বন করছে। তারমধ্যে রয়েছে খাবার গ্রহণের পরিমাণ হ্রাস করা এবং তুলনামূলক কম পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা। সূত্র : এনডিটিভি এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
শ্রীলঙ্কার স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেওয়ার্দেনা বলেন, ২০ জুলাই পার্লামেন্টে ভোটের মাধ্যমে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা গত শনিবার (৯ জুলাই) ফোর্টে প্রেসিডেন্ট হাউসে হাজার হাজার লোক ঢুকে পড়ে তবে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে নাটকীয় ঘটনা ঘটতে দেখা যায় সেখানে বিক্ষোভকারীদের ক্যারাম বোর্ড খেলতে, সোফায় ঘুমাতে, পার্ক প্রাঙ্গনে উপভোগ করতে এবং রাতের খাবারের জন্য খাবার তৈরি করতে দেখা গেছে খাদ্যে রেকর্ড পরিমাণ মূল্যস্ফীতি, আকাশচুম্বী জ্বালানি খরচ এবং পণ্যের ব্যাপক ঘাটতির পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার প্রায় ৬১ শতাংশ পরিবার নিয়মিতভাবে খরচ কমানোর কৌশল অবলম্বন করছে তারমধ্যে রয়েছে খাবার গ্রহণের পরিমাণ হ্রাস করা এবং তুলনামূলক কম পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা সূত্র : এনডিটিভি এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
মালদ্বীপ ছাড়লেন লঙ্কান প্রেসিডেন্ট
মালদ্বীপ ছাড়লেন লঙ্কান প্রেসিডেন্ট
মুখ্যমন্ত্রীর সফরের মুখেশালবনীতে অবরোধ আদিবাসী পড়ুয়াদের
মার্তিনেসের সামনে মাঠে মোহনবাগান, সবুজ-মেরুনে খেলবেন কারা?
sports
বাংলাদেশ থেকে রওনা হয়েছেন এমিলিয়ানো মার্তিনেস। সোমবার বিকালেই কলকাতায় পা রাখার কথা আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষকের। মঙ্গলবার বিকালে মার্তিনেস যাবেন মোহনবাগান মাঠে। সেখানে তাঁর সামনে প্রদর্শনী ম্যাচ খেলবে মোহনবাগান অলস্টার্স ও কলকাতা পুলিশ অলস্টার্স। সেই ম্যাচে সবুজ-মেরুনের জার্সি গায়ে মাঠে নামবেন কারা? মোহনবাগানের দলে দেখা যাবে প্রাক্তন বাগান ফুটবলারদের। ১৮ জনের তালিকা জানিয়ে দিয়েছে সবুজ-মেরুন। দলে রয়েছেন— হেমন্ত ডোরা, শিল্টন পাল, দীপেন্দু বিশ্বাস, শেখ আজিম, হুসেন মুস্তাফি, দুলাল বিশ্বাস, শঙ্করলাল চক্রবর্তী, রিয়াজুল মুস্তাফা, বিশ্বনাথ মণ্ডল, বাসুদেব মণ্ডল, অমিত দাস, ডেনসন দেবদাস, সঞ্জয় মাঝি, অলোক দাস, গৌতম ঘোষ, সৌমিত্র চক্রবর্তী, দেবজিৎ ঘোষ ও হাবিবুর রহমান মণ্ডল। দলের কোচ মানস ভট্টাচার্য ও সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায়। ম্যানেজার স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়। Team List of Mohun Bagan All Stars which will be seen playing against the KPCommissioner All Stars Team in the Friendship Cup Match in presence of 𝐄𝐦𝐢𝐥𝐢𝐚𝐧𝐨 𝐌𝐚𝐫𝐭𝐢𝐧𝐞𝐳 at 𝐌𝐨𝐡𝐮𝐧 𝐁𝐚𝐠𝐚𝐧 𝐆𝐫𝐨𝐮𝐧𝐝 on 4th July 2023, at 4:30pm.#JoyMohunBagan #Mariners #MBAC pic.twitter.com/IsIAc9XJ6o সোমবার কলকাতায় আসার পরে কোথাও যাওয়ার নেই মার্তিনেসের। কলকাতার এক বিলাসবহুল হোটেলে বিশ্রাম নেবেন তিনি। পর দিন সকাল থেকেই শুরু হয়ে যাবে ব্যস্ততা। মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ স্পনসরদের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। মিলনমেলা প্রাঙ্গনে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন মার্তিনেস। সেখানে সংবর্ধনা দেওয়া হবে তাঁকে। একটি আলোচনাতেও অংশ নেবেন মার্তিনেস। তার নাম দেওয়া হয়েছে ‘তাহাদের কথা।’ সেখানে নিজের জীবন ও ফুটবলে সাফল্যের নেপথ্য কাহিনি জানাবেন মেসিদের দলের গোলরক্ষক। মিলনমেলার সেই অনুষ্ঠানে থাকবেন ইস্টবেঙ্গলের কর্তারাও। মার্তিনেসকে সংবর্ধনা দেবেন তাঁরা। এর পরে বিকেলের দিকে মোহনবাগান তাঁবুতে যাবেন মার্তিনেস। মোহনবাগানের তরফে সংবর্ধনা দেওয়া হবে বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষককে। থাকছে চমক। ‘মোহনবাগান রত্ন’ স্মারক তুলে দেওয়া হবে মার্তিনেসের হাতে। এই ঘোষণা আগে করা হয়নি। এর পর কিছু নির্বাচিত ক্লাবকর্তার সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। সেই অনুষ্ঠানেই নতুন করে ১০ জনকে আজীবন সদস্যপদ দেওয়া হচ্ছে মোহনবাগানের তরফে। সেই ১০ জনের হাতে আজীবন সদস্যপদ তুলে দেবেন মার্তিনেস। এ ছাড়া মোহনবাগানে ক্লাবে পেলে, দিয়েগো মারাদোনা এবং গ্যারি সোবার্সের নামে যে গেট রয়েছে তার উদ্বোধন করবেন মার্তিনেস।
Team List of Mohun Bagan All Stars which will be seen playing against the KPCommissioner All Stars Team in the Friendship Cup Match in presence of 𝐄𝐦𝐢𝐥𝐢𝐚𝐧𝐨 𝐌𝐚𝐫𝐭𝐢𝐧𝐞𝐳 at 𝐌𝐨𝐡𝐮𝐧 𝐁𝐚𝐠𝐚𝐧 𝐆𝐫𝐨𝐮𝐧𝐝 on 4th July 2023, at 4:30pm.#JoyMohunBagan #Mariners #MBAC pic.twitter.com/IsIAc9XJ6o সোমবার কলকাতায় আসার পরে কোথাও যাওয়ার নেই মার্তিনেসের কলকাতার এক বিলাসবহুল হোটেলে বিশ্রাম নেবেন তিনি পর দিন সকাল থেকেই শুরু হয়ে যাবে ব্যস্ততা মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ স্পনসরদের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর মিলনমেলা প্রাঙ্গনে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন মার্তিনেস সেখানে সংবর্ধনা দেওয়া হবে তাঁকে একটি আলোচনাতেও অংশ নেবেন মার্তিনেস তার নাম দেওয়া হয়েছে ‘তাহাদের কথা’ সেখানে নিজের জীবন ও ফুটবলে সাফল্যের নেপথ্য কাহিনি জানাবেন মেসিদের দলের গোলরক্ষক মিলনমেলার সেই অনুষ্ঠানে থাকবেন ইস্টবেঙ্গলের কর্তারাও
পেলে-মারাদোনার নামাঙ্কিত গেট উদ্বোধনে বিশ্বজয়ী মার্তিনেস, আর কী ভাবনা মোহনবাগানের?
আর খেলবেন না সাকিব ‘ফেসবুকে স্ট্যাটাস’
যৌন ব্যবসায় দুই নাবালিকা, ধৃত তিন
কুলতলিতে মিড- ডে-মিলের খাবার খেয়ে অসুস্থ শতাধিক পড়ুয়া
state
কুলতলিতে স্কুলের মিড ডে মিলের খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ল শতাধিক ছাত্রছাত্রী। জামতলায় ব্লক হাসপাতালে প্রায় ৮০ জন ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে যাওয়া হয়। অসুস্থ ছাত্রছাত্রীদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। অসুস্থ ছাত্রছাত্রীদের এদিন বিভিন্ন চিকিৎসকের কাছেও নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্কুলের ভূমিকায় ক্ষোভ জানিয়েছেন অভিভাবকরা। তাঁদের অভিযোগ অসুস্থ হয়ে পড়ার পরও সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রধান শিক্ষক দিব্যেন্দু বক্সির বিরুদ্ধে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগ তুলেছেন অভিভাবকেরা। অভিভাবকদের অভিযোগ, অসুস্থ ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসা তো দূরের কথা, স্কুলের প্রধান দরজা তালা বন্ধ করে আটকে রাখা হয় দীর্ঘ সময়। এর ফলে ছাত্রছাত্রীদের অসুস্থতা বেড়েছে। অভিভাবকেরা খবর পেয়ে স্কুলে আসেন। তাঁরাই কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করেন গেটের তালা খুলতে। অসুস্থ ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসা করাতে হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরাই। কুলতলি ব্লকের জালাবেড়িয়া ২ অঞ্চলের খেওড়াখালি নকুল সহদেব হাই স্কুলে এদিন দুপুরে ছাত্রছাত্রীদের মিড ডে মিলে মুরগির মাংস, ভাত দেওয়া হয়। খাওয়ার ঘন্টাখানেক পর থেকে ছাত্রছাত্রীরা বমি করে, পেটে ব্যথা হয়। শতাধিক ছাত্রছাত্রী অসুস্থ হয় বলে স্থানীয় মানুষেরা জানিয়েছেন। ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে জামতলায় ব্লক হাসপাতালে আসেন সিপিআই(এম) কুলতলি এরিয়া কমিটির সম্পাদক উদয় মন্ডলসহ স্থানীয় পার্টি নেতৃবৃন্দ।
স্কুলের ভূমিকায় ক্ষোভ জানিয়েছেন অভিভাবকরা তাঁদের অভিযোগ অসুস্থ হয়ে পড়ার পরও সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি প্রধান শিক্ষক দিব্যেন্দু বক্সির বিরুদ্ধে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগ তুলেছেন অভিভাবকেরা অভিভাবকদের অভিযোগ, অসুস্থ ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসা তো দূরের কথা, স্কুলের প্রধান দরজা তালা বন্ধ করে আটকে রাখা হয় দীর্ঘ সময় এর ফলে ছাত্রছাত্রীদের অসুস্থতা বেড়েছে
Midday Meal: ৫ রাঁধুনী অনুপস্থিত, মিড ডে মিল রাঁধলেন স্কুলের শিক্ষিকারা
কারাগারে অং সান সু চি অসুস্থ
মুখ পুড়ল পঞ্জাব পুলিশের, বিজেপির বাগ্গাকে ৬ জুলাই পর্যন্ত রক্ষাকবচ হাইকোর্টের
হোয়াটসঅ্যাপে আর নয়! ভারতীয়রা বেছে নিচ্ছেন ‘ভাইবার’
technology
হোয়াটসঅ্যাপ নিরাপদ নয়। তাই যেকোনো সময় আপনার হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ফোনের অন্দরমহলে ঢুকে পড়তে পারে হ্যাকাররা। চুরি হতে পারে আপনার ফোনে রাখা গোপন তথ্য। এই ভয়ে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা ছেড়ে দিয়েছে ইউজারদের বড়-অংশ। তার বদলে ভাইবার কে বেছে নিয়েছেন তাঁরা। ভাইবার জানাচ্ছে, এণ্ড টু এণ্ড এনক্রিপটেড তাদের অ্যাপ। যা নাকি সম্পূর্ণ সুরক্ষিত। তাই অধিকাংশ ভারতীয়র ভরসা হয়ে উঠছে ভাইবার। সংস্থার দাবি, পেগাসাস স্পাইওয়ারের মত ভয়ঙ্কর ঘটনার পর, ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে তাদের ইউজার। তাহলে কি ভরসা হারাতে বসছে হোয়াটসঅ্যাপ। আরও পড়ুন: দাম বাড়াতে পারে জিও, এয়ারটেল ভোডাফোনের পথেই মুকেশ আম্বানির সংস্থা অনুপ নায়ার, APAC এর সিনিয়র ডিরেক্টর ইন্ডিয়ানেক্সপ্রেস ডটকমকে বলেন,” সক্রিয়ভাবে হঠাৎই কয়েকদিনের ব্যবধানে ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ইউজার। যার অর্থ লোকেরা আমাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা শুরু করেছে। আমরা মন করছি, মূলত পেগাসাস’র জন্য মানুষ এদিকে ঝুঁকছে”। ওয়াকিবহালমহল মনে করছেন, ব্যবহারকারীরা গোপনীয়তার সঙ্গে আপোস করতে চান না। সেকারণে বিকল্প পথের সন্ধান করছেন। আরও পড়ুন: সেরার সেরা হতে পারে স্যামসাং-এর আপকামিং ফোন, কেন জানেন? জাপানিজ মাল্টিন্যাশনাল রুকতেন মিডিয়া ভাইবার লঞ্চ করে ২০১০ সালে। ৫০ মিলিয়ন ভারতীয় এখন ব্যবহার করেন ভাইবার। কেন ভাইবার বেছে নিয়েছেন ভারতীয়রা? সেই প্রশ্নে নায়ার বলেন, বাজার চলতি বাকি অ্যাপ ‘এনক্রিপটেড’ নয়। পাশাপাশি ফিচারগত দিক থেকেও অনেক উন্নত ভাইবার। তিনি আরও বলেন, হোয়াটসঅ্যাপ অদ্ভুত, কারণ এটি ‘এনক্রিপ্ট’ করা প্ল্যাটফর্ম যা কোনওভাবে ফেসবুক এবং ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারের মতো দুটি ‘আনএনক্রিপ্টেড’ প্ল্যাটফর্মকে যুক্ত করে। আরও পড়ুন: মোবাইলের খরচ বাড়ছে বহুগুন, ডিসেম্বর থেকেই অনেকটা দাম বাড়ছে সব রিচার্জ প্যাকেরই নায়ার বলেন, “ভাইবার এ এখনও কোনো তদন্তের নির্দেশ আসেনি। সাধারণত প্ল্যাটফর্মে কিছু ধরণের ঘৃণাত্মক বক্তব্য বা বেআইনী ক্রিয়াকলাপ ঘটে থাকে তখনই এই ধরণের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। আমরা এটি দেখিনি কারণ আপনি ভাইবারে কুরুচিকর বিষয় সম্প্রচার করতে পারবেন না”। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Viber claims of 35 per cent jump in activations post pegasus
যার অর্থ লোকেরা আমাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা শুরু করেছে আমরা মন করছি, মূলত পেগাসাস’র জন্য মানুষ এদিকে ঝুঁকছে” ওয়াকিবহালমহল মনে করছেন, ব্যবহারকারীরা গোপনীয়তার সঙ্গে আপোস করতে চান না সেকারণে বিকল্প পথের সন্ধান করছেন আরও পড়ুন: সেরার সেরা হতে পারে স্যামসাং-এর আপকামিং ফোন, কেন জানেন? জাপানিজ মাল্টিন্যাশনাল রুকতেন মিডিয়া ভাইবার লঞ্চ করে ২০১০ সালে ৫০ মিলিয়ন ভারতীয় এখন ব্যবহার করেন ভাইবার কেন ভাইবার বেছে নিয়েছেন ভারতীয়রা? সেই প্রশ্নে নায়ার বলেন, বাজার চলতি বাকি অ্যাপ ‘এনক্রিপটেড’ নয় পাশাপাশি ফিচারগত দিক থেকেও অনেক উন্নত ভাইবার
হোয়াটসঅ্যাপে এবার আর লিখবেন না, বলবেন
ভিডিও দেখুন চ্যাট না থামিয়েই, হোয়াটসঅ্যাপের নয়া ফিচার
শপথ নিলেন নতুন রাজ্যপাল
তাপপ্রবাহ নতুন পথ দেখাচ্ছে
editorial
দিনকয়েকের জন্য দহন কমেছে বটে, কিন্তু বিপদ কমেনি। এই তাপপ্রবাহ শুধু শরীরের আরামকে আঘাত করছে না। তার থেকেও বড় আঘাত হানছে পরিবেশের সঙ্গে জুড়ে থাকা বৃহত্তর জনজীবনের আয়, চিকিৎসাব্যবস্থার মতো বিষয়কে। পশ্চিমবঙ্গে তাপপ্রবাহজনিত কারণে স্কুলগুলিতে ছুটি দিতে ‘বাধ্য’ হয়েছিল সরকার। স্কুল বন্ধ হওয়ায় মিড-ডে মিলও বন্ধ ছিল। অর্থাৎ, নির্দিষ্ট ছুটির বাইরেও খাদ্য থেকে বঞ্চিত হয়েছে পড়ুয়ারা, যাদের অধিকাংশই আর্থ-সামাজিক ভাবে প্রান্তিক স্তরের। সামগ্রিক ভাবে উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে তাপপ্রবাহ। বিশ্ব উষ্ণায়ন নতুন নয়। গ্রীষ্ম যে ক্রমশ প্রখর থেকে প্রখরতর হচ্ছে তাও গত কয়েক বছরে স্পষ্ট হয়েছে। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে গত ১২২ বছরের মধ্যে সর্বাধিক তাপমাত্রা ছিল। ওই বছর গ্রীষ্মেও ভারতে প্রবল তাপপ্রবাহ দেখা গিয়েছিল। সেই পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেই কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষক রমিত দেবনাথ, রনিতা বর্ধনের নেতৃত্বে এক দল গবেষক এ ব্যাপারে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন। তাতে তাঁরা দেখিয়েছেন যে, ভারতের ৯০ শতাংশ এলাকা তাপসূচকে ‘বিপজ্জনক’ জায়গায় আছে। ২০ শতাংশ এলাকা প্রবল বিপন্ন অবস্থায় আছে। ১৯৯২ থেকে তাপপ্রবাহজনিত কারণে ২৪ হাজার মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। এই পরিস্থিতিতে ওই গবেষকেরা দেখিয়েছেন, যখনই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃত্যুর হার বেড়েছে তখনই সুস্থায়ী উন্নয়নের গতি হ্রাস পেয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন ওঠে, বিশ্ব উষ্ণায়ন এবং জলবায়ু বদলের পরিপ্রেক্ষিতে সুস্থায়ী উন্নয়নের নানা নীতি-প্রকল্পের কথা বলা হলেও তাপপ্রবাহ এবং অন্য জলবায়ু সংক্রান্ত বিষয়গুলি কি নীতি-নির্ধারণের ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেয়েছে? সামগ্রিক ভাবে তার প্রতিফলন কিন্তু সরকারি তথ্যে গবেষকেরা পাননি। অথচ আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য থেকে স্পষ্ট যে, প্রতি বছরই গ্রীষ্মে দহনের পরিমাণ বাড়ছে। কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান এবং পরিকল্পনা মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে গোটা দেশে তাপপ্রবাহের দিন এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল। মৌসম ভবনের হিসাবে, ১৮৭৭ সাল থেকে এ-যাবৎ কালের হিসাবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি উষ্ণতম। সেই সব কিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছে এপ্রিল মাস। তাপপ্রবাহের দাপট উত্তর, পশ্চিম, মধ্য ভারতে থেমে থাকেনি। ছোটনাগপুর মালভূমি পেরিয়ে এ বছর শুষ্ক গরম হাওয়া একেবারে পূর্ব ভারতে বঙ্গোপসাগরের তীরে এসে দাপিয়ে বেড়িয়েছে। খাস কলকাতায় গরমকালে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ২৫ শতাংশে নেমেছে। শীতকালের মতোই ঠোঁট ফেটেছে। শুধু তা-ই নয়, এ বার গোটা গাঙ্গেয়-বঙ্গ জুড়ে টানা গরম হাওয়া বা লু বয়েছে। যে ঘটনাও অতীতে দেখা যায়নি। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া বিভাগের প্রাক্তন ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল (পূর্বাঞ্চল) গোকুলচন্দ্র দেবনাথ বলছেন, “এমন পরিস্থিতি অন্তত ২৫ বছরে আমি দেখিনি। এই ঘটনা জলবায়ু বদলের নজির।” পরিবেশবিজ্ঞানীরা বার বারই বলেছেন যে, জলবায়ু বদল পুরোপুরি ঠেকানো সম্ভব নয়। পরিবর্তে বদলের গতি কমানো সম্ভব এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। সেই লক্ষ্যেই বার বার পৃথিবীর দেশগুলি জলবায়ু সম্মেলনে বসেছে, আলোচনা এবং নীতিগত দড়ি-টানাটানি করে নিজেদের লক্ষ্য স্থির করেছে। তবে সেই লক্ষ্যে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে কী কী বিষয় ভাবা প্রয়োজন, সেখানে ঘাটতি কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। অন্তত, এ দেশে তাপপ্রবাহের নিরিখে সুস্থায়ী উন্নয়নের গতিতে ধাক্কা খাওয়ার আশঙ্কাই তার প্রমাণ। একই ভাবে দেশের জিডিপি-তেও তা প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও কেন্দ্রের এক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সম্প্রতি দাবি করেছেন যে, ভারতের অর্থনীতি যে কোনও ধরনের আবহাওয়াজনিত ধাক্কা সইতে প্রস্তুত। লক্ষণীয়, তাপপ্রবাহের এই দাপট পাকিস্তান এবং বাংলাদেশেও হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাপিয়েছে। গত ৫৮ বছরে এত তাপমাত্রা বাংলাদেশের রাজধানী পায়নি। দক্ষিণ পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকাও তাপে পুড়ে কার্যত ছারখার হওয়ার জোগাড়। এই প্রাকৃতিক উপদ্রব কিন্তু ভারতের সামনে আরও একটি পথ খুলে দিয়েছে। তা হল, নিজের ভৌগোলিক সীমার বাইরে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সমন্বয় করে জলবায়ু-কূটনীতিতে নেতৃত্ব দেওয়া। বস্তুত, এই ধরনের আন্তর্জাতিক সমন্বয়ের কথা আইপিসিসি বার বারই বলেছে। তবে সেই পরামর্শ দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে সে ভাবে দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমলে দেশের অর্থনীতি আবহজনিত ধাক্কা সইতে পারবে কি না, সে প্রশ্নের উত্তর হয়তো ভবিষ্যৎ দেবে। কিন্তু জলবায়ু বদলের বিপদ ঠেকাতে নীতি-নির্ধারণে তাপসূচকের মতো প্রাকৃতিক ঘটনাকে কি এ বার গুরুত্ব দেবে ভারত? কিংবা প্রতিবেশীর সঙ্গে সীমান্ত দ্বন্দ্ব ভুলে বৃহত্তর পরিপ্রেক্ষিতের কূটনৈতিক সম্পর্ক তৈরি করবে?
খাস কলকাতায় গরমকালে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ২৫ শতাংশে নেমেছে শীতকালের মতোই ঠোঁট ফেটেছে শুধু তা-ই নয়, এ বার গোটা গাঙ্গেয়-বঙ্গ জুড়ে টানা গরম হাওয়া বা লু বয়েছে যে ঘটনাও অতীতে দেখা যায়নি কেন্দ্রীয় আবহাওয়া বিভাগের প্রাক্তন ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল (পূর্বাঞ্চল) গোকুলচন্দ্র দেবনাথ বলছেন, “এমন পরিস্থিতি অন্তত ২৫ বছরে আমি দেখিনি এই ঘটনা জলবায়ু বদলের নজির” পরিবেশবিজ্ঞানীরা বার বারই বলেছেন যে, জলবায়ু বদল পুরোপুরি ঠেকানো সম্ভব নয় পরিবর্তে বদলের গতি কমানো সম্ভব এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে সেই লক্ষ্যেই বার বার পৃথিবীর দেশগুলি জলবায়ু সম্মেলনে বসেছে, আলোচনা এবং নীতিগত দড়ি-টানাটানি করে নিজেদের লক্ষ্য স্থির করেছে তবে সেই লক্ষ্যে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে কী কী বিষয় ভাবা প্রয়োজন, সেখানে ঘাটতি কিন্তু থেকেই যাচ্ছে অন্তত, এ দেশে তাপপ্রবাহের নিরিখে সুস্থায়ী উন্নয়নের গতিতে ধাক্কা খাওয়ার আশঙ্কাই তার প্রমাণ একই ভাবে দেশের জিডিপি-তেও তা প্রভাব ফেলতে পারে যদিও কেন্দ্রের এক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সম্প্রতি দাবি করেছেন যে, ভারতের অর্থনীতি যে কোনও ধরনের আবহাওয়াজনিত ধাক্কা সইতে প্রস্তুত লক্ষণীয়, তাপপ্রবাহের এই দাপট পাকিস্তান এবং বাংলাদেশেও হয়েছে সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাপিয়েছে গত ৫৮ বছরে এত তাপমাত্রা বাংলাদেশের রাজধানী পায়নি
Weather: ‌বাড়বে গরম, একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা
প্লেগ ঠেকাতে পথে নামেন রবীন্দ্রনাথ
একা পুরুষ নয়, সমাজে মহিলাদেরও মর্যাদা আছে
কম বয়সেই চামড়া শিথিল হয়ে পড়েছে? টানটান ত্বক পেতে কোন তিনটি খাবার খাবেন
lifestyle
ত্বক পরিচর্যায় ‘কোলাজেন’ নামক প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে শরীরে কোলাজেনের ঘাটতি শুরু হয়। তা ছাড়াও অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, দূষণ, ধূমপানের অভ্যাস শরীরে এই প্রোটিন উৎপাদনের হার আরও কমিয়ে দেয়। ফলস্বরূপ, অকালেই চেহারায় বয়েসের ছাপ পড়ে, চামড়া ঝুলে যায়, ত্বকের জেল্লা হারিয়ে যায়। রোজের খাওয়াদাওয়ায় সামান্য বদল আনলেই শরীরে কোলাজেনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে কী খাবেন ভাবছেন? বেলপেপার লাল, হলুদ, সবুজ বেলপেপার ভিটামিন সি, বিভিন্ন প্রকার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও কোলাজেনের দারুণ উৎস। তাই ত্বকের যত্ন নিতে চাইলে খেতেই হবে বেলপেপার। মাছ মাছে অ্যামিনো অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। তা ছাড়া জিঙ্ক ও কপারের মতো খনিজ পদার্থও থাকে। শরীরে কোলাজেন উৎপাদন করতে এই প্রকার খনিজের প্রয়োজন আছে। এগুলি কোলাজেন প্রোটিন ধ্বংস হতে বাধা দেয়। এর বাইরে মাছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটও থাকে, যা ত্বকের জেল্লা বাড়াতে যা দারুণ উপকারী। আনারস অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আনারস যত্ন নেয় শরীরের। এতে জলের পরিমাণও অনেকটা বেশি। শরীরে জলের ঘাটতি মেটাতে আনারস দারুণ কার্যকর। ত্বকের প্রতিটি কোশ সচল রাখতেও আনারস কার্যকর। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আনারস, প্রত্যক্ষ ভাবে শরীরে কোলাজেন উৎপাদনের হার বাড়ায়। শরীরে জমে থাকা টক্সিন বার করে দিয়ে ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে খেতে পারেন আনারস।
তা ছাড়াও অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, দূষণ, ধূমপানের অভ্যাস শরীরে এই প্রোটিন উৎপাদনের হার আরও কমিয়ে দেয় ফলস্বরূপ, অকালেই চেহারায় বয়েসের ছাপ পড়ে, চামড়া ঝুলে যায়, ত্বকের জেল্লা হারিয়ে যায় রোজের খাওয়াদাওয়ায় সামান্য বদল আনলেই শরীরে কোলাজেনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে কী খাবেন ভাবছেন? বেলপেপার লাল, হলুদ, সবুজ বেলপেপার ভিটামিন সি, বিভিন্ন প্রকার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও কোলাজেনের দারুণ উৎস তাই ত্বকের যত্ন নিতে চাইলে খেতেই হবে বেলপেপার মাছ মাছে অ্যামিনো অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি
অকালে বুড়িয়ে যাচ্ছে ত্বক? তারুণ্য ধরে রাখবেন কোন তিন উপায়ে
‘চেঙ্গিজ়’-এর বক্স অফিস কালেকশন নিয়ে ধোঁয়াশা! কোনটি আসল, কোনটি নকল? জোর চর্চা শুরু
সম্পাদক সমীপেষু: এ বিচ্যুতি বামেরও
দেখে নেওয়া যাক মন দেওয়া-নেওয়ার সেরা পাঁচটি অ্যাপ
technology
মনের মানুষ খুঁজে না পেয়ে সরস্বতী পুজোয় বাসন্তী শাড়ি কিমবা পাঞ্জাবিটা পরলেনই না? আসছে ভ্যালেন্টাইনস ডেতেও সকাল সকাল অফিস যাচ্ছেন? সমস্যাটা কোথায়? পাড়া-প্রেম কিমবা কলেজ-প্রেম না হলেও জীবন শেষ হয় না। আর ডিজিটাল দুনিয়ায় এসবের পরোয়া করে কেউ? কত অ্যাপ রয়েছে না? রসিকতা করছি না। এখন অ্যাপে অ্যাপে বেশ প্রেম হয়। সে সবের পোশাকি নাম ডেটিং অ্যাপ। মন দেওয়া যায়, এমন কিছু অ্যাপের খোঁজটিন্ডার সবচেয়ে জনপ্রিয় ডেটিং অ্যাপ এটি। টিন্ডারে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ফেসবুকে প্রফাইল থাকা জরুরি। টিন্ডার প্লাস ব্যবহার করার জন্য মাসিক সাড়ে ছয়শ টাকা দিতে হয়। টাকা দিয়ে বুস্ট করে রাখলে আপনার আধ ঘণ্টার দূরত্বে থাকা টিন্ডার ব্যবহারকারীর সম্পর্কে সব তথ্য জানতে পারবেন আপনি। কাদের প্রোফাইলে আপনার আগ্রহ রয়েছে, আর কারা আপনার প্রোফাইলে আগ্রহ দেখিয়েছেন, সব তথ্য পরস্পরের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন। বাম্বেল এ ক্ষেত্রে শুধুমাত্র বিপরীত লিঙ্গের কারোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেবেন। টিন্ডারের সহ প্রতিষ্ঠাতা হুইটনি উলফ হার্ড এই অ্যাপ তৈরি করেছেন। এ ক্ষেত্রেও দুই বাম্বেল সদস্যর মধ্যে ভৌগলিক নৈকট্যের ভিত্তিতে অনলাইন ঘটক রূপে কাজ করে বাম্বল। তবে ডিজিটাল জমানায় কিন্তু অনলাইন ডেটিং মানেই বিয়ে নয়। আরও পড়ুন, টুইটারের পর এবার ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ, ডাক পড়তে পারে সংসদীয় কমিটিতে ট্রুলি, ম্যাডলি এই অ্যাপে আপনি যাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব বা ডেট করছেন, তাঁরাই আপনাকে নম্বর দেবে। ফেসবুক বা লিঙ্কড ইন-এর সঙ্গে একে যুক্ত করলে এই অ্যাপের সদস্য হলে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে। মানে, পাড়া ক্রিকেটে ক্যাপ্টেনের মাসতুতো ভাই হলে বেপাড়ার হলেও আপনি যেরকম সুযোগ সুবিধে পেয়ে থাকেন, অনেকটা সেরকম। এই অ্যাপে সাইন ইন করার সময় আপনাকে অ্যাপে উল্লেখ করা হবি-র মধ্যে কোনো একটিকে বেছে নিতেই হবে। হ্যাপেন একেবারে লোকায়ত স্তরে ডেট করতে গেলে হ্যাপেনের তুলনা নেই। দুজনের ফোনেই অবশ্য হ্যাপেন অ্যাপ এবং ফেসবুক থাকতে হবে। রাস্তায় দেখা হলে কবার মুখোমুখি হলেন আপনারা দু’জন, তাও বলে দেবে হ্যাপেন। হ্যাপেনে প্রিমিয়াম পরিষেবা পেতে গেলে মাসে খরচ করতে হবে ৭৯০ টাকা। এইজল সাইন ইন করবার সময় আপনাকে প্রচুর প্রশ্ন করা হবে। আপনার উত্তর থেকে যাচাই করে অ্যাপ কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে, আপনাকে দলে নেওয়া যায় কি না। বুঝতেই পারছেন, একটু গম্ভীর ব্যাপার। পরীক্ষায় উতরোলেও নিস্তার নেই। ট্যাঁক থেকে খসবে ভালোই। ট্রায়াল পিরিওডের মেয়াদ ফুরোলে তিনজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করলে দিতে হবে ১৯৯৯ টাকা। আর সাতজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলে খসবে ৩৯৯৯ টাকা। Read the full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Best five dating apps in india for valentines day 2019 tinder bumble happn truly madly aisle
এই অ্যাপে সাইন ইন করার সময় আপনাকে অ্যাপে উল্লেখ করা হবি-র মধ্যে কোনো একটিকে বেছে নিতেই হবে হ্যাপেন একেবারে লোকায়ত স্তরে ডেট করতে গেলে হ্যাপেনের তুলনা নেই দুজনের ফোনেই অবশ্য হ্যাপেন অ্যাপ এবং ফেসবুক থাকতে হবে রাস্তায় দেখা হলে কবার মুখোমুখি হলেন আপনারা দু’জন, তাও বলে দেবে হ্যাপেন হ্যাপেনে প্রিমিয়াম পরিষেবা পেতে গেলে মাসে খরচ করতে হবে ৭৯০ টাকা এইজল সাইন ইন করবার সময় আপনাকে প্রচুর প্রশ্ন করা হবে আপনার উত্তর থেকে যাচাই করে অ্যাপ কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে, আপনাকে দলে নেওয়া যায় কি না বুঝতেই পারছেন, একটু গম্ভীর ব্যাপার পরীক্ষায় উতরোলেও নিস্তার নেই ট্যাঁক থেকে খসবে ভালোই
পাঁচটি নতুন আকর্ষণীয় ফিচার নিয়ে আসছে WhatsApp, জেনে নিন বিস্তারিত
খাওয়া না-খাওয়ার পালা
চিংড়িঘাটা মোড়ে এ বার তৈরি হবে আন্ডারপাস
একদিনে সুস্থ ৪ লাখের বেশি মানুষ
international
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গত একদিনে বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ লাখ ৯১ হাজার ৬৩ জন। একই সময়ে এই রোগে মারা গেছেন ১ হাজার ৪৬৩ জন। এছাড়া এদিন করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ লাখ ৮৭ হাজার ২০৬ জন। | মহামারি শুরু থেকে করোনায় আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার্স থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৫৫ কোটি ৯৬ লাখ ৬৪ হাজার ২৯৬ জন এবং এ রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ৬৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৯ জনের। এছাড়া গত আড়াই বছর ধরে চলা মহামারিতে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ৫৩ কোটি ২৬ লাখ ৯৪ হাজার ৬১০ জন। বিশ্বে বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২ কোটি ৫ লাখ ৯৮ হাজার ২৪৭ জন। এই রোগীদের মধ্যে করোনার মৃদু উপসর্গ বহন করছেন ২ কোটি ৫ লাখ ৬০ হাজার ৪২১ জন এবং গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আছেন ৩৭ হাজার ৮২৬ জন। শুক্রবার বিশ্বে দৈনিক আক্রান্তে শীর্ষে ছিল ফ্রান্স, আর কোভিডজনিত অসুস্থতায় মৃত্যুর হিসেবে শীর্ষে ছিল ব্রাজিল। ওয়ার্ল্ডোমিটার্সের তথ্য অনুযায়ী, এই দিন ফ্রান্সে করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ৯৯৭ জন এবং কোভিডজনিত অসুস্থতায় মৃত্যু হয়েছে ৭৪ জনের। অন্যদিকে, শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩০৩ জনের এবং দেশটিতে এইদিন করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৯৭৭ জন। ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্র ব্যতীত আরও যেসব দেশে এইদিন সংক্রমণ-মৃত্যুর উচ্চহার দেখা গেছে, সেসব দেশ হলো— ইতালি (নতুন আক্রান্ত ১ লাখ ৬৯০ জন, মৃত ১০৫), ব্রাজিল (নতুন আক্রান্ত ৭২ হাজার ৫৫১ জন, মৃত ২৭৪ জন), জাপান (নতুন আক্রান্ত ৪৭ হাজার ৭৮৬, মৃত ১৪), স্পেন (মৃত ১৫৭, নতুন আক্রান্ত ২৭ হাজার ৮৭১) ও তাইওয়ান (মৃত ১৩১, নতুন আক্রান্ত ৩০ হাজার ৪৭৭)। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
| মহামারি শুরু থেকে করোনায় আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার্স থেকে এসব তথ্য জানা গেছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৫৫ কোটি ৯৬ লাখ ৬৪ হাজার ২৯৬ জন এবং এ রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ৬৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৯ জনের এছাড়া গত আড়াই বছর ধরে চলা মহামারিতে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ৫৩ কোটি ২৬ লাখ ৯৪ হাজার ৬১০ জন বিশ্বে বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২ কোটি ৫ লাখ ৯৮ হাজার ২৪৭ জন
টাইগারদের ৪ রানের জয়
একদিনে রাজ্যে মৃত্যু ৮ শিশুর
সিপিবি নেতা মুক্তিযোদ্ধা মোর্শেদ আলী আর নেই
সাধ্যের মধ্যে সাধপূরণ, Vivo ভারতে লঞ্চ করল বাজেট ফ্রেন্ডলি স্মার্টফোন Vivo Y33T
technology
Vivo তাদের নতুন স্মার্টফোন Vivo Y33T ভারতে লঞ্চ করেছে। ভারতের বাজারে Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T-এর দাম করা হয়েছে ১৮,৯৯০ টাকা, যা ৮ জিবি এবং ১২৮ জিবি স্টোরেজে পাওয়া যাচ্ছে। Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T পাওয়া যাবে Vivo ইন্ডিয়া স্টোর, অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, পেটিএম, টাটা ক্লিক, বাজাজ ফিনসার্ভ, ইত্যাদির মতো রিটেল স্টোরে। Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T-তে রয়েছে ট্রিপল ক্যামেরা, স্ন্যাপড্রাগন চিপসেট, বড় এবং হাই রিফ্রেশ রেট ডিসপ্লে। Vivo Y33T: ফিচার- Vivo Y33T-তে রয়েছে ৬.৫৮ ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস ডিসপ্লে। ভিভো Y33T-তে রয়েছে ২.৫ডি প্লেট ফ্রেম এবং এটি প্রায় ৮.০ এমএম মোটা। নয়া এই ফোনে রয়েছে রিয়ার ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ। পিছনে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা। সঙ্গে রয়েছে ২ মেগাপিক্সেলের ডেপথ ক্যামেরা এবং ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো সেন্সর। এছাড়া Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T-এর সামনে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা, যা দেওয়া হয়েছে সেলফি এবং ভিডিও কলিংয়ের জন্য। Vivo Y33T-তে রয়েছে ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি। রয়েছে 18W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট। Vivo Y33T-তে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। ইউজারদের সুরক্ষার কথা ভেবে Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T-তে দেওয়া হয়েছে এই সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। যা অন্যান্য ফোনের থেকে এই ফোনকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলেছে। Vivo Y33T-তে মাইক্রোএসডি কার্ডের সাহায্যে ফোনের স্টোরেজ ১টিবি পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। এই আকর্ষণীয় ও অত্যাধুনিক ফিচার যুক্ত Vivo Y33T ফোনটির দাম অন্যান্য ফোনের তুলনায় অনেকটাই কম করা হয়েছে। ভারতের বাজারে Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T পাওয়া যাচ্ছে ১৮,৯৯০ টাকায়। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Vivo y33t launched with snapdragon 680 chip at rs 18990 in india
Vivo Y33T-তে রয়েছে ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে 18W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট Vivo Y33T-তে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ইউজারদের সুরক্ষার কথা ভেবে Vivo কোম্পানির নতুন ফোন Vivo Y33T-তে দেওয়া হয়েছে এই সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর যা অন্যান্য ফোনের থেকে এই ফোনকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলেছে Vivo Y33T-তে মাইক্রোএসডি কার্ডের সাহায্যে ফোনের স্টোরেজ ১টিবি পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব
Vivo Y3s লঞ্চ করল ভারতে, জেনে নিন কী কী থাকছে নয়া এই স্মার্টফোনে
Vivo Y3s লঞ্চ করল ভারতে, জেনে নিন কী কী থাকছে নয়া এই স্মার্টফোনে
স্বতন্ত্র প্রার্থীর এজেন্ট বের করে দেওয়ার অভিযোগ
স্ত্রী হিসাবে তিনি ব্যর্থ, স্বীকার করলেন রচনা! কেন তিনি ভাল বৌ হতে পারেননি?
entertainment
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় টলিপাড়ার প্রথম সারির নায়িকাদের মধ্যে অন্যতম। ঝুলিতে বহু বহু হিট ছবি। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর জুটিও ছিল তেমনই হিট। তার পর অনেক দিন হল বড় পর্দা থেকে দূরে নায়িকা। আপাতত ‘দিদি নম্বর ১’ রিয়্যালিটি শো-এর মাধ্যমে মধ্যবিত্ত বাঙালির বাড়ির এক জন হয়ে উঠেছেন তিনি। এক কথায় বলা যায় রচনা এক জন সফল পেশাদার। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনেও কি তিনি সমান ভাবে সফল? সেই উত্তরই দিলেন নায়িকা। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় সঞ্চালিত শো ‘অপুর সংসার’। সেই রিয়্যালিটি শো-তে অতিথি হিসাবে এসেছিলেন রচনা। সেখানেই নায়িকাকে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা প্রশ্ন করেন শাশ্বত। স্ত্রী হিসাবে নিজেকে কত নম্বর দেবেন রচনা? এই প্রশ্ন শুনতেই নায়িকার স্পষ্ট জবাব, “আমি নিজেকে শূন্য দেব।” এই উত্তর শুনে শাশ্বত কিছু চমকে গেলেও তাঁর পরের প্রশ্নই ছিল, কেন রচনা এমন মনে করেন? খুব শান্ত ভাবে রচনা বলেন, “আমার মনে সুগৃহিনী হওয়ার জন্য যে গুণ থাকা দরকার তা আমার মধ্যে নেই। সম্পর্কের জন্য অনেক দু’জনকেই অনেকটা সমঝোতা করতে হয়। মানিয়ে নিতে হয়। সেটার কোনওটাই আমি করিনি। আর আমরা যে পেশার সঙ্গে যুক্ত, সে ক্ষেত্রে যে পার্টনার তাঁকেও অনেক কিছু মানাতে হয়। পারস্পরিক সম্পর্ক এমন না হলে সুন্দর বাড়ি হওয়া বেশ কঠিন।” অনেক বছর হয়ে গেল স্বামীর থেকে আলাদা থাকেন রচনা। তবে আইনি বিচ্ছেদ হয়নি। কারণ তিনি চান না, তাঁর ছেলেকে বড় হয়ে কোনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হোক। তাই তাঁরা একসঙ্গে না থাকলেও প্রয়োজনে একে অপরের পাশে আছেন।
মানিয়ে নিতে হয় সেটার কোনওটাই আমি করিনি আর আমরা যে পেশার সঙ্গে যুক্ত, সে ক্ষেত্রে যে পার্টনার তাঁকেও অনেক কিছু মানাতে হয় পারস্পরিক সম্পর্ক এমন না হলে সুন্দর বাড়ি হওয়া বেশ কঠিন” অনেক বছর হয়ে গেল স্বামীর থেকে আলাদা থাকেন রচনা তবে আইনি বিচ্ছেদ হয়নি কারণ তিনি চান না, তাঁর ছেলেকে বড় হয়ে কোনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হোক
কে বলেছে মায়েরা ‘সেক্সি’ হতে পারেন না?
কিং হতে চাননি, ছিলেন কিংমেকার
এবার গণছাঁটাইয়ের পথে Accenture, চাকরি যাবে ১৯ হাজার কর্মীর!
ফাঁস হল মধ্যবিত্তের নাগালের ‘আইফোনের ছবি’! জানুন স্পেসিফিকেশন
technology
নামী দামি যে ফোনই হাতে থাকুক না কেন, আইফোনের প্রতি অনেকেরই বিশেষ দুর্বলতা থাকে। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় দামের অঙ্ক। অগত্যা আপোশ করতেই হয়। কিন্তু যদি দেখেন, যে দামে আপনি অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ফোন কেনার কথা ভাবছেন, সেই দামেই পেয়ে যাচ্ছেন আইফোনের আপকামিং নতুন মডেল ! অবাক হচ্ছেন? চমকে যাবেন না, পকেট বান্ধব দামে নতুন আইফোনের মডেল আনতে চলেছে বিগ ফ্যাট সংস্থা অ্যাপেল। কিছুদিন ধরে এমন খবরই ঘুরপাক খাচ্ছে গ্যাজেট ওয়ার্ল্ডে। সম্প্রতি সেই গুজবকে খানিক উসকে দিয়ে ফাঁস হল আপকমিং সেই আই ফোনের ছবি। তবে এর সত্যতা কতটা তা নিয়ে নিশ্চিয়তা নেই। মার্চ ২৫, আগামীকালই অনুষ্ঠিত হবে ‘অ্যাপেল ইভেন্ট’। এর আগেই দ্বিতীয় প্রজন্মের iPhone SE-র সম্ভাব্য ছবি ফাঁস হয়েছে। ইতিমধ্যে , অ্যামাজনেও তালিকাভুক্ত হয়েছে আপকামিং ফোনের স্ক্রিন প্রোটেক্টর। iPhone SE 2 এর ফাঁস হওয়া তথ্য অনুসারে, এটি অনেকাংশেই আগের মডেলের মত। হ্যান্ডসেটের সামনের অংশে প্রান্তগুলি গোলাকার। খুবই কম বেজেল রয়েছে ফোনটিতে। আইফোন এক্সএস এবং আইফোন এক্সআর-এর মতো নচ ডিজাইন রয়েছে ফোনটিতে। অ্যাপলের তরফ থেকে অবশ্য এই বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। তবে মনে করা হচ্ছে, অ্যাপেলের পক্ষ থেকে আগামী মাসেই iPhone SEর পরবর্তী মডেল লঞ্চ করা হতে পারে। বাজেটের আইফোনটিতে থাকতে পারে চার ইঞ্চি ডিসপ্লে, টাচ আইডি এবং একটি A9 প্রসেসর। ভারতের বাজারে আইফোনের বিক্রি বাড়ানোর জন্য এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের ময়দানে iPhone SE 2 স্যামসাং এবং শাওমির সঙ্গে মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। Read the full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Apple is expected to announce the second generation iphone se at its march 25 event
নামী দামি যে ফোনই হাতে থাকুক না কেন, আইফোনের প্রতি অনেকেরই বিশেষ দুর্বলতা থাকে কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় দামের অঙ্ক অগত্যা আপোশ করতেই হয় কিন্তু যদি দেখেন, যে দামে আপনি অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ফোন কেনার কথা ভাবছেন, সেই দামেই পেয়ে যাচ্ছেন আইফোনের আপকামিং নতুন মডেল ! অবাক হচ্ছেন? চমকে যাবেন না, পকেট বান্ধব দামে নতুন আইফোনের মডেল আনতে চলেছে বিগ ফ্যাট সংস্থা অ্যাপেল কিছুদিন ধরে এমন খবরই ঘুরপাক খাচ্ছে গ্যাজেট ওয়ার্ল্ডে সম্প্রতি সেই গুজবকে খানিক উসকে দিয়ে ফাঁস হল আপকমিং সেই আই ফোনের ছবি তবে এর সত্যতা কতটা তা নিয়ে নিশ্চিয়তা নেই
দেখে নিন কী কী গুজব রটেছে আইফোনকে ঘিরে
ভারতে আইফোন-প্রেম বাড়ায় দ্বিগুণ হল আয়: টিম কুক
উত্তাল পাকিস্তান, ক্যান্টনমেন্ট ও বিভিন্ন স্থানে হামলা
২০২১ সালের নজরকাড়া কিছু Blutooth Speaker, রইল ১০ হাজার টাকার মধ্যে সুলুকসন্ধান
technology
বাজারে বিভিন্ন দামের প্রচুর ব্লুটুথ স্পিকার রয়েছে। আপনি যদি একটি কমপ্যাক্ট ডিজাইন, ভাল সাউন্ড এবং ওয়াটারপ্রুফিং সহ ব্লুটুথ স্পিকারের সন্ধান করেন তাহলে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্যই। যে ব্লুটুথ স্পিকারের তালিকা এখন আমরা আপনার সামনে তুলে ধরবো সেগুলিতে রয়েছে IPX7 রেটিং। এবং ৩০ মিনিট জল প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে এই স্পিকারগুলির। এই তালিকায় রয়েছে  JBL, Bose, Sony এবং অন্যান্য ব্লুটুথ স্পিকার। JBL Clip 4/ JBL Go 3 যদি আপনার বাজেট ৩ হাজার টাকার কাছাকাছি হয়, তাহলে আপনি JBL Go 3 স্পিকারটি দেখতে পারেন। JBL Clip 4 স্পিকারটি তুলনায় JBL Go 3-এর থেকে কিছুটা বড় এবং আরও উন্নত সাউন্ড কোয়ালিটি আপনাকে দেবে। JBL Clip 4 মডেলটি অ্যামাজনে ৩,৯৯৯ টাকার আকর্ষণীয় দামে পাওয়া যাচ্ছে। ফিচারের ক্ষেত্রে JBL Clip 4 স্পিকারে রয়েছে ৪০ মিমি ড্রাইভার, এটি ৫W আউটপুট সরবরাহ করে। এই স্পিকারে রয়েছে ১০০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স রেঞ্জ। উন্নত কানেক্টিভিটির জন্য এই স্পিকারে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.১। এটি একটি কমপ্যাক্ট স্পিকার। সংস্থার দাবি, উন্নত এই স্পিকারে রয়েছে ১০ ঘণ্টার ব্যাটারি লাইফ। JBL Clip 4/ JBL Go 3 উভয় স্পিকারই IP67 রেটেড, ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং। ৪.২ আউটপুটের সঙ্গে JBL Go 3 স্পিকারে রয়েছে ৫ ঘণ্টার ব্যাটারি লাইফ। ডিভাইসটিতে অটো-পাওয়ার অফ সিস্টেম রয়েছে। JBL Flip 5 এটি একটি কম্প্যাক্ট স্পিকার, আকর্ষণীয় ডিজাইন, আধুনিক ফিচার, উন্নত সাউন্ড কোয়ালিটি-সহ এই স্পিকারের দাম অন্যান্য স্পিকারের তুলনায় অনেকটা বেশি। স্পিকারটি IPX7 রেটেড ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং। এই মডেলে রয়েছে একটি ইনবিল্ট মাইক্রোফোন। এবং ১২ ঘন্টা পর্যন্ত মিউজিক প্লে-টাইম অফার করে। আকর্ষণীয় ফ্যাবরিক ডিজাইন, ইউএসবি-টাইপ সি পোর্ট সহ অ্যামাজনে এই স্পিকারের দাম ৯,৪৯৯ টাকা। Ultimate Ears Wonderboom 2 কম্প্যাক্ট ডিজাইন, IP67 রেটেড ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং ফিচার সহ এটি একটি আউটডোর স্পিকার। স্টিরিও সাউন্ড পাওয়ার জন্য এটিকে অন্যান্য Ultimate Ears Wonderboom স্পিকারের সঙ্গে সহজেই কানেক্ট করে নিতে পারবেন। ডিজাইনের দিক থেকে এটির নজরকাড়া লুক আপনাকে ইমপ্রেস করতে বাধ্য। এটি একটি পোর্টেবেল ব্লুটুথ স্পিকার। আপনি সহজেই এটিকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে পারবেন। গাড়িতে করে কোথাও ঘুরতে যাচ্ছেন বা আপনি ট্রেনে ভ্রমন করছেন এই স্পিকার সহজেই আপনি আপনার সঙ্গে ক্যারি করতে পারবেন, সংস্থার দাবি,  এই স্পিকারটি ১৩ ঘন্টা পর্যন্ত একটানা চলতে পারে, তাহলে আর চিন্তা কিসের আজই বুক করুন আপনার সাধের এই স্পিকারটি। এটি আপনি পেয়ে যাবেন মাত্র ৫,৪৯৯ টাকাতে। Sony SRS-XB12 আপনি যদি Sony ইউজার হন তাহলে এই স্পিকার আপনার জন্য পারফেক্ট। কম রেঞ্জের সঙ্গে উন্নত মানের সাউন্ড কোয়ালিটি আপনি পেয়ে যাবেন এই স্পিকারে। এই স্পিকারের দাম মাত্র ৩৯৯০ টাকা। এটি একটি IP67 রেটেড ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং ওয়্যারলেস স্পিকার। উন্নত ব্যাটারি, ডুয়েল কানেক্টিভিটি এবং উন্নত্ মানের সাউন্ড কোয়ালিটি আপনি পেয়ে যাবেন Sony SRS-XB12 স্পিকারে। ১৬ ঘন্টা পর্যন্ত মিউজিক প্লে-টাইম অফার করে এই ব্লুটুথ স্পিকারটি। Bose SoundLink Micro আপনি যদি ১০ হাজার টাকার মধ্যে কম্প্যাক্ট একটি উন্নত সাউন্ড সিস্টেম যুক্ত স্পিকারের সন্ধান করে থাকেন তাহলে Bose SoundLink Micro স্পিকারটি আপনার জন্য বেস্ট অপশন। এই স্পিকারে আপনি পেতে পারেন একটি ব্যালেন্সড সাউন্ড সিস্টেম। এটিও একটি IP67 রেটেড ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং ওয়্যারলেস স্পিকার। এই স্পিকারে রয়েছে একটি ইনবিল্ট মাইক্রোফোন। সংস্থার দাবি এটিতে ইউজাররা ৬ ঘণ্টার ব্যাটারি লাইফ পাবেন। আধুনিক, কমপ্যাক্ট এবং উন্নত সাউন্ড সিস্টেম সহ এই স্পিকারের দাম ৮,৯৯০ টাকা। অন্যান্য ফিচারের মধ্যে এই স্পিকারে রয়েছে Google Assistant –এর সুবিধা। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Technology best waterproof spekers 2021 under rs
এটি আপনি পেয়ে যাবেন মাত্র ৫,৪৯৯ টাকাতে Sony SRS-XB12 আপনি যদি Sony ইউজার হন তাহলে এই স্পিকার আপনার জন্য পারফেক্ট কম রেঞ্জের সঙ্গে উন্নত মানের সাউন্ড কোয়ালিটি আপনি পেয়ে যাবেন এই স্পিকারে এই স্পিকারের দাম মাত্র ৩৯৯০ টাকা এটি একটি IP67 রেটেড ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং ওয়্যারলেস স্পিকার উন্নত ব্যাটারি, ডুয়েল কানেক্টিভিটি এবং উন্নত্ মানের সাউন্ড কোয়ালিটি আপনি পেয়ে যাবেন Sony SRS-XB12 স্পিকারে ১৬ ঘন্টা পর্যন্ত মিউজিক প্লে-টাইম অফার করে এই ব্লুটুথ স্পিকারটি Bose SoundLink Micro আপনি যদি ১০ হাজার টাকার মধ্যে কম্প্যাক্ট একটি উন্নত সাউন্ড সিস্টেম যুক্ত স্পিকারের সন্ধান করে থাকেন তাহলে Bose SoundLink Micro স্পিকারটি আপনার জন্য বেস্ট অপশন এই স্পিকারে আপনি পেতে পারেন একটি ব্যালেন্সড সাউন্ড সিস্টেম এটিও একটি IP67 রেটেড ডাস্ট এবং ওয়াটারপ্রুফিং ওয়্যারলেস স্পিকার এই স্পিকারে রয়েছে একটি ইনবিল্ট মাইক্রোফোন সংস্থার দাবি এটিতে ইউজাররা ৬ ঘণ্টার ব্যাটারি লাইফ পাবেন আধুনিক, কমপ্যাক্ট এবং উন্নত সাউন্ড সিস্টেম সহ এই স্পিকারের দাম ৮,৯৯০ টাকা অন্যান্য ফিচারের মধ্যে এই স্পিকারে রয়েছে Google Assistant –এর সুবিধা
বাজেট ১০ হাজার? চিন্তা কিসের, পেয়ে যান সেরা ফিচার্সের এই স্মার্ট ফোন
২০ হাজার টাকার মধ্যে কোন স্মার্টফোন আপনার জন্য সেরা! রইল সুলুকসন্ধান
মাথায় থাকা হেলমেটটাই এই যাত্রায় আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছে
দেখুন ভিডিও হুগলীতে বামফ্রন্টের ডাকে শান্তি মিছিল
state
রবিবার কোন্নগর বাটার মোড় থেকে উত্তরপাড়া গণভবন অবধি শান্তি মিছিল করল হুগলী জেলা বামফ্রন্ট এবং বাম সহযোগী দলসমূহ। মিছিল শেষে উত্তরপাড়া গৌরী সিনেমা হলের সামনে সমাবেশ হবে। সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন বিমান বসু এবং মহম্মদ সেলিম। রামনবমীকে হাতিয়ার করো জেলার রিষড়ায় সাম্প্রদায়িক অশান্তি তৈরি করেছিল সংঘ পরিবার। বজরং দল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ প্রভৃতি সংগঠনের কর্মীরা রিষড়া’র ৪ নম্বর রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় ব্যাপক তান্ডব চালায়। এর প্রতিবাদে, এবং এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার দাবিতে রবিবার রিষড়া সংলগ্ন কোন্নগর থেকে শান্তি মিছিল করলেন জেলার বামপন্থী কর্মীরা। এই মহামিছিলে অংশগ্রহণ করেছেন ১০টি বামপন্থী দল সহ অন্যান্য গণসংগঠন। এদিনের মিছিলে বিপুল জনসমাগম হয়। এদিনের মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিমান বসু, শ্রীদীপ ভট্টাচার্য, সূর্য মিশ্র সহ শীর্ষ বামপন্থী নেতৃবৃন্দ। ছিলেন সিপিআই’র তিমির ভট্টাচার্য, ফরোয়ার্ড ব্লকের সঞ্জীব চ্যাটার্জি, আরএসপি’র মৃণ্ময় সেনগুপ্ত, সিপিআই(এমএল) লিবারেশনের কার্তিক পাল, এসইউসিআই(সি)’র অমিত চ্যাটার্জি প্রমুখ। রাজ্য বামফ্রন্টের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবারের পাশাপাশি সোমবারও শান্তি মিছিল করা হবে। সোমবার শান্তি মিছিল হবে হাওড়ার শিবপুর সংলগ্ন এলাকায়। রিষড়ার পাশাপাশি হাওড়ার শিবপুরের পিএম বস্তিতেও রামনবমীর মিছিল থেকে অশান্তি সৃষ্টি করেছিল আরএসএস সহ সংঘ পরিবারের শাখা সংগঠনগুলি। এদিন মূল মিছিল শুরুর আগে হুগলী জেলা বামফ্রন্টের ডাকে সম্প্রীতি মিছিল হয়েছে। সিপিআই(এম) হুগলী জেলা সম্পাদক দেবব্রত ঘোষ, মনজিত ঘোষ সহ বামফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ নেতৃত্ব দেন মিছিলে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন বিমান বসু এবং মহম্মদ সেলিম রামনবমীকে হাতিয়ার করো জেলার রিষড়ায় সাম্প্রদায়িক অশান্তি তৈরি করেছিল সংঘ পরিবার বজরং দল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ প্রভৃতি সংগঠনের কর্মীরা রিষড়া’র ৪ নম্বর রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় ব্যাপক তান্ডব চালায় এর প্রতিবাদে, এবং এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার দাবিতে রবিবার রিষড়া সংলগ্ন কোন্নগর থেকে শান্তি মিছিল করলেন জেলার বামপন্থী কর্মীরা এই মহামিছিলে অংশগ্রহণ করেছেন ১০টি বামপন্থী দল সহ অন্যান্য গণসংগঠন
আজ মিছিল বামফ্রন্টের
পানিহাটিতে মিছিল বামফ্রন্টের
তির-ধনুক দ্বন্দ্বে তোলপাড় মহারাষ্ট্র, কমিশনের সিদ্ধান্তে বিপাকে উদ্ধব-শিণ্ডে শিবির
‘পাকিস্তানী ভাবিকে’ জেরা করেছে ভারতের সন্ত্রাস দমন ইউনিট
national
ছবির উৎস, ANI পাকিস্তানের নাগরিক সীমা হায়দারকে মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের মতো জেরা করছেন ভারতীয় গোয়েন্দারা - ফাইল চিত্র পাকিস্তান থেকে ভারতে চলে আসা আলোচিত সীমা হায়দারকে মঙ্গলবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত একটানা জেরা করেছে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন ইউনিট। এছাড়া তার ভারতীয় স্বামী এবং শ্বশুরকেও জেরা করা হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে তাদের একটি 'সেফ হাউস'-এ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।এর আগে অবৈধভাবে ভারতের প্রবেশের দায়ে পুলিশ তাকে এবং তার ভারতীয় স্বামী সচিন মীনাকে গ্রেপ্তার করেছিল। যদিও পরে আদালত তাদের জামিন দেয়। সোমবার তাদেরকে তুলে নিয়ে যায় উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন ইউনিট। প্রায় ঘন্টা ছয়েক জেরা করার পরে মঙ্গলবার সকালে আবারও মিজ হায়দার, মি. মীনা এবং তার বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যান সন্ত্রাস দমন ইউনিটের কর্মকর্তারা। তার সঙ্গে পাকিস্তানী গুপ্তচর বাহিনীর কোনও যোগাযোগ আছে কী না, সেটা খতিয়ে দেখার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানাচ্ছে গোয়েন্দা সূত্র। মিজ হায়দারের পাকিস্তানী পরিচয়পত্র সেদেশে ভারতীয় দূতাবাসের মাধ্যমে যাচাই করা হচ্ছে বলেও জানা যাচ্ছে। ছবির উৎস, Getty Images মোবাইলে পাবজি খেলতে গিয়েই দুজনের আলাপ, প্রেম আর সীমার ভারতে চলে আস, এমনই দাবী ওই যুগলের - প্রতীকি ছবি সন্ত্রাস দমন ইউনিটের এক কর্মকর্তা সংবাদসংস্থা পিটিআইকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, তবে তিনি এটাও জানিয়েছেন যে সীমা হায়দারকে হেফাজতে নেওয়া হয়নি। পাকিস্তানে থাকার সময়েই মোবাইলে পাবজি খেলতে গিয়ে দিল্লী লাগোয়া নয়ডার বাসিন্দা সচিন মীনার সঙ্গে আলাপ জয় বিবাহিত সীমা হায়দারের। সেই পরিচিতি গড়ায় প্রেমে, শেষ পর্যন্ত মি. মীনাকে বিয়ে করার জন্য নেপাল হয়ে ভারতে চলে আসেন মিজ. হায়দার। চার সন্তানকেও সঙ্গে নিয়ে আসেন তিনি। সীমার পাকিস্তানী স্বামী বর্তমানে সৌদি আরবে থাকেন। মিজ. হায়দার বিবিসিকে জানিয়েছিলেন যে তারা নেপালে বিয়ে করেছেন এবং তিনি ধর্ম পরিবর্তন করে হিন্দু হয়ে গেছেন। তিনি গুপ্তচর কী না এ নিয়ে সন্দেহ তৈরি হওয়ার পর থেকে বারেবারেই মিজ হায়দার সেই অভিযোগ অসত্য বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন যে একমাত্র সচিন মীনার প্রেমের টানেই তার ভারতে চলে আসা। তবে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা মনে করছেন, সীমা হায়দারের বক্তব্যে একাধিক অসঙ্গতি পাচ্ছেন তারা, তাই সন্দেহ বাড়ছে। ছবির উৎস, Getty Images সীমা হায়দার (ডানে) ও সাচিন মীনা (বাঁয়ে) গোয়েন্দা সূত্র উদ্ধৃত করে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম জানাচ্ছে প্রথম দিন সীমা হায়দারকে যেসব প্রশ্ন করা হয়েছে, তার মধ্যে করাচী থেকে দুবাই যাওয়া আর সেখান থেকে নেপালে আসা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে তাকে। সেখানে কাদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি, কারা তার ভ্রমণের নথিপত্র বানিয়ে দিল, কোন নম্বর থেকে তিনি পাবজি গেমের একাউন্ট খুলেছিলেন, মাত্র পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করে তিনি কী করে ভাল হিন্দি আর ইংরেজি বলেন, এসব তথ্যই জানতে চাওয়া হয়েছে তার কাছে। এছাড়াও তার পরিবারের কেউ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীতে কর্মরত কী না, তাও জানতে চাওয়া হয় মিজ হায়দারের কাছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রগুলি উদ্ধৃত করে জানাচ্ছে যে সীমা হায়দারের ব্যাপারে সশস্ত্র সীমা বল বা এসএসবি এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছ থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল ভারতের একটি আধাসামরিক বাহিনী, যারা নেপাল-ভারত এবং ভারত-ভূটান সীমান্তে নজরদারির কাজ চালায়। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, কীভাবে একজন পাকিস্তানী নাগরিক ভারত-নেপাল সীমান্ত পেরিয়ে চলে এল, পুলিশ কেন ধরতে পারল না আর দীর্ঘদিন ধরে কীভাবে এরকম একজন নারী উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এলাকায় বসবাস করছেন, সব তথ্যই জানতে চাওয়া হয়েছে এসএসবি এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছে। নেপাল আর ভারতের মধ্যে চলাচল করতে ওই দুই দেশের নাগরিকদের কোনও পাসপোর্ট বা ভিসা লাগে না। কিন্তু সীমা হায়দার একজন পাকিস্তানী নাগরিক হয়ে কী করে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের উত্তর প্রদেশে এলেন, প্রশ্ন উঠছে তা নিয়েই। ছবির উৎস, Getty Images করাচীতে ফেলে আসা জিনিষপত্রের মধ্যে থাকা সীমার ছবি দেখাচ্ছেন তার বাড়ির মালিক সীমা হায়দার নিজে বিবিসিকে জানিয়েছিলেন, যে তিনি এক ট্র্যাভেল এজেন্টের মাধ্যমে প্রথমে করাচী থেকে দুবাই যান, সেখান থেকে নেপাল হয়ে ভারতে পৌঁছন। “পাবজি খেলতে খেলতেই বন্ধুত্ব হয় আমাদের। তারপরে কথাবার্তা শুরু হয়। সারাদিন, সারারাতও কথা হত আমাদের। তারপরে আমি ঠিক করি যে ভারতে চলে আসব। কিছু ইউটিউব ভিডিও দেখে আমি বোঝার চেষ্টা করি যে কীভাবে ভারতে আসা যেতে পারে। সেই অনুযায়ী এক ট্র্যাভেল এজেন্টের মাধ্যেম দুবাই, সেখান থেকে নেপালে আসি। সেখানেই বিয়ে হয় আমাদের। তারপর বাসে করে ভারতে আসি,” জানিয়েছেন সীমা হায়দার। তিনি এও দাবী করেছিলেন যে তার পাকিস্তানী স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। তবে মিজ হায়দারের স্বামী গুলাম হায়দার বিবিসিকে জানিয়েছিলেন যে মিজ. হায়দার অসত্য বলছেন, তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয় নি। তার কথায়, “ঈদের পরে বাচ্চারা আমার কাছে আসতে চেয়েছিল, তাই আমি তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র বানিয়ে দিই অনলাইনে আবেদন করে। আমার যদি বিবাহ বিচ্ছেদই হয়ে গিয়ে থাকবে, তাহলে কেন আমি ২০২৩ সালে ওদের হয়ে পরিচয়পত্রের আবেদন করতে যাব?” মি. হায়দার চাইলেও তার পরিবার অবশ্য চায় না যে মিজ হায়দার পাকিস্তানে ফিরে আসুন। কিন্তু মিজ হায়দার বিবিসিকে বলেছেন, “আমি নিজের গলা কেটে ফেলব, বিষ খাব। কিন্তু আমি ফিরে যাব না।“ অন্যদিকে সীমা হায়দারকে ভারত থেকে ফিরিয়ে না দেওয়া হলে হিন্দুদের ওপরে হামলা হবে, এরকম একটা হুমকি দেওয়ার পরে সিন্ধ প্রদেশের একটি হিন্দু মন্দিরে রকেট হামলা হয়েছে গত রবিবার বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা পিটিআই। ছবির উৎস, Getty Images ভারতের এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে লাইভ বক্তব্য রাখার সময়ে সীমা হায়দার সীমা হায়দার আর সাচিন মীনার ঘটনাটি জানাজানি হয় এক আইনজীবির মাধ্যেম। টাইমস অফ ইণ্ডিয়ার ওই আইনজীবিকে উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে লিখেছিল যে কীভাবে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়া যেতে পারে, সে ব্যাপারে আইনী পরামর্শ নিতে মিজ. হায়দার এবং মি. মীনা তার কাছে গিয়েছিলেন। ওই আইনজীবি জানিয়েছেন, “ওই নারীর কাছে পাকিস্তানের পরিচয়পত্র আছে দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে জানান যে তার স্বামী তার ওপরে অত্যাচার করতেন আর বছর চারেক তার স্বামীর সঙ্গে দেখাও হয় নি। তারা এও জানতে চাইছিলেন যে ভারতে কীভাবে বিয়ে করা যেতে পারে।“ “আমি মিজ হায়দারের কাছে ভারতের ভিসা দেখতে চাই। তখনই তিনি বেরিয়ে যান। আমিই পুলিশকে খবর দিয়েছিলাম এঁদের ব্যাপারে,” জানিয়েছিলেন ওই আইনজীবি। এরপরেই প্রথমবার সীমা হায়দার, সাচিন মীনা আর তার বাবাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
চার সন্তানকেও সঙ্গে নিয়ে আসেন তিনি সীমার পাকিস্তানী স্বামী বর্তমানে সৌদি আরবে থাকেন মিজ. হায়দার বিবিসিকে জানিয়েছিলেন যে তারা নেপালে বিয়ে করেছেন এবং তিনি ধর্ম পরিবর্তন করে হিন্দু হয়ে গেছেন তিনি গুপ্তচর কী না এ নিয়ে সন্দেহ তৈরি হওয়ার পর থেকে বারেবারেই মিজ হায়দার সেই অভিযোগ অসত্য বলে উল্লেখ করেছেন তিনি এটাও বলেছেন যে একমাত্র সচিন মীনার প্রেমের টানেই তার ভারতে চলে আসা তবে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা মনে করছেন, সীমা হায়দারের বক্তব্যে একাধিক অসঙ্গতি পাচ্ছেন তারা, তাই সন্দেহ বাড়ছে ছবির উৎস, Getty Images সীমা হায়দার (ডানে) ও সাচিন মীনা (বাঁয়ে) গোয়েন্দা সূত্র উদ্ধৃত করে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম জানাচ্ছে প্রথম দিন সীমা হায়দারকে যেসব প্রশ্ন করা হয়েছে, তার মধ্যে করাচী থেকে দুবাই যাওয়া আর সেখান থেকে নেপালে আসা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে তাকে সেখানে কাদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি, কারা তার ভ্রমণের নথিপত্র বানিয়ে দিল, কোন নম্বর থেকে তিনি পাবজি গেমের একাউন্ট খুলেছিলেন, মাত্র পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করে তিনি কী করে ভাল হিন্দি আর ইংরেজি বলেন, এসব তথ্যই জানতে চাওয়া হয়েছে তার কাছে এছাড়াও তার পরিবারের কেউ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীতে কর্মরত কী না, তাও জানতে চাওয়া হয় মিজ হায়দারের কাছে সংবাদ সংস্থা এএনআই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রগুলি উদ্ধৃত করে জানাচ্ছে যে সীমা হায়দারের ব্যাপারে সশস্ত্র সীমা বল বা এসএসবি এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছ থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে সশস্ত্র সীমা বল ভারতের একটি আধাসামরিক বাহিনী, যারা নেপাল-ভারত এবং ভারত-ভূটান সীমান্তে নজরদারির কাজ চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, কীভাবে একজন পাকিস্তানী নাগরিক ভারত-নেপাল সীমান্ত পেরিয়ে চলে এল, পুলিশ কেন ধরতে পারল না আর দীর্ঘদিন ধরে কীভাবে এরকম একজন নারী উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এলাকায় বসবাস করছেন, সব তথ্যই জানতে চাওয়া হয়েছে এসএসবি এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছে নেপাল আর ভারতের মধ্যে চলাচল করতে ওই দুই দেশের নাগরিকদের কোনও পাসপোর্ট বা ভিসা লাগে না কিন্তু সীমা হায়দার একজন পাকিস্তানী নাগরিক হয়ে কী করে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের উত্তর প্রদেশে এলেন, প্রশ্ন উঠছে তা নিয়েই ছবির উৎস, Getty Images করাচীতে ফেলে আসা জিনিষপত্রের মধ্যে থাকা সীমার ছবি দেখাচ্ছেন তার বাড়ির মালিক সীমা হায়দার নিজে বিবিসিকে জানিয়েছিলেন, যে তিনি এক ট্র্যাভেল এজেন্টের মাধ্যমে প্রথমে করাচী থেকে দুবাই যান, সেখান থেকে নেপাল হয়ে ভারতে পৌঁছন “পাবজি খেলতে খেলতেই বন্ধুত্ব হয় আমাদের তারপরে কথাবার্তা শুরু হয় সারাদিন, সারারাতও কথা হত আমাদের
ভারতের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের গরজ বেশি
ভারতে স্তিমিত, বিশ্বে বাড়ছে করোনা
সরকার প্রভু না হয়ে সহায় হলে শিক্ষার এই হাল হত না
‘পুষ্পা: দ্য রুল’ নিয়ে তুঙ্গে উন্মাদনা, প্রথম ঝলক মুক্তির আগে কী আভাস অল্লু অর্জুনের?
entertainment
২০২১ সালের আগে মূলত দক্ষিণী তারকা হিসাবেই পরিচিতি ছিল তাঁর। ২০২১-এর অক্টোবর মাসের পর থেকে পাল্টে যায় সেই চিত্র। প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় দক্ষিণী ছবি ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ়’। ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অল্লু অর্জুন। এই ছবির হাত ধরেই সর্বভারতীয় পরিচিতি পান অল্লু। মুক্তির পর সমালোচকদের তরফে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সত্ত্বেও বক্স অফিসে ঝড় তোলে দক্ষিণী পরিচালক সুকুমারের ছবি। অতিমারি ও লকডাউনের জেরে রুগ্ন বক্স অফিসকে কিছুটা হলেও চাঙ্গা করতে সক্ষম হয়েছিল এই ছবি। দেশের বক্স অফিসে সাড়ে তিনশো কোটি টাকার বেশি ব্যবসা করেছিল এই ছবি। রাতারাতি জাতীয় স্তরে অন্যতম জনপ্রিয় তারকার খেতাব অর্জন করেছিলেন অল্লু অর্জুন। ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ়’-এর সাফল্যের পর ছবির দ্বিতীয় ভাগ ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ তৈরি করছেন পরিচালক সুকুমার। সেই ছবি নিয়েও দর্শক ও অনুরাগীদের উৎসাহ তুঙ্গে। ছবির টিজ়ার মুক্তি নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। দিন কয়েক আগে জানা গিয়েছিল, আগামী এপ্রিল মাসেই মুক্তি পাবে ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ ছবির টিজ়ার। এ বার খবর, কয়েক সেকেন্ডের ঝলক নয়, টানা তিন মিনিটের টিজ়ার মুক্তি পেতে চলেছে এপ্রিল মাসে। গত বছরের শেষ দিক থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে সিক্যুয়েলের কাজ। শুটিংয়ের জন্য বিশাখাপত্তনমে দেখা গিয়েছে খোদ অল্লু অর্জুনকে। ৮ এপ্রিল অল্লু অর্জুনের জন্মদিন। তারকার জন্মদিনেই ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ ছবির প্রথম ঝলক প্রকাশের পরিকল্পনা করেছেন ছবির নির্মাতারা। তবে প্রথা মেনে কয়েক সেকেন্ডের প্রচার ঝলক নয়, দীর্ঘ তিন মিনিটের টিজ়ার মুক্তির পরিকল্পনা করেছেন নির্মাতারা। এই গুঞ্জন প্রকাশ্যে আসার পরেই অনুরাগীদের মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে। বক্স অফিসে নজির গড়েছিল ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ়’ ছবি। আরও বড় মাপে ফ্র্যাঞ্চাইজ়ির দ্বিতীয় ছবি ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ তৈরি করতে চান নির্মাতারা। শোনা যাচ্ছে, পুষ্পা ও ভানওয়ার সিংহের চরিত্রের দ্বন্দ্বের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এই ছবির চিত্রনাট্য। ইতিমধ্যেই বিশাখাপত্তনমের পর হায়দরাবাদে শুটিং সেরেছেন কলাকুশলী। ছবিতে অল্লু অর্জুনের পাশাপাশি ফিরছেন ফাহাদ ফাসিলও। তবে রশ্মিকা মন্দনার চরিত্র নিয়ে এখনও প্রশ্নচিহ্ন রয়েই গিয়েছে। অন্য দিকে খবর, ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ ছবিতে এক বিশেষ চরিত্রে দেখা যেতে পারে ‘আরআরআর’-এর অভিনেতা রাম চরণকে। যদিও তা নিয়ে এখনও কোনও ঘোষণা করেননি ছবির নির্মাতারা।
এই ছবির হাত ধরেই সর্বভারতীয় পরিচিতি পান অল্লু মুক্তির পর সমালোচকদের তরফে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সত্ত্বেও বক্স অফিসে ঝড় তোলে দক্ষিণী পরিচালক সুকুমারের ছবি অতিমারি ও লকডাউনের জেরে রুগ্ন বক্স অফিসকে কিছুটা হলেও চাঙ্গা করতে সক্ষম হয়েছিল এই ছবি দেশের বক্স অফিসে সাড়ে তিনশো কোটি টাকার বেশি ব্যবসা করেছিল এই ছবি রাতারাতি জাতীয় স্তরে অন্যতম জনপ্রিয় তারকার খেতাব অর্জন করেছিলেন অল্লু অর্জুন ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ়’-এর সাফল্যের পর ছবির দ্বিতীয় ভাগ ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ তৈরি করছেন পরিচালক সুকুমার সেই ছবি নিয়েও দর্শক ও অনুরাগীদের উৎসাহ তুঙ্গে ছবির টিজ়ার মুক্তি নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে দিন কয়েক আগে জানা গিয়েছিল, আগামী এপ্রিল মাসেই মুক্তি পাবে ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ ছবির টিজ়ার এ বার খবর, কয়েক সেকেন্ডের ঝলক নয়, টানা তিন মিনিটের টিজ়ার মুক্তি পেতে চলেছে এপ্রিল মাসে
ছবির জন্য মুখিয়ে দর্শক, কবে মুক্তি পাচ্ছে ‘পুষ্পা: দ্য রুল’-এর প্রথম ঝলক?
ডু অর ডাই ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
আরআরআর কেকেআর! রাসেল, রয়, রানায় ফের জয়ে কলকাতা, কোহলিদের ২১ রানে হারাল নাইটরা
বাংলাদেশি, বাঙালি, রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ এবার গুজরাত ভোটেও
national
ছবির উৎস, Getty Images গুজরাতের ভোট প্রচারে বাঙালি, বাংলাদেশি, রোহিঙ্গাদের নিয়ে মন্তব্য করে বিপাকে পরেশ রাওয়াল (বাঁদিকে, নীল জামায়) - ফাইল চিত্র গুজরাতের ভালসাদে বিজেপির হয়ে ভোটের প্রচারে গিয়েছিলেন পরেশ রাওয়াল। একসময়ে বিজেপির সংসদ সদস্য হয়েছিলেন এই বলিউড অভিনেতা। কিন্তু এখন মূলত ক্রাউড পুলার হিসাবেই বিজেপির জনসভায় বক্তৃতা করেন। এরকমই একটা জনসভার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে, যেখানে মি. রাওয়াল বলেন যে গুজরাতের মানুষ মূল্যবৃদ্ধি সহ্য করে নেবে, কিন্তু বাংলাদেশি আর রোহিঙ্গাদের নয়। বাঙালির প্রিয় মাছ নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। এই মন্তব্যের পরে সামাজিক মাধ্যমে কড়া প্রতিক্রিয়া দেখে শুক্রবার তিনি ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি এও বলেছেন যে বাঙালিদের কটাক্ষ করতে চান নি তিনি। অবৈধভাবে ভারতে আসা বাংলাদেশি আর রোহিঙ্গাদের বোঝাতে চেয়েছিলেন তিনি। ক্ষমা চাইলেও মি. রাওয়ালের ওই মন্তব্যে ক্ষুব্ধ গুজরাত আর পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিদের একটা বড় অংশ। ছবির উৎস, Getty Images যে ভালসাদে পরেশ রাওয়াল বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন, সেখানে ভোট নেওয়া হয় বৃহস্পতিবার - প্রতীকি চিত্র ভালসাদের নির্বাচনী জনসভায় মি. রাওয়াল কথা বলছিলেন মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে, রান্নার গ্যাসের অত্যধিক দাম নিয়ে। সেখান থেকে হঠাৎই তিনি বলেন যে "গ্যাসের দাম বেড়েছে, কিন্তু তা আবার কমেও যাবে। মানুষ চাকরিবাকরিও পাবেন।" পরেশ রাওয়ালের ভাষণের যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে, সেখানে তাকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে, "কিন্তু দিল্লির মতো যদি আপনার বাড়ির চারপাশে রোহিঙ্গা আর বাংলাদেশিরা থাকতে শুরু করে, তাহলে কী করবেন? তখন গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে কী করবেন? ওই বাঙালিদের জন্য মাছ রান্না করে দেবেন?" "গুজরাতের মানুষ মূল্যবৃদ্ধি সহ্য করে নেবেন, কিন্তু এটা তারা মানবেন না। ... তাদের মুখের কী ভাষা! ওদের সঙ্গে থাকতে গেলে মুখে ডায়াপার লাগাতে হয়," মন্তব্য পরেশ রাওয়ালের। ছবির উৎস, Getty Images রাজনৈতিক পরেশ রাওয়ালের সঙ্গেই অভিনেতা পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধেও ক্ষুব্ধ সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা বহু মানুষ সামাজিক মাধ্যমে পরেশ রাওয়ালের এই বক্তব্যের নিন্দা করেছেন। যেমন তপন কুমার দেও নামে একব্যক্তি টুইট করেছেন "সেইজন্যই তো বাংলাদেশের অর্থনীতি আমাদের অর্থনীতির থেকেও চাঙ্গা হয়ে গেছে।" "পরেশ রাওয়াল একজন ভাল অভিনেতা কিন্তু তার ধর্মান্ধ হৃদয়ে ঘৃণা ভরা রয়েছে," লিখেছেন চিন্টু আলি। অরুণ আরোরা টুইটারে মন্তব্য করেছেন, "মোদিজি দেশে রোহিঙ্গাদের ঢুকতে কী করে দিলেন? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ কী করছিলেন?" পরেশ রাওয়ালের বক্তব্যের প্রতিবাদ করছেন বহু বাঙালিও। অর্ঘ্য সেনগুপ্ত মন্তব্য করেছেন, "তার ভাষণের এই অংশটা পশ্চিমবঙ্গে যেখানে তার ছবি চলবে, তার আগে দেখানো উচিত। তার এই ধোকলা খাওয়া মুখ দেখিয়েই যে রাজ্য থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করেছেন তিনি।। "যে বাঙালি সমাজ মাছ খায়, তাদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছেন?" প্রশ্ন প্রভাত বোস নামে এক টুইট ব্যবহারকারীর। ইন্দ্র দা গ্রেট নামে এক টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, "এই ব্যক্তি তো রোহিঙ্গা আর বাংলাদেশিদের কথা বলতে গিয়ে আসলে বাঙালিদেরই গালাগালি করছেন। বাঙালিদের জন্য সত্যিই কিছু করতে চাইলে এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করুন।" ছবির উৎস, Getty Images 'গুজরাত নির্বাচনে এবার বাংলাদেশি বা রোহিঙ্গা - কোনওটাই ইস্যু ছিল না' আহমেদাবাদে বিবিসি গুজরাতি বিভাগের বর্ষীয়ান সংবাদদাতা ভার্গব পারিখ বলছিলেন, মি. রাওয়াল যখন কথাটা বলেছেন, সেটা একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক ভাবেই ছিল। কিন্তু প্রসঙ্গটা বিজেপি উত্থাপন করেছে খুব ভেবে চিন্তেই, যদিও তার ফল হয়েছে উল্টো। "এবারের ভোটে কোনও ভাবেই রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়টা নির্বাচনী ইস্যু ছিল না। সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক-ভাবেই মি. রাওয়াল এটা বলেছেন। তবে এটা বিজেপি যথেষ্ট ভেবেচিন্তেই বলিয়েছিল তাকে দিয়ে। যে অঞ্চলে বলিউড অভিনেতা এই ভাষণ দিচ্ছিলেন, সেখানে মূল্যবৃদ্ধি, রান্নার গ্যাসের দাম বৃদ্ধি নিয়ে মানুষের মধ্যে একটা অসন্তোষ আছে। মানুষের নজরটা সেখান থেকে ঘোরাতেই রোহিঙ্গা আর বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়টা তারা সামনে নিয়ে এসেছে," বলছিলেন ভার্গব পারিখ। তার কথায়, যে কোনও সময়ে অসন্তুষ্ট মানুষের মন ঘোরাতে বিজেপি তাদের বহু পরীক্ষিত ধর্মীয় মেরুকরণের যে পথ বেছে নেয়, এখানেও সেটাই করেছিল তারা। কিন্তু এই ভাষণের উল্টো ফল হয়েছে বিজেপির জন্য। মি. পারিখ বলছিলেন,"দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে যেখানে তার মধ্যে অন্তত ৫টি এমন আসন আছে, যেগুলিতে বাংলাভাষী ভোটাররা একটা নিয়ন্ত্রক শক্তি। তাদের ভোট কোথাও ৫ % তো কোথাও সাড়ে ৭ % ভোট আছে বাংলাভাষীদের। এদের মধ্যে একটা বড় অংশ শ্রমিকদের কাজ যেমন করেন, তেমনই অলঙ্কার শিল্পের সঙ্গেও জড়িত।" "এদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে পরেশ রাওয়ালের ভাষণের পরে। তাই বিজেপি মি. রাওয়ালকে দিয়ে ক্ষমা চাইয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে চেষ্টা করছে," ব্যাখ্যা করছিলেন বিবিসির ভার্গব পারিখ। ছবির উৎস, Getty Images গুজরাতের আহমেদাবাদেই প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ বাঙালি শ্রমিক অলঙ্কার শিল্পে কাজ করেন বাঙালি এবং তাদের মাছ খাওয়ার অভ্যাসকে কটাক্ষ করায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দিয়েছে নিজেদের 'ভারতে বাঙালিদের জাতীয় সংগঠন' বলে দাবী করা বাংলা পক্ষ। বাংলা পক্ষের প্রধান গর্গ চ্যাটার্জী বলছিলেন, "এর আগেও তো বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয় মন্তব্য করেছিলেন তার বাড়িতে কাজ করে যেসব শ্রমিক, তাদের মধ্যে কাউকে চিঁড়ে খেতে দেখলেই তিনি বুঝে যান যে সেই ব্যক্তি বাংলাদেশি। তো এদিন পরেশ রাওয়াল যা বলেছেন, এগুলো সবই আসলে একই সূত্রে গাঁথা।" তিনি বলছেন, "ভুলে গেলে চলবে না ওই ভাষণে আগের বাক্যে রোহিঙ্গা আর বাংলাদেশিদের কথা বলা হয়েছে। বিজেপি আর তার সমর্থকদের ভাষ্যে রোহিঙ্গা, বাংলাদেশি আর ভারতের বাঙালি এগুলো সমার্থক এবং এর মানবেতর। গুজরাতের মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে যে আপনার সমাজটা আপনার আর থাকবে না, একটা অলীক সমাজে চারদিকটা ভরে যাবে, যেখানে বাংলাদেশি - যারা আসলে ভারতের নাগরিক বাঙালি, তারা ভরিয়ে ফেলছে।" পরেশ রাওয়ালের ভাষণ নিয়ে বিজেপি কিছু বলতে চায় নি। তারা জানাচ্ছে যে ওই ভাষণের জন্য পরেশ রাওয়াল নিজেই তো ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন।
তবে এটা বিজেপি যথেষ্ট ভেবেচিন্তেই বলিয়েছিল তাকে দিয়ে যে অঞ্চলে বলিউড অভিনেতা এই ভাষণ দিচ্ছিলেন, সেখানে মূল্যবৃদ্ধি, রান্নার গ্যাসের দাম বৃদ্ধি নিয়ে মানুষের মধ্যে একটা অসন্তোষ আছে মানুষের নজরটা সেখান থেকে ঘোরাতেই রোহিঙ্গা আর বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়টা তারা সামনে নিয়ে এসেছে," বলছিলেন ভার্গব পারিখ তার কথায়, যে কোনও সময়ে অসন্তুষ্ট মানুষের মন ঘোরাতে বিজেপি তাদের বহু পরীক্ষিত ধর্মীয় মেরুকরণের যে পথ বেছে নেয়, এখানেও সেটাই করেছিল তারা কিন্তু এই ভাষণের উল্টো ফল হয়েছে বিজেপির জন্য মি. পারিখ বলছিলেন,"দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে যেখানে তার মধ্যে অন্তত ৫টি এমন আসন আছে, যেগুলিতে বাংলাভাষী ভোটাররা একটা নিয়ন্ত্রক শক্তি তাদের ভোট কোথাও ৫ % তো কোথাও সাড়ে ৭ % ভোট আছে বাংলাভাষীদের এদের মধ্যে একটা বড় অংশ শ্রমিকদের কাজ যেমন করেন, তেমনই অলঙ্কার শিল্পের সঙ্গেও জড়িত" "এদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে পরেশ রাওয়ালের ভাষণের পরে তাই বিজেপি মি. রাওয়ালকে দিয়ে ক্ষমা চাইয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে চেষ্টা করছে," ব্যাখ্যা করছিলেন বিবিসির ভার্গব পারিখ ছবির উৎস, Getty Images গুজরাতের আহমেদাবাদেই প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ বাঙালি শ্রমিক অলঙ্কার শিল্পে কাজ করেন বাঙালি এবং তাদের মাছ খাওয়ার অভ্যাসকে কটাক্ষ করায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দিয়েছে নিজেদের 'ভারতে বাঙালিদের জাতীয় সংগঠন' বলে দাবী করা বাংলা পক্ষ বাংলা পক্ষের প্রধান গর্গ চ্যাটার্জী বলছিলেন, "এর আগেও তো বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয় মন্তব্য করেছিলেন তার বাড়িতে কাজ করে যেসব শ্রমিক, তাদের মধ্যে কাউকে চিঁড়ে খেতে দেখলেই তিনি বুঝে যান যে সেই ব্যক্তি বাংলাদেশি তো এদিন পরেশ রাওয়াল যা বলেছেন, এগুলো সবই আসলে একই সূত্রে গাঁথা" তিনি বলছেন, "ভুলে গেলে চলবে না ওই ভাষণে আগের বাক্যে রোহিঙ্গা আর বাংলাদেশিদের কথা বলা হয়েছে বিজেপি আর তার সমর্থকদের ভাষ্যে রোহিঙ্গা, বাংলাদেশি আর ভারতের বাঙালি এগুলো সমার্থক এবং এর মানবেতর গুজরাতের মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে যে আপনার সমাজটা আপনার আর থাকবে না, একটা অলীক সমাজে চারদিকটা ভরে যাবে, যেখানে বাংলাদেশি - যারা আসলে ভারতের নাগরিক বাঙালি, তারা ভরিয়ে ফেলছে
ভারতের নূহ্-র দাঙ্গায় বহু মুসলিম ও রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার
এবার গুজরাতে গিয়ে বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বসলেন কেজরিওয়াল
ফের বিরোধী শিবিরে বড় আঘাতের সম্ভাবনা, জয়ন্ত চৌধুরিদের এনডিএতে যোগদান নিয়ে জল্পনা
ডায়মন্ড হারবারের কোথাও অবাধ ছাপ্পা, রাতেই লুঠ বাক্স
state
মানুষের ওপর ভরসা রাখতে পারলেন না অভিষেক ব্যানার্জি। নবজোয়ার কর্মসূচিতে দলীয় কর্মীরা যাকে প্রাথী হিসাবে চেয়েছিলেন তাকেই নাকি পঞ্চায়েতে টিকিট দিয়েছে দল প্রেস ক্লাবে তাই বলেছেন তৃণমূল সাংসদ। কিন্তু শনিবার সকাল থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে অন্য ছবি। অবাধে ভোট লুঠ, খুন, গুলি, বোমা। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটের আগের দিন রাত থেকেই বুথ দখল করে ছাপ্পা দিল তৃণমূল। কোথাও আবার ব্যালট বাক্স লুঠ করলো শাসক দলের বাহিনী। অভিষেকের লোকসভা কেন্দ্র ডায়মন্ড হারবারেই এই ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকাল থেকেই ডায়মন্ড হারবারের নেতড়ায় বুথ দখল করে ভোট কর্মীদের ঘরের বাইরে বার করে দিয়ে ছাপ্পা দিয়ে যাচ্ছে অভিষেকের বাহিনী। ওই একই ব্লকে ৫ নম্বর বুথে সারারাত ধরে তৃণমূল কংগ্রেস ভোট করিয়ে নিয়েছিল। গ্রামবাসীদের চাপে ব্যালট খোলার পর ব্যালট বক্সের ভেতর থেকে ছাপ্পা মারা ব্যালট পেপার উদ্ধার হয়। গ্রামবাসীরা যখন বুথের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে তখন কোন পুলিশ বা কেন্দ্রীয় বাহিনীর দেখা যায়। শুক্রবার রাতে বুথে যাওয়ার আগে ব্যালট পেপার লুট ডায়মন্ড হারবারের বাসুলডাঙ্গা ও হরিণডাঙ্গার বিভিন্ন বুথের।
মানুষের ওপর ভরসা রাখতে পারলেন না অভিষেক ব্যানার্জি নবজোয়ার কর্মসূচিতে দলীয় কর্মীরা যাকে প্রাথী হিসাবে চেয়েছিলেন তাকেই নাকি পঞ্চায়েতে টিকিট দিয়েছে দল প্রেস ক্লাবে তাই বলেছেন তৃণমূল সাংসদ কিন্তু শনিবার সকাল থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে অন্য ছবি অবাধে ভোট লুঠ, খুন, গুলি, বোমা
ভোটের আগেই ছাপ্পা, ব্যালট ছিনতাই
‘রাজ্যের বুদ্ধিজীবীরা নীরব কেন’
ঘরের চাবি কোথায় রেখেছেন বেমালুম ভুলে যাচ্ছেন? কেন বার বার এমন হচ্ছে?
এবার পৌরসভায় নিয়োগে দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই
state
রাজ্যের পৌরসভাগুলির নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করতে পারবে সিবিআই। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, প্রয়োজনে সিবিআই এফআইআর দায়ের করে এই তদন্তের কাজ শুরু করতে পারবে। সাত দিনের মধ্যে এই রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে। এর ফলে রাজ্যের যে ৯০টি পৌরসভায় কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির প্রাথমিক অভিযোগ উঠেছে, সেগুলির তদন্ত করার দায়িত্ব পেল সিবিআই। রাজ্যের স্কুলগুলিতে শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগে দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে অনেক আগেই পৌরসভায় নিয়োগে দুর্নীতির তথ্য ইডি এবং সিবিআই’র হাতে এসেছে। টাকা নিয়ে পৌরসভায় কর্মী নিয়োগের সংবাদ প্রকাশ্যে আসতেই রাজ্য মন্ত্রীসভার দ্বিতীয় ব্যক্তি কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছিলেন, ‘‘আমার কানে পৌরসভার কর্মী নিয়োগের দুর্নীতির কথা এসেছে, এব্যাপারে পৌর দপ্তরকে অনুসন্ধান করতে বলেছি। দুর্নীতি হলে তা বরদাস্ত করা হবে না।’’ তারপর থেকেই ফিরহাদ হাকিম এনিয়ে আর এক পা এগনোর সাহস দেখাতে পারেননি। তৃণমূলের মধ্য থেকেই ফিরহাদকে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছিল।  শুক্রবার ইডি’র পক্ষ থেকে কলকাতা হাইকোর্টে পৌর দুর্নীতির যে রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে, তার কপি আগেই সরকারি আইনজীবী বা গভর্নমেন্ট প্লিডারের কাছে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু খুবই বিস্ময়ের বিষ‌য়, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলায় এদিন সরকারি আইনজীবী এজলাসে হাজির হননি। ফিরহাদ হাকিমের দপ্তরের মামলা, অথচ সরকারি আইনজীবী আদালতে অনুপস্থিত। এই নিয়েও আদালতে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। রাজ্যে ৯০টি পৌরসভায় কর্মী নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলে প্রাথমিক রিপোর্ট জমা পড়েছে। ইডি’র জমা দেওয়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, কর্মী নিয়োগে পৌরসভাতেও ব্যাপক অনিয়মের তথ্য প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত পৌরসভায় কর্মী নিয়োগে ১০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের হিসাব পাওয়া গিয়েছে। এই টাকার অঙ্ক অনেক অনেক বাড়বে। ইতিমধ্যে স্কুলে নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেপ্তার হয়েছে অয়ন শীল। ইডি অয়ন শীলের সল্টলেকের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে আদালতকে জানিয়েছিল, ‘‘আমরা সোনার খনিতে প্রবেশ করেছি। এখান থেকে অনেক কিছুই উদ্ধার করা সম্ভব হবে।’’ পৌরসভার কর্মী নিয়োগে অস্বচ্ছতা রয়েছে ও বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে কর্মী নিয়োগ হয়েছে, এসব তথ্য আগেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে এসেছিল। কিন্তু অয়ন শীলের ফ্ল্যাটে তল্লাশির পরই ইডি আদালতের শরণাপন্ন হয়ে পৌরকর্মী নিয়োগে দুর্নীতির রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর নির্দেশে বলেছেন, পৌরকর্মী নিয়োগে যে আর্থিক লেনদেন হয়েছে, তার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। সিবিআই এই তদন্ত করতে পারবে। নতুন করে এই দুর্নীতি নিয়ে এফআইআর দায়ের করা যাবে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশে আরও বলেছেন, এই নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই আধিকারিকদের সর্বতো সাহায্য করবেন রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং রাজ্যের মুখ্য সচিব। এদিন পৌরকর্মী নিয়োগে দুর্নীতি তদন্তের দায়িত্ব সিবিআই’র হাতে দেওয়ার সময় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেন, এক জন সাধারণ মানুষ ১০ হাজার টাকা রোজগার করার জন্য প্রাণান্তকর পরিশ্রম করছেন। আর অর্পিতা মুখার্জির মতো মানুষের কাছে এত টাকা। দু’টো-একটা ব্যবসা থাকলে এত টাকা রোজগার করা যায়। এক ধরনের নেতাদের স্পর্শ করলেই কোটি কোটি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। এই দুর্নীতির বৃত্ত রাজ্য ছড়িয়ে রয়েছে। একদিকে মানুষ ঋণগ্রস্ত হয়ে দিন কাটাচ্ছেন, অন্যদিকে কোটি কোটি টাকা লুট হয়ে যাচ্ছে। মানুষকে নিয়েই এই দেশ। মানুষকে সুরক্ষা দিতে হবে। স্কুলে নিয়োগে দুর্নীতির বহু মামলার শুনানি কলকাতা হাইকোর্টে চলছে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে সৌমেন নন্দীর দায়ের করা মামলায় শুক্রবার পৌরকর্মী নিয়োগ অন্তর্ভুক্ত হলো। বিশেষ করে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতিতে ধৃত অয়ন শীলের কাছ থেকে ইডি যে তথ্য পেয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, রাজ্যে প্রায় প্রতিটি জেলায় পৌরকর্মী নিয়োগে টাকা লেনদেন হয়েছে। এদিন মামলাকারীর আইনজীবী ফিরদৌস শামিম বলেন, রাজ্যের বর্তমান শাসক দলের নেতা-নেত্রীরা টাকার বিনিময়ে নিয়োগে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন। শুধু স্কুল বা পৌরসভা নয়, সমস্ত ক্ষেত্রেই নিয়োগে প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকা নেওয়া এখন দস্তুর হয়ে গিয়েছে। এই দুর্নীতির সঙ্গে নেতা-মন্ত্রীরাও জড়িয়ে রয়েছেন। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে সবাইকেই যে চাকরি দেওয়া হয়েছে, তা নয়। অনেকের কাছ থেকে বিরাট অঙ্কের টাকা নেওয়া হলেও তাঁদের চাকরি দেওয়া হয়নি। এমন বহু তথ্য হাতে এসেছে। শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির মামলায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি গ্রেপ্তার হয়েছেন। তার বান্ধবী অর্পিতার বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছে। তৃণমূলের বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের পরিবারও জেলে রয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির তদন্তে কিছুটা গতি এসেছে। ফলে গ্রেপ্তার হয়েছেন তৃণমূল নেতা তাপস মণ্ডল, কুন্তল ঘোষ, অয়ন শীল, জীবনকৃষ্ণ সাহা সহ আরও অনেকে। এই অয়ন শীল এবং কুন্তল ঘোষের কাছে কোটি কোটি টাকার হদিশ পাওয়া গিয়েছে। এবার নতুন করে তদন্তের সামনে আসছে রাজ্যের পৌর দপ্তর।
এখনও পর্যন্ত পৌরসভায় কর্মী নিয়োগে ১০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের হিসাব পাওয়া গিয়েছে এই টাকার অঙ্ক অনেক অনেক বাড়বে ইতিমধ্যে স্কুলে নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেপ্তার হয়েছে অয়ন শীল ইডি অয়ন শীলের সল্টলেকের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে আদালতকে জানিয়েছিল, ‘‘আমরা সোনার খনিতে প্রবেশ করেছি এখান থেকে অনেক কিছুই উদ্ধার করা সম্ভব হবে’’ পৌরসভার কর্মী নিয়োগে অস্বচ্ছতা রয়েছে ও বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে কর্মী নিয়োগ হয়েছে, এসব তথ্য আগেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে এসেছিল কিন্তু অয়ন শীলের ফ্ল্যাটে তল্লাশির পরই ইডি আদালতের শরণাপন্ন হয়ে পৌরকর্মী নিয়োগে দুর্নীতির রিপোর্ট জমা দিয়েছে এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর নির্দেশে বলেছেন, পৌরকর্মী নিয়োগে যে আর্থিক লেনদেন হয়েছে, তার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন সিবিআই এই তদন্ত করতে পারবে নতুন করে এই দুর্নীতি নিয়ে এফআইআর দায়ের করা যাবে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশে আরও বলেছেন, এই নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই আধিকারিকদের সর্বতো সাহায্য করবেন রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং রাজ্যের মুখ্য সচিব এদিন পৌরকর্মী নিয়োগে দুর্নীতি তদন্তের দায়িত্ব সিবিআই’র হাতে দেওয়ার সময় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেন, এক জন সাধারণ মানুষ ১০ হাজার টাকা রোজগার করার জন্য প্রাণান্তকর পরিশ্রম করছেন আর অর্পিতা মুখার্জির মতো মানুষের কাছে এত টাকা দু’টো-একটা ব্যবসা থাকলে এত টাকা রোজগার করা যায় এক ধরনের নেতাদের স্পর্শ করলেই কোটি কোটি টাকা পাওয়া যাচ্ছে এই দুর্নীতির বৃত্ত রাজ্য ছড়িয়ে রয়েছে একদিকে মানুষ ঋণগ্রস্ত হয়ে দিন কাটাচ্ছেন, অন্যদিকে কোটি কোটি টাকা লুট হয়ে যাচ্ছে মানুষকে নিয়েই এই দেশ
পৌরসভার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তও করবে সিবিআই শুক্রবার নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের
পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি কান্ডে বহাল রইলো সিবিআই তদন্ত
ধর্ম আর জাতের ঘোলা জলে
আগে থেকে কোনও পরিকল্পনা করেননি? কোন কৌশলে নতুন বাড়ির ভোল বদলে ফেলবেন
lifestyle
নতুন ঠিকানা মনের মতো করে সাজিয়ে তোলা সহজ নয়। বাড়ি কেনার আগে থেকেই তাই ঘর সাজানোর পরিকল্পনা ছকে রাখেন অনেকে। যাতে তাড়াহুড়োয় এ দিক থেকে ও দিক না হয়ে যায়। তবে এক ঠিকানা থেকে নতুন ঠিকানায় যাওয়ার পর্বে হাজার ব্যস্ততা থাকে। সে সব সামলে আলাদা করে ঘর সাজানো নিয়ে পরিকল্পনা করা হয়ে ওঠে না। তবে কয়েকটি কৌশল মাথায় রাখলে কম সময়েও ঘরের ভোল বদলে ফেলতে পারেন। ১) ঘর সাজাতে নানা ধরনের ইন্ডোর প্ল‍্যান্টের ব‍্যবহারের চল অনেক দিনের। শুধুমাত্র ঘরের পরিবেশ পরিষ্কার থাকবে বলে নয়। ঘরের সৌন্দর্যও বাড়বে এতে। তবে প্রতিটি গাছ যেন আলাদা আলাদা হয়। দেখতে ভাল লাগবে। ২) বাড়িতে ঢুকে প্রথমেই চোখ যায় দেওয়ালের দিকে। দেওয়ালের রং, সাজের উপর নির্ভর করে ঘরের শোভা বাড়বে কি না। দেওয়ালের সাজই যেন বাকি ঘরগুলির সাজসজ্জার আভাস দেয়। তাই বাড়ির দেওয়াল খুব সতর্ক হয়ে সাজানো জরুরি। ওয়ালপেপার ছাড়াও ওয়াল ক্ল‍্যাডিং, টেক্সচার ওয়াল করতে পারেন। কম খরচে ঘর সেজে উঠবে নানা রঙে। ৩) ঘরের ভোল বদলে দিতে পারে রঙিন আলো। তাই বাড়ির প্রতিটি ঘরে আলোর ব‍্যবহারে মনোযোগ দিন। তবে খুব চড়া কোনও আলো লাগাবেন না। চোখের আরাম হয় এমন আলো দিয়েই সাজাতে পারেন। ৪) ঘরের সাজে একটু বদল আনতে ছোট ছোট আয়না ব‍্যবহার করতে পারেন। নানা রকম কায়দার রঙিন আয়না বসার ঘরের দেওয়ালে লাগিয়ে দিতে পারেন। স্বল্প ব‍্যয়ে কিন্তু ঘরে দারুণ সাজ হবে।
শুধুমাত্র ঘরের পরিবেশ পরিষ্কার থাকবে বলে নয় ঘরের সৌন্দর্যও বাড়বে এতে তবে প্রতিটি গাছ যেন আলাদা আলাদা হয় দেখতে ভাল লাগবে ২) বাড়িতে ঢুকে প্রথমেই চোখ যায় দেওয়ালের দিকে দেওয়ালের রং, সাজের উপর নির্ভর করে ঘরের শোভা বাড়বে কি না দেওয়ালের সাজই যেন বাকি ঘরগুলির সাজসজ্জার আভাস দেয় তাই বাড়ির দেওয়াল খুব সতর্ক হয়ে সাজানো জরুরি
নতুন বছরে ঘরের চেহারা বদলে ফেলার প্ল্যান? ভুলেও এই কাজগুলি করবেন না
দেশের নাম বদলের বড় পরিকল্পনা, বোমা ফাটালেন রাহুল
কোহলির তিন টোটকা শিকেয়! মধ্যাহ্নভোজের আগেই আত্মসমর্পণ ভারতের, বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া
‘আমরা সবাই তাঁকে নেতাজি বলেই ডাকতাম’, মুলায়মের প্রয়াণে শোকাহত কিরণময় নন্দ
politics
সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মুলায়ম সিং যাদবের মৃত্যুতে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বড়সড় ফাঁক তৈরি হল বলে মনে করছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা প্রাক্তন সাংসদ কিরণময় নন্দ। সমাজবাদী পার্টির সর্বভারতীয় নেতা কিরণময় নন্দ মুলায়ম সিংয়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলেই রাজনৈতিক মহলে চর্চা রয়েছে। রবিবার দিল্লি থেকে কলকাতায় ফিরেছেন এই সমাজবাদী নেতা। রবিবার মুলায়ম সিংয়ের মৃত্যু সংবাদ পাওয়ার পরেই দিল্লি যাওয়ার জন্য কোনও ফ্লাইটেরই টিকিট পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। সোমবার সকালে দিল্লির গুরুগ্রামের মেদান্ত হাসপাতালে মৃত্যু হয় সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মুলায়ম সিং যাবদের। তিনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। কিরণময় নন্দ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে বলেন, ‘শুধু সমাজবাদী পার্টির নেতা নন, মুলায়ম সিং যাদব সারা দেশের নেতা। ড. রামমোহন লোহিয়ার পর মুলায়ম সিং যাবদের নেতৃত্বেই দেশে সমাজবাদী আন্দোলন এগিয়েছে। স্বাধীনতার পূর্বে সুভাষচন্দ্র বসুকে দেশের মানুষ নেতাজি উপাধিতে ভূষিত করেছিল। স্বাধীনতার পর দেশের কৃষক, শ্রমিক, সাধারণ মানুষ মুলায়মজিকে নেতাজি উপাধিতে ভূষিত করে।” আরও পড়ুন- জাতীয় রাজনীতিতে ইন্দ্রপতন, প্রয়াত মুলায়ম সিং যাদব, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর তিনি আরও বলেন, ”আমরা সবাই তাঁকে নেতাজি বলেই ডাকতাম। আজ তাঁর প্রয়াণে শুধু রাজনৈতিক ক্ষেত্র নয়, সাধারণের জন্য লড়াই ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে তাঁর লড়াইয়ের নেতৃত্ব সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হল।” এদিকে দলের শীর্ষ নেতার মৃত্যু সংবাদ পেয়েও দিল্লি যাওয়া নিয়ে সংশয়ে পড়েছেন কিরণময় নন্দ। প্রাক্তন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ বলেন, ‘আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। কাল দিল্লি থেকে কলকাতায় এসেছি। সকাল থেকে কোনও ফ্লাইটে দিল্লির টিকিট পাচ্ছি না। তাই সোজা বিমানবন্দরে গিয়ে দেখি কোনওভাবে যাওয়া যায় কিনা।’ তাঁর মতে, ‘সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আন্দোলনে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন নেতাজি। তাঁর মৃত্যুতে সেখানেই বড় ফাঁক তৈরি হল।’ Stay updated with the latest news headlines and all the latest National news download Indian Express Bengali App. Web Title: We called him netaji kiranmay says about mulayam singh yadav demise499974
আজ তাঁর প্রয়াণে শুধু রাজনৈতিক ক্ষেত্র নয়, সাধারণের জন্য লড়াই ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে তাঁর লড়াইয়ের নেতৃত্ব সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হল” এদিকে দলের শীর্ষ নেতার মৃত্যু সংবাদ পেয়েও দিল্লি যাওয়া নিয়ে সংশয়ে পড়েছেন কিরণময় নন্দ প্রাক্তন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ বলেন, ‘আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত কাল দিল্লি থেকে কলকাতায় এসেছি সকাল থেকে কোনও ফ্লাইটে দিল্লির টিকিট পাচ্ছি না তাই সোজা বিমানবন্দরে গিয়ে দেখি কোনওভাবে যাওয়া যায় কিনা’ তাঁর মতে, ‘সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আন্দোলনে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন নেতাজি
নেতাজি ও জয় শ্রীরাম
কিং হতে চাননি, ছিলেন কিংমেকার
দাবি মানতে বাধ্য হল শিন্ডে সরকার,আপাতত স্থগিত কৃষক লঙ মার্চ
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তাদির গ্রেপ্তার
politics
স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদিরকে গ্রেপ্তার করেছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ। শনিবার (৮ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সিলেট বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সুদীপ দাস গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানায় ২০১৮ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা একটি মামলায় খন্দকার মুক্তাদিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। সেই মামলায় তাকে সিলেট বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সিলেট বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সিলেটে অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করেছে মহানগর বিএনপি। এ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বিমান যোগে সিলেটে আসেন মুক্তাদির। বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার পরপর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিকে সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, আজ সিলেট জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এতে অংশ নিতে সিলেটে আসেন খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করার নিন্দা জানিয়ে এমরান আহমদ চৌধুরী বলেন, আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এসব করে আমাদের চলমান আন্দোলনকে বন্ধ করা যাবে না। অবিলম্বে তার মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির সবশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-১ আসন থেকে বিএনপি-নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ছিলেন। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ //
পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে সিলেট বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সিলেটে অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করেছে মহানগর বিএনপি এ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বিমান যোগে সিলেটে আসেন মুক্তাদির বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার পরপর তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এদিকে সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, আজ সিলেট জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে
মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস গ্রেপ্তার
বিএনপির উপদেষ্টা পদ হারালেন তৈমুর
শত চেষ্টা করেও ধূমপান ছাড়তে পারছেন না? প্রতি দিনের এক অভ্যাসেই হবে মুশকিল আসান
দুয়ারে চিকিৎসা
editorial
রাজ্যের ছয়টি জেলায় ছয়টি মেডিক্যাল কলেজ নির্মাণ হইবে। সুখবর। গত দশ বৎসরে আটটি নূতন মেডিক্যাল কলেজ শুরু হইয়াছে এই রাজ্যে, কিন্তু তাহাও যথেষ্ট নহে। কলিকাতা কিংবা দক্ষিণ ভারতের হাসপাতালে চিকিৎসা করাইতে আজও বাহির হইতে হয় বাংলার গ্রাম-মফস্সলের রোগীকে। জেলায় মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার অর্থ— বিশেষজ্ঞদের উপস্থিতি, উন্নত সরঞ্জাম, সকল প্রকার অস্ত্রোপচার, জটিল রোগ নির্ণয়েরও ব্যবস্থা এবং প্রতিকারের উপায় পাইবার সম্ভাবনা বহু গুণ বাড়িয়া যাওয়া। ইহাতে আশ্বস্ত হইবার যথেষ্ট কারণ রহিয়াছে। বিশেষত, মেডিক্যাল কলেজের সংখ্যা বাড়িলে অধিক সংখ্যায় চিকিৎসক এবং উন্নত পরিকাঠামোয় চিকিৎসাই কেবল মিলিবে, এমন নহে। জেলায় একটি মেডিক্যাল কলেজ থাকিলে ওই জেলার সকল স্তরের হাসপাতালের চিকিৎসক এবং অ-চিকিৎসক কর্মীদের ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা সম্ভব হয়। জনসমাজে বিভিন্ন ধরনের রোগের গতিপ্রকৃতি নিরীক্ষণ করিয়া তাহার কারণ অনুসন্ধানও চলিতে থাকে। তাহার ফলে রোগ প্রতিরোধ ও নিরাময়ের একটি নিবিড়, সুসংবদ্ধ ব্যবস্থার সূচনা হইতে পারে। নূতন মেডিক্যাল কলেজের পত্তনের কাজ চলিতেছে সারা দেশেই। প্রতিটি জেলায় একটি মেডিক্যাল কলেজ গড়িবার নীতি গ্রহণ করিয়াছে কেন্দ্রীয় সরকার। তিনটি পর্বে ১৫৭টি নূতন কলেজ গড়িবে কেন্দ্র, মেডিক্যাল কলেজ-বিহীন জেলাগুলিতে। ব্যয়ভার ৬০ শতাংশ বহিবে কেন্দ্র, ৪০ শতাংশ রাজ্য। ভারতে বর্তমানে ছয় লক্ষ ডাক্তার এবং কুড়ি লক্ষ নার্সের ঘাটতি রহিয়াছে, জনসংখ্যার অনুপাতে চিকিৎসকের নিরিখে উন্নত দেশগুলির বহু পশ্চাতে ভারত। তদুপরি সুবিধার বণ্টনে তীব্র অসাম্য বর্তমান— ভারতের মেডিক্যাল কলেজগুলির অধিকাংশই দক্ষিণ ভারতে, মেডিক্যাল আসনগুলির অধিকাংশ ব্যয়বহুল বেসরকারি কলেজের অন্তর্গত। গ্রামাঞ্চলে ডাক্তারের সংখ্যা সামান্য। দেশের প্রতিটি জেলায় মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করিলে ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীর ঘাটতি পূরণের সহিত পঠনপাঠন এবং চিকিৎসার সুযোগের সমবণ্টনও সম্ভব হইতে পারে। চিকিৎসকের চাহিদা যেমন তীব্র, তেমনই মেডিক্যাল কলেজের আসনের চাহিদাও। আশঙ্কাও এইখানে। চাহিদার তীব্রতা বুঝিয়া জোগান দিতে ভারতে অতি দ্রুত বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ ছড়াইয়াছে, যাহার একটি বড় অংশ বস্তুত ডিগ্রি প্রদানের কারখানায় পর্যবসিত হইয়াছে। অপর দিকে, যথেষ্ট শিক্ষক এবং উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাবে সরকারি কলেজগুলিও বার বার সমস্যায় পড়িয়াছে। কেন্দ্র আইন সংশোধন করিয়া মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও অনুমোদনের শর্ত অনেক নমনীয় করিয়াছে। এখন প্রশ্ন, তাহার সুযোগে কি মন্দ পরিকাঠামো, অপ্রতুল শিক্ষক লইয়া চলিবে জেলার কলেজগুলি? মেডিক্যালের প্রবেশিকা পরীক্ষায় কম নম্বর পাইবার ‘শাস্তি’ হইবে প্রত্যন্ত জেলার কলেজের আসন? তাহা হইলে গ্রামের প্রতি অবহেলার প্রচলিত ব্যবস্থাই প্রসারিত হইবে, পরিবর্তন হইবে না। জেলার নূতন কলেজগুলি যেন দ্বিতীয় শ্রেণির প্রতিষ্ঠান না হইয়া ওঠে, শিক্ষক ও ছাত্রেরা যেন উৎকর্ষের লক্ষ্যে পৌঁছাইতে পারেন, তাহা নিশ্চিত করিতে সেগুলিকে যথেষ্ট অর্থের সহিত স্বাতন্ত্র্য ও সম্মানও দিতে হইবে।
ভারতে বর্তমানে ছয় লক্ষ ডাক্তার এবং কুড়ি লক্ষ নার্সের ঘাটতি রহিয়াছে, জনসংখ্যার অনুপাতে চিকিৎসকের নিরিখে উন্নত দেশগুলির বহু পশ্চাতে ভারত তদুপরি সুবিধার বণ্টনে তীব্র অসাম্য বর্তমান— ভারতের মেডিক্যাল কলেজগুলির অধিকাংশই দক্ষিণ ভারতে, মেডিক্যাল আসনগুলির অধিকাংশ ব্যয়বহুল বেসরকারি কলেজের অন্তর্গত গ্রামাঞ্চলে ডাক্তারের সংখ্যা সামান্য দেশের প্রতিটি জেলায় মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করিলে ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীর ঘাটতি পূরণের সহিত পঠনপাঠন এবং চিকিৎসার সুযোগের সমবণ্টনও সম্ভব হইতে পারে চিকিৎসকের চাহিদা যেমন তীব্র, তেমনই মেডিক্যাল কলেজের আসনের চাহিদাও আশঙ্কাও এইখানে চাহিদার তীব্রতা বুঝিয়া জোগান দিতে ভারতে অতি দ্রুত বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ ছড়াইয়াছে, যাহার একটি বড় অংশ বস্তুত ডিগ্রি প্রদানের কারখানায় পর্যবসিত হইয়াছে অপর দিকে, যথেষ্ট শিক্ষক এবং উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাবে সরকারি কলেজগুলিও বার বার সমস্যায় পড়িয়াছে কেন্দ্র আইন সংশোধন করিয়া মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও অনুমোদনের শর্ত অনেক নমনীয় করিয়াছে
চাই দুয়ারে স্বাস্থ্য পরিষেবা
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন সুভান্তে প্যাবো
বড়দিনে প্রায় লক্ষাধিক মানুষের ভিড় দীঘায়
‘আমি জানতাম, পারব’, কেকেআরের হয়ে রবিবার পাঁচ ছক্কা মারা রিঙ্কুর মুখে শুধুই আত্মবিশ্বাস
sports
একটা অকল্পনীয় ইনিংস! রবিবার গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে রিঙ্কু সিংহের পাঁচ ছক্কা মেরে জেতানোকে আর কিছু ভাবে ব্যাখা করা মুশকিল। ম্যাচ শেষে রিঙ্কুর গলায় যে আত্মবিশ্বাসের সুর রয়েছে তাতে আগামী দিনেও কলকাতাকে আরও এমন ম্যাচ জেতানোর আশ্বাস পাওয়া যেতেই পারে। রবিবার আন্দ্রে রাসেলের আগে রিঙ্কুকে ব্যাট করতে পাঠানোর পর অনেকের মনেই প্রশ্ন উঠেছিল এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে। কিন্তু আমদাবাদে রাসেল, সুনীল নারাইন, শার্দূল ঠাকুররা যা পারলেন না, সেই কাজটাই করে গেলেন রিঙ্কু। শেষ ওভারে কলকাতার জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। প্রথম বলে হয় ১ রান। পরের পাঁচ বলে ২৮ রান করতে হলে অন্তত চারটি ছক্কা এবং একটি চার মারতে হত। রিঙ্কু পাঁচটিই ছক্কা হাঁকালেন। সেই ম্যাচের পর রিঙ্কু বলেন, “আমি জানতাম আমি পারব। রানা ভাই (নীতীশ) আমাকে বলেছিল নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে। সেই সঙ্গে শেষ পর্যন্ত ব্যাট করতে। তার পর যা হবে দেখা যাবে। আমার মাথায় শুধু ছক্কা হাঁকানোর কথাই ছিল। উমেশ ভাই (যাদব) আমাকে বলছিল বেশি না ভাবতে। শুধু নিজের মতো খেলতে। আমি কিছু ভাবছিলাম না। শুধু যেমন বল আসছিল, তেমন খেলছিলাম। প্রতিটা বল ব্যাটের মাঝখানেই লাগল। আমি বিশ্বাস রেখেছিলাম নিজের উপর, সেটার ফল পেলাম।” রিঙ্কুর বিশ্বাসেই জয় এল। আমদাবাদে প্রথমে ব্যাট করে ২০৪ রান তুলেছিল গুজরাত টাইটান্স। সাই সুদর্শন ব্যাট হাতে দাপট দেখিয়েছিলেন। বল হাতে রশিদ খান হ্যাটট্রিক করে কলকাতাকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সব ম্লান করে দেন রিঙ্কু। শেষ পাঁচ বলে পাঁচটি ছক্কা মেরে ম্যাচ নিয়ে চলে গেলেন উত্তরপ্রদেশের রিঙ্কু সিংহ।
শুধু যেমন বল আসছিল, তেমন খেলছিলাম প্রতিটা বল ব্যাটের মাঝখানেই লাগল আমি বিশ্বাস রেখেছিলাম নিজের উপর, সেটার ফল পেলাম” রিঙ্কুর বিশ্বাসেই জয় এল আমদাবাদে প্রথমে ব্যাট করে ২০৪ রান তুলেছিল গুজরাত টাইটান্স সাই সুদর্শন ব্যাট হাতে দাপট দেখিয়েছিলেন বল হাতে রশিদ খান হ্যাটট্রিক করে কলকাতাকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন কিন্তু সেই সব ম্লান করে দেন রিঙ্কু শেষ পাঁচ বলে পাঁচটি ছক্কা মেরে ম্যাচ নিয়ে চলে গেলেন উত্তরপ্রদেশের রিঙ্কু সিংহ
রিঙ্কুকে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী, কী বললেন বিশ্বজয়ী তারকা?
‘রাজ্যের বুদ্ধিজীবীরা নীরব কেন’
শ্যালিকাদের বলেন বিভূতিভূষণ, ‘বাঁচতে চাইলে গান করো’
‘পাপ্পুকে ভয় পেয়েছে’, রাহুলের সাজা ঘোষণায় গর্জে উঠলেন স্বরা
entertainment
‘মোদী’ পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের কারণে বৃহস্পতিবার রাহুলকে ২ বছরের জেলের সাজা শুনিয়েছে গুজরাতের সুরত জেলা আদালত। ভারতীয় সংবিধানের ১০২(১)-ই অনুচ্ছেদ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-র ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী শুক্রবার রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। রাহুলের সাংসদ পদ বাতিলের প্রতিবাদে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে একযোগে সরব হয়েছে কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। সোনিয়া-পুত্রের সাজা ঘোষণায় প্রতিক্রিয়া জানালেন অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর। গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি শুরু করেছিলেন রাহুল। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি এই কর্মসূচি শেষ হয়। রাহুলের এই কর্মসূচি বলিউডের যে সব তারকা তাঁর সঙ্গে এই কর্মসূচিতে যোগ দেন তাঁদের মধ্যে স্বরা ভাস্কর অন্যতম। সদ্য অনুষ্ঠিত স্বরার বিয়ের অনুষ্ঠানেও দেখা মিলেছে রাহুলের। তাই সোনিয়া-পুত্রের পাশে দাঁড়িয়েছেন অভিনেত্রী। তিনি টুইট করেন, ‘‘যাকে পাপ্পু বলে ডাকত, আজ তাঁকেই ভয় পয়েছে। আসলে রাহুল গান্ধীর উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়া জনপ্রিয়তা ও ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে যাতে লোকসভা ভোটে রাহুল লড়তে না পারেন। আমার ভরসা এর পর রাহুল আরও বড় আকারে বেরিয়ে আসবেন।’’ রাহুলের পাশে দাঁড়িয়ে বিজেপিকে নিশানা করেছে তৃণমূল, সিপিএম, আম আদমি পার্টি, আরজেডির মতো বিরোধী দলগুলি। স্বাভাবিক ভাবেই রাহুলের এই ঘটনা ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে যা আলাদা মাত্রা যোগ করেছে।
‘মোদী’ পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের কারণে বৃহস্পতিবার রাহুলকে ২ বছরের জেলের সাজা শুনিয়েছে গুজরাতের সুরত জেলা আদালত ভারতীয় সংবিধানের ১০২(১)-ই অনুচ্ছেদ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-র ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী শুক্রবার রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা রাহুলের সাংসদ পদ বাতিলের প্রতিবাদে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে একযোগে সরব হয়েছে কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি সোনিয়া-পুত্রের সাজা ঘোষণায় প্রতিক্রিয়া জানালেন অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি শুরু করেছিলেন রাহুল
‘রাহুলকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে বিজেপি‘, সুর চড়াল কংগ্রেস
গরিবরা বরং হাতের কাজ শিখুক
তামিম না ফিরলে অধিনায়ক লিটন
Accident: ‌‌সাত সকালে বাগনানে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, মৃত তিন
state
আজকাল ওয়েবডেস্ক:‌ সাত সকালে হাওড়ার বাগনানে দুর্ঘটনা। মৃত তিন।  জানা গেছে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ কোলাঘাট থেকে একটি গাড়ি আসছিল কলকাতার দিকে। আর উল্টোদিক থেকে আসছিল হাবড়া–দিঘাগামী বাস। বাগনানে মুম্বই রোডের আষাড়িয়ার কাছে আচমকাই বাসের চাকা ফেটে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি কলকাতামুখী লেনের দিকে চলে যায় ডিভাইডার পেরিয়ে। তখনই উল্টোদিক থেকে আসা চারচাকা গাড়িটির সঙ্গে বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। যার ফলে গাড়ির অর্ধেক অংশ বাসের নিচে ঢুকে যায়। বাসটি ঘষটে ঘষটে কিছুদূর টেনে নিয়ে যায় গাড়িটিকে। তারপর থেমে যায়। দুর্ঘটনার খবর পেতেই ঘটনাস্থলে আসে বাগনান থানার পুলিশ। ক্রেন দিয়ে গাড়িটিকে বাসের তলা থেকে বের করা হয়। কিন্তু সংঘর্ষের ফলে গাড়ির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যাওয়ায় ভিতরে থাকা যাত্রীদের বের করা যাচ্ছিল না। অবশেষে গ্যাস কাটার দিয়ে গাড়ির জানলা, দরজা কেটে মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। দেহগুলি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় যানজট হয় মুম্বই রোডে। ব্যাহত হয় যান চলাচল। ঘটনার পর থেকেই পলাতক বাস চালক।
তখনই উল্টোদিক থেকে আসা চারচাকা গাড়িটির সঙ্গে বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় যার ফলে গাড়ির অর্ধেক অংশ বাসের নিচে ঢুকে যায় বাসটি ঘষটে ঘষটে কিছুদূর টেনে নিয়ে যায় গাড়িটিকে তারপর থেমে যায় দুর্ঘটনার খবর পেতেই ঘটনাস্থলে আসে বাগনান থানার পুলিশ ক্রেন দিয়ে গাড়িটিকে বাসের তলা থেকে বের করা হয়
বাগনানে দুর্ঘটনা, মৃত তিন
বাগনানে দুর্ঘটনা, মৃত তিন
কাশীর ঘাটের আদলে দর্শকাসন, ত্রিশূলের মতো বাতিস্তম্ভ, বারাণসীর ৪৫১ কোটির স্টেডিয়ামে বহু চমক
iPhone X এর ওপর পাওয়া যাবে ২৯,৩৯০ টাকা ছাড়, ২,৫০০ টাকার ক্যাশব্যাক, ২১,০০০ টাকা পর্যন্ত বিনিময়ের অফার
technology
আইফোন কেনার সুপ্ত বাসনা রয়েছে মনে? তাহলে এখনই তার সুবর্ণ সুযোগ। ২৯,৩৯০ টাকা ছাড় রয়েছে iPhone X ফোনের ওপর। যে সেল চলবে ৭ নভেম্বর অবধি। ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজের মডেলটির ওপরই মিলবে এই সুযোগ। কি কি রয়েছে iPhone X ফোনটিতে? অ্যাপলের iPhone X এ রয়েছে ২৪৩৬ × ১১২৫ পিক্সেলের রেজোলিউশন। ৫.৮ ইঞ্চির স্ক্রীনে রয়েছে OLED ডিসপ্লে। রিয়ার ক্যামেরায় রয়েছে ১২ মেগাপিক্সেসল এর ডুয়াল ক্যামেরা সেটআপ। ১২ মেগাপিক্সেলর সঙ্গে রয়েছে ওয়াইড-এঙ্গেল এবং টেলিফোটো ক্যামেরার সমন্বয়। অন্যটিতে ৭ মেগাপিক্সেলের TrueDepth ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে। ফোনটি আনলক করার জন্য রয়েছে। প্রথমবার iPhone X এই অত্যাধুনিক ফিচার দেওয়া হয়। ফোনটিতে ওয়ারলেস চার্জিং ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া জল এবং ধুলো প্রতিরোধের ব্যবস্থা রয়েছে। [bc_video video_id=”5805547949001″ account_id=”5798671093001″ player_id=”JvQ6j3xDb1″ embed=”in-page” padding_top=”56%” autoplay=”” min_width=”0px” max_width=”640px” width=”100%” height=”100%”] অ্যাপল ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত iPhone X এর দাম ৯৫,৩৯০ টাকা। অ্যাপলের সাইট অনুযায়ী, iPhone X (৬৪ জিবি) মডেলটির ভারতে মূল্য ৯১,৯০০ টাকা। ২৫৪ জিবি স্টোরেজ মডেলের দাম প্রায় ১,০৬,৯০০ টাকা। আরও পড়ুন: Flipkart Diwali Sale 2018: বৃহস্পতিবার থেকে ফ্লিপকার্টে আইফোনের ওপর অফুরন্ত ছাড় বিশেষত, পেটিএম মলে অ্যাপল iPhone X (৬৪ জিবি, স্পেস গ্রে) ফোনটি দাম ৬৮,৫০০ টাকা। যাঁরা অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ডগুলি ব্যবহার করে কিনবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ফোনটির দাম কমে দাঁড়াবে ৬৬,০০০ টাকায়। তবে এতেই শেষ নয়, সঙ্গে পাওয়া যাবে ১০ শতাংশ, অর্থাৎ ২,৫০০ টাকার ক্যাশব্যাক। এছাড়া, পেটিএম মলে মোবাইল ফোনে ২,১০০ টাকা পর্যন্ত বিনিময় অফারকেও তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। Read the full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Paytm mall maha cashback sale apple iphone x at rs 66000 heres how
[bc_video video_id=”5805547949001″ account_id=”5798671093001″ player_id=”JvQ6j3xDb1″ embed=”in-page” padding_top=”56%” autoplay=”” min_width=”0px” max_width=”640px” width=”100%” height=”100%”] অ্যাপল ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত iPhone X এর দাম ৯৫,৩৯০ টাকা অ্যাপলের সাইট অনুযায়ী, iPhone X (৬৪ জিবি) মডেলটির ভারতে মূল্য ৯১,৯০০ টাকা ২৫৪ জিবি স্টোরেজ মডেলের দাম প্রায় ১,০৬,৯০০ টাকা আরও পড়ুন: Flipkart Diwali Sale 2018: বৃহস্পতিবার থেকে ফ্লিপকার্টে আইফোনের ওপর অফুরন্ত ছাড় বিশেষত, পেটিএম মলে অ্যাপল iPhone X (৬৪ জিবি, স্পেস গ্রে) ফোনটি দাম ৬৮,৫০০ টাকা যাঁরা অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ডগুলি ব্যবহার করে কিনবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ফোনটির দাম কমে দাঁড়াবে ৬৬,০০০ টাকায় তবে এতেই শেষ নয়, সঙ্গে পাওয়া যাবে ১০ শতাংশ, অর্থাৎ ২,৫০০ টাকার ক্যাশব্যাক এছাড়া, পেটিএম মলে মোবাইল ফোনে ২,১০০ টাকা পর্যন্ত বিনিময় অফারকেও তালিকাভুক্ত করা হয়েছে
ছাড় সঙ্গে মহা ক্যাশব্যাক দিচ্ছে জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম
সিকিমে বানে ভেসে নিখোঁজ এরাজ্যের তিন পরিযায়ী
তুরস্কে ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি ১০ হাজার কোটি ডলার ছাড়াবে: জাতিসংঘ
‘পারিয়া’ ছবির শুটিং শেষ! গরম থেকে বাঁচতে কোথায় চললেন বিক্রম? সঙ্গী কে?
entertainment
একটানা কাজ করতে কেউ কি ভালবাসেন? সকলেই খোঁজেন একটু বিশ্রাম, একটু বদল। আর দুই-তিন দিনের বিরতি পাওয়া গেলে তো কোনও কথাই নেই। তেমনই সাত দিনের ছুটি পেয়ে পাহাড়ে বেরিয়ে পড়লেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। সদ্য ‘পারিয়া’ সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন বিক্রম। তথাগত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত এই ছবিতে বিক্রমের প্রথম লুক দর্শকের বেশ পছন্দ হয়েছিল। কারণ, এমন অবতারে বিক্রমকে আগে দেখা যায়নি। এই সিনেমার জন্য প্রচুর অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিংও করতে হয়েছে তাঁকে। পায়ের চোট নিয়েও প্রতি দিন শুটিং চালিয়ে গিয়েছেন নায়ক। এত কিছুর পর একটা বিরতি সত্যিই দরকার। এমনিতেও ইন্ডাস্ট্রির সবাই জানেন, বিক্রম ঘুরতে খুবই ভালবাসেন। তার জন্য সঙ্গীর দরকার নেই। ‘পারিয়া’র শুটিং শেষ হওয়ার পর একাই সিকিম ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন বিক্রম। অভিনেতার ইনস্টাগ্রাম ঘাঁটলে দেখা যাবে শুধুই পাহাড়। নতুন কাজে মন দেওয়ার আগে নিজেকে একটু হালকা করে নেওয়ার চেষ্টা। ‘পারিয়া’র শুটিং শেষে একাই সফরে বেরিয়ে পড়লেন অভিনেতা। ইতিমধ্যে ফিরেও এসেছেন তিনি। জুন মাসের শেষে মুক্তি পাবে তাঁর নতুন ছবি ‘শহরের উষ্ণতম দিনে’। যে সিনেমার মাধ্যমে ফের দর্শক দেখতে পাবেন শোলাঙ্কি রায় এবং বিক্রমের জুটিকে। ‘ইচ্ছেনদী’র পর তাঁদের একসঙ্গে দেখার জন্য উত্তেজিত তাঁদের অনুরাগীরা। শোনা যাচ্ছে, এর মধ্যেই নতুন সিনেমার কাজ শুরু করবেন তিনি। সবটাই এখন আলোচনার স্তরে রয়েছে ।
অভিনেতার ইনস্টাগ্রাম ঘাঁটলে দেখা যাবে শুধুই পাহাড় নতুন কাজে মন দেওয়ার আগে নিজেকে একটু হালকা করে নেওয়ার চেষ্টা ‘পারিয়া’র শুটিং শেষে একাই সফরে বেরিয়ে পড়লেন অভিনেতা ইতিমধ্যে ফিরেও এসেছেন তিনি জুন মাসের শেষে মুক্তি পাবে তাঁর নতুন ছবি ‘শহরের উষ্ণতম দিনে’ যে সিনেমার মাধ্যমে ফের দর্শক দেখতে পাবেন শোলাঙ্কি রায় এবং বিক্রমের জুটিকে ‘ইচ্ছেনদী’র পর তাঁদের একসঙ্গে দেখার জন্য উত্তেজিত তাঁদের অনুরাগীরা
‘ফাইট’ দৃশ্যের মহড়া দিতে গিয়ে আঙুলে চিড়! কী ভাবে পারিয়ার শুটিং করলেন বিক্রম?
চতুর্থ দিনের খেলা শুরু
১ লাখ ২৫ হাজার চাকরি রাজ্যে! কোন ক্ষেত্রে কত নিয়োগ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষায় সবচেয়ে বেশি
সুপ্রভাত, আজ: কী হচ্ছে, কী হবে, নজরে ১০
sports
ইদ আজ, বৃহস্পতিবার ইদ। সকাল সাড়ে ৮টায় রেড রোডে ইদের নমাজ পড়া হবে। এ ছাড়া সকালে নাখোদা মসজিদ, বড় মসজিদ, টিপু সুলতান মসজিদেও পড়া হবে ইদের নমাজ। অন্য দিকে, ইদের নমাজে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকতে পারেন কি না সে দিকে নজর থাকবে। রাজ্যপাল মুর্শিদাবাদে যেতে পারেন পঞ্চায়েত ভোটকে ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় মুর্শিদাবাদের ডোমকল। সোমবার সেখানে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ সেখানে যাওয়ার কথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। নজর থাকবে রাজ্যপালের এই সফরের দিকে। মমতা কেমন আছেন? মঙ্গলবার কপ্টার বিভ্রাটে পা এবং কোমরে চোট পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই দিন এসএসকেএম হাসপাতালে তাঁর এমআরআই করা হয়। আপাতত চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে বাড়িতে বিশ্রামেই রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার তাঁর শারীরিক অবস্থার সামান্য উন্নতি হলেও এখনও ব্যথা রয়েছে এবং নড়াচড়া করলে তা বাড়ছে বলে জানানো হয়েছে নবান্নের হেল্‌থ বুলেটিনে। ওই দিন বিকেলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের একটি দল মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করেছেন। প্রায় দু’ঘণ্টা ধরে ফিজিওথেরাপি করানো হয়েছে তাঁর। আজ তিনি কেমন থাকেন তা দেখার। পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে রাজ্যে বেশ কিছু অশান্তির ঘটনা ঘটছে। কিছু জায়গায় গন্ডগোল লেগেই রয়েছে। গত সোমবার সিপিএম এবং তৃণমূলের সংঘর্ষে গুলি চলার অভিযোগ ওঠে ডোমকলের জোতকানা তুলসীপুর এলাকায়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষেরই চার জন আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ। কোচবিহারেও গন্ডগোল হয়। এই অবস্থায় ভোট ঘিরে আজ রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিকে নজর থাকবে। রাজ্যের আর কোথায় কোথায় কেন্দ্রীয় বাহিনী এল পঞ্চায়েত ভোটের জন্য শুক্রবার থেকে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে শুরু করেছে। ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ইতিমধ্যে রাজ্যের ২২ জেলায় পৌঁছে গিয়েছে। তারা রুটমার্চ শুরু করেছে। বাকি ৩৩৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় আজ বিভিন্ন জেলায় পৌঁছে যাওয়ার কথা। নজর থাকবে এই খবরের দিকে। গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ। অ্যাশেজ: ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় টেস্ট, দ্বিতীয় দিন আজ অ্যাশেজে ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার খেলা রয়েছে। বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে খেলাটি শুরু হবে। দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলার দিকে নজর থাকবে। মণিপুরের পরিস্থিতি প্রায় দু’মাসের বেশি সময় ধরে উত্তেজনা অব্যাহত মণিপুরে। সে রাজ্যে গোষ্ঠী সংঘর্ষে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। প্রশাসনের তরফে একাধিক পদক্ষেপ করা হলেও অশান্তি সেখানে কিছুতেই থামছে না। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেমে সেনাও বিক্ষোভের মুখে পড়েছে। এই অবস্থায় মণিপুরের পরিস্থিতির দিকে আজ নজর থাকবে। মহারাষ্ট্র, সিকিম, হরিয়ানায় বৃষ্টি বিপর্যয় প্রবল বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে মুম্বই, অসম, সিকিমে। মুম্বই শহরের একাধিক জায়গায় জল জমে জনজীবন বিপর্যস্ত। অসমের বিস্তীর্ণ এলাকা জলের তলায়। আজ ওই তিন জায়গার প্রাকৃতিক বিপর্যয় সংক্রান্ত খবরের দিকে আজ নজর থাকবে। রাজ্যের আবহাওয়া কেমন? আজও রাজ্যে বজ্রবিদুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বেশি বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায়। আজ নজর থাকবে আবহাওয়া সংক্রান্ত আরও খবরের দিকে। টেট এবং এসএসসি নিয়োগ তদন্ত টেট এবং এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তদন্ত জারি রেখেছে সিবিআই এবং ইডি। তদন্তে প্রতি দিনই নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে। এ বার যুব তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষকে তলব করেছে ইডি। আগামী শুক্রবার তাঁকে যেতে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দফতরে। এই অবস্থায় তদন্তের অগ্রগতির দিকে আজ নজর থাকবে।
সকাল সাড়ে ৮টায় রেড রোডে ইদের নমাজ পড়া হবে এ ছাড়া সকালে নাখোদা মসজিদ, বড় মসজিদ, টিপু সুলতান মসজিদেও পড়া হবে ইদের নমাজ অন্য দিকে, ইদের নমাজে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকতে পারেন কি না সে দিকে নজর থাকবে রাজ্যপাল মুর্শিদাবাদে যেতে পারেন পঞ্চায়েত ভোটকে ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় মুর্শিদাবাদের ডোমকল সোমবার সেখানে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আজ সেখানে যাওয়ার কথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের নজর থাকবে রাজ্যপালের এই সফরের দিকে মমতা কেমন আছেন? মঙ্গলবার কপ্টার বিভ্রাটে পা এবং কোমরে চোট পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই দিন এসএসকেএম হাসপাতালে তাঁর এমআরআই করা হয় আপাতত চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে বাড়িতে বিশ্রামেই রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বুধবার তাঁর শারীরিক অবস্থার সামান্য উন্নতি হলেও এখনও ব্যথা রয়েছে এবং নড়াচড়া করলে তা বাড়ছে বলে জানানো হয়েছে নবান্নের হেল্‌থ বুলেটিনে ওই দিন বিকেলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের একটি দল মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করেছেন প্রায় দু’ঘণ্টা ধরে ফিজিওথেরাপি করানো হয়েছে তাঁর আজ তিনি কেমন থাকেন তা দেখার পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে রাজ্যে বেশ কিছু অশান্তির ঘটনা ঘটছে কিছু জায়গায় গন্ডগোল লেগেই রয়েছে গত সোমবার সিপিএম এবং তৃণমূলের সংঘর্ষে গুলি চলার অভিযোগ ওঠে ডোমকলের জোতকানা তুলসীপুর এলাকায়
সুপ্রভাত, আজ: কী হচ্ছে, কী হবে, নজরে ১০
সুপ্রভাত, আজ: কী হচ্ছে, কী হবে, নজরে ১০
সরকারি হাসপাতালে প্রাইভেট প্রাকটিস - রোগীর লাভ-ক্ষতি কী হতে পারে
রাষ্ট্রপতি হলে মেক্সিকোয় হামলা চালাবেন ট্রাম্প
international
ফের একবার মার্কিন রাষ্ট্রপতি হতে পারলে মেক্সিকোতে ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালাবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর নীতি নির্ধারক টিমকে এখনই এই সংক্রান্ত ‘প্ল্যান’ তৈরির নির্দেশও দিয়ে ফেলেছেন তিনি। শুক্রবার আমেরিকার রোলিং স্টোন পত্রিকার প্রতিবেদনে ফাঁস হয়েছে এই তথ্য। এই খবর ফাঁস হওয়া ইস্তক তুমুল বিতর্ক শুরু হয়েছে মার্কিন মুলুকে। ট্রাম্প মনে করেন মেক্সিকোর ড্রাগ মাফিয়া গোষ্ঠী বা কার্টেলগুলির জন্য আমেরিকার আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। একাধিক জনসভায়  তিনি এই কার্টেলগুলিকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গেও তুলনা করেছেন। রোলিং স্টোনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে মার্কিন রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হতে পারলে এই কার্টেলগুলির বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নেবেন ট্রাম্প। ইতিমধ্যেই তিনি এই সংক্রান্ত নীতি তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত প্রচার সহায়কদের। ট্রাম্পের প্রচার টিমের এক আধিকারিককে উদ্ধৃত করে রোলিং স্টোন জানাচ্ছে, মেক্সিকোয় ‘সার্জিকাল স্ট্রাইক’ থেকে শুরু করে বিমান এবং ক্ষেপনাস্ত্র হামলা- কোনও বিকল্পই বাদ রাখতে চান না ট্রাম্প। একইসঙ্গে সেই আধিকারিকের দাবি, এই জাতীয় অভিযান চালাতে প্রয়োজনে মেক্সিকো সরকারের অনুমতির তোয়াক্কা করা হবে না। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, একথা ঠিক যে মেক্সিকোর ড্রাগ কার্টেলগুলির জন্য মেক্সিকোর পাশাপাশি আমেরিকার বেশ কিছু জায়গাতে হিংসা ছড়াচ্ছে। একইসঙ্গে তাঁদের প্রভাবে যুব সমাজের মধ্যে ড্রাগ সেবনের প্রবাণতাও বাড়ছে। এতদিন মেক্সিকো প্রশাসনের সঙ্গে যৌথ ভাবে কার্টেল বিরোধী অভিযান চালিয়ে এসেছে আমেরিকা। তাতে সাফল্যও মিলেছে। কিন্তু এই ধরণের একতরফা সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি কোনও মার্কিন রাষ্ট্রপতি। নিজে রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন ট্রাম্প একবার মেক্সিকোয় সামরিক অভিযান চালানোর কথা বলেছিলেন। কিন্তু মার্কিন সেনার আপত্তিতে পিছিয়ে আসতে হয় তাঁকে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্পের রাজনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে বর্ণবিদ্বেষের উপর ভিত্তি করে। তিনি ঘোষিত ভাবে অভিবাসন বিরোধী। মেক্সিকো থেকে কাজের খোঁজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখা মানুষদের তিনি সমাজের শত্রু হিসেবে দাগিয়েছেন নিয়মিত ভাবে। এবার সরাসরি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলে উগ্র জাতীয়তাবাদী জিগির তোলার চেষ্টা শুরু করেছেন ট্রাম্প।
কিন্তু এই ধরণের একতরফা সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি কোনও মার্কিন রাষ্ট্রপতি নিজে রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন ট্রাম্প একবার মেক্সিকোয় সামরিক অভিযান চালানোর কথা বলেছিলেন কিন্তু মার্কিন সেনার আপত্তিতে পিছিয়ে আসতে হয় তাঁকে ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্পের রাজনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে বর্ণবিদ্বেষের উপর ভিত্তি করে তিনি ঘোষিত ভাবে অভিবাসন বিরোধী মেক্সিকো থেকে কাজের খোঁজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখা মানুষদের তিনি সমাজের শত্রু হিসেবে দাগিয়েছেন নিয়মিত ভাবে এবার সরাসরি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলে উগ্র জাতীয়তাবাদী জিগির তোলার চেষ্টা শুরু করেছেন ট্রাম্প
আজ গ্রেপ্তার হতে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্যপাল হলেন বাবরি মামলার বিচারপতি
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ পুলিশকর্মীদের
হেলিকপ্টারে চড়ে ছেলেকে কোথায় বেড়াতে নিয়ে গেলেন পরীমণি?
entertainment
কথায় আছে ‘মামার বাড়ি ভারি মজা, কিল চড় নাই।’ মামার বাড়ি চলল রাজ্য। বাংলাদেশের বিতর্কিত অভিনেত্রী পরীমণি। তাঁর ছেলে রাজ্যের সাত মাস বয়স হল। ছেলে বড় হওয়ার প্রতি মুহূর্তের ছবি নিজের ফেসবুকে ভাগ করে নেন নায়িকা। এই প্রথম বার মায়ের বাড়ি যাচ্ছে রাজ্য। সেই বিশেষ মুহূর্তও ফ্রেমবন্দি করতে ভুললেন না নায়িকা। চারিদিকে প্রবল হাওয়া বইছে। হেলিকপ্টারের পাখা ঘোরার শব্দ হচ্ছে জোরে। সেই হাওয়ার মাঝে পরম শান্তিতে মায়ের কোলে মাথা রেখে ঘুমোচ্ছে রাজ্য। সেই মিষ্টি ভিডিয়ো পোস্ট করে পরীমণি লেখেন, “রাজ্য প্রথম বার মায়ের বাড়ি যায়।” ছেলেকে নিয়েই এখন নায়িকার জগৎ। কিছু দিন আগেই ধুমধাম করে ছেলের অন্নপ্রাশন দেন। পরীমণি নিজে অনাথ। নিজের ছেলের মুখেভাতে অনাথ শিশুদের পাত পেড়ে খাওয়ালেন নায়িকা ও তাঁর স্বামী। প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই স্বামীর সঙ্গে নায়িকার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কম চর্চা হয়নি। স্বামীর সঙ্গে অশান্তির কথা প্রকাশ্যে লিখেছিলেন নায়িকা। অন্য নায়িকার সঙ্গে স্বামীর সম্পর্কের কথাও ফেসবুকে লিখেছিলেন পরীমণি। তবে সে সবই এখন অতীত। ছেলে আর স্বামীকে নিয়ে শান্তিতে সংসার করছেন অভিনেত্রী।
এই প্রথম বার মায়ের বাড়ি যাচ্ছে রাজ্য সেই বিশেষ মুহূর্তও ফ্রেমবন্দি করতে ভুললেন না নায়িকা চারিদিকে প্রবল হাওয়া বইছে হেলিকপ্টারের পাখা ঘোরার শব্দ হচ্ছে জোরে সেই হাওয়ার মাঝে পরম শান্তিতে মায়ের কোলে মাথা রেখে ঘুমোচ্ছে রাজ্য সেই মিষ্টি ভিডিয়ো পোস্ট করে পরীমণি লেখেন, “রাজ্য প্রথম বার মায়ের বাড়ি যায়” ছেলেকে নিয়েই এখন নায়িকার জগৎ
হেলিকপ্টারে ঢাকায় আনা হলো করোনাক্রান্ত এমপি বাদশাকে
পরীমণির বাসায় র‌্যাবের অভিযান
কয়েক দিন পর রেস্তোরাঁর বুকিংও করে দেবে গুগল অ্যাসিসট্যান্ট
দিশেহারা হবেন না
lifestyle
গভীর রাতে বা নির্জন জায়গায় বেড়াতে গিয়ে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক বা অন্য শারীরিক সমস্যা হয়েছে এমন নজির অনেক। হঠাৎ এমন পরিস্থিতিতে আশপাশের লোকজনের ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। তখন মাথা ঠান্ডা রেখে দ্রুত কী ভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে, জেনে নিন। স্ট্রোক ও হাইপোগ্লাইসেমিয়া ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজ়েশন ও ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অরগানাইজ়েশনের তথ্য অনুযায়ী বিশ্বের সমগ্র জনসংখ্যার প্রতি চারজনের মধ্যে একজনের স্ট্রোক হবে! তা সত্ত্বেও স্ট্রোক নিয়ে সচেতনতার অভাব যথেষ্ট। ব্রেন ইসকিমিয়া বা ব্রেন হ্যামারেজ, স্ট্রোক হঠাৎই হয়। স্ট্রোক হয়েছে কি না বোঝার জন্য ‘BEFAST’ সূত্রটি মনে রাখুন। বি-ব্যালান্স বা ভারসাম্য। ব্যক্তি হাঁটতে গিয়ে ভারসাম্য হারাবেন, দাঁড়াতে গেলে মাথা ঘুরবে। ই-আই বা চোখ। দৃষ্টি হঠাৎ চলে যেতে পারে বা ডাবল ভিশন হতে পারে। এফ-ফেস বা মুখ। কথা বলতে বা হাসতে গিয়ে মুখ এক দিকে বেঁকে যাবে। এ-আর্ম বা হাত। হাত তুলতে জোর পাবেন না। যে কোনও একটা হাত অচল হয়ে যাবে। এস-স্পিচ বা কথা। কথা বলতে গিয়ে জড়িয়ে যাবে বা কথা বন্ধ হয়ে যাবে। টি-টাইম বা সময়। দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া। একটি বা একাধিক লক্ষণ কারও মধ্যে দেখা দিলে বুঝতে হবে তাঁর স্ট্রোক হয়েছে। ‘‘স্ট্রোক হলে বাড়িতে চিকিৎসক ডেকে সময় নষ্ট করবেন না। যত দ্রুত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা পাবেন, তত তাড়াতাড়ি তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। এর বিকল্প নেই। স্ট্রোকের ফলে প্রতি সেকেন্ডে ৩২ হাজার ব্রেনসেলের মৃত্যু হয়। স্ট্রোক ঘটে যাওয়ার দু’ থেকে তিন ঘণ্টার মধ্যে চিকিৎসা শুরু করতে পারলে বেঁচে যাওয়া ব্রেনসেলগুলোর কাজ শুরু করানো সম্ভব। তিন ঘণ্টার পর থেকে বেনিফিট কমতে থাকে। অ্যাম্বুলেন্স বা গাড়ি ডাকতে যে সময় লাগে, তার মধ্যে রোগীকে ওষুধ, জল, গ্লুকোজ কোনও কিছু খাওয়ানো যাবে না। এই সময় প্যারালিসিস ডেভেলপ করে। মুখে যা দেবেন তা গলায় আটকে যেতে পারে। তাই রোগীকে শুইয়ে রাখলে পাশ ফিরিয়ে শুইয়ে রাখতে হবে, না হলে মুখের লালা গলায় গিয়ে আটকাতে পারে। এই সময়ে নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ (সরবিট্রেট) দেবেন না। এতে বিপি আরও নেমে যাবে,’’ বললেন নিউরোলজিস্ট ও স্ট্রোক স্পেশ্যালিস্ট ডা. জয়ন্ত রায়। বরং এ সময়ে রোগীর রক্তচাপ মেপে এবং তিনি যে ওষুধ খান তাঁর একটি তালিকা বানিয়ে রাখুন। রোগী ডায়াবেটিক হলে বাড়িতে গ্লুকোমিটার থাকলে সুগার চেক করে রাখুন। ‘‘ডায়াবেটিকদের রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গিয়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। যার লক্ষণও স্ট্রোকের মতো। তবে হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় রোগী খাওয়া বা কথা বলার মতো অবস্থায় থাকলে, তখন তাঁকে গ্লুকোজ জল দিতে পারেন। দিলেই দেখবেন স্বাভাবিক হয়ে যাবেন,’’ বললেন ডা. রায়। আগাম সচেতন হওয়ার জন্য ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অরগানাইজেশন প্রস্তুত করছে স্ট্রোক রিস্কো মিটার অ্যাপ। যেখানে নিজের শরীর সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য দিলে অ্যাপ বলে দেবে আপনার পাঁচ থেকে ১০ বছরের মধ্যে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না। এতে সচেতন থাকা যায়। মনে রাখবেন, সব হাসপাতালে স্ট্রোকের চিকিৎসা হওয়ার মতো পরিষেবা নেই। স্ট্রোকে নিউরোলজিক্যাল সার্পোট প্রয়োজন। তাই রোগী ভর্তির আগে জানতে হবে হাসপাতালটি ‘স্ট্রোক রেডি’ হাসপাতাল কি না! হার্ট অ্যাটাক বুকে ব্যথা মানেই হার্ট অ্যাটাক নয়। ব্যথার ধরন বুঝতে হবে। বুকের মাঝখানে বা বাঁ দিকে আধ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ব্যথা, সঙ্গে শ্বাসকষ্ট ও অতিরিক্ত ঘাম হলে, বুঝতে হবে হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। ‘‘এই পরিস্থিতিতে রোগী যে অবস্থায় কমফর্ট ফিল করবেন সেই পোজিশনে রাখতে হবে। তবে শুয়ে দিলেই ভাল। শ্বাসকষ্ট হলে বসে যদি আরাম বোধ করেন তা হলে বসানো যায়। ঘরে যদি অক্সিজেন ক্যান থাকে, সেটা প্রয়োগ করতে পারেন। এ সময়ে দূরে বড় হাসপাতালের চেয়ে কাছে যে নার্সিংহোম বা হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে দ্রুত নিয়ে যাওয়া উচিত। সেখানে একটা ইসিজি হলে পরিস্থিতি বোঝা যাবে ও চিকিৎসা শুরু করা যাবে,’’ বললেন কার্ডিয়োলজিস্ট ডা. সুনীলবরণ রায়। হার্ট অ্যাটাক সামাল দিতে জিভের তলায় নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে ডা. রায়ের পরামর্শ, ‘‘হার্ট অ্যাটাক হলে অনেকের ব্লাডপ্রেশার কমে যায়। তখন নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ দিলে বিপি আরও কমে যাবে, বিপদ বাড়বে। এর বদলে অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো যেতে পারে। এখন প্রায় সব বাড়িতে পালস অক্সিমিটার ও ব্লাড প্রেশার মাপার যন্ত্র থাকে। হার্ট অ্যাটাক হয়েছে মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্লাড প্রেশার, পালস রেট ও অক্সিজেনের মাত্রা মেপে নিন। বিপি কম থাকলে শুয়ে থাকা মানুষটির পা উপরের দিকে করে ধরে রাখতে হবে। যদি দেখা যায় প্রেশার মোটামুটি ঠিক আছে তখন নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ দেওয়া যায়।’’ পুড়ে গেলে রান্নার সময়ে, গরম খাবার পড়ে গিয়ে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। ‘‘পুড়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে জল দিন। অনেকে জল দিতে ভয় পান। কিন্তু জল দেওয়ার সঙ্গে ফোস্কা পড়ার সম্পর্ক নেই। ফোস্কা পড়ে আমাদের কোষীয় তরল জমা হয়ে। ফোস্কার জল সিরিঞ্জ দিয়ে বার করে দেওয়া যায়। কিন্তু ফোস্কার উপরের চামড়া উঠে গেলে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে। পুড়ে যাওয়া অংশে সিলভার সমৃদ্ধ জেল পরিষ্কার আঙুলে করে হালকা করে লাগিয়ে দেবেন, ঘষবেন না বা তুলো ব্যবহার করবেন না,’’ বললেন ডা. সুবীর মণ্ডল। ছোটখাটো পুড়ে যাওয়া সামলে নেওয়া যায়। ‘‘কিন্তু ৪০ শতাংশ বার্ন ইনজুরি হলে বাঁচানো মুশকিল। তখন দ্রুত নরম কাপড় দিয়ে ঢেকে নিয়ে ইমার্জেন্সিতে যেতে হবে। চটপট চিকিৎসা শুরু না করলে ব্যাকটিরিয়া দেহে প্রবেশ করতে থাকে। তা ছাড়া ত্বক পুড়ে যাওয়ায় দেহে তরলের বাষ্পায়নের ফলে ডিহাইড্রেশন ঘটে। এই জন্য বার্ন পেশেন্টদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে স্যালাইন চালু করতে হয়,’’ বললেন ডা. মণ্ডল। পড়ে গিয়ে চোট লাগলে হঠাৎ পড়ে গিয়ে আঘাত পেলে স্বাস্থকেন্দ্রে যাওয়ার আগে কী করবেন? অর্থোপেডিক ডা. সুদীপ্ত মুখোপাধ্যায় বলছেন, ‘‘খারাপ পজিশনে হাত, পা থাকলে সাবধানে স্বাভাবিক পজিশনে আনতে হবে, যাকে ডাক্তারি ভাষায় বলে নরম্যাল অ্যানাটমিক্যাল পজিশন। সারভাইক্যাল স্পাইনে কিছু হয়ে গেলে জটিলতা বাড়ে, তাই ঘাড়ের তলায় খবরের কাগজ ভাঁজ করে রাবারব্যান্ড দিয়ে কলারের মতো পরিয়ে রাখতে হবে, যাতে নড়াচড়া করতে না পারেন। চিৎ করে শুইয়ে রাখার সময়ে মাথার দু’পাশে বালিশ রাখুন। চিকিৎসক দেখানোর আগে পর্যন্ত মুখে জল বা খাবার দেওয়া চলবে না। পা বা হাত মচকে গেলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মচকানো জায়গায় বরফ দিন। পা মচকে গেলে পায়ের তলায় বালিশ দেবেন। হাতে লাগলে কাপড়, ওড়না বা গামছা দিয়ে ট্রায়াঙ্গুলার স্লিং করে হাত বিশ্রামে রাখুন। বরফ দেওয়ার পরে পেন রিলিফ মলম লাগাতে পারেন, মালিশ নয়।’’ কয়েকটি সচেতনতা বাথরুমে পিছলে পড়ে যাওয়ার ঘটনা বিরল নয়। ‘‘ইউরিন পাসের পরে বিপি কমে যায়, একটা বিশেষ প্রকারের রক্তচাপের ওষুধ নিলে তা বেশি হয়। তাই কমোড থেকে সাবধানে উঠে দাঁড়ান। বাথরুম যত ছোট হয় তত ভাল, পড়ে যাওয়ার মুহূর্তে দুটো হাত প্রসারিত করে দুটো দেওয়াল ধরতে পারলে মাথায়, কোমরে চোট লাগার আশঙ্কা থাকে না। প্রয়োজনে পারিবারিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পারিবারিক চিকিৎসককে যেন আপৎকালীন সময়ে দ্রুত পাওয়া যায়,” বললেন ডা. মণ্ডল। শরীরের কোনও অংশ কেটে গিয়ে ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরোতে থাকলে পরিষ্কার ও পর্যাপ্ত তুলো দিয়ে কাটা জায়গাটা চেপে ধরে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। রোগী ডায়াবেটিক হলে বা রক্ত পাতলা করার ওষুধ খেলে সে কথা চিকিৎসককে জানাতে হবে। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্কর রিকভারি পজিশন, মাউথ টু মাউথ ব্রিদিং, আর্টিফিশিয়াল পাম্পিং এবং গলার মধ্যে কিছু আটকে গেলে তা বার করার জন্য হেমলিক ম্যানুভার সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। উচ্চ রক্তচাপ, কম ঘুম, মানসিক চাপ, শারীরচর্চার অভাব, অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপান, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। পরিবারে স্ট্রোকের ইতিহাস থাকলেও সম্ভাবনা থাকে। তাই তিরিশের পর থেকে বছরে অন্তত একবার চেকআপ করানো উচিত।
যত দ্রুত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা পাবেন, তত তাড়াতাড়ি তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন এর বিকল্প নেই স্ট্রোকের ফলে প্রতি সেকেন্ডে ৩২ হাজার ব্রেনসেলের মৃত্যু হয় স্ট্রোক ঘটে যাওয়ার দু’ থেকে তিন ঘণ্টার মধ্যে চিকিৎসা শুরু করতে পারলে বেঁচে যাওয়া ব্রেনসেলগুলোর কাজ শুরু করানো সম্ভব তিন ঘণ্টার পর থেকে বেনিফিট কমতে থাকে অ্যাম্বুলেন্স বা গাড়ি ডাকতে যে সময় লাগে, তার মধ্যে রোগীকে ওষুধ, জল, গ্লুকোজ কোনও কিছু খাওয়ানো যাবে না এই সময় প্যারালিসিস ডেভেলপ করে মুখে যা দেবেন তা গলায় আটকে যেতে পারে তাই রোগীকে শুইয়ে রাখলে পাশ ফিরিয়ে শুইয়ে রাখতে হবে, না হলে মুখের লালা গলায় গিয়ে আটকাতে পারে এই সময়ে নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ (সরবিট্রেট) দেবেন না এতে বিপি আরও নেমে যাবে,’’ বললেন নিউরোলজিস্ট ও স্ট্রোক স্পেশ্যালিস্ট ডা. জয়ন্ত রায় বরং এ সময়ে রোগীর রক্তচাপ মেপে এবং তিনি যে ওষুধ খান তাঁর একটি তালিকা বানিয়ে রাখুন রোগী ডায়াবেটিক হলে বাড়িতে গ্লুকোমিটার থাকলে সুগার চেক করে রাখুন ‘‘ডায়াবেটিকদের রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গিয়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে যার লক্ষণও স্ট্রোকের মতো তবে হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় রোগী খাওয়া বা কথা বলার মতো অবস্থায় থাকলে, তখন তাঁকে গ্লুকোজ জল দিতে পারেন দিলেই দেখবেন স্বাভাবিক হয়ে যাবেন,’’ বললেন ডা. রায় আগাম সচেতন হওয়ার জন্য ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অরগানাইজেশন প্রস্তুত করছে স্ট্রোক রিস্কো মিটার অ্যাপ যেখানে নিজের শরীর সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য দিলে অ্যাপ বলে দেবে আপনার পাঁচ থেকে ১০ বছরের মধ্যে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না এতে সচেতন থাকা যায় মনে রাখবেন, সব হাসপাতালে স্ট্রোকের চিকিৎসা হওয়ার মতো পরিষেবা নেই স্ট্রোকে নিউরোলজিক্যাল সার্পোট প্রয়োজন তাই রোগী ভর্তির আগে জানতে হবে হাসপাতালটি ‘স্ট্রোক রেডি’ হাসপাতাল কি না! হার্ট অ্যাটাক বুকে ব্যথা মানেই হার্ট অ্যাটাক নয় ব্যথার ধরন বুঝতে হবে বুকের মাঝখানে বা বাঁ দিকে আধ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ব্যথা, সঙ্গে শ্বাসকষ্ট ও অতিরিক্ত ঘাম হলে, বুঝতে হবে হার্ট অ্যাটাক হয়েছে ‘‘এই পরিস্থিতিতে রোগী যে অবস্থায় কমফর্ট ফিল করবেন সেই পোজিশনে রাখতে হবে তবে শুয়ে দিলেই ভাল শ্বাসকষ্ট হলে বসে যদি আরাম বোধ করেন তা হলে বসানো যায় ঘরে যদি অক্সিজেন ক্যান থাকে, সেটা প্রয়োগ করতে পারেন এ সময়ে দূরে বড় হাসপাতালের চেয়ে কাছে যে নার্সিংহোম বা হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে দ্রুত নিয়ে যাওয়া উচিত সেখানে একটা ইসিজি হলে পরিস্থিতি বোঝা যাবে ও চিকিৎসা শুরু করা যাবে,’’ বললেন কার্ডিয়োলজিস্ট ডা. সুনীলবরণ রায় হার্ট অ্যাটাক সামাল দিতে জিভের তলায় নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয় এ ব্যাপারে ডা. রায়ের পরামর্শ, ‘‘হার্ট অ্যাটাক হলে অনেকের ব্লাডপ্রেশার কমে যায়
‘আল্লার দোহাই, এসব নিয়ে চিন্তা করে ঘুম নষ্ট করবেন না’
মানুষ যাতে নিজের ভোট দিতে পারে তার দায়িত্ব নিতে হবে : সেলিম
ট্রাম্প প্রশাসনের ভিসা নীতি সংস্কারে বড় ধাক্কা খেতে পারে ভারতীয় আইটি ক্ষেত্র?
দেশজুড়ে বিজেপি-কে হারানোই প্রধান লক্ষ্য, তৃণমূলকে হারাতে হবে বাংলায়
national
দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা রক্ষায় বিরোধী দলগুলি একটি সমবেত বোঝাপড়ায় পৌঁছেছে। তারই প্রতিফলন ‘ইন্ডিয়া’। সিপিআই(এম)’র সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি গণশক্তিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এটি কোনও নির্বাচনী জোট নয়। সর্বভারতীয় কোনও নির্বাচনী জোট হতেও পারে না। রাজ্যে রাজ্যে বাস্তবতা অনুযায়ী তা ঠিক হবে। জাতীয় স্তরে দেশের স্বার্থই প্রাধান্য পাবে। প্রধান কর্তব্য বিজেপি-কে পরাস্ত করা। তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে বাংলায়, তাদের হারাতেও হবে বাংলায়।   গণশক্তি: ২৬টি দল মিলে যে ‘ইন্ডিয়া’ তৈরি করল, তা কি একটি নির্বাচনী জোট? ইয়েচুরি: না, একদমই না। দলগুলির মধ্যে বোঝাপড়া। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র চরিত্র রক্ষা করতে একসঙ্গে কাজ করার বোঝাপড়া। দেশের সামনে এখন এটিই প্রধান বিষয়। ২৬টি দল এই বোঝাপড়ায় এসেছে যে ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক কাঠামো রক্ষা করতে হবে। আমি বৈঠকে বলেছিলাম নাম হোক ‘উই ফর ইন্ডিয়া’। ভারতকে রক্ষা করার জন্য আমরা একসঙ্গে লড়াই করব। এই ধারণার সঙ্গে অন্যরা একমত হলেও কথা আসে এটি স্লোগান হিসাবে ভালো, কিন্তু নাম দেবার ক্ষেত্রে শুধু ইন্ডিয়া হওয়াই ভালো। ইংরেজিতে শেষ অক্ষর হিসাবে ‘এ’ রয়েছে, তাই অ্যালায়েন্স। কিন্তু এটি নির্বাচনী সমঝোতা নয়। হতেও পারে না। কোনও সর্বভারতীয় অভিন্ন নির্বাচনী সমঝোতা হতে পারে না। তা রাজ্যে রাজ্যে হবে। যেমন, বাংলায় বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেস উভয়কেই হারাতে বামপন্থীরা লড়াই করবে। আমরা কংগ্রেস ও অন্যান্য সহযোগী শক্তিগুলির সমর্থন চাইব। আবার, কেরালায় বামপন্থীদের সঙ্গে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ’র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। রাজ্যগুলির সুনির্দিষ্ট বাস্তবতা রয়েছে। গণশক্তি: তাহলে এই মঞ্চের কাজ কী হবে? ইয়েচুরি: গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে, নীতির প্রশ্নে দেশজুড়ে প্রচার চালানো, জনগণকে সমবেত করা। সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের বিরুদ্ধে, বুলডোজার রাজনীতির বিরুদ্ধে, গণহত্যার ডাক দেওয়া হচ্ছে তার বিরুদ্ধে, অর্থনৈতিক আক্রমণের বিরুদ্ধে, জাতভিত্তিক জনগণনার দাবিতে, মোদী সরকারের কাজকর্মের বিরুদ্ধে সর্বভারতীয় প্রচার গড়ে তোলা। মানুষকে সচেতন ও সমবেত করাই হবে লক্ষ্য। এতগুলি দল একসঙ্গে বসেছে বলে বিজেপি যে আতঙ্কিত তার প্রমাণ সেদিনই কিছু দলকে জোগাড় করে নতুন করে আবার এনডিএ’র বৈঠক করা হয়েছে। এতদিন বলা হচ্ছিল, মোদী একাই যথেষ্ট, বিরোধীদের তিনি একাই পাল্লা দিতে পারেন। তাহলে হঠাৎ এতদিন পরে এনডিএ’র কথা মনে পড়ল কেন? এতে বোঝা যাচ্ছে ওরা দেওয়াল লিখন পড়তে শুরু করেছে। গণশক্তি: বিজেপি ও কিছু মহল থেকে বলা হচ্ছে, এই দলগুলির অনেকেরই নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েছে। তাহলে তারা একসঙ্গে লড়বে কী করে? ইয়েচুরি: ভারতে এই ঘটনা নতুন নয়। ২০০৪ সালে বামপন্থীরা লোকসভায় ৬১ আসন জিতেছিল। তার মধ্যে ৫৭টিতে আমরা কংগ্রেসকে পরাস্ত করেছিলাম। কিন্তু তারপর জাতীয় স্বার্থে আমরা ইউপিএ সরকারকে সমর্থন করেছিলাম। আমরা সমর্থন না করলে ইউপিএ সরকার হতো না, মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হতেন না। এর মধ্যে কোনও দ্বন্দ্ব নেই। রাজ্যস্তরে রাজ্যের প্রশ্ন মীমাংসিত হবে। দেশের প্রশ্ন জাতীয় স্তরে মীমাংসা করতে হবে। জাতীয় স্তরে দেশের স্বার্থই প্রাধান্য পাবে। গণশক্তি: সিপিআই(এম)’র রাজনৈতিক লাইন স্থির হয়েছে পার্টি কংগ্রেসে। কান্নুরে গত বছরে সেই কংগ্রেসে গৃহীত লাইনের সঙ্গে এই বোঝাপড়া কি সঙ্গতিপূর্ণ? ইয়েচুরি: অবশ্যই সঙ্গতিপূর্ণ। কান্নুরে গৃহীত রাজনৈতিক লাইনে আমরা প্রথমেই বলেছিলাম প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হলো বিজেপি-কে বিচ্ছিন্ন ও পরাস্ত করা। রাজনৈতিক লাইনের শেষ বাক্যে আমরা বলেছিলাম, সেই লক্ষ্যে রাজ্যে রাজ্যে যথাযথ নির্বাচনী কৌশল গ্রহণ করতে হবে। ঠিক সেই লক্ষ্যেই সিপিআই(এম) চলতে চাইছে। গণশক্তি: পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস সদ্যই পঞ্চায়েত ভোটে গণতন্ত্রের ওপরে আক্রমণ করেছে। কোনও কোনও মহল থেকে বলা হচ্ছে, বেঙ্গালুরু বৈঠকে তৃণমূল থাকল আবার সিপিআই(এম)-ও থাকল কেন? ইয়েচুরি: তৃণমূল কংগ্রেস আছে বলে আমরা বিজেপি’র বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মঞ্চে যাব না, এমন কথা পার্টি কংগ্রেস বলেনি। পার্টির রাজনৈতিক লাইন তা নয়। তৃণমূলকে হারাতে হবে বাংলায়। সেখানেই তৃণমূলের প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে, সেখানেই তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে, সেখানেই তাদের পরাস্ত করতে হবে। কিন্তু গোটা দেশেই বিজেপি-কে হারাতে হবে। কেন্দ্রের সরকার থেকে বিজেপি-কে সরাতে হবে। ব্যতিক্রম একমাত্র কেরালায়, সেই রাজ্যে কংগ্রেসকেও আমাদের হারাতে হবে। এই নয় যে সেখানে এলডিএফ কংগ্রেসের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে বিরত থাকবে। নির্বাচনী লাইন রাজ্যে রাজ্যে পৃথক হবেই। প্রশ্ন হলো বিজেপি-বিরোধী ভোট সর্বোচ্চ সম্ভব একত্রিত করা। বিরোধীদের ভোট ভাগ হয়ে বিজেপি যেন বাড়তি সুবিধা না পায়। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-বিরোধী, তৃণমূল-বিরোধী ভোটকে সর্বোচ্চ সম্ভব একত্রিত করতে হবে। তেলেঙ্গানায় আমরা হয় বিআরএস অথবা কংগ্রেসের সঙ্গে যাব। অন্ধ্রে, ওডিশায় আরেক রকম কৌশল নিতে হবে। প্রত্যেক রাজ্যের বৈশিষ্ট্য ও সুনির্দিষ্ট পরিস্থিতির কথা বিবেচনায় রেখে অবস্থান নিতে হবে। যেখানকার ময়দানের বাস্তবতা যা, সেই অনুযায়ী লড়াই হবে। নির্বাচন-উত্তর বোঝাপড়া হবে তখনকার পরিস্থিতির বিচারে।
ইংরেজিতে শেষ অক্ষর হিসাবে ‘এ’ রয়েছে, তাই অ্যালায়েন্স কিন্তু এটি নির্বাচনী সমঝোতা নয় হতেও পারে না কোনও সর্বভারতীয় অভিন্ন নির্বাচনী সমঝোতা হতে পারে না তা রাজ্যে রাজ্যে হবে যেমন, বাংলায় বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেস উভয়কেই হারাতে বামপন্থীরা লড়াই করবে আমরা কংগ্রেস ও অন্যান্য সহযোগী শক্তিগুলির সমর্থন চাইব আবার, কেরালায় বামপন্থীদের সঙ্গে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ’র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে রাজ্যগুলির সুনির্দিষ্ট বাস্তবতা রয়েছে গণশক্তি: তাহলে এই মঞ্চের কাজ কী হবে? ইয়েচুরি: গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে, নীতির প্রশ্নে দেশজুড়ে প্রচার চালানো, জনগণকে সমবেত করা সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের বিরুদ্ধে, বুলডোজার রাজনীতির বিরুদ্ধে, গণহত্যার ডাক দেওয়া হচ্ছে তার বিরুদ্ধে, অর্থনৈতিক আক্রমণের বিরুদ্ধে, জাতভিত্তিক জনগণনার দাবিতে, মোদী সরকারের কাজকর্মের বিরুদ্ধে সর্বভারতীয় প্রচার গড়ে তোলা মানুষকে সচেতন ও সমবেত করাই হবে লক্ষ্য এতগুলি দল একসঙ্গে বসেছে বলে বিজেপি যে আতঙ্কিত তার প্রমাণ সেদিনই কিছু দলকে জোগাড় করে নতুন করে আবার এনডিএ’র বৈঠক করা হয়েছে এতদিন বলা হচ্ছিল, মোদী একাই যথেষ্ট, বিরোধীদের তিনি একাই পাল্লা দিতে পারেন তাহলে হঠাৎ এতদিন পরে এনডিএ’র কথা মনে পড়ল কেন? এতে বোঝা যাচ্ছে ওরা দেওয়াল লিখন পড়তে শুরু করেছে গণশক্তি: বিজেপি ও কিছু মহল থেকে বলা হচ্ছে, এই দলগুলির অনেকেরই নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েছে তাহলে তারা একসঙ্গে লড়বে কী করে? ইয়েচুরি: ভারতে এই ঘটনা নতুন নয় ২০০৪ সালে বামপন্থীরা লোকসভায় ৬১ আসন জিতেছিল তার মধ্যে ৫৭টিতে আমরা কংগ্রেসকে পরাস্ত করেছিলাম কিন্তু তারপর জাতীয় স্বার্থে আমরা ইউপিএ সরকারকে সমর্থন করেছিলাম আমরা সমর্থন না করলে ইউপিএ সরকার হতো না, মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হতেন না এর মধ্যে কোনও দ্বন্দ্ব নেই
তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করেই হটাতে হবে বিজেপি’কে আলোচনাসভা শ্রীদীপ ভট্টাচার্য
তৃণমূলকে তাড়াতে হবে, ঠেকাতে হবে বিজেপি’কেও: সেলিম
বিয়ের আগে হবু বরকে কোন কথাগুলি না বললে ভুল করবেন
দাদা শুভেন্দুর নাম ‘চাকরি দুর্নীতি’তে জড়িয়ে দেওয়ায় তৃণমূলের ‘দুই মুখের’ বিরুদ্ধে মানহানির নোটিস
kolkata
তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ এবং মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’র বক্তব্যে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর মানহানি হয়েছে, এই অভিযোগে আইনি নোটিস পাঠালেন শুভেন্দুর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী। গত রবিবার একটি সাংবাদিক বৈঠক করে কুণাল দাবি করেছিলেন, শুভেন্দুর ব্যবস্থাপনায় ১৫০ জনের চাকরি হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তার মধ্যে ৫৫ জনের চাকরি গিয়েছে বলে দাবি করেন কুণাল। সোমবার তৃণমূলের মুখপত্র 'জাগো বাংলা'র প্রথম পাতায় সংবাদ শিরোনামে লেখা হয় “গ্রেফতার চাই শুভেন্দু অধিকারীর”। সংবাদটির ভিতরে কুণালের বক্তব্যও তুলে ধরা হয়। এই দুই ঘটনায় বিরোধী দলনেতার ‘মানহানি’ হয়েছে বলে দাবি করেছেন সৌমেন্দু। আইনজীবী মারফত আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে। যদিও কুণাল জানিয়েছেন, তিনি এখনও পর্যন্ত সেই নোটিস হাতে পাননি। আইনজীবী অনির্বাণ চক্রবর্তী আইনি নোটিসে জানান, তাঁর মক্কেল সৌমেন্দু অধিকারীর দাদা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়েছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে কুণাল বলেন, “শুভেন্দু অধিকারী দেড়শো জনকে চাকরি দিয়েছিলেন। শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, শুভেন্দু অধিকারীর নির্দেশে এবং শুভেন্দু অধিকারীর ব্যবস্থাপনায় দেড়শো জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে ৫৫ জনের চাকরি গিয়েছে।” তার পরই শুভেন্দুর উদ্দেশে তিনি প্রশ্ন করেন, “কিসের বিনিময়ে চাকরি দিয়েছেন?” কুণালের এই বক্তব্যের সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই দলীয় মুখপত্রের উপশিরোনামে লেখা হয়, “অধিকারীর সুপারিশে পাওয়া ৫৫ জন চাকরি থেকে বরখাস্ত। দলবদলুর ডানহাত সঞ্জীব সুকুল চিহ্নিত। চাকরিকাণ্ডের পান্ডা।” এই সমস্ত ‘মিথ্যা এবং কল্পনাপ্রসূত’ বক্তব্যে শুভেন্দুর মানহানি হয়েছে বলে দাবি করা হয়। সংশ্লিষ্ট দুই পক্ষকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার কথা বলা হয়েছে। দলীয় মুখপত্রে ভ্রম সংশোধন করার কথাও বলা হয়েছে। অন্যথায় আইনানুগ পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। শুভেন্দুর রাজনৈতিক জীবনের ইতিবৃত্তও দেওয়া হয়েছে আইনি নোটিসে। এই প্রসঙ্গে কুণাল আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, “আইনি চিঠি হাতে পেলে আমি নিশ্চয়ই জবাব দেব।” শুভেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হলেও তাঁর ভাই সৌমেন্দু কী ভাবে এই আইনি চিঠি পাঠালেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। তিনি এ-ও জানান যে, দলের মুখপাত্র হিসাবে তিনি শুভেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন এবং তদন্ত দাবি করেছেন মাত্র। অভিযোগ প্রমাণিত না হলে বক্তব্য ফিরিয়ে নেবেন বলে জানান কুণাল। অধুনা বিজেপি নেতা সৌমেন্দু কাঁথি পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান।
দলবদলুর ডানহাত সঞ্জীব সুকুল চিহ্নিত চাকরিকাণ্ডের পান্ডা” এই সমস্ত ‘মিথ্যা এবং কল্পনাপ্রসূত’ বক্তব্যে শুভেন্দুর মানহানি হয়েছে বলে দাবি করা হয় সংশ্লিষ্ট দুই পক্ষকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার কথা বলা হয়েছে দলীয় মুখপত্রে ভ্রম সংশোধন করার কথাও বলা হয়েছে অন্যথায় আইনানুগ পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে শুভেন্দুর রাজনৈতিক জীবনের ইতিবৃত্তও দেওয়া হয়েছে আইনি নোটিসে এই প্রসঙ্গে কুণাল আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, “আইনি চিঠি হাতে পেলে আমি নিশ্চয়ই জবাব দেব” শুভেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হলেও তাঁর ভাই সৌমেন্দু কী ভাবে এই আইনি চিঠি পাঠালেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি
অবৈধ নিয়োগে হাত শুভেন্দুর, মুখে কুলুপ শাসক দলের
আবাসের টাকা নেওয়া পাকা বাড়ির মালিকরা প্রার্থী তৃণমূলের
‘চাকরি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া উচিত’, বিমানবন্দরে কাকে ধমক জয়া বচ্চনের?
‘বিধায়কদের কিনতে ৫ কোটির টোপ বিজেপির’, বিস্ফোরক অভিযোগ শাসকদলের
politics
রাজধানীতে শোরগোল ফেলে দিয়েছে আম আদমি পার্টি। কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আপ-এর। দলের মুখপাত্র সৌরভ ভারদ্বাজের দাবি, ২০১৪ সালে আপ বিধায়কদের ৫ কোটি টাকায় কিনতে চেয়েছিল বিজেপি। সম্প্রতি দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়াকেও দলে যোগ দিলে মুখ্যমন্ত্রী করারও টোপ দিয়েছিল গেরুয়া শিবির, এমনও দাবি ভারদ্বাজের। তবে বিজেপির এই প্রয়াস তাঁরা রুখে দেবেন বলে আওয়াজ তুলে আপ নেতার হুঁশিয়ারি, ”দিল্লিতে আবার অপারেশন পদ্ম আমরা ব্যর্থ করবই।” দিল্লির আবগারি নীতি নিয়ে শাসকদল আপ-কে আক্রমণ করে সুর চড়িয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের দাবি, দিল্লির সরকার আবগারি নীতি লঙ্ঘন এবং বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশ উপেক্ষা করেছে। বিজেপি সাংসদ পারভেশ সাহেব সিং ভার্মা বলেন, ”বিশেষজ্ঞ কমিটি মদ বিক্রিতে উৎসাহ দেওয়া বন্ধের পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু দিল্লির সরকার বিক্রি হওয়া প্রতিটি কার্টনের সঙ্গে একটি কার্টন বিনামূল্যে দিতে শুরু করেছে।” আরও পড়ুন- নূপুরের কায়দায় নবীর অবমাননা, জনতার বিক্ষোভের জেরে গ্রেফতার বিজেপি বিধায়ক উল্লেখ্য, আবগারি নীতি নিয়ে তদন্তে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। এমনকী পরে তাঁর বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিস পর্যন্ত জারি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যদিও সিসোদিয়ার পাল্টা দাবি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দিল্লির আপ সরকারকে হেনস্থা করতেই তাঁর বিরুদ্ধে এই তৎপরতা নিয়েছে বিজেপি। তিনি বলেন, “বিজেপির তরফে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আমাকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। বিজেপিতে যোগ দিলে আমার বিরুদ্ধে সব মামলা প্রত্যাহারের কথাও বলা হয়েছে।” Stay updated with the latest news headlines and all the latest Politics news download Indian Express Bengali App. Web Title: Aap bjp spar over corruption allegations
সম্প্রতি দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়াকেও দলে যোগ দিলে মুখ্যমন্ত্রী করারও টোপ দিয়েছিল গেরুয়া শিবির, এমনও দাবি ভারদ্বাজের তবে বিজেপির এই প্রয়াস তাঁরা রুখে দেবেন বলে আওয়াজ তুলে আপ নেতার হুঁশিয়ারি, ”দিল্লিতে আবার অপারেশন পদ্ম আমরা ব্যর্থ করবই” দিল্লির আবগারি নীতি নিয়ে শাসকদল আপ-কে আক্রমণ করে সুর চড়িয়েছে বিজেপি গেরুয়া শিবিরের দাবি, দিল্লির সরকার আবগারি নীতি লঙ্ঘন এবং বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশ উপেক্ষা করেছে বিজেপি সাংসদ পারভেশ সাহেব সিং ভার্মা বলেন, ”বিশেষজ্ঞ কমিটি মদ বিক্রিতে উৎসাহ দেওয়া বন্ধের পরামর্শ দিয়েছিল
৫ রাজ্যের ভোটে রাশি-রাশি টাকা খরচ BJP-র, ব্যয়ের অঙ্ক জানলে চোখ কপালে উঠতে পারে!
সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত নতুন ৫ বিচারক
বৈঠকে মেলেনি সমাধান, অনলাইন পরীক্ষার দাবিতে অনশনে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পডুয়ারা
মোদী সরকারকে উৎখাতের ডাক, লালুর চরম হুঁশিয়ারি!
politics
দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে আক্রমণাত্মক লালুপ্রসাদ যাদব। প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিরুদ্ধে আনলেন মারাত্মক অভিযোগ। সরাসরি মোদীকে নিশানা করে লালু বলেন, ‘দেশ ভাঙছেন, বিধায়ক কিনে সরকার গঠন করছেন’ দেশের প্রধানমন্ত্রী। RJD-এর ২৭ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় বুধবার (৫ জুলাই) আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপিকে আক্রমণ করেছেন। এদিনের সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে লালু বলেন, ‘আজ আরজেডি ২৭ বছর পূর্ণ করেছে। দেশে আজ ভ্রাতৃত্ববোধ ভেঙে যাচ্ছে। বিদ্বেষের বীজ ছড়ানো হচ্ছে। নরেন্দ্র মোদী দেশ ভাঙছেন”। লালু প্রসাদ যাদব আরও বলেন, ‘বিজেপি সংবিধানকে ধ্বংস করছে। আরজেডি প্রতিটি ক্ষেত্রে এবং প্রতিটি নির্বাচনে রেকর্ড গড়েছে। দল (আরজেডি) তার শুরু থেকেই দৃঢ়ভাবে দেশের ঐক্য এবং ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। নরেন্দ্র মোদী বিধায়কদের কেনা-বেচা করে সরকার গঠন করে চলেছেন। দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে এখানেই থেমে থাকেননি লালু। বিজেপিকে নিশানা করে তিনি আরও বলেন, মোদী সরকারে মুদ্রাস্ফীতি চরমে, গরীব মানুষ হাহাকার করছেন। লালু যাদব বিহার ও দেশবাসীর কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, ‘বিজেপির কাছে কোন ভাবেই ‘মাথা নত করবেন না’। জমির জন্য চাকরির মামলায় তেজস্বী যাদবের বিরুদ্ধে চার্জশিটও দাখিল করা হয়েছে। লালু বলেন, যিনি আওয়াজ তুলছেন, তার পেছনে তদন্তকারী সংস্থাগুলো লাগানো হচ্ছে। তিনি বলেন, কণ্ঠ দমনের চেষ্টা চলছে কিন্তু কেউ ভয় পাচ্ছে না। অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক কর্মী স্লোগান তুলে বলেন- “লালু যাদব ঘাবড়াবেন না, সারা বিশ্ব আপনার পিছনে রয়েছে।” Stay updated with the latest news headlines and all the latest Politics news download Indian Express Bengali App. Web Title: Lalu warns modi govt ukhaad ke phek denge
দেশে আজ ভ্রাতৃত্ববোধ ভেঙে যাচ্ছে বিদ্বেষের বীজ ছড়ানো হচ্ছে নরেন্দ্র মোদী দেশ ভাঙছেন” লালু প্রসাদ যাদব আরও বলেন, ‘বিজেপি সংবিধানকে ধ্বংস করছে আরজেডি প্রতিটি ক্ষেত্রে এবং প্রতিটি নির্বাচনে রেকর্ড গড়েছে দল (আরজেডি) তার শুরু থেকেই দৃঢ়ভাবে দেশের ঐক্য এবং ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে দাঁড়িয়েছে নরেন্দ্র মোদী বিধায়কদের কেনা-বেচা করে সরকার গঠন করে চলেছেন
উদ্ধত মোদী সরকারকে হঠানোর ডাক প্রিয়াঙ্কার
'শেখ হাসিনার সরকারকে নিষেধাজ্ঞা দিতে হবে'
মা পূজা বেদীর সঙ্গে আর নয়, নিজের ফ্ল্যাটে স্বাধীন জীবন শুরু করছেন আলায়া
জিততে হবে এক, জেতাতে হবে অনেক, ৮৫-র দেবা নজরদার ৮৪ ওয়ার্ডের
kolkata
গত দু’দশক ধরে ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দেবাশিস কুমার। কিন্তু তাঁর কাঁধেই বর্তেছে ৮৪টি ওয়ার্ডে জয় ছিনিয়ে আনার দায়িত্ব। এ বারও তিনি ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে শাসকদলের প্রার্থী। ঘটনাচক্রে, এ বছর বিধানসভা নির্বাচনে রাসবিহারী কেন্দ্র থেকে জিতে তিনি প্রথম বার বিধায়ক হয়েছেন। দক্ষিণ কলকাতা জেলা তৃণমূল সভাপতিও দেবাশিস। ফলে তাঁর উপরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দুর্গ’ রক্ষার দায়িত্ব। তৃণমূল কলকাতা জেলাকে দুটি সাংগঠনিক জেলায় ভাগ করেছে। উত্তর কলকাতার সংগঠনের দায়িত্বে বরাহনগরের বিধায়ক তাপস রায়। দক্ষিণ কলকাতা তৃণমূলের দায়িত্বে দেবাশিস। ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডের পাশাপাশি সাংগঠনিকভাবে দক্ষিণ কলকাতা তৃণমূলের অধীনে যে ৮৪টি ওয়ার্ড রয়েছে, সেগুলি জেতার দায়িত্বও তাঁর কাঁধেই। আগাগোড়াই তৃণমূলের ‘দুর্গ’ দক্ষিণ কলকাতা। তাই সেই জেলার সভাপতি হিসেবে যে প্রত্যাশার চাপ তাঁর উপরেই সবচেয়ে বেশি, তা মেনে নিচ্ছেন রাসবিহারীর বিধায়ক। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর একটি নির্দিষ্ট নির্ঘণ্ট তৈরি করে নিয়েছেন দেবাশিস। সকাল ৮-১১টা পর্যন্ত নিজের ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করছেন তিনি। ১১টার পর থেকে দুপুর এবং বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত কখনও প্রচারে যাচ্ছেন গড়িয়ায়, কখনও যাদবপুর, কখনও গার্ডেনরিচ, কখনও মেটিয়াবুরুজ, আবার কখনও বেহালা হয়ে ভবানীপুর ও রাসবিহারীর অলিতে-গলিতে। সঙ্গে দলের প্রার্থীরা। ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে দু’দশক ধরে জিতে আসছেন দেবাশিস। ২০০০ সালে অবশ্য নির্দল প্রার্থী হিসেবে জোড়াপাতা প্রতীক নিয়ে জিতেছিলেন তিনি। আবার ২০০৫ সালে অধুনাপ্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের তৈরি মঞ্চের প্রতীক ‘ঘড়ি’ চিহ্ন নিয়ে দ্বিতীয় বার জয়। ২০১০ এবং ২০১৫ সালে ওই ওয়ার্ড থেকেই তৃণমূলের জোড়াফুল প্রতীকে জয়লাভ। হয়েছেন কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদও। ফলে ৮৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নিজের জয়ের ব্যাপারে অনেকটাই নিশ্চিত দেবাশিস। তাই ছুটে বেড়াচ্ছেন গোটা দক্ষিণ কলকাতা। কলকাতা পুরসভার ন’টি ওয়ার্ড— ৮১, ৮৩, ৮৪,৮৬, ৮৭, ৮৮, ৮৯, ৯০ এবং ৯৩ নিয়ে দেবাশিসের রাসবিহারী বিধানসভা। কিন্তু দেবাশিসের ৮৫ নম্বর ওয়ার্ড বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। কিন্তু তাতে তাঁর কোনও অসুবিধা হচ্ছে না বলেই জানিয়েছেন তিনি। কারণ, রাসবিহারী কেন্দ্রটি ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডের লাগোয়া। তবে নিজের ওয়ার্ড বা নিজের বিধানসভার ওয়ার্ডগুলি জেতা নিয়ে বেশি ভাবছেন না দেবাশিস। তাঁর কথায়, ‘‘দল আমাকে ৮৪টি ওয়ার্ড জেতার দায়িত্ব দিয়েছে। আমি চেষ্টা করব যথাসম্ভব বেশি ওয়ার্ড জেতার। গণতন্ত্রে মানুষ যে রায় দেবেন, তা আমাদের মাথা পেতে নিতে হবে। তবে গত ১০ বছর কলকাতা পুরসভায় আমরা যে কাজ করেছি, সেই অনুযায়ী অন্তত ৮০টি ওয়ার্ড জেতা আমার লক্ষ্য।’’
১১টার পর থেকে দুপুর এবং বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত কখনও প্রচারে যাচ্ছেন গড়িয়ায়, কখনও যাদবপুর, কখনও গার্ডেনরিচ, কখনও মেটিয়াবুরুজ, আবার কখনও বেহালা হয়ে ভবানীপুর ও রাসবিহারীর অলিতে-গলিতে সঙ্গে দলের প্রার্থীরা ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে দু’দশক ধরে জিতে আসছেন দেবাশিস ২০০০ সালে অবশ্য নির্দল প্রার্থী হিসেবে জোড়াপাতা প্রতীক নিয়ে জিতেছিলেন তিনি আবার ২০০৫ সালে অধুনাপ্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের তৈরি মঞ্চের প্রতীক ‘ঘড়ি’ চিহ্ন নিয়ে দ্বিতীয় বার জয় ২০১০ এবং ২০১৫ সালে ওই ওয়ার্ড থেকেই তৃণমূলের জোড়াফুল প্রতীকে জয়লাভ হয়েছেন কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদও ফলে ৮৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নিজের জয়ের ব্যাপারে অনেকটাই নিশ্চিত দেবাশিস তাই ছুটে বেড়াচ্ছেন গোটা দক্ষিণ কলকাতা কলকাতা পুরসভার ন’টি ওয়ার্ড— ৮১, ৮৩, ৮৪,৮৬, ৮৭, ৮৮, ৮৯, ৯০ এবং ৯৩ নিয়ে দেবাশিসের রাসবিহারী বিধানসভা কিন্তু দেবাশিসের ৮৫ নম্বর ওয়ার্ড বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত
আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ জিতবে: কাদের
দিশেহারা হবেন না
নির্বিকল্প প্লাস্টিক
সেমিতে আজ মুখোমুখি ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড
sports
স্পোর্টস ডেস্ক :  এটা একটা মহারণই হতে যাচ্ছে। লড়াইটা হবে নিউজিল্যান্ডের হাল না ছাড়ার মনোভাব আর ইংল্যান্ডের অসামান্য ব্যাটিং শক্তিমত্তার মধ্যে। শেষ পর্যন্ত কারা পাচ্ছেন ফাইনালের টিকেট, তা আজ রাতেই নিশ্চিত হবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালটি বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টায় শুরু হবে। আরব আমিরাতের আবু ধাবির মাঠে এ খেলার দিকে বিশেষ নজর থাকবে সবার। কারণ, এর আগে সবার স্মৃতিতে ঝলমল করছে একদিনের বিশ্বকাপের স্মৃতি। সুপার টুয়েলভ পর্বে দুই দলই ৫ ম্যাচের মধ্যে চারটি করে ম্যাচ জিতেছে। এখন তারা পরস্পরের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ফাইনালের টিকিট লাভের লক্ষ্য নিয়ে। এ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার আগে দুই দলেরই সামনে চলে আসছে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত একদিনের (৫০ ওভার) বিশ্বকাপ ফাইনালের স্মৃতি। ওই ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু বিশ্ব দেখেছিল এক অবিস্মরণীয় ফাইনাল, যেখানে খেলা গড়িয়েছিল সুপার ওভারের শেষ বল পর্যন্ত। চলতি বছর বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয়ের পর থেকে ক্রিকেটের তিন ফর্মেটেই ধারাবাহিক পারফর্ম করে যাচ্ছে নিউজিল্যান্ড। অপরদিকে ইংলিশ শিবিরে আঘাত হেনেছে ইনজুরি। ফাস্ট বোলার টাইমাল মিলস ও জেসন রয়ের ইনজুরি ইয়োইন মরগানের দলের কম্বিনেশনকে নড়বড়ে করে দিতে পারে। তারপরও দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ইংল্যান্ডকে ফেবারিট মনে করা হচ্ছে। ব্যতিক্রম না হলে ফাইনালে তাদের পৌছে যাওয়ার সম্ভবনা বেশি। তবে নিউজিল্যান্ডও সহজে ছেড়ে দেবে না। এবিনিউজ টুয়েন্টিফেোর বিডিডটকম//এফ//
এখন তারা পরস্পরের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ফাইনালের টিকিট লাভের লক্ষ্য নিয়ে এ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার আগে দুই দলেরই সামনে চলে আসছে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত একদিনের (৫০ ওভার) বিশ্বকাপ ফাইনালের স্মৃতি ওই ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল ইংল্যান্ড কিন্তু বিশ্ব দেখেছিল এক অবিস্মরণীয় ফাইনাল, যেখানে খেলা গড়িয়েছিল সুপার ওভারের শেষ বল পর্যন্ত চলতি বছর বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয়ের পর থেকে ক্রিকেটের তিন ফর্মেটেই ধারাবাহিক পারফর্ম করে যাচ্ছে নিউজিল্যান্ড অপরদিকে ইংলিশ শিবিরে আঘাত হেনেছে ইনজুরি
জমজমাট সেমিফাইনাল আজ, মুখোমুখি পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড
‘৭ দিনে ৭ ম্যাচ’ বাংলাদেশ-পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ত্রিদেশীয় সিরিজে
চাষের খরচ নিয়ে মোদীর নীতিতে নবান্ন
মুকুলের দিল্লি যাত্রায় ফেরসামনে নীতিহীনতার রাজনীতি
state
মুকুল রায়ের দিল্লিযাত্রা নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রীও। বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে মমতা ব্যানার্জির ঘোষণা, মুকুল রায় বিজেপি’রই বিধায়ক। সেই সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে, তা’হলে ২০২১’র নির্বাচনের পর উত্তরীয় দিয়ে তৃণমূলের সাংবাদিক সম্মেলনে সপুত্র বরণ করে নেওয়া হয়েছিল কাকে? সেই ‘প্রত্যাবর্তন’ অনুষ্ঠানে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো এবং তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি নিজে। মুখ্যমন্ত্রীকে এদিন আরেকটি প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয়েছে। মঙ্গলবার সিঙ্গুরে তৃণমূলেরই আরেক প্রাক্তনী, অধুনা বিজেপি নেতা এবং বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ নিয়ে ছিল সেই প্রশ্ন। শুভেন্দু দাবি করেছিলেন, জাতীয় দলের স্বীকৃতি খোয়ানোর পর তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি একাধিক ফোন করেছেন বিজেপি’র ‘দু নম্বর’ এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহকে। মমতা পালটা বলেছেন, ‘‘এই অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে আমি মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেব।’’ অমিত শাহের প্রতিক্রিয়া যদিও বুধবার বিকেল পর্যন্ত মেলেনি। সোমবার দিল্লি উড়ে গিয়েছিলেন একসময়ে তৃণমূলের দু’নম্বর মুকুল রায়। নারদ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছিল তৃণমূলের যে নেতাদের, তাঁদের অন্যতম মুকুল ২০১৭’তে দল ছেড়ে বিজেপি’তে যোগ দেন। ২০২০’তে মুকুলকে জাতীয় সহ সভাপতি ঘোষণা করে বিজেপি। ২০২১’র নির্বাচনে কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্র থেকে মুকুল রায় বিধায়ক পদে জয়ী হলেও বিজেপি বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যায়। বিধানসভা নির্বাচনের কিছু পরেই মিডিয়া আলোকিত প্রত্যাবর্তনও হয় তৃণমূলে। মুকুল প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে কেউ দিল্লি যেতে পারেন। তা ছাড়া মুকুল বিজেপি বিধায়কও। তিনি কোথায় যাবেন তাঁর ব্যাপার। ঘটনা হলো, বিজেপি ছাড়লেও বিধায়ক পদ ছাড়েননি মুকুল রায়। তৃণমূল ছাড়তে বলেনি, বরং, বিধানসভায় পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটিতে তাঁকে চেয়ারম্যান করা হয় ‘বিজেপি বিধায়ক’ আখ্যা দিয়ে। ২০২২-এ সেই পদ ছাড়েন তিনি। বামপন্থীরা বিভিন্ন সময়েই বলেছেন যে রাজনীতিতে নীতিহীনতার একের পর এক নজির এ রাজ্য দেখেছে তৃণমূলের মেয়াদে। তার অন্যতম মুকুল রায় কাণ্ড। বিরোধী দলের বিধায়ক কিন্তু তৃণমূলে যোগ দিয়েছে এমন কাউকেই বেছে নেওয়া হচ্ছে পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির চেয়ারম্যান পদে। এর আগে, তৎকালীন, কংগ্রেস বিধায়ক মানস ভুঁইঞার ক্ষেত্রেও তা ঘটেছে। দলত্যাগ চলছে, নিজেদের দলে টেনে আনা হচ্ছে, কিন্তু অন্য দলের বিধায়ক পদ ছাড়তে বলা হচ্ছে না! বুধবার সংবাদমাধ্যমে মুকুলকে ফিরিয়ে আনা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তৃণমূল কংগ্রেসের অস্তিত্ব খানিক বাড়িয়েছেন দলেরই কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। তবে বামপন্থীদের বক্তব্য, তৃণমূলের এসবে হেলদোল নেই। নীতিহুীনতার রাজনীতিতে অভ্যস্ত এই দল। রাজ্যে অবাধ দুর্নীতির পিছনেও নীতিহীনতার রাজনীতির ভূমিকা রয়েছে। অবাধ দলত্যাগের এই নীতিহীনতায় ইন্ধন দিয়ে চলেছে বিজেপি। মুকুল রায় জানিয়েছেন যে তিনি বিজেপি’তে যোগ দিচ্ছেন। তাঁর মানসিক স্থিতিশীলতা ঠিক নেই বলে দাবি করেছে পরিবার। অমিত শাহের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।
মুকুল রায়ের দিল্লিযাত্রা নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রীও বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে মমতা ব্যানার্জির ঘোষণা, মুকুল রায় বিজেপি’রই বিধায়ক সেই সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে, তা’হলে ২০২১’র নির্বাচনের পর উত্তরীয় দিয়ে তৃণমূলের সাংবাদিক সম্মেলনে সপুত্র বরণ করে নেওয়া হয়েছিল কাকে? সেই ‘প্রত্যাবর্তন’ অনুষ্ঠানে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো এবং তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি নিজে মুখ্যমন্ত্রীকে এদিন আরেকটি প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয়েছে মঙ্গলবার সিঙ্গুরে তৃণমূলেরই আরেক প্রাক্তনী, অধুনা বিজেপি নেতা এবং বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ নিয়ে ছিল সেই প্রশ্ন শুভেন্দু দাবি করেছিলেন, জাতীয় দলের স্বীকৃতি খোয়ানোর পর তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি একাধিক ফোন করেছেন বিজেপি’র ‘দু নম্বর’ এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহকে মমতা পালটা বলেছেন, ‘‘এই অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে আমি মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেব’’ অমিত শাহের প্রতিক্রিয়া যদিও বুধবার বিকেল পর্যন্ত মেলেনি সোমবার দিল্লি উড়ে গিয়েছিলেন একসময়ে তৃণমূলের দু’নম্বর মুকুল রায় নারদ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছিল তৃণমূলের যে নেতাদের, তাঁদের অন্যতম মুকুল ২০১৭’তে দল ছেড়ে বিজেপি’তে যোগ দেন ২০২০’তে মুকুলকে জাতীয় সহ সভাপতি ঘোষণা করে বিজেপি
রাহুলের ধারাবাহিকতার অভাব আছে, ‘ভারত জোড় যাত্রা’ নিয়ে নাম না-করে কটাক্ষ শাহর
সৌদির প্রস্তাব, মেসির বাড়ির সামনে বিক্ষোভ
বিরোধী জোট না করেই মোদীকে হঠানো সম্ভব! উপায় বাতলালেন ডেরেক,
যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ
editorial
অমৃত মহোৎসব সমাসন্ন, এমন সময় নীতি আয়োগের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রতি তাঁর শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে রাজ্যগুলির প্রতি কিছু দাবিদাওয়া পেশ করলেন। প্রশ্ন উঠবে, যুক্তরাষ্ট্রীয়তার মাহাত্ম্য তিনি আদৌ অনুভব করেন কি? জিএসটি নামক ব্যবস্থাটি তাঁর মস্তিষ্কপ্রসূত নয় বটে, কিন্তু পাঁচ বছর আগে তিনিই সেই ব্যবস্থাটি প্রচলন করেন। সেই ব্যবস্থাটি চরিত্রগত ভাবেই যুক্তরাষ্ট্রীয়তার পরিপন্থী— রাজ্যগুলির হাতে নিজস্ব করনীতি স্থির করার যে অধিকার ছিল, ‘এক দেশ, এক করব্যবস্থা’ নামক একেশ্বরবাদী ধারণার যূপকাষ্ঠে তাকে বলি দিয়েই জিএসটির গোড়াপত্তন। রাজ্যগুলির এই অধিকারহানি পুষিয়ে দেওয়ার দায়, দায়িত্ব ছিল কেন্দ্রের— জিএসটি পরিষদকে প্রকৃতার্থে যুক্তরাষ্ট্রীয়, গণতান্ত্রিক করে তুলে, বিশেষত বিরোধী দল-শাসিত রাজ্যগুলির মতামতকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে। কিন্তু জিএসটি পরিষদ মূলত রাজনীতির আখড়াই থেকে গিয়েছে। বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলি প্রয়োজনে নিজেদের রাজ্যের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েও দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের মতামতকেই শিরোধার্য করেছে পরিষদে। তবুও প্রধানমন্ত্রীর মুখে যুক্তরাষ্ট্রীয়তার প্রশংসা শুনলে আশাবাদী হওয়াই বিধেয়। আশা করা চলে যে, গত কয়েক বছরে কেন্দ্রীয় সরকার যে ভাবে বারংবার সংবিধানের যৌথ তালিকায় থাকা বিষয়গুলি থেকে রাজ্য সরকারকে ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করেছে, এই বার তা বন্ধ হবে। তিনটি উদাহরণের কথা বিশেষ ভাবে আলোচ্য— শিক্ষা, শ্রম ও কৃষি। এই তিনটি ক্ষেত্রেই কেন্দ্রীয় সরকার অতি তাৎপর্যপূর্ণ সংস্কার সাধন করেছে, অথবা সেই চেষ্টা করেছে— এবং, ব্যতিক্রমহীন ভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজ্যগুলি অন্ধকারে থেকে গিয়েছে। যে জাতীয় শিক্ষানীতি তৈরি করা হয়েছে, তাতে রাজ্যগুলির মতামতের পরিসর ছিল অতি সীমিত, অথবা তার কার্যত কোনও অস্তিত্বই ছিল না। সেই শিক্ষানীতি ভারতের বহুত্ব ও যৌগিক চরিত্রকে বহুলাংশে অস্বীকার করেছে। শ্রম আইনের সংস্কার করে যে শ্রমবিধি রচিত হয়েছে, তাতেও রাজ্যগুলির মতামত গুরুত্ব পায়নি। কৃষি আইনকে কেন্দ্র করে বছরব্যাপী বিক্ষোভের পর কেন্দ্রীয় সরকার পিছু হটেছে বটে, কিন্তু সেই আইন প্রণয়ন, বা তার থেকে সরে আসা, কোনও ক্ষেত্রেই যুক্তরাষ্ট্রীয়তার ধর্মকে সম্মান করা হয়েছে, এমন দাবি করার উপায় নেই। সম্প্রতি অরণ্যের অধিকার আইনে যে পরিবর্তন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার, তাতেও রাজ্যের অধিকার খর্ব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মুখে যুক্তরাষ্ট্রীয়তার জয়গানের পর আশা করা চলে কি যে, ক্ষমতার এই কেন্দ্রীকরণের প্রবণতা কমবে? এই প্রসঙ্গে একটি বিশেষ উদ্বেগের কথা উল্লেখ্য। বিভিন্ন রাজ্য সরকার তার নাগরিকদের যে আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধা দিয়ে থাকে, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী তির্যক মন্তব্য করেছিলেন; সুপ্রিম কোর্টও সমগোত্রীয় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আদালত জানিয়েছে যে, শুধুমাত্র রাজনীতিকদের হাতে ছাড়লে এই সমস্যার সমাধান কখনও সম্ভব নয়— তার জন্য রাজনীতিকদের পাশাপাশি নীতি আয়োগ, অর্থ কমিশন, নির্বাচন কমিশন ইত্যাদিকে নিয়েকমিটি গঠন করার প্রস্তাব দিয়েছে আদালত। বহু রাজ্যেই খয়রাতির পরিমাণ উদ্বেগজনক রকম বেশি, এবং অনেক ক্ষেত্রেই তা উন্নয়নের বদলে রাজনৈতিক ক্লায়েন্টেলিজ়মের যুক্তি দ্বারা চালিত। কিন্তু, তার পরও, উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলিকে তাদের এক্তিয়ারবহির্ভূত কাজ করতে বলে রাজ্যের অধিকারের সীমায় হস্তক্ষেপ করা কি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিপন্থী নয়? আদালতের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা বজায় রেখেও প্রশ্ন করা প্রয়োজন, কোন রাজ্য কোন নীতি দ্বারা চালিত হবে, এই সিদ্ধান্তটি সেই রাজ্যের জনপ্রতিনিধিদের উপর ছেড়ে দিলেই সংবিধানের আদর্শের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হত না কি?
রাজ্যগুলির এই অধিকারহানি পুষিয়ে দেওয়ার দায়, দায়িত্ব ছিল কেন্দ্রের— জিএসটি পরিষদকে প্রকৃতার্থে যুক্তরাষ্ট্রীয়, গণতান্ত্রিক করে তুলে, বিশেষত বিরোধী দল-শাসিত রাজ্যগুলির মতামতকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে কিন্তু জিএসটি পরিষদ মূলত রাজনীতির আখড়াই থেকে গিয়েছে বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলি প্রয়োজনে নিজেদের রাজ্যের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েও দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের মতামতকেই শিরোধার্য করেছে পরিষদে তবুও প্রধানমন্ত্রীর মুখে যুক্তরাষ্ট্রীয়তার প্রশংসা শুনলে আশাবাদী হওয়াই বিধেয় আশা করা চলে যে, গত কয়েক বছরে কেন্দ্রীয় সরকার যে ভাবে বারংবার সংবিধানের যৌথ তালিকায় থাকা বিষয়গুলি থেকে রাজ্য সরকারকে ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করেছে, এই বার তা বন্ধ হবে তিনটি উদাহরণের কথা বিশেষ ভাবে আলোচ্য— শিক্ষা, শ্রম ও কৃষি এই তিনটি ক্ষেত্রেই কেন্দ্রীয় সরকার অতি তাৎপর্যপূর্ণ সংস্কার সাধন করেছে, অথবা সেই চেষ্টা করেছে— এবং, ব্যতিক্রমহীন ভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজ্যগুলি অন্ধকারে থেকে গিয়েছে
'নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভূমিকা রাখবে যুক্তরাষ্ট্র'
ভোটের ভবিষ্যৎ
আগামীকাল মালদহে মুখ্যমন্ত্রী, নিহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের দাবি দাবি সিআটিইউ’র
অভিনয় জীবন থেকে বিদায় নিচ্ছি না, আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হয়েছিল, বললেন সব্যসাচী
entertainment
গত জানুয়ারি মাসের ঘটনা। খবর ছড়িয়ে পড়ে, অভিনয় জীবন থেকে নাকি অবসর নিতে চলেছেন পর্দার ফেলুদা সব্যসাচী চক্রবর্তী! কলকাতায় নয়, পড়শি বাংলাদেশে এই ঘোষণা করেছিলেন সব্যসাচী। তার পর থেকেই অভিনেতাকে নিয়ে নানা জল্পনা ছড়ায় টলিপাড়ায়। অগণিত ফেলুদা অনুরাগী অভিনেতার এই সিদ্ধান্তে ভেঙে পড়েন। এমনকি, সমাজমাধ্যমেও বিষয়টি নিয়ে তাঁরা দুঃখপ্রকাশ করেন। সব্যসাচী নিজে এখন ফোন থেকে দূরে থাকা পছন্দ করেন। তাঁর অবসরকে ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধার পরেও বিষয়টা নিয়ে খুব একটা প্রতিক্রিয়া দেননি তিনি। ইদানীং তাঁর বক্তব্যে বার বার একটি কথার উপরে অভিনেতাকে জোর দিতে দেখা যায়। তিনি নাকি ক্লান্ত! সব্যসাচী বললেন, ‘‘হ্যাঁ, আমি ক্লান্ত। দু’বার করোনায় আক্রান্ত হয়ে খুবই কাহিল হয়ে পড়েছি।’’ তিনি কি সত্যিই অভিনয় থেকে অবসর গ্রহণ করতে চাইছেন? মঙ্গলবার সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিনে তাঁর পুত্র সন্দীপ রায়ের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন তাঁরই পর্দার ফেলুদা সব্যসাচী।সেখানেই আনন্দবাজার অনলাইনকে অভিনেতা বললেন, ‘‘মোটেই নয়। দেখুন, বয়সও বাড়ছে। তাই আপাতত একটু বিরতি নিয়েছি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আর কোনও দিন অভিনয় করব না।’’ জানুয়ারি মাসে ২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বিশেষ অতিথি হিসাবে যোগ দেন সব্যসাচী। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে তিনি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘‘আমি আর অভিনয় করতে চাই না। আমার বয়স হয়েছে। এখন নতুনদের জন্য আমার জায়গা ছেড়ে দেওয়া উচিত।’’ এই প্রসঙ্গে মঙ্গলবার সব্যসাচী আনন্দবাজার অনলাইনকে বললেন, ‘‘আমার পরের ছবি নিয়ে লাগাতার প্রশ্ন করা হচ্ছিল। জানি না বলায় প্রশ্ন এল, আমি অবসর নিচ্ছি কি না। আমিও বললাম, তা হলে তাই। আসলে তাঁদের প্রশ্নে একটু বিরক্ত হয়েই আমি ও রকম উত্তর দিই। আমার বক্তব্যের ভুল ব্যখ্যা করা হয়েছে।’’ এরই সঙ্গে সব্যসাচী ব্যাখ্যা করলেন, ‘‘মেনে নিচ্ছি আমি কাজ কমিয়েছি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, অবসর নিয়েছি। ধরা যাক, আমাকে চা দেওয়ার পর বললাম যে এখন চা খাব না। তার মানে কি আমি চা খাওয়া ছেড়ে দিলাম?’’
সব্যসাচী নিজে এখন ফোন থেকে দূরে থাকা পছন্দ করেন তাঁর অবসরকে ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধার পরেও বিষয়টা নিয়ে খুব একটা প্রতিক্রিয়া দেননি তিনি ইদানীং তাঁর বক্তব্যে বার বার একটি কথার উপরে অভিনেতাকে জোর দিতে দেখা যায় তিনি নাকি ক্লান্ত! সব্যসাচী বললেন, ‘‘হ্যাঁ, আমি ক্লান্ত দু’বার করোনায় আক্রান্ত হয়ে খুবই কাহিল হয়ে পড়েছি’’ তিনি কি সত্যিই অভিনয় থেকে অবসর গ্রহণ করতে চাইছেন? মঙ্গলবার সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিনে তাঁর পুত্র সন্দীপ রায়ের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন তাঁরই পর্দার ফেলুদা সব্যসাচীসেখানেই আনন্দবাজার অনলাইনকে অভিনেতা বললেন, ‘‘মোটেই নয় দেখুন, বয়সও বাড়ছে তাই আপাতত একটু বিরতি নিয়েছি
অভিনয়কে পেশা হিসাবে নিতে চাইনি, আমার স্বপ্ন ছিল অন্য: অনসূয়া মজুমদার
‘পোলিও হয়েছে নাকি!’ মাকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্যে ক্ষুদ্ধ আয়েশা, কী বললেন অভিনেত্রী?
আরও শক্তিশালী হতে চলেছে ঘূর্ণিঝড় ‘‘বিপর্যয়’
ক্রমেই বাড়ছে গ্রেফতারির সংখ্যা, র‌্যাগিং-জটে জড়াবেন না তো নির্দোষ কেউ, শঙ্কা যাদবপুরে
kolkata
যাদবপুরে ছাত্রের মৃত্যুতে গ্রেফতারির সংখ্যা পর পর বাড়ছে। এখনও বেশ কয়েক জনের উপরে নজর রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর। হেফাজতে থাকা ধৃতদের জেরায় একের পর এক দাবি তদন্তকারীদের কাজকে আরও কঠিন করে তুলছে বলেও খবর। তাই জেরায় ধৃতদের দাবির জেরে কোনও ‘নিরীহ’ পড়ুয়া যাতে আইনি জটে জড়িয়ে না পড়েন, তা নিশ্চিত করাই এখন চ্যালেঞ্জ তদন্তকারীদের কাছে। পুলিশের তরফে ‘ছাঁকনি’র মতো করে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া এগোনোর আশ্বাস দেওয়া হলেও আতঙ্ক যাচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের একাংশের। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের নীচ থেকে দিন দশেক আগে প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়ার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনার পরেই বিভিন্ন মহল থেকে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ সামনে এসেছে। হস্টেলের আবাসিক থেকে শুরু করে সিনিয়র দাদাদের ‘পরিচয় পর্ব’-এর নামে মানসিক চাপ দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। যার জেরে ওই পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ। তদন্তে নেমে প্রাক্তন, বর্তমান মিলিয়ে ইতিমধ্যেই মোট ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। একাধিক পড়ুয়াকে থানায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। বাদ যায়নি প্রথম বর্ষের পড়ুয়া থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য ছাত্রেরাও। তদন্তে নেমে পুলিশকর্তারা ইতিমধ্যেই হস্টেলে সিনিয়রদের দাপটের একাধিক প্রমাণ পেয়েছেন। এই ‘দাদারা’ই ছিলেন হস্টেলের শেষ কথা— তদন্তে উঠে এসেছে এমনই তথ্য। আকারে-ইঙ্গিতে এমনই জানাচ্ছেন পড়ুয়াদের একাংশও। তাঁদের দাবি, ঝামেলা এড়াতে তাঁদের অনেকেই দাদাদের ‘পথ’ ধরতে বাধ্য হতেন। পড়ুয়াদের একাংশের এই দাবিই আশঙ্কাকে আরও জোরালো করছে। চাপে পড়ে দাদাদের ‘সঙ্গ’ দিতে কেউ বাধ্য হয়েছিলেন কি না, তা ভেবে আতঙ্কে আছেন পড়ুয়াদের অনেকেই। এমনকি, ভয় দেখিয়ে কাউকে ওই অপরাধে জড়িয়ে দেওয়া হয়ে থাকতে পারে, এমন আশঙ্কাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না পড়ুয়ারা। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্র বললেন, ‘‘সবটাই তো নিজের ইচ্ছেয় সব সময়ে হয় না। ওই হস্টেলের আবাসিক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা সকলেই জড়িত, তা হতে পারে না। কেউ যদি চাপ দিয়ে, ভয় দেখিয়ে কাউকে সঙ্গ দিতে বাধ্য করে, সে ক্ষেত্রে কী হবে?’’ একই প্রশ্ন বাংলার দ্বিতীয় বর্ষের এক পড়ুয়ারও। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আর এক পড়ুয়ার দাবি, ‘‘কে দোষী, কে নির্দোষ, তা প্রমাণ করার দায় পুলিশের। কিন্তু গোটা ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পড়ুয়াকে কার্যত কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে। এটা ঠিক নয়।’’ পুলিশ যদিও দাবি করেছে, বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রথম থেকে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। এমনকি, ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগের একাধিক প্রমাণ হাতে পেলে তবেই কাউকে পুলিশি স্ক্যানারে আনা হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তদন্তকারীরা। এক পুলিশ আধিকারিক জানান, একাধিক জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে মানেই যে সকলে অপরাধী, এমনটা নয়। তদন্তের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি, তথ্যপ্রমাণ জোগাড়েও অনেক সময়ে একাধিক জনের সঙ্গে কথা বলা হয়। ঠিক কী ঘটেছিল, সে সম্পর্কে ধারণা পেতেও অনেকের সঙ্গে কথা বলতে হয়। ছাত্র-মৃত্যুর তদন্ত তার ব্যতিক্রম নয় বলে জানান তিনি। লালবাজারের এক আধিকারিক যদিও বললেন, ‘‘সকলেই অপরাধী হতে পারেন না। ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে যাতে কোনও নির্দোষ পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তার উপরে নজর রাখতে হচ্ছে বার বার। সব দিক খেয়াল রেখেই তদন্ত প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’’
চাপে পড়ে দাদাদের ‘সঙ্গ’ দিতে কেউ বাধ্য হয়েছিলেন কি না, তা ভেবে আতঙ্কে আছেন পড়ুয়াদের অনেকেই এমনকি, ভয় দেখিয়ে কাউকে ওই অপরাধে জড়িয়ে দেওয়া হয়ে থাকতে পারে, এমন আশঙ্কাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না পড়ুয়ারা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্র বললেন, ‘‘সবটাই তো নিজের ইচ্ছেয় সব সময়ে হয় না ওই হস্টেলের আবাসিক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা সকলেই জড়িত, তা হতে পারে না কেউ যদি চাপ দিয়ে, ভয় দেখিয়ে কাউকে সঙ্গ দিতে বাধ্য করে, সে ক্ষেত্রে কী হবে?’’ একই প্রশ্ন বাংলার দ্বিতীয় বর্ষের এক পড়ুয়ারও বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আর এক পড়ুয়ার দাবি, ‘‘কে দোষী, কে নির্দোষ, তা প্রমাণ করার দায় পুলিশের কিন্তু গোটা ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পড়ুয়াকে কার্যত কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে এটা ঠিক নয়’’ পুলিশ যদিও দাবি করেছে, বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রথম থেকে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে এমনকি, ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগের একাধিক প্রমাণ হাতে পেলে তবেই কাউকে পুলিশি স্ক্যানারে আনা হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তদন্তকারীরা এক পুলিশ আধিকারিক জানান, একাধিক জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে মানেই যে সকলে অপরাধী, এমনটা নয় তদন্তের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি, তথ্যপ্রমাণ জোগাড়েও অনেক সময়ে একাধিক জনের সঙ্গে কথা বলা হয়
পুলিশে ছুঁলে বাইশ ঘা! বিচার চাইতে কেন শঙ্কিত হবে মানুষ?
জুবেরের বিরুদ্ধে প্রমাণ নেই, স্বীকারোক্তি দিল্লি পুলিশের
৩ মাস ধরে চলবে Jio’র ৫টি প্ল্যান, জেনে নিন প্ল্যানগুলি সম্পর্কে
সুপ্রভাত, আজ: কী হচ্ছে, কী হবে, নজরে ১২
kolkata
রাজভবনের সামনে অভিষেকের ধর্না রাজভবনের বাইরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নার তৃতীয় দিন আজ। শুক্রবার অভিষেক ঘোষণা করে দিয়েছেন, যত দিন না রাজ্যপাল কলকাতায় ফিরে তৃণমূলের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করছেন, তত দিন ধর্না চালিয়ে যাবেন তিনি। কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানাতে যেতে চান অভিষেক। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে এই ধর্না কর্মসূচি। কলকাতায় কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি কলকাতায় আজ আসতে পারেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। সেক্টর ফাইভে বিজেপির সাংবাদিক বৈঠক রয়েছে শনিবার। সেখানে বক্তৃতা করতে পারেন তিনি। রাজ্যে এসে রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন জ্যোতি। দার্জিলিঙে রাজ্যপাল বৃহস্পতিবারের পর আজ ফের উত্তরবঙ্গে পৌঁছবেন রাজ্যপাল। আজ তিনি দার্জিলিঙের রাজভবনে তৃণমূলের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করবেন। সাংবাদিক সম্মেলনও করতে পারেন বোস। দার্জিলিঙের রাজভবনে যাবেন তৃণমূলের তিন সদস্য রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য যখন অভিষেক কলকাতায় ধর্না চালাচ্ছেন, তখন শনিবার দার্জিলিঙের রাজভবনে তৃণমূলের সদস্যদের দেখা করার সময় দিয়েছেন তিনি। শনিবার তৃণমূলের তরফে সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার, দুই সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও মহুয়া মৈত্র যাবেন উত্তরবঙ্গে। তবে অভিষেক জানিয়েছেন, কলকাতায় এসেই রাজ্যপালকে মূল প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দেখা করতে হবে রাজ্যপালকে নইলে, ধর্না চলবে। তৃণমূলপন্থী বিশিষ্টজনেদের সাংবাদিক বৈঠক তৃণমূলপন্থী বিশিষ্টজনদের সাংবাদিক বৈঠক রয়েছে শনিবার। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, রাজ্যপাল-শাসকদলের তীব্র সংকটের আবহে তাঁরা কী বলেন সে দিকে নজর থাকবে। সিকিমের দুর্যোগ পরিস্থিতি বুধবারের বিপর্যয় কেটেছে ঠিকই, কিন্তু সিকিম এখনও ফিরতে পারেনি নিজের ছন্দে। উত্তর সিকিম এখনও কার্যত বিচ্ছিন্ন। এই অবস্থায় কী করে চলছে উদ্ধারকাজ, কেমন আছেন আটকে পড়া পর্যটকেরা? আবার কি ফুঁসে উঠতে পারে তিস্তা? আজ নজর থাকবে এই খবরের দিকে। গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ। আইএসএলে মোহনবাগান আইএসএলে আজ তৃতীয় ম্যাচ খেলতে নামছে মোহনবাগান। আগের দু’টি ম্যাচেই জেতা সবুজ-মেরুনের সামনে আজ চেন্নাইয়িন এফসি। এটিই মোহনবাগানের প্রথম অ্যাওয়ে ম্যাচ। খেলা শুরু রাত ৮টা থেকে। দেখা যাবে স্পোর্টস১৮ চ্যানেলে। উত্তরবঙ্গ-সহ রাজ্যের দুর্যোগ পরিস্থিতি আজ থেকে রাজ্যের নিম্নচাপ পরিস্থিতি কাটতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। তবে উত্তরবঙ্গে স্বস্তির আশ্বাস এখনই মেলেনি। বরং বন্যা পরিস্থিতির আবহে দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় ভূমিধসের বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে উত্তরের বেশ কিছু নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পেতে পারে। উত্তরের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তাও দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। অন্য দিকে, ডিভিসির ছাড়া জলে দক্ষিণ বঙ্গের নিচু এলাকাগুলিতে জল জমার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল গত কয়েক দিনে। তবে নবান্ন জানিয়েছে, জল জমলেও পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। কলকাতা পুরসভায় মাসিক অধিবেশন আজ বসবে কলকাতা পুরসভার মাসিক অধিবেশন। প্রতি মাসের মাঝামাঝি কোনও শনিবার পুর অধিবেশন হয়। কিন্তু শারদোৎসবের জন্য সেই অধিবেশন হচ্ছে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই। এই অধিবেশনে কলকাতা পুরসভার সীমানা বৃদ্ধি নিয়ে প্রস্তাব পাশ হতে পারে বলে পুরসভা সূত্রে খবর। ইডি দফতরে যাওয়ার কথা অভিষেকের বাবার আজ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দফতরে তলব করা হয়েছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে। লিপ্সম অ্যান্ড বাউন্ডস মামলায় তাঁকে তলব করা হয়েছে। তিনি ওই সংস্থার ডিরেক্টর। আজ নজর থাকবে এই খবরের দিকে। এশিয়াডে ১০০ পদকের হাতছানি আজ শেষ হচ্ছে এশিয়ান গেমস। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বপ্ন ১০০ পদক। আজ সেঞ্চুরিতে পৌঁছনোর হাতছানি ভারতের সামনে। ক্রিকেটের ফাইনালে ভারত মুখোমুখি আফগানিস্তানের। সোনা কি আসবে? এই ম্যাচ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে। কবাডিতে আসতে পারে জোড়া সোনা। পুরুষ, মহিলা দুই বিভাগের ফাইনালেই উঠেছে ভারত। মহিলাদের ফাইনাল সকাল ৭টায়। পুরুষদের ফাইনাল বেলা সাড়ে ১২টা থেকে। এ ছাড়াও রয়েছে কুস্তি, তিরন্দাজি। সব ম্যাচ সোনির বিভিন্ন চ্যানেলে। বিশ্বকাপে জোড়া ম্যাচ আজ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দু’টি ম্যাচ। নামছে বাংলাদেশ। শাকিবদের সামনে আফগানিস্তান। এই ম্যাচ সকাল সাড়ে ১০টা থেকে। অন্য ম্যাচে মুখোমুখি দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচ দুপুর ২টো থেকে। দু’টি ম্যাচই স্টার স্পোর্টসে।
এই অধিবেশনে কলকাতা পুরসভার সীমানা বৃদ্ধি নিয়ে প্রস্তাব পাশ হতে পারে বলে পুরসভা সূত্রে খবর ইডি দফতরে যাওয়ার কথা অভিষেকের বাবার আজ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দফতরে তলব করা হয়েছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে লিপ্সম অ্যান্ড বাউন্ডস মামলায় তাঁকে তলব করা হয়েছে তিনি ওই সংস্থার ডিরেক্টর আজ নজর থাকবে এই খবরের দিকে এশিয়াডে ১০০ পদকের হাতছানি আজ শেষ হচ্ছে এশিয়ান গেমস প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বপ্ন ১০০ পদক আজ সেঞ্চুরিতে পৌঁছনোর হাতছানি ভারতের সামনে ক্রিকেটের ফাইনালে ভারত মুখোমুখি আফগানিস্তানের সোনা কি আসবে? এই ম্যাচ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে কবাডিতে আসতে পারে জোড়া সোনা পুরুষ, মহিলা দুই বিভাগের ফাইনালেই উঠেছে ভারত মহিলাদের ফাইনাল সকাল ৭টায় পুরুষদের ফাইনাল বেলা সাড়ে ১২টা থেকে এ ছাড়াও রয়েছে কুস্তি, তিরন্দাজি সব ম্যাচ সোনির বিভিন্ন চ্যানেলে বিশ্বকাপে জোড়া ম্যাচ আজ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দু’টি ম্যাচ নামছে বাংলাদেশ শাকিবদের সামনে আফগানিস্তান এই ম্যাচ সকাল সাড়ে ১০টা থেকে
সুপ্রভাত, আজ: কী হচ্ছে, কী হবে, নজরে ১২
সুপ্রভাত, আজ: কী হচ্ছে, কী হবে, নজরে ১২
হাল ছাড়েননি যশবন্ত, এবার অসম থেকেও সমর্থনের আশ্বাস বিরোধী প্রার্থীকে
ভারতে সাধ্যের দামে iPhone SEতে থাকতে পারে নচ ডিজাইন
technology
বেশ অনেকদিন ধরেই আসন্ন আইফোন নিয়ে সরগরম গ্যাজেট মহল। যে তথ্য ইতিমধ্যে প্রকাশ্যে এসেছে তা থেকে জানা গেছে ৬.১ ইঞ্চির LCD ডিসপ্লে থাকবে একটি ফোনে। সূত্রের খবর iPhone SE ক্ষেত্রে LCD ডিসপ্লে বেশ বাজার করেছে কয়েক মাসে। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, অ্যাপেলের Xcode সফটওয়ারের কিছু কোড নাম আছে যেমন ‘iPhone xx’, ‘iPhone9.1’ ডিসপ্লের মডেল নম্বর N84। আকর্ষণীয়ভাবে, কোডটি নির্দেশ করে যে 6.1 ইঞ্চি আইফোনটিতে একটি ডিসিআই-পি 3 এলসিডি LCD দেওয়া হবে। পাশাপাশি iPhone 7 এবং iPhone 7 Plus থাকা A10 চিপসেট থাকবে ফোনটিতে। ডিসপ্লেতে অবশ্য নিজস্ব আউটলুক নচ ডিজাইন থাকবে সঙ্গে ৩ জিবি র‌্যাম। সূত্রের খবর, iPhone 7 এর মধ্যে যে ধরণের ফিচার রয়েছে তার সমস্তটাই পাওয়া যাবে iPhone SEতে। এ ছাড়া ট্রেন্ডের সঙ্গে তালমিলিয়ে বেজেল লেস নচ ডিজাইন, ফেস আইডি ফিচার ও iPhone 8 এর মত গ্লাস বডি ডিজাইন থাকবে ফোনটিতে। রিয়ার ও ফ্রন্ট ক্যামেরার সংখ্যা থাকবে একটি, তবে এই তালিকা থেকে বাদ পরেছে অ্যাপেলের 3D টাচ। সূত্রের খবর অনুযায়ী, অ্যাপেল আগামী ওয়ার্লড ওয়াইড ডেভলপার কনফারেন্সে তাঁদের নতুন পকেট-ফ্রেন্ডলি আইফোনটি লঞ্চ করতে চলেছে। আগামী এই আইফোনটি তাঁদের সাশ্রয়ী মডেল এস ই’র দ্বিতীয় সংস্করন হিসাবে প্রকাশ করা হবে। আইফোন এসই টু সম্পর্কে অ্যাপেল মুখে কুলুপ এটেঁ থাকলেও চিনের স্যোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট উইবো’তে একটি ভিডিওর দাবী তাতে দেখানো ফোনটিই আইফোন এসই টু। অ্যাপল আইফোন টেন ২০১৮ এলসিডি মডেলটিও ডুয়েল-সিম বিকল্পেও পাওয়া যেতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। তাইওয়ানের ইউনাইটেড ডেইলি নিউজ এর একটি রিপোর্ট দাবি করেছে যে ডুয়াল সিম সংস্করণ শুধুমাত্র চীনেই সীমিত থাকবে। তবে ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, iPhone X Plus ফোনটিতে থাকতে পারে স্টাইলাস অথবা অ্যাপেল পেনসিল। ৬৪,২৫৬,৫১২ জিবির তিনটি স্টোরেজ ভার্সনে পাওয়া যাবে iPhone X এর ২০১৮ ভার্সন এবং iPhone X Plus। যার দাম শুরু হতে পারে ৬২,৯৪৩ টাকা থেকে। অ্যাপেল তাদের আসন্ন ফোনের তৃতীয় ক্যামেরার সেন্সর উন্নত করার জন্য দায়িত্ব দিয়েছে Jesset Taunch Chippak Korea (JSCK) কোম্পানির ওপর। এই ক্যামেরাতে থাকবে 3D স্পেস। ২০১৯ সাল থেকে গণহারে এই ফোনের উৎপাদন শুরু হবে বলে কোম্পানির তরফ থেকে জানানো হয়েছে। অ্যাপেলের চাহিদায় সাড়া দিয়েছে Cupertino কোম্পানি। শুধু তাই নয়, অ্যাপেলের ক্যামেরাকে আরও উন্নত করতে হাত বাড়িয়েছে LG Innotek। সুতরাং, এটা যে গুজব নয় তা পরিষ্কার। ২০১৯ সালে ‌অ্যাপেলের আপকামিং ফোনে থাকবে তিনটি রিয়ার ক্যামেরা। তাইওয়ানিজ Economic Daily News এ গত এপ্রিল মাসে প্রকাশ হয়েছিল তিনটি ক্যামেরাই হবে ১২ মেগাপিক্সেলের। যার মধ্যে থাকবে 5x অপটিকাল জুম। তবে ট্রিপল ব্যাক ক্যামেরা তৈরিতে যে অ্যাপেলই প্রথম তা নয়। Huawei P20 Pro ও Samsung Galaxy S10 এর পাওয়া যাবে তিনটি রিয়ার ক্যামেরা। ২ সেপ্টেম্বর খুব সম্ভবত লঞ্চ হতে চলেছে অ্যাপেলের আসন্ন ফোনটি। ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে আগাম বুকিংয়ের জন্য রেজিস্টার করা যাবে বলে জানা গেছে জার্মানির এক সাইটে প্রকাশ হওয়া প্রতিবেদন থেকে। একই সঙ্গে জানা গেছে, ফোনটি কিনতে পারা যাবে ২১ সেপ্টেম্বর থেকে। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: 6 1 inch apple iphone price specification and launch in india
আইফোন এসই টু সম্পর্কে অ্যাপেল মুখে কুলুপ এটেঁ থাকলেও চিনের স্যোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট উইবো’তে একটি ভিডিওর দাবী তাতে দেখানো ফোনটিই আইফোন এসই টু অ্যাপল আইফোন টেন ২০১৮ এলসিডি মডেলটিও ডুয়েল-সিম বিকল্পেও পাওয়া যেতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে তাইওয়ানের ইউনাইটেড ডেইলি নিউজ এর একটি রিপোর্ট দাবি করেছে যে ডুয়াল সিম সংস্করণ শুধুমাত্র চীনেই সীমিত থাকবে তবে ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, iPhone X Plus ফোনটিতে থাকতে পারে স্টাইলাস অথবা অ্যাপেল পেনসিল ৬৪,২৫৬,৫১২ জিবির তিনটি স্টোরেজ ভার্সনে পাওয়া যাবে iPhone X এর ২০১৮ ভার্সন এবং iPhone X Plus যার দাম শুরু হতে পারে ৬২,৯৪৩ টাকা থেকে অ্যাপেল তাদের আসন্ন ফোনের তৃতীয় ক্যামেরার সেন্সর উন্নত করার জন্য দায়িত্ব দিয়েছে Jesset Taunch Chippak Korea (JSCK) কোম্পানির ওপর এই ক্যামেরাতে থাকবে 3D স্পেস ২০১৯ সাল থেকে গণহারে এই ফোনের উৎপাদন শুরু হবে বলে কোম্পানির তরফ থেকে জানানো হয়েছে অ্যাপেলের চাহিদায় সাড়া দিয়েছে Cupertino কোম্পানি শুধু তাই নয়, অ্যাপেলের ক্যামেরাকে আরও উন্নত করতে হাত বাড়িয়েছে LG Innotek
সাধ্যের দামে স্যামসাংয়ের প্রথম নচ স্ক্রিনের ফোন
নচ ডিজাইনে মাথা গলালো মোটোরোলা
রাহুলের নতুন নায়িকা অনুষা বিশ্বনাথন, নতুন ছবির পরিচালক কে?
রাশিয়া থেকে দুই-তৃতীয়াংশ তেল আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা ইইউ এর
international
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: রাশিয়ার কাছ থেকে তেল আমদানি দুই-তৃতীয়াংশ বন্ধ করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতারা একমত হয়েছেন। ফলে সমুদ্রপথে রাশিয়া থেকে ইউরোপে তেল আমদানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তবে হাঙ্গেরির আপত্তির কারণে আপাতত পাইপলাইনের মাধ্যমে রাশিয়ার তেল আমদানিতে নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়বে না। ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রধান চার্লস মিশেল ব্যাচলেট বলেছেন, তেল আমদানি বন্ধের এ সিদ্ধান্তের ফলে রাশিয়া যুদ্ধে যে অর্থ ব্যয় করছে সেটির বড় উৎস বন্ধ হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যাংক ও তিনটি রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যমের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার ব্যাপারেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা একমত হয়েছেন। ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশের সবকটি অংশ নেয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়ার ওপর এ নিয়ে ৬ষ্ঠ বারের মতো নিষেধাজ্ঞা দিলো। রাশিয়া থেকে তেল আমদানি বন্ধ করার বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় নেতারা বৈঠক চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে এতে বেঁকে বসে হাঙ্গেরি। হাঙ্গেরি চাহিদার ৬৫ শতাংশ তেল পাইপলাইনের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে আমদানি করে বলে জানা গেছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতে তার দেশ ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়বে। অবশেষে আপাতত পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল আমদানি বন্ধের প্রস্তাব থেকে সরে আসেন ইইউ নেতারা। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন বলেছেন, এ নিষেধাজ্ঞা আরও বিস্তৃত হওয়ার সুযোগ ছিল। কারণ, জার্মানি ও পোল্যান্ড এ বছরের মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে ধীরে ধীরে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল আমদানি বন্ধ করে দিতে স্বেচ্ছায় সম্মত হয়েছে। হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক ও স্লোভাকিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, এর ফলে বাকি থাকবে ১০ থেকে ১১ শতাংশ। এবিনিউজ টোয়েন্টিফোর বিডিডটকম/এম.এম
হাঙ্গেরি চাহিদার ৬৫ শতাংশ তেল পাইপলাইনের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে আমদানি করে বলে জানা গেছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতে তার দেশ ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়বে অবশেষে আপাতত পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল আমদানি বন্ধের প্রস্তাব থেকে সরে আসেন ইইউ নেতারা ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন বলেছেন, এ নিষেধাজ্ঞা আরও বিস্তৃত হওয়ার সুযোগ ছিল কারণ, জার্মানি ও পোল্যান্ড এ বছরের মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে ধীরে ধীরে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল আমদানি বন্ধ করে দিতে স্বেচ্ছায় সম্মত হয়েছে
রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
সিকিমে বানে ভেসে নিখোঁজ এরাজ্যের তিন পরিযায়ী
চড়ছে পারদ, নির্বাচনী উত্তাপে ফুটছে কর্ণাটক! গেরুয়া ঝড় ঠেকাতে সুক্ষ চালে বাজিমাত কংগ্রেসের
পাঠান বা টাইগারের দাপট আছে, বলিউডে তেমন গুপ্তচরও আছে, যাদের পায়ের নীচে ‘জমি’ নেই
entertainment
এই মুহূর্তে ভারতে সব থেকে আলোচিত বস্তুটি সম্ভবত গুপ্তচর। ‘ভারত’ মানে মানচিত্রে দেখানো ভূখণ্ডমাত্র নয়। কাঁটাতার, সাতসমুদ্র পার হয়ে ভুবনব্যাপী এক অস্তিত্ব। এই মুহূর্তে ‘ভারতীয় গুপ্তচর’ এমনই এক জবরদস্ত ভূমিকায় নেমে এসেছে যে, তাকে আর উপেক্ষা করা যাবে না। রীতিমতো উদ্‌যাপন করে মুক্তি পেয়েছে ‘স্পাই ইউনিভার্স’-এর চতুর্থ কিস্তি ‘পাঠান’। উদ্দাম অ্যাকশন, তীব্র উৎকণ্ঠা, চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়া ভিএফএক্স— সব মিলিয়ে জমজমাট খেলা। হিন্দি ছবিতে গুপ্তচর নতুন কিছু নয়। ১৯৬৮ সালে রামানন্দ সাগরের পরিচালনায় মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘আঁখে’ থেকে এই ঘরানার যাত্রা শুরু বলিউডে। স্বাধীনতা-পরবর্তী ভারতের পটভূমকায় ধর্মেন্দ্র-মালা সিংহ অভিনীত সেই ছবির পিছনে ছিল ১৯৬৫ সালের ভারত-পাক সংঘাত। জাতিসত্তার মুখপাত্র হিসেবে বলিউডের দায়িত্ব ছিল ভারত যে নিছক ঘুমিয়ে নেই— এই তথ্য আমজনতার সামনে তুলে ধরা। গুপ্তচরবৃত্তি এমনই এক কর্মকাণ্ড যে, তার কোনও প্রত্যক্ষ প্রমাণ কেউ জানতে চাইবে না। ফলে স্পাই থ্রিলার একযোগে গণমনোরঞ্জন ও রাষ্ট্রশক্তির বক্তব্য রাখার পরিসর হয়ে উঠতে পারে। হিন্দি মূলধারার ছবিতে তা-ই ঘটতে শুরু করে। গুপ্তচর যখন ‘ফ্যামিলি ম্যান’। মনোজ বাজপেয়ী। ছবি: সংগৃহীত। ওদিকে ষাটের দশক বিশ্ব রাজনীতিতে আমেরিকা-সোভিয়েত রাশিয়ার ঠান্ডা লড়াইয়ে সব থেকে ঘনবদ্ধ সময়কাল। ১৯৬২ থেকে শুরু হয় জেমস বন্ড ছবির যুগ। বলিউডেও তার ঢেউ এসে লাগে। গুপ্তচর হিন্দি রোমাঞ্চ ছবির জনপ্রিয় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। ঠান্ডা লড়াইয়ের উপজাত স্নায়ুযুদ্ধ ও ছায়াযুদ্ধে রত ভারত ও পাকিস্তানকে যুযুধান অবস্থায় তুলে ধরে খানিকটা ষড়যন্ত্র আর মহাবীর গুপ্তচরের অসমসাহসী কার্যকলাপে সকল মুশকিলের আসান বার বার পর্দায় ফুটে উঠতে থাকে। কিন্তু পর্দা আর বাস্তবের গুপ্তচর কি এক? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে মনে পড়তে পারে ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ ছবির ষড়যন্ত্রী মন্ত্রীমশাইয়ের সামনে অনাহারক্লিষ্ট ল্যাকপ্যাকে চেহারার গুপ্তচরকে, যে তথাকথিত শত্রুরাষ্ট্রেরই প্রশংসা করে বসে। কিন্তু সে উদাহরণ খুবই বিরল। বন্ড থেকে পাঠান, গানমাস্টার জি নাইন থেকে টাইগার— একের পর এক বাহুবলীর মিছিল। তবে ষাটের দশক আর নতুন সহস্রাব্দের ভারতের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্য। বিশ্বসংসারের সাতে-পাঁচে না-থাকারাও জানেন, তিনি সুখে নিদ্রা গেলেও জেগে আছে দেশের সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর মন অন্য দিকে শত্রুপক্ষ ঘুরিয়ে দিলে রয়েছে ‘র’ (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং)। এই বক্তব্যটিকে সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বলিউড ঐকান্তিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। ‘র’-এর এজেন্টরা মহাবলে বলীয়ান। তাদের অসাধ্য বলে কিছু নেই। প্রায়শই দেখা যায় ‘নির্বাসন’ থেকে ফিরিয়ে এনে ডিপার্টমেন্ট তাদের সাংঘাতিক সব মিশনে পাঠিয়ে দেয়। সে সব মিশনে অ্যাকশন শুরু হয় রকেট লঞ্চার দিয়ে আর তার পর রণে-বনে-জলে-জঙ্গলে চলে উদ্দাম লড়াই। ‘মুখবির’ এক অন্য বাস্তবতাকে তুলে ধরেছিল। ছবি: সংগৃহীত। কিন্তু প্রশ্ন এই যে, টাইগার কিংবা পাঠান সত্য? না কি হাল্লার মন্ত্রীর সামনে দাঁড়ানো চিমসে চেহারার গুপ্তচর? সাম্প্রতিক সময়ে দুই মেরু দু’রকম বাস্তবতা তুলে ধরছে। প্রথম মেরুতে রয়েছে ‘এজেন্ট বিনোদ’ বা ‘দশাবতারম’। যেখানে নায়ক প্রায় অতিমানব। গুপ্তচরবৃত্তির মহিমাকীর্তন করতে গিয়ে এ সব ছবি বার বার উদ্ভট কার্যকলাপ দেখিয়েছে। ভারত সব সময়েই বিশেষ প্রতিবেশী দেশের হাতে বিপন্ন। সেই বিপন্নতা থেকে দেশকে বাঁচাতেই এজেন্ট বিনোদ, টাইগার বা পাঠান সদাসতর্ক। এ সব ছবিতে ‘বিপন্নতা’ যেমন ভয়ানক, তেমনই ভয়ঙ্কর তা থেকে উদ্ধারের প্রণালী। অবশ্য নিছক ফ্যান্টাসি হিসাবে দেখলে কিছু বলার নেই। ওটিটি মঞ্চ জনপ্রিয় হয়ে ওঠার সময় ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’-এর প্রথম সিজ়ন। ‘র’ নয়, এখানে নায়ক ‘ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি’র আধিকারিক। কর্তব্য আর পরিবারের দোটানায় তার জীবন। পরিবার তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দেশভক্তি বা তার চাইতেও বড় কিছু পায় সে তার চাকরি থেকে। গুপ্তচরের (বা বলা ভাল দেশের নিরাপত্তা রক্ষার নীরব কর্মীর) এমন চিত্রায়ণ আগে হয়েছে কি? মনোজ বাজপেয়ী অভিনীত শ্রীকান্ত তিওয়ারির চরিত্র জনপ্রিয়তা পায়। তবে তার আগে বড় পর্দায় এর সূত্রপাত করে গিয়েছিল মেঘনা গুলজার পরিচালিত ‘রাজ়ি’ (২০১৮)। ১৯৭১-এর ভারত-পাক যুদ্ধের পটভূমিকায় সেহমত নামের ২০ বছর বয়সি যুবতীকে ‘র’ প্রশিক্ষণ দেয়। সে পাকিস্তানের এক সেনানায়কের পুত্রবধূ হিসাবে সে দেশে প্রবেশ করে ও গুপ্তচরবৃত্তি শুরু করে। সেহমত বড় বিপর্যয় থেকে ভারতকে বাঁচায়। সেই ছবির ভিত্তি ছিল হরিন্দর সিক্কার লেখা উপন্যাস ‘কলিং সেহমত’ (২০০৮)। সিক্কা এক ভারতীয় সেনা আধিকারিকের কাছ থেকে জানতে পারেন, তাঁর কাশ্মীরি মুসলমান মা এক পাক সেনা আধিকারিককে বিয়ে করেন এবং সেই সূত্র থেকে তিনি ভারতে সে দেশের গোপন সামরিক তথ্য সরবরাহ করতেন। সিক্কা সেই মহিলার সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁর উপন্যাসের কাহিনিসূত্র খুঁজে পান। ‘রাজ়ি’-তে নারীর নিজস্ব বেদনাবোধ আর গুপ্তচরবৃত্তির কাজের সংঘাত উঠে এসেছিল। ছবি: সংগৃহীত। মেঘনা তাঁর ছবিতে গুপ্তচরবৃত্তি এবং নারীত্বের দোলাচল দেখিয়েছিলেন। যে পাক সেনাধিকারিকের ছেলের সঙ্গে সেহমত এক সুখী দাম্পত্যেই প্রবেশ করে। কিন্তু তার পেশা তার ব্যক্তিগত জীবনকে নিজের হাতে তছনছ করে দিতে বাধ্য করে। সফল গুপ্তচর সেহমত এক ব্যর্থ মানুষ হিসাবে দেশে ফিরে আসে। ছবির শেষে দেখা যায়, এক দিশাহারা ঠিকানায় বৃদ্ধা সেহমত একটি জানলার পাশে বসে রয়েছে। এমন এক মানুষ, যার এ কূল-ও কূল কিছুই নেই। গুপ্তচরবৃত্তিকে অন্য এক বিন্দু থেকে ধরার চেষ্টা করেছে নীরজ পাণ্ডে পরিচালিত ‘স্পেশাল অপ্‌স’। সেই ওটিটি সিরিজ়ে ‘র’-এর আধিকারিক হিম্মত সিংহের ব্যক্তিগত জীবন আর কাজের ভুবনের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সহাবস্থানকে নিয়ে আসেন নীরজ। হিম্মত এমন এক আধিকারিক, যার অধীনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু এজেন্ট। হিম্মত ব্যক্তিগত ভাবে ‘ফ্যামিলি ম্যান’। কিন্তু কাজের জায়গায় সে বা তার এজেন্টরা অনেকটাই ‘লার্জার দ্যান লাইফ’। কেকে মেনন অভিনীত এই সিরিজ়ে অতিমানবিক গুপ্তচরবৃত্তির সঙ্গে রক্তমাংসের মানুষীর দুনিয়া মেশানোর চেষ্টা আছে। মনে হয়, ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ বা ‘রাজ়ি’-র সঙ্গে যেন মিলতে চাইছে বন্ড ঘরানা। জনপ্রিয় এই সিরিজের একটি প্রিক্যুয়েলও নির্মিত হয়। যেখানে হিম্মতের ব্যক্তিজীবনের রহস্য উন্মোচিত হয় তার গুপ্তচরবৃত্তির প্রাথমিক পর্বের আখ্যানের মধ্য দিয়ে। জানা যায়, ব্যক্তি হিম্মতের রক্তে মিশে আছে গভীর বিষাদ। কিন্তু হিম্মতের কর্মক্ষেত্র আর পরিবার— দুই বাস্তবতার মধ্যে কোনও সেতু গড়ে ওঠে কি? ধন্দ থেকে যায়। ‘পাঠান’ কতখানি বাস্তব, সে নিয়ে ভাবার অবকাশ থেকেই যায়। ছবি: সংগৃহীত। আর একটি ওটিটি সিরিজ় হল শিবম নায়ার পরিচালিত ‘মুখবির’। এই সিরিজ় ‘র’ তৈরির সময়ের কথা বলে। স্বাধীন ভারতের প্রাথমিক পর্বের গুপ্তচরবৃত্তি থেকে এক সংহত প্রতিষ্ঠান হিসাবে ‘র’-এর উদ্ভবের পিছনের ইতিবৃত্ত জানাতে গিয়ে এখানে ব্যবহৃত হয়েছে ইতিহাসের ‘ফাঁক’। এখানে প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী রয়েছেন, রয়েছেন ইন্দিরা গান্ধীও। নাম বদলে রয়েছেন ‘র’-এর প্রথম প্রধান আর এন কাও, ডিরেক্টর কে শঙ্করন নায়ার। আর রয়েছে এক ‘মুখবির’ বা গুপ্তচর। জইন হাসান দুররানি নামে সেই যুবককে গুপ্তচর হিসাবে পাঠানো হয় পাকিস্তানে। ছদ্মনামে, ছদ্ম কুলুজিতে। জইন পাকিস্তানে ‘হরফন বুখারি’ নামে আশ্রয় নেয় এমন এক পরিবারে, যাদের এক সন্তান দেশভাগের পরেও ভারতে থেকে গিয়েছিল। জইন নিজের পরিচয় দেয় সেই ব্যক্তির পুত্র হিসাবে। এর পর খুলে যায় এক আপাত মন্থর অথচ রুদ্ধশ্বাস আখ্যান। জইনের হাতে পাক সরকারের গোপনতম নথি আসার পথে প্রেম-অপ্রেম, সন্দেহ-ভালবাসা, বিশ্বাস-বিশ্বাসভঙ্গের তরঙ্গ ওঠানামা করে। দেশপ্রেম, নাকি নিজের কাজের প্রতি সততা— ঠিক কী জইনকে চালিত করে, বোঝা মুশকিল হয়। নিজের কাজের প্রতি বিশ্বস্ত থাকতে জইন বলি দেয় তার প্রেম, প্যাশন এমনকি, আত্মজনকেও। একটা পর্যায়ের পর সে জইন না হরফন, তা নিজেই ঠাহর করতে পারে না। তার ‘মিশন’ সফল করে সে যখন ভারতে প্রবেশ করে, সেনার হাতে তার প্রবল লাঞ্ছনা ঘটে। নিজেকে প্রমাণ করার কোনও অভিজ্ঞান তার হাতে নেই। সে কে? ছিন্নভিন্ন এক জীবন নিয়ে জইন তথা হরফন দাঁড়িয়ে থাকে এক শূন্য ভুবনে। যেখানে সে কেউ নয়, কারওর নয়। ‘রাজ়ি’ বা ‘মুখবির’ দেখতে দেখতে মনে হতে পারে, কে গুপ্তচর? কী তার আত্মপরিচয়? নাগরিকত্বের খাতা থেকে এক দেশ তাকে আবছা করে দিয়েছে, অন্য দেশে সে শত্রুপক্ষ। তার আদৌ কোথাও যাওয়ার আছে কি? ভয়ানক সব অত্যাচার, পদে পদে জীবনের ঝুঁকি পেরোতে পেরোতে সে আর যা-ই হোক, জেমস বন্ড বা তার ভারতীয় রূপ বিনোদ, টাইগার বা পাঠান হয়ে ওঠে না। সে মিশন শেষ করে ‘জয় হিন্দ’-টুকুও বলতে পারে না। কারণ, তার কোনও ‘জমি’ নেই।
বলিউডেও তার ঢেউ এসে লাগে গুপ্তচর হিন্দি রোমাঞ্চ ছবির জনপ্রিয় বিষয় হয়ে দাঁড়ায় ঠান্ডা লড়াইয়ের উপজাত স্নায়ুযুদ্ধ ও ছায়াযুদ্ধে রত ভারত ও পাকিস্তানকে যুযুধান অবস্থায় তুলে ধরে খানিকটা ষড়যন্ত্র আর মহাবীর গুপ্তচরের অসমসাহসী কার্যকলাপে সকল মুশকিলের আসান বার বার পর্দায় ফুটে উঠতে থাকে কিন্তু পর্দা আর বাস্তবের গুপ্তচর কি এক? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে মনে পড়তে পারে ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ ছবির ষড়যন্ত্রী মন্ত্রীমশাইয়ের সামনে অনাহারক্লিষ্ট ল্যাকপ্যাকে চেহারার গুপ্তচরকে, যে তথাকথিত শত্রুরাষ্ট্রেরই প্রশংসা করে বসে কিন্তু সে উদাহরণ খুবই বিরল বন্ড থেকে পাঠান, গানমাস্টার জি নাইন থেকে টাইগার— একের পর এক বাহুবলীর মিছিল তবে ষাটের দশক আর নতুন সহস্রাব্দের ভারতের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্য বিশ্বসংসারের সাতে-পাঁচে না-থাকারাও জানেন, তিনি সুখে নিদ্রা গেলেও জেগে আছে দেশের সেনাবাহিনী সেনাবাহিনীর মন অন্য দিকে শত্রুপক্ষ ঘুরিয়ে দিলে রয়েছে ‘র’ (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং) এই বক্তব্যটিকে সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বলিউড ঐকান্তিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ‘র’-এর এজেন্টরা মহাবলে বলীয়ান তাদের অসাধ্য বলে কিছু নেই প্রায়শই দেখা যায় ‘নির্বাসন’ থেকে ফিরিয়ে এনে ডিপার্টমেন্ট তাদের সাংঘাতিক সব মিশনে পাঠিয়ে দেয় সে সব মিশনে অ্যাকশন শুরু হয় রকেট লঞ্চার দিয়ে আর তার পর রণে-বনে-জলে-জঙ্গলে চলে উদ্দাম লড়াই ‘মুখবির’ এক অন্য বাস্তবতাকে তুলে ধরেছিল ছবি: সংগৃহীত কিন্তু প্রশ্ন এই যে, টাইগার কিংবা পাঠান সত্য? না কি হাল্লার মন্ত্রীর সামনে দাঁড়ানো চিমসে চেহারার গুপ্তচর? সাম্প্রতিক সময়ে দুই মেরু দু’রকম বাস্তবতা তুলে ধরছে প্রথম মেরুতে রয়েছে ‘এজেন্ট বিনোদ’ বা ‘দশাবতারম’ যেখানে নায়ক প্রায় অতিমানব গুপ্তচরবৃত্তির মহিমাকীর্তন করতে গিয়ে এ সব ছবি বার বার উদ্ভট কার্যকলাপ দেখিয়েছে ভারত সব সময়েই বিশেষ প্রতিবেশী দেশের হাতে বিপন্ন সেই বিপন্নতা থেকে দেশকে বাঁচাতেই এজেন্ট বিনোদ, টাইগার বা পাঠান সদাসতর্ক এ সব ছবিতে ‘বিপন্নতা’ যেমন ভয়ানক, তেমনই ভয়ঙ্কর তা থেকে উদ্ধারের প্রণালী অবশ্য নিছক ফ্যান্টাসি হিসাবে দেখলে কিছু বলার নেই ওটিটি মঞ্চ জনপ্রিয় হয়ে ওঠার সময় ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’-এর প্রথম সিজ়ন ‘র’ নয়, এখানে নায়ক ‘ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি’র আধিকারিক কর্তব্য আর পরিবারের দোটানায় তার জীবন পরিবার তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু দেশভক্তি বা তার চাইতেও বড় কিছু পায় সে তার চাকরি থেকে গুপ্তচরের (বা বলা ভাল দেশের নিরাপত্তা রক্ষার নীরব কর্মীর) এমন চিত্রায়ণ আগে হয়েছে কি? মনোজ বাজপেয়ী অভিনীত শ্রীকান্ত তিওয়ারির চরিত্র জনপ্রিয়তা পায় তবে তার আগে বড় পর্দায় এর সূত্রপাত করে গিয়েছিল মেঘনা গুলজার পরিচালিত ‘রাজ়ি’ (২০১৮) ১৯৭১-এর ভারত-পাক যুদ্ধের পটভূমিকায় সেহমত নামের ২০ বছর বয়সি যুবতীকে ‘র’ প্রশিক্ষণ দেয় সে পাকিস্তানের এক সেনানায়কের পুত্রবধূ হিসাবে সে দেশে প্রবেশ করে ও গুপ্তচরবৃত্তি শুরু করে সেহমত বড় বিপর্যয় থেকে ভারতকে বাঁচায় সেই ছবির ভিত্তি ছিল হরিন্দর সিক্কার লেখা উপন্যাস ‘কলিং সেহমত’ (২০০৮)
‘পাঠান’-এর পুনরাবৃত্তি ‘টাইগার ৩’-তেও, পরের ছবির জন্য কী ভাবে আটঘাট বাঁধছেন নির্মাতারা?
কেমন আছেন পাকিস্তানের হিন্দুরা?
জেল থেকে বেরোতেই অভ্যর্থনা জনতার
শুটিং শেষ, কেট উইন্সলেট অভিনীত চরিত্রে এ বার দেখা যাবে করিনা কপূরকে!
entertainment
তিনিই মা, আবার তিনিই গোয়েন্দা। ইংল্যান্ডে বাকিংহামশায়ারের ছোট্ট এক শহরে খুনের কিনারা করতে যাবেন করিনা কপূর। আসছে তাঁর নতুন ছবি ‘বাকিংহাম মার্ডার্স’। পরিচালনায় হনসল মেহেতা। ছবির প্রথম লুক প্রকাশ্যে আসতেই কৌতূহল বাড়ছে। হলিউড ওয়েব সিরিজ় ‘মেয়ার অফ ইস্টটাউন’-এ কেট উইনস্লেট অভিনীত এক চরিত্রের অনুপ্রেরণায় নতুন ছবিতে কাজ করলেন করিনা। শুটিং শেষ হয়েছে সদ্য। করিনা জানালেন, বালাজি টেলিফিল্মসের তরফে তাঁকে প্রযোজক হিসাবেও এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এর পর চিত্রনাট্য পড়ে দারুণ লাগে। একতা কপূর এবং হনসলের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন করিনা। তাঁর কথায়, “ছবির ৮০ শতাংশ সংলাপই ইংরেজি ভাষায়। বাকি ২০ শতাংশ হিন্দিতে।” এক সাক্ষাৎকারে করিনা বললেন, “‘মেয়ার অফ ইস্টটাউন’ আমার ভীষণ ভীষণ প্রিয় একটা সিরিজ়। যখন হনসল আমার কাছে চিত্রনাট্য নিয়ে এলেন, আমি শুধু বললাম, এমন কাজের জন্যই বেঁচে ছিলাম! পুলিশের গোয়েন্দা চরিত্রে অভিনয় আমার জীবনে প্রথম বার। চরিত্রটি করতে পেরে আমি ধন্য।” সম্প্রতি সুজয় ঘোষের ‘দ্য ডিভোশন অফ সাসপেক্ট এক্স’-এর কাজ শেষ করলেন করিনা। সেটিও থ্রিলার ঘরানার ছবি। সেই ছবি দিয়েই ওটিটিতে আত্মপ্রকাশ করবেন অভিনেত্রী। হাতে রয়েছে আরও একগুচ্ছ ছবির কাজ।
শুটিং শেষ হয়েছে সদ্য করিনা জানালেন, বালাজি টেলিফিল্মসের তরফে তাঁকে প্রযোজক হিসাবেও এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয় এর পর চিত্রনাট্য পড়ে দারুণ লাগে একতা কপূর এবং হনসলের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন করিনা তাঁর কথায়, “ছবির ৮০ শতাংশ সংলাপই ইংরেজি ভাষায় বাকি ২০ শতাংশ হিন্দিতে” এক সাক্ষাৎকারে করিনা বললেন, “‘মেয়ার অফ ইস্টটাউন’ আমার ভীষণ ভীষণ প্রিয় একটা সিরিজ়
অবশেষে সময় হল একসঙ্গে হওয়ার, নতুন ছবিতে কার সঙ্গে জুটি বাঁধছেন ক্যাটরিনা?
করোনায় বিশ্বে প্রকৃত মৃতের সংখ্যা প্রায় দেড় কোটি
মামলা বিচারাধীন, তবু পঞ্চায়েতের বোর্ড গড়তে নির্দেশিকা রাজ্যের
TMC: ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি পরিবর্তনের দাবিতে উত্তাল নওদা ব্লক
state
আজকাল ওয়েবডেস্ক: বেলডাঙ্গা (উত্তর) ব্লকের পর এবার মুর্শিদাবাদের নওদাতে ব্লক তৃণমূল সভাপতি পরিবর্তনের দাবি উঠল। এই দাবিতে বুধবার বিকেলে উত্তাল হয়ে উঠল নওদা ব্লক। আজ আমতলাতে দলীয় পার্টি অফিসের সামনে চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান দলের কয়েকশো নেতা-কর্মী। তাদের বক্তব্য রাজ্য নেতৃত্বের ঠিক করে দেওয়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতির শফিউজ্জামান শেখকে দ্রুত তাঁর পদ থেকে সরাতে হবে।  আজকের এই বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন নওদা পঞ্চায়েত সমিতির সহ নওদার বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে তৃণমূল প্রতীকে নির্বাচিত বেশ কিছু সদস্য সহ বেশ কয়েকশো সাধারণ তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। তাদের অভিযোগ, ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি শফিউজ্জামান স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়িকা শাহিনা মমতাজ খান এবং বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি শাওনি সিংহ রায়ের কোনও নির্দেশ মানেন না। একতরফা সিদ্ধান্ত নিয়ে শফিউজ্জামান সম্প্রতি নওদাতে ১০ টি অঞ্চল কমিটি গঠন করেছেন। লালটু খান নামে স্থানীয় এক তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিযোগ করেন, 'শফিউজ্জামান আদি তৃণমূল কর্মীদেরকে দলে কোনও স্থান দেন না। যারা আরএসপি, বিজেপি, কংগ্রেস এবং বামপন্থী রাজনীতি করতেন  তাদেরকে নিয়ে উনি চলেন। স্থানীয় তৃণমূল বিধায়িকা শাহিনা মমতাজ খান এবং জেলা তৃণমূল সভানেত্রীকে অন্ধকারে রেখে  সম্প্রতি একতরফাভাবে দশটি অঞ্চলের কমিটি গঠন করেছেন। ইতিমধ্যেই তাঁকে  দলের শীর্ষ নেতৃত্ব ওই কমিটি বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিল।  কিন্তু তিনি সেই নির্দেশ পালন করেননি।' তৃণমূলের তরফ থেকে আরও অভিযোগ করা হয় নওদা গোঘাটা-চাঁদপুরের একটি সমবায় ব্যাঙ্কের পরিচালন কমিটির নির্বাচনে মঙ্গলবার ব্লক সভাপতি নিজের পছন্দের লোকেদেরকে দিয়েই মনোনয়ন জমা করিয়েছেন। তৃণমূল কর্মীদের বক্তব্য দ্রুত শফিউজ্জামানকে  তার পদ থেকে না সরালে তৃণমূল কর্মীরা নওদাতে আরও বড় বিক্ষোভ করবেন।  নওদার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়িকা শাহিনা মমতাজ খান বলেন,' ব্লক সভাপতি কোনও কর্মসূচি নেওয়ার আগে আমার সাথে পরামর্শ করেন না। সম্প্রতি তিনি যে অঞ্চল কমিটি ঘোষণা করেছেন তা করার আগে আমাকে বা জেলা সভানেত্রীকে কিছুই জানাননি। এরপরে তাকে যখন জেলা সভানেত্রী শাওনি সিংহ রায় ওই কমিটি বাতিলের নির্দেশ দেন সেই নির্দেশও ব্লক সভাপতি পালন করেননি। উনি নওদা ব্লকে তৃণমূল কংগ্রেসকে শেষ করার চেষ্টা করছেন। তাই আজ কিছু তৃণমূল কর্মী বিক্ষোভ দেখিয়েছেন।'
আজকের এই বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন নওদা পঞ্চায়েত সমিতির সহ নওদার বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে তৃণমূল প্রতীকে নির্বাচিত বেশ কিছু সদস্য সহ বেশ কয়েকশো সাধারণ তৃণমূল কর্মী-সমর্থক তাদের অভিযোগ, ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি শফিউজ্জামান স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়িকা শাহিনা মমতাজ খান এবং বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি শাওনি সিংহ রায়ের কোনও নির্দেশ মানেন না একতরফা সিদ্ধান্ত নিয়ে শফিউজ্জামান সম্প্রতি নওদাতে ১০ টি অঞ্চল কমিটি গঠন করেছেন লালটু খান নামে স্থানীয় এক তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিযোগ করেন, 'শফিউজ্জামান আদি তৃণমূল কর্মীদেরকে দলে কোনও স্থান দেন না যারা আরএসপি, বিজেপি, কংগ্রেস এবং বামপন্থী রাজনীতি করতেন  তাদেরকে নিয়ে উনি চলেন স্থানীয় তৃণমূল বিধায়িকা শাহিনা মমতাজ খান এবং জেলা তৃণমূল সভানেত্রীকে অন্ধকারে রেখে  সম্প্রতি একতরফাভাবে দশটি অঞ্চলের কমিটি গঠন করেছেন ইতিমধ্যেই তাঁকে  দলের শীর্ষ নেতৃত্ব ওই কমিটি বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিল
TMC: দলবদল, অভিষেকের হাত ধরে তৃণমূলে এলেন আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক
নৃত্য পরিচালক মাসুম বাবুল মারা গেছেন
পরাভূত গণতন্ত্র
৩ বছরেই ডাক্তার, ১৫ দিনে নার্স মুখ্যমন্ত্রীর নয়া ফরমানে প্রশ্ন
state
রাজ্যে ৩ বছরে চিকিৎসক তৈরি করতে চাইছেন মমতা ব্যানার্জি! স্যালাইন, ইনজেকশান আর মেডিসিন দেওয়ার জন্য ১৫ দিনের প্রশিক্ষণে নার্স! কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াতে স্বাস্থ্য দপ্তরকে লক্ষ্য বেঁধে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনায় যেমন ডিপ্লোমা ডিগ্রি আছে ঠিক তেমনই চিকিৎসাবিজ্ঞানের ৩ বছরের ডিপ্লোমা কোর্স চালু করার জন্য স্বাস্থ্য দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। নবান্নে বৃহস্পতিবার রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমকে মমতা ব্যানার্জি বলেছেন, ‘‘ডাক্তারদের আমরা একটা ডিপ্লোমা কোর্স চালু করতে পারি কিনা দেখে নাও। ইঞ্জিনিয়ারদের মতো তাহলে অনেক ডাক্তারি ডিপ্লোমার সুযোগ পাবে।’’ মুখ্যমন্ত্রী নিজেই স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্বে। তাঁর কাছ থেকে এমন নির্দেশ পাওয়ার পর স্বাস্থ্য সচিবকে বলতে শোনা যায়, ‘‘আমরা বিষয়টি দেখে নিচ্ছি।’’ মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় যদি শেষ পর্যন্ত এরাজ্যে চিকিৎসক তৈরি করার জন্য ডিপ্লোমা কোর্স চালু হয়ে যায় তাহলে শুরুতেই বিপদে পড়তে চলেছেন রাজ্যের গরিব মানুষ। কারণ, এই ডিপ্লোমা প্রাপ্ত চিকিৎসকদের ঠাঁই হবে গ্রামের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। ‘‘ হাসপাতাল বাড়ছে। লোকসংখ্যা বাড়ছে। ডিপ্লোমা দিয়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে তাহলে তাদের ব্যবহার করা যাবে।’’ জানিয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। ৩ বছর ডিপ্লোমা কোর্স করিয়ে কী ধরনের চিকিৎসক শেষ পর্যন্ত তৈরি করা সম্ভব তার থেকেও বিপদের আশঙ্কা এই ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের আর্থিক কারণেই ভরসা হয়ে উঠতে বাধ্য হবেন গ্রামের গরিব মানুষই। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের এক আধিকারিকের বক্তব্য,‘‘ আর্থিকভাবে সম্পন্ন মানুষ ৫ বছর পড়াশোনা শেষ করে এমবিবিএস পাস করা চিকিৎসক থেকে বিশেষজ্ঞদের কাছেই যাবেন। কিন্তু গরিব মানুষকে কার্যত ঠেলে দেওয়া হবে ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের হাতেই। বিপদের আশঙ্কা এখানেই সবচেয়ে বেশি।’’ বর্তমানে প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়ে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভের চিকিৎসকদের সময় লাগে ৫ বছর। মুখ্যমন্ত্রীর কথায় এঁরা অরিজিনাল ডাক্তার। আর এই অরিজিনাল ডাক্তার তৈরি করার জন্য এত সময় দিতে নারাজ মমতা ব্যানার্জি। রাজ্যের মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই তাঁর প্রাথমিক লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়িত করতে গিয়েই এদিন মমতা ব্যানার্জির পরিকল্পনায় উঠে এসেছে ডিপ্লোমা ডাক্তার। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন,‘‘ অরিজিনাল ডাক্তাররা ৫ বছর পায়। তাতে অনেকটা সময় চলে যায়। তাদের স্টাডি করতে হয়। পরীক্ষা দিতে হয়। আমরা কি তিন বছরের জন্য ডিপ্লোমা কোর্স চালু করতে পারি না?’’ কর্মসংস্থানের জন্য মুখ্যমন্ত্রী এখন ৫ বছরের ‘অরিজিনাল ডাক্তার’ থেকে ৩ বছরের ডিপ্লোমা ডাক্তার চাইছেন। ১৫ দিনের মধ্যে নার্সিং ট্রেনিং দিয়ে নার্স তৈরি করতে চাইছেন। সেই নার্সদের নামকরণ করেছেন ‘সেমি ডাক্তার’! যাঁদের এখন ১০ বছর চাকরি আছে তাঁদের ট্রেনিং দিয়ে চিকিৎসকের সমতুল কাজ করিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিতে শোনা গেছে মমতা ব্যানার্জিকে। এমনকি মানুষের জীবন-মরণের সঙ্গে যুক্ত পেশার সঙ্গে জড়িয়ে দিয়েছেন পুলিশকেও। পুলিশের ছয় মাসের ট্রেনিং দিতে গিয়ে শূন্যপদ পূরণ করা যাচ্ছে না বলে দাবি করেছেন মমতা ব্যানার্জি। তাই রাজ্য পুলিশের সব নিয়োগ তিন মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ করে পুলিশকে থানায় পাঠিয়ে দিতে হবে। তারপর কী হবে? ২১ দিন সেই পুলিশ ‘ফিল্ড ডিউটি’ করবে। আর বাকি সাতদিন প্রশিক্ষণ নেবে। রাজ্যে কর্মসংস্থান তৈরি করতে ডাক্তার নার্স ও পুলিশকে এক সুতোয় বেঁধে এদিন মমতা ব্যানার্জি বলেছেন,‘‘ আমি টাইমটাকে নষ্ট করতে চাই না। এতে এমপ্লয়মেন্টের সুযোগ বাড়বে।’’ মুখ্যমন্ত্রীর এই পরিকল্পনা প্রসঙ্গে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সরকারি চিকিৎসকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব হেলথ সার্ভিস ডক্টরস-এর সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মানস গুমটা। তাঁর বক্তব্য,‘‘ এটা সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করা। মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে, জীবন নিয়ে খেলা করা। রাজ্যে ভেঙে পড়া স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থেকে মানুষের নজর ঘোরাতে ফন্দি ফিকির বলেই মনে হচ্ছে। যারা এই কোর্সের প্রবক্তা তাঁরা তাঁদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যের জন্যে এই সমস্ত চিকিৎসকদের কাছে যাবেন তো? নাকি গ্রামের মানুষ, গরিব মানুষের সাধারণ মানুষের জীবনের কোনও মূল্য নেই? তিন বছরে মডার্ন মেডিসিন আর পনেরো দিনে নার্সিং শেখা যায় নাকি?’’ সরকারি চিকিৎসক সংগঠনের বক্তব্য, স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর অপ্রতুলতা, নিয়োগ, প্রমোশন, বদলিতে নানা অস্বচ্ছতা, স্বজনপোষণের জন্যে সরকারি চাকরিতে যোগদান কিছু অনীহা থাকলেও, সরকারি চাকরিতে নিয়োগের জন্যে মাঝে মধ্যেই তাঁরা রাস্তাতে নামছেন। ডেন্টাল সার্ভিসে বিগত ৭ বছর নিয়োগ বন্ধ ছিল। তাহলে চিকিৎসকের অভাব কোথায়?নবান্নে এদিন বৈঠক ছিল স্কিল ডেভেলপমেন্ট নিয়ে। এরাজ্যে যার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে উৎকর্ষ বাংলা। রাজ্যের পলিটেকনিক, আইটিআই ও ভোকেশানাল কোর্সে পাঠরত ছাত্র-ছাত্রীদের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা নিয়ে আয়োজিত বৈঠকে পলিটেকনিক, আইটিআই পড়ুয়াদের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা নিয়ে এদিন আরও একটি কমিটি গড়ে দিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তবে ভবিষ্যতে রাজ্যের সব ধরনের মেলা, খেলা উৎসবের আয়োজনে সরকার এক পা খাড়া করে এগিয়ে গেলেও ‘জব ফেয়ার’-এর কোনও আয়োজন করতে নারাজ। কারণ ১০ হাজার লোককে কাজ দেওয়া হলে ৫০ হাজার চলে আসে। জানিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি।
ডিপ্লোমা দিয়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে তাহলে তাদের ব্যবহার করা যাবে’’ জানিয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী ৩ বছর ডিপ্লোমা কোর্স করিয়ে কী ধরনের চিকিৎসক শেষ পর্যন্ত তৈরি করা সম্ভব তার থেকেও বিপদের আশঙ্কা এই ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের আর্থিক কারণেই ভরসা হয়ে উঠতে বাধ্য হবেন গ্রামের গরিব মানুষই রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের এক আধিকারিকের বক্তব্য,‘‘ আর্থিকভাবে সম্পন্ন মানুষ ৫ বছর পড়াশোনা শেষ করে এমবিবিএস পাস করা চিকিৎসক থেকে বিশেষজ্ঞদের কাছেই যাবেন কিন্তু গরিব মানুষকে কার্যত ঠেলে দেওয়া হবে ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের হাতেই বিপদের আশঙ্কা এখানেই সবচেয়ে বেশি’’ বর্তমানে প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়ে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভের চিকিৎসকদের সময় লাগে ৫ বছর মুখ্যমন্ত্রীর কথায় এঁরা অরিজিনাল ডাক্তার আর এই অরিজিনাল ডাক্তার তৈরি করার জন্য এত সময় দিতে নারাজ মমতা ব্যানার্জি রাজ্যের মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই তাঁর প্রাথমিক লক্ষ্য সেই লক্ষ্য বাস্তবায়িত করতে গিয়েই এদিন মমতা ব্যানার্জির পরিকল্পনায় উঠে এসেছে ডিপ্লোমা ডাক্তার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন,‘‘ অরিজিনাল ডাক্তাররা ৫ বছর পায় তাতে অনেকটা সময় চলে যায় তাদের স্টাডি করতে হয় পরীক্ষা দিতে হয় আমরা কি তিন বছরের জন্য ডিপ্লোমা কোর্স চালু করতে পারি না?’’ কর্মসংস্থানের জন্য মুখ্যমন্ত্রী এখন ৫ বছরের ‘অরিজিনাল ডাক্তার’ থেকে ৩ বছরের ডিপ্লোমা ডাক্তার চাইছেন
৩ বছরে ডাক্তার আর ৭ দিনে পুলিশ, মমতা ব্যানার্জীর প্রস্তাব ‘অবাস্তব’
ভেঙে গেল আমির খানের ১৫ বছরের সংসার
‘পুষ্পা ২’-তে ও উঠবে কি ‘উ অন্তভা’ ঝড়? মুখ খুললেন সামান্থা
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাকতলার বাড়িতে ইডি, এসএসসি দুর্নীতি মামলায় অভিযান?
kolkata
রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা বর্তমান শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে ইডির দল। শুক্রবার সকালে নাকতলায় পার্থর বাড়িতে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান চালাচ্ছেন ইডির আধিকারিকরা। প্রায় সাত-আট জন আধিকারিক পার্থর বাড়িতে গিয়েছেন বলে খবর। এসএসসি দুর্নীতি মামলায় এই অভিযান বলে মনে করা হচ্ছে। এই প্রথম এসএসসি মামলায় পার্থর বাড়িতে গেলেন ইডি আধিকারিকরা। এর আগে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। দুর্নীতি মামলায় আর্থিক লেনদেন নিয়ে এই অভিযান বলে ইডি সূত্রে খবর। সূত্রের খবর, পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য, এসএসসি-র প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিন‌্হার বাড়িতেও অভিযান চালিয়েছে ইডি। রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেখলিগঞ্জের বাড়িতেও ইডি হানা দিয়েছে বলে খবর। শিক্ষক নিয়োগে পরেশের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। অতীতে নিজাম প্যালেসে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। বেআইনি ভাবে নিয়োগের জেরে আদালতের নির্দেশে পরেশ-কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীকে শিক্ষকতার চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সূত্র মারফত আরও জানা গিয়েছে, রাজ্যের ১৩টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে। ঘটনাচক্রে, ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ‘অপব্যবহার’ নিয়ে সুর চড়ান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাড়িতে সিবিআই-ইডি এলে মুড়ি খেতে দিন বলে কটাক্ষ করেছিলেন তৃণমূলনেত্রী। তার পরের দিনই পার্থ, পরেশের বাড়িতে ইডির হানা।
রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেখলিগঞ্জের বাড়িতেও ইডি হানা দিয়েছে বলে খবর শিক্ষক নিয়োগে পরেশের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে অতীতে নিজাম প্যালেসে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা বেআইনি ভাবে নিয়োগের জেরে আদালতের নির্দেশে পরেশ-কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীকে শিক্ষকতার চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে সূত্র মারফত আরও জানা গিয়েছে, রাজ্যের ১৩টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে
এসএসসি ‘দুর্নীতি’ মামলায় পার্থ-অর্পিতাকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারে ইডি
এসএসসি ‘দুর্নীতি’ মামলায় পার্থ-অর্পিতাকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারে ইডি
সরাসরি দেখুন ওয়ান প্লাস সেভেন সিরিজের ফোন লঞ্চ
ইউক্রেনের রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রে রাশিয়ার বোমা হামলা
international
ছবির উৎস, TELEGRAM/VOLODYMYR ZELENSKY প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি একটি ছবি পোস্ট করেছেন যাতে দেখা যাচ্ছে রুশ হামলার পর কুপিয়ানস্ক রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রে আগুন ধরে গেছে ইউক্রেনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রে রাশিয়ার একটি ‘গাইডেড বোমা’ হামলায় দুজন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছে। খারকিভ অঞ্চলের কুপিয়ানস্কের কাছে শনিবার রাতে এই হামলার পর ভবনটিতে আগুন ধরে গেছে এমন একটি ছবি অনলাইনে পোস্ট করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। “এই একটি যুদ্ধাপরাধই বলে দিচ্ছে রাশিয়ার আগ্রাসনের পুরো চিত্র”, বলেছেন তিনি। রাশিয়া এ নিয়ে কোন মন্তব্য করেনি। তবে কোন ধরনের যুদ্ধাপরাধ বা বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে হামলা চালানোর অভিযোগ রাশিয়া এর আগে সবসময় অস্বীকার করেছে। রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান শুরু করার পর প্রথম কদিনের মধ্যেই কুপিয়ানস্ক এবং কাছের এলাকাগুলো দখল করে নেয়। গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের এক পাল্টা অভিযানের সময় এই এলাকাটি দখলমুক্ত করা হয়। কিন্তু এই এলাকার ওপর প্রতিদিনই মিসাইল এবং গোলা হামলা চলছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে মি. জেলেনস্কি হামলাকারীদের “পশু” বলে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, “যারা জীবনের মূল্য বোঝেন, তাদের প্রত্যেকের কাছেই সন্ত্রাসবাদীদের পরাজিত করা একটি সম্মানজনক ব্যাপার।” এই ঘটনার হতাহতদের ব্যাপারে কোন বিস্তারিত তথ্য দেননি মি. জেলেনস্কি। কিন্তু স্থানীয় কর্মকর্তারা পরে মি. জেলেনস্কির মতো একই ছবি পোস্ট করেছেন এবং সেখানে এই হামলার বিস্তারিত জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, এটি ছিল একটি অনাবাসিক ভবন। প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, শনিবার রাশিয়া একটি পৃথক মিসাইল হামলাও চালিয়েছে। এই হামলায় টার্গেট করা হয় পশ্চিম খমেলনিটস্কি অঞ্চলে এটি এরোনটিক্যাল কোম্পানিকে। রবিবার রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মস্কোর দিকে আসা একটি ড্রোন ধ্বংস করে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন শহরের মেয়র সের্গেই সোবিয়ানিন। রুশ কর্তৃপক্ষ বলছেন, গত সপ্তাহে মস্কোর একটি আকাশচুম্বী ভবনে পরপর দুদিন ইউক্রেনিয়ান ড্রোন হামলা হয়েছে। এরকম হামলা চালানোর কথা অবশ্য ইউক্রেন প্রকাশ্যে স্বীকার করেনি। শনিবার মস্কো অভিযোগ করেছিল যে ইউক্রেন কৃষ্ণসাগরে একটি রুশ ট্যাংকারে সী ড্রোন দিয়ে হামলা করেছে। সেটিতে ১১ জন নাবিক ছিল। গত কিছুদিনের মধ্যে এটি ছিল এধরণের দ্বিতীয় সী ড্রোন হামলা। রাশিয়ার নৌপরিবহন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কার্চ প্রনালীতে এই হামলায় ট্যাংকারটির ইঞ্জিন রুম ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে কেউ আহত হয়নি। কার্চ প্রনালী কৃষ্ণ সাগর এবং আযভ সাগরকে সংযুক্ত করেছে, এবং ক্রাইমিয়াকে রাশিয়ার টামান পেনিনসুলা থেকে আলাদা করেছে। রাশিয়া ২০১৪ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রাইমিয়া দখল করে নিজেদের সীমানাভুক্ত করে। রাশিয়ার এসব অভিযোগ নিয়ে ইউক্রেন প্রকাশ্যে কোন মন্তব্য করেনি। তবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থার একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে , তাদের একটি ‘সী ড্রোন’ ব্যবহৃত হয়েছে।
তবে কোন ধরনের যুদ্ধাপরাধ বা বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে হামলা চালানোর অভিযোগ রাশিয়া এর আগে সবসময় অস্বীকার করেছে রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান শুরু করার পর প্রথম কদিনের মধ্যেই কুপিয়ানস্ক এবং কাছের এলাকাগুলো দখল করে নেয় গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের এক পাল্টা অভিযানের সময় এই এলাকাটি দখলমুক্ত করা হয় কিন্তু এই এলাকার ওপর প্রতিদিনই মিসাইল এবং গোলা হামলা চলছে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে মি. জেলেনস্কি হামলাকারীদের “পশু” বলে বর্ণনা করেন তিনি বলেন, “যারা জীবনের মূল্য বোঝেন, তাদের প্রত্যেকের কাছেই সন্ত্রাসবাদীদের পরাজিত করা একটি সম্মানজনক ব্যাপার” এই ঘটনার হতাহতদের ব্যাপারে কোন বিস্তারিত তথ্য দেননি মি. জেলেনস্কি কিন্তু স্থানীয় কর্মকর্তারা পরে মি. জেলেনস্কির মতো একই ছবি পোস্ট করেছেন এবং সেখানে এই হামলার বিস্তারিত জানিয়েছেন তারা বলেছেন, এটি ছিল একটি অনাবাসিক ভবন
ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র দখলে নিয়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের হাসপাতালে রুশ রকেট হামলা
আদালতে দুর্নীতির সংকেত পেশ, খারিজ মানিকের জামিনের আর্জি
৫ খাবার: কার্বোহাইড্রেট আছে বলে খাওয়া বন্ধ করলে পস্তাতে হতে পারে
lifestyle
স্বাস্থ্যসচেতন বাঙালি কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খানিক এ়ড়িয়ে চলেন। ওজন বে়ড়ে যাওয়ার ভয় তো আছেই। সেই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট শরীরের আরও অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই অত্যন্ত সচেতন ভাবেই কার্বোহাইড্রেট কম খাওয়ার চেষ্টা করেন অনেকেই। তবে কম কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার অনেকের জন্যই উপকারী। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্বোহাইড্রেট থেকে দূরে থাকা ভুল নয়। তবে কিছু খাবার কার্বোহাইড্রেট থাকা সত্ত্বেও অত্যন্ত উপকারী। কার্বোহাইড্রেট আছে বলে সেগুলি না খাওয়া বরং বোকামি। কলা কলার মতো উপকারী ফল খুব কমই আছে। পাকা কলায় প্রায় ৩১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। এ ছাড়াও, কলায় আছে পটাশিয়াম এবং ভিটামিন বি৬। পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকায় কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে কার্বোহাইড্রেটের কারণে কলা খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া ঠিক হবে না। মিষ্টি আলু সুক্তো হোক কিংবা নিরামিষ তরকারি, মিষ্টি আলু পড়লে রান্নার স্বাদ বদলে যায়। এটা ঠিক যে, আধ কাপ মিষ্টি আলুতে প্রায় ২১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। এ ছাড়াও ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং পটাশিয়ামের ভাণ্ডার হল মিষ্টি আলু। এই উপাদানগুলি শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরি। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এগুলির জুড়ি মেলা ভার। বিট ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিট অত্যন্ত উপকারী একটি সব্জি। এক কাপ বিটে প্রায় ১০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। তা সত্ত্বেও নির্ভয়ে বিট খাওয়া যায়। কারণ বিভিন্ন খনিজ ভিটামিন এব‌ং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর বিট রক্তে শর্করার ভারসাম্য রক্ষা করে। ফলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিনোয়া কিনোয়া এক ধরনের পুষ্টিকর বীজ। ইদানীং স্বাস্থ্য সচেতনদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিনোয়াতে রয়েছে ৭০ শতাংশ কার্বহাইড্রেট। তা ছাড়া, এতে কোনও গ্লুটেন নেই। তাই এটি আটার রুটির বিকল্প হিসাবেও খাওয়া যেতে পারে। ওট্‌স ভিটামিন, বিভিন্ন খনিজ এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের একটি দুর্দান্ত উত্স হল ওট্‌স। এক কাপ কাঁচা ওট্‌সে ৭০ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট থাকে। গবেষণায় বলা হয়েছে, নিয়মিত ওট্‌স খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়। কোলেস্টেরলের রোগীরা অনায়াসে ওট্স খেতে পারেন।
তা সত্ত্বেও নির্ভয়ে বিট খাওয়া যায় কারণ বিভিন্ন খনিজ ভিটামিন এব‌ং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর বিট রক্তে শর্করার ভারসাম্য রক্ষা করে ফলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে কিনোয়া কিনোয়া এক ধরনের পুষ্টিকর বীজ ইদানীং স্বাস্থ্য সচেতনদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কিনোয়াতে রয়েছে ৭০ শতাংশ কার্বহাইড্রেট তা ছাড়া, এতে কোনও গ্লুটেন নেই তাই এটি আটার রুটির বিকল্প হিসাবেও খাওয়া যেতে পারে ওট্‌স ভিটামিন, বিভিন্ন খনিজ এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের একটি দুর্দান্ত উত্স হল ওট্‌স এক কাপ কাঁচা ওট্‌সে ৭০ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট থাকে গবেষণায় বলা হয়েছে, নিয়মিত ওট্‌স খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়
রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ে দুশ্চিন্তায়? হেঁশেলের ৫ মশলাই কিন্তু করতে পারে মুশকিল আসান
বুবলীকে হত্যাচেষ্টা!
পশ্চিমবঙ্গকে ‘ট্রিগার হ্যাপি’ পুলিশ উপহার দিতে চাইছে তৃণমূল, অভিষেককে জবাব দিতে বললেন সুকান্ত
‘দুর্নীতিবাজদের দল বিএনপি এখন অপপ্রচার পার্টি’
politics
স্টাফ রিপোর্টার : আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত বিএনপি এখন অপপ্রচার পার্টিতে রূপ নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  শনিবার সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত চট্টগ্রামে করোনা রোগী ও মরদেহ পরিবহণের জন্য গাউসিয়া কমিটির কাছে অ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর এবং করোনা সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সেতুমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।  ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখন অপপ্রচার পার্টিতে রূপ নিয়েছে, তারা অসহায় মানুষের পাশে না দাঁড়ানোর অক্ষমতা ঢাকতে মিথ্যাচার আর সরকারের বিরুদ্ধে অব্যাহত বিষোদগারকেই হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে। ‘বিএনপির ভিশন ছিল ক্ষমতার বিকল্প কেন্দ্র হাওয়া ভবন তৈরি করে চাঁদাবাজি আর লুটপাট করা। বিএনপি তাদের সংবিধান থেকে ৭ ধারা বাদ দিয়ে প্রমাণ করেছে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের সংগঠন হচ্ছে বিএনপি’, যোগ করেন সেতুমন্ত্রী। ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতি নিয়ে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ দলটির মুখরোচক কথার নৈতিক মানদণ্ড নিয়েও মানুষ পরিহাস করে। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সভাপতিত্বে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কেন্দ্রীয় কার্যকরী সদস্য রিয়াজুল কবির কাউছার ও সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতারা। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
শনিবার সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত চট্টগ্রামে করোনা রোগী ও মরদেহ পরিবহণের জন্য গাউসিয়া কমিটির কাছে অ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর এবং করোনা সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সেতুমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন  ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখন অপপ্রচার পার্টিতে রূপ নিয়েছে, তারা অসহায় মানুষের পাশে না দাঁড়ানোর অক্ষমতা ঢাকতে মিথ্যাচার আর সরকারের বিরুদ্ধে অব্যাহত বিষোদগারকেই হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে
‘বিদেশি প্রভুদের কাছে কাল্পনিক অভিযোগ করছে বিএনপি’
বিএনপির অপপ্রচারে টিকার সংকট হবে না:কাদের
হিমাচল প্রদেশের ৬৮ বিধানসভা আসনে শুরু ভোটগ্রহণ, আত্মবিশ্বাসী বিজেপি, জমি ছাড়তে নারাজ কংগ্রেস!
দৈনিক সংক্রমণে শীর্ষে দ. কোরিয়া ও মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র
international
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সারাবিশ্বে আরও ছয় হাজার ৭০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪২ জন। এছাড়া সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৬ লাখ চার হাজার ৬৯৪ জন। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ লাখ ৪৩ হাজার ৭০৮ জনে এবং শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৪৫ কোটি ১৭ লাখ ৪২ হাজার ৭৯৬ জনে। এছাড়া এ পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৩৮ কোটি ৫৮ লাখ ১২ হাজার ৫১৬ জন। বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য জানা যায়। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এসময়ে দেশটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে তিন লাখ ৪২ হাজার ৪২৭ জন। একই সময়ে মারা গেছেন ১৫৮ জন। এনিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২ লাখ ১২ হাজার ১১৮ জনে। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ৯ হাজার ৪৪০ জন। দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এ পর্যন্ত করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন এক হাজার ২৬৫ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৩৯ হাজার ২০০ জন। এনিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো আট কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার ১০৩ জনে এবং মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৮৯ হাজার ৪৭৩ জনে। করোনায় সংক্রমণের দিক থেকে তৃতীয় এবং মৃত্যুর দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে একদিনে মারা গেছেন আরও ৬৫২ জন। এ নিয়ে দেশটিতে এ পর্যন্ত ছয় লাখ ৫৩ হাজার ৫৮৮ জনের মৃত্যু হলো। ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৪৯ হাজার ৭৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন এক লাখ ২৫ হাজার ৮৩৭ জন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন দুই কোটি ৯১ লাখ ৯৪ হাজার ৪২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২৭ লাখ ৪৭ হাজার ৭৮৬ জন। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১০৪ জন। নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন তিন হাজার ৭০২ জন। মহামারি শুরুর পর থেকে দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছেন চার কোটি ২৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৮৫ জন এবং মারা গেছেন পাঁচ লাখ ১৫ হাজার ৪৯০ জন। একদিনে ফ্রান্সে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৬৯ হাজার ১৯০ জন এবং মারা গেছেন ১৫৫ জন। এনিয়ে দেশটিতে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো দুই কোটি ৩২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২ জনে। তাদের মধ্যে মারা গেছেন এক লাখ ৩৯ হাজার ৭৭৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় জার্মানিতে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন এক লাখ ৯১ হাজার ৯৭৩ জন। একই সময়ে মারা গেছেন ২১৬ জন। এ নিয়ে দেশটিতে করোনা রোগী বেড়ে দাঁড়ালো এক কোটি ৬৩ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৬ জনে। আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন এক লাখ ২৫ হাজার ৫১৫ জন। যুক্তরাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৩ জনের মৃত্যু এবং ৬৭ হাজার ১৫৯ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক কোটি ৯৩ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন এবং মৃত্যু বেড়ে দাঁড়ালো এক লাখ ৬২ হাজার ৪৮২ জন। এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় রাশিয়ায় ৬৪৫ জন, তুরস্কে ১৪৩ জন, ইতালিতে ১৫৬ জন, স্পেনে ১৩৩ জন, ইরানে ১৭৩ জন, ইন্দোনেশিয়াতে ৩০৪ জন, পোল্যান্ডে ২৩৪ জন, মেক্সিকোতে ২৬৫ জন, জাপানে ২৩২ জন, ভিয়েতনামে ১০৯ জন, মালয়েশিয়াতে ১১৩ জন, ফিলিপাইনে ১১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি। এবিনিউজ টোয়েন্টিফোর বিডিডটকম/এম.এম
এনিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২ লাখ ১২ হাজার ১১৮ জনে তাদের মধ্যে মারা গেছেন ৯ হাজার ৪৪০ জন দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এ পর্যন্ত করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন এক হাজার ২৬৫ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৩৯ হাজার ২০০ জন এনিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো আট কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার ১০৩ জনে এবং মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৮৯ হাজার ৪৭৩ জনে করোনায় সংক্রমণের দিক থেকে তৃতীয় এবং মৃত্যুর দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে একদিনে মারা গেছেন আরও ৬৫২ জন এ নিয়ে দেশটিতে এ পর্যন্ত ছয় লাখ ৫৩ হাজার ৫৮৮ জনের মৃত্যু হলো ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৪৯ হাজার ৭৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন এক লাখ ২৫ হাজার ৮৩৭ জন দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন দুই কোটি ৯১ লাখ ৯৪ হাজার ৪২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২৭ লাখ ৪৭ হাজার ৭৮৬ জন করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১০৪ জন নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন তিন হাজার ৭০২ জন মহামারি শুরুর পর থেকে দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছেন চার কোটি ২৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৮৫ জন এবং মারা গেছেন পাঁচ লাখ ১৫ হাজার ৪৯০ জন
দৈনিক সংক্রমণে শীর্ষে উত্তর কোরিয়া, সর্বোচ্চ মৃত্যু যুক্তরাজ্যে
সংক্রমণের শীর্ষে ফ্রান্স, মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র
বর্ষার মরসুমে শিশুদের অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে, কী ভাবে সুস্থ রাখবেন সন্তানকে?
বৈষম্যের ব্যাধি
editorial
ভারতে লিঙ্গবৈষম্যের শিকড়টি কত গভীরে প্রোথিত, তা বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। তবে, সর্বাপেক্ষা মর্মান্তিক বৈষম্যের চিত্রটি বোধ হয় চিকিৎসা বিষয়ে। শিশুদের ক্যানসার সংক্রান্ত এক সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, ভারতে অল্পবয়সি মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের ক্যানসার নির্ণয়ের সংখ্যা বেশি। এমন নয় যে, শিশুকন্যাদের তুলনায় শিশুপুত্ররা অধিক হারে ক্যানসার আক্রান্ত হয়। প্রকৃত সত্য, শিশুকন্যার শরীরে রোগলক্ষণ থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় তাদের চিকিৎসকের কাছে বা রোগনির্ণয় কেন্দ্রে নিয়ে আসাই হয় না। অর্থাৎ, ছেলেদের প্রতি পক্ষপাতের সূচনা হয় একেবারে গোষ্ঠীস্তর থেকেই। স্বাভাবিক ভাবেই, মেয়েদের ক্ষেত্রে রোগ ধরা পড়ে কম। চিকিৎসার সুযোগও তারা কম পেয়ে থাকে। সমীক্ষায় স্পষ্ট, লিঙ্গবৈষম্যের এই চিত্রটি উত্তর ভারতে অধিক প্রকট। এবং সমীক্ষকদের পর্যবেক্ষণ, গ্রামের চিত্রটি এ ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে মলিন। ক্যানসার চিকিৎসার ব্যয় যত বৃদ্ধি পায়, রোগ-চিকিৎসার কেন্দ্র থেকে বাড়ির দূরত্ব যত বৃদ্ধি পায়, বৈষম্যও তত পাল্লা দিয়ে বাড়ে। অবশ্য, এই সমীক্ষার ফল অপ্রত্যাশিত ছিল না। বহু আগে থেকেই ভারতীয় সমাজব্যবস্থায় চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া এবং সার্বিক ‘ভাল থাকা’-র ক্ষেত্রে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা যে অনেকটাই পিছিয়ে, সেই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন স্বাস্থ্য এবং জনতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা। বহু পরিবারে আজও পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান থেকে শুরু করে রোগ নিবারক এবং রোগ নিরাময়কারী সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে পুত্রসন্তানরাই অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে। যেমন— পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, জন্মের পর প্রাথমিক টিকাকরণ কর্মসূচিতে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের কম নিয়ে আসা হয়। একই ভাবে, সন্তান অসুস্থ হলে ছেলেদের ক্ষেত্রে যত দ্রুত মা-বাবা চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন, মেয়েদের ক্ষেত্রে তা হয় না। এবং ব্যয়বহুল চিকিৎসা চালাতে পুত্রসন্তানের ক্ষেত্রে মা-বাবা প্রয়োজনে সম্পত্তি বন্ধক বা বিক্রয় করতে চাইলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে সেই প্রবণতা তুলনায় কমই দেখা যায়। গ্রামীণ ভারত নিয়ে একটি সমীক্ষা থেকে একদা জানা গিয়েছিল, যে সব অসুস্থ সদ্যোজাতকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়, তাদের মধ্যে কন্যাসন্তানের হার মাত্র ২৮.১ শতাংশ। ক্যানসার নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও চিত্রটি ব্যতিক্রম হয়নি। নিঃসন্দেহে এই বৈষম্যের প্রধান কারণ, সমাজের পুরুষতান্ত্রিক চরিত্র, যা আজও পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী হিসাবে পুত্রকেই প্রাধান্য দেয়। সুতরাং, তাকে সুস্থ এবং সবল রাখার তাগিদে অর্থব্যয়ে কার্পণ্য করা হয় না। এবং মেয়েদের অসুখ বিষয়ে নানা ভ্রান্ত ধারণা ও সামগ্রিক উদাসীনতাকে সযত্নে লালন করা হয়। এই মানসিকতার কারণেই ক্যানসারের মতো মারণরোগের ক্ষেত্রে মেয়েদের রোগনির্ণয়ে বিলম্ব ঘটে, যা পরিণামে প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। অবিলম্বে এই মানসিকতায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। এর জন্য শুধু কন্যাসন্তানকে বাঁচানোর প্রচারই যথেষ্ট নয়। অন্য পথগুলিও ভাবতে হবে। ক্যানসারের মতো চিকিৎসায় আর্থিক চাপটি কম নয়। মা-বাবার উপর থেকে এই চাপ লাঘব করা জরুরি। শিশুকন্যার ক্যানসার চিকিৎসা স্বল্পমূল্যে বা বিনামূল্যে করা সম্ভব কি না, অবিলম্বে সে বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করুক সরকার।
বহু পরিবারে আজও পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান থেকে শুরু করে রোগ নিবারক এবং রোগ নিরাময়কারী সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে পুত্রসন্তানরাই অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে যেমন— পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, জন্মের পর প্রাথমিক টিকাকরণ কর্মসূচিতে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের কম নিয়ে আসা হয় একই ভাবে, সন্তান অসুস্থ হলে ছেলেদের ক্ষেত্রে যত দ্রুত মা-বাবা চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন, মেয়েদের ক্ষেত্রে তা হয় না এবং ব্যয়বহুল চিকিৎসা চালাতে পুত্রসন্তানের ক্ষেত্রে মা-বাবা প্রয়োজনে সম্পত্তি বন্ধক বা বিক্রয় করতে চাইলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে সেই প্রবণতা তুলনায় কমই দেখা যায় গ্রামীণ ভারত নিয়ে একটি সমীক্ষা থেকে একদা জানা গিয়েছিল, যে সব অসুস্থ সদ্যোজাতকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়, তাদের মধ্যে কন্যাসন্তানের হার মাত্র ২৮.১ শতাংশ ক্যানসার নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও চিত্রটি ব্যতিক্রম হয়নি নিঃসন্দেহে এই বৈষম্যের প্রধান কারণ, সমাজের পুরুষতান্ত্রিক চরিত্র, যা আজও পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী হিসাবে পুত্রকেই প্রাধান্য দেয় সুতরাং, তাকে সুস্থ এবং সবল রাখার তাগিদে অর্থব্যয়ে কার্পণ্য করা হয় না এবং মেয়েদের অসুখ বিষয়ে নানা ভ্রান্ত ধারণা ও সামগ্রিক উদাসীনতাকে সযত্নে লালন করা হয় এই মানসিকতার কারণেই ক্যানসারের মতো মারণরোগের ক্ষেত্রে মেয়েদের রোগনির্ণয়ে বিলম্ব ঘটে, যা পরিণামে প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে
অসাম্য কি ভাল না খারাপ?
মোক্ষম
দুবাইয়ে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১৬
গোরক্ষার নামে খুনের প্রতিবাদ, ইন্টারনেট বন্ধ করল হরিয়ানা
national
গোরক্ষার নামে পুড়িয়ে খুন করা হয়েছে নাসির ও জুনেইদকে। হত্যাকারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করায় রাজস্থান পুলিশের নামে অভিযোগও দায়ের হয়েছে।  হরিয়ানাতেই খুনিদের ধরার দাবিতে প্রতিবাদ যদিও দমানো যাচ্ছে না। বিক্ষোভ ঠেকাতে নুহ জেলায় ইন্টারনেট, এসএমএস বন্ধের নির্দেশ দিল বিজেপি’র হরিয়ানা সরকার। হরিয়ানার ভিওয়ানিতে মেলেছে জুনেইদ এবং নাসিরের দগ্ধ দেহ। ১৫ ফেব্রুয়ারি গাড়ির ভেতরে পুড়িয়ে দেওয়া হয় রাজস্থানের ভরতপুরের এই দুই যুবককে। গরু পাচারকারী বলে ধাওয়া করে বজরঙ দলের মদতে চলা ‘গোরক্ষা বাহিনী’। রাজস্থান পুলিশ আরও জানাচ্ছে, আটজনের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। হরিয়ানাতেই বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। রাজস্থান লাগোয়া নুহতে পথ অবরোধও হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় নতুন দফায় বিক্ষোভের কর্মসূচি নিয়েছে বিভিন্ন অংশ। আড়াল না করে দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি উঠেছে বিজেপি সরকারের পুলিশের কাছে। শনিবার বিক্ষোভ এবং রাস্তা অবরোধের দায়ে ৫০০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ। এরপরই রবিবার ইন্টারনেট বন্ধের বিজ্ঞপ্তি জারি করে প্রশাসন। ভরতপুরে দুই যুবকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে সিপিআই(এম) প্রতিনিধিদল। পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য বৃন্দা কারাত, রাজস্থানের রাজ্য সম্পাদক অমরা রাম কথা বলেন পরিবারের সঙ্গে। রাজস্থানের কংগ্রেস সরকারের কাছে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। হরিয়ানা সরকারের কড়া সমালোচনা করে সিপিআই(এম) দোষীদের আড়াল করায়। রাজস্থান পুলিশের হাতে ধৃত অভিযুক্তদের একজন জানিয়েছে যে মৃত্যুর আগে জুনেইদ এবং নাসিরকে হরিয়ানা পুলিশের স্থানীয় থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পুলিশ কোনও দায়িত্ব নেয়নি। উলটে নির্মম নির্যাতনে দায়ীদের ডেকে ব্যবস্থা করতে বলে। রক্তাক্ত দুই যুবক কিছু পরেই মারা যান। পরে তাদের ভিওয়ানিতে নিয়ে পুড়িয়ে দেয় ‘গোরক্ষক বাহিনী’। রাজস্থান এবং হরিয়ানা সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় গোরক্ষার নামে পশুপালক এবং দুধ ব্যবসায়ী মুসলিমদের ওপর বারবার আক্রমণ হয়েছে। উন্মত্ত হিন্দুত্ববাদী শক্তি ত্রাস ছড়াতে এই কৌশল নিচ্ছে। সঙ্গে ছড়িয়ে দেওয়া হয় বিদ্বেষ। হরিয়ানা পুলিশ রবিবার বলেছে, সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। নুহতে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা হতে পারে। সোশাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য চালাচালি আটকাতে ইন্টার নেট বন্ধ থাকবে ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি। রাজস্থান পুলিশ আটজনের নামে এফআইআর করেছে। এরা হরিয়ানার নুহ, কইথাল, কারনাল, ভিওয়ানির। রাজস্থান পুলিশ এক অভিযুক্তের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। হরিয়ানার পুলিশ তার পালটা তদন্তকারীদের নামেই এফআইআর দায়ের করে।
পুলিশ কোনও দায়িত্ব নেয়নি উলটে নির্মম নির্যাতনে দায়ীদের ডেকে ব্যবস্থা করতে বলে রক্তাক্ত দুই যুবক কিছু পরেই মারা যান পরে তাদের ভিওয়ানিতে নিয়ে পুড়িয়ে দেয় ‘গোরক্ষক বাহিনী’ রাজস্থান এবং হরিয়ানা সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় গোরক্ষার নামে পশুপালক এবং দুধ ব্যবসায়ী মুসলিমদের ওপর বারবার আক্রমণ হয়েছে উন্মত্ত হিন্দুত্ববাদী শক্তি ত্রাস ছড়াতে এই কৌশল নিচ্ছে সঙ্গে ছড়িয়ে দেওয়া হয় বিদ্বেষ হরিয়ানা পুলিশ রবিবার বলেছে, সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে নুহতে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা হতে পারে সোশাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য চালাচালি আটকাতে ইন্টার নেট বন্ধ থাকবে ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি রাজস্থান পুলিশ আটজনের নামে এফআইআর করেছে
হরিয়ানায় গো-রক্ষকদের হাতে খুন দুই যুবক
পুর প্রতিনিধি বদল নিয়ে দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে
বালেশ্বর রেল দুর্ঘটনার রিপোর্ট দিল সিআরএস
মনে রাখবেন, গুগলে সার্চ করতে নেই এই দশটি জিনিস
technology
সর্বনাশ! কোথায় জানতে চাইছেন? গুগলে.. মনে রাখবেন কোথায় জানতে চাইছেন সে বিষয়ে অবগত থাকার প্রয়োজন আছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কোনো তথ্য দরকার হলে বা মনে প্রশ্ন জাগলে রাতরাতি আমরা গুগলে সার্চ অপশনে গিয়ে টাইপ করে বসি। সেটা রান্নার রেসিপি হোক অথবা অ্যামাজনের কাস্টোমার কেয়ার সেন্টারের নম্বর, সবেতেই আমাদের পরম ভরসার স্থল গুগল। কিন্তু জানেন কি, সুরক্ষার খাতিরে গুগলে একাধিক জিনিস সার্চ না করাই শ্রেয়? গুগল কিন্তু সত্যবাদী যুধিষ্ঠির নয়, সব সময় আপনাকে সত্য বা সঠিক উত্তর দিচ্ছে এমনটা ভেবে নেওয়াও একেবারেই উচিত নয়। কারণ, মনে রাখবেন গুগল কিন্তু নিজে কোনো কন্টেন্ট লেখে না। কিওয়ার্ডের মাধ্যমে গুগলে সার্চ করলে উঠে আসে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট। ফলে, সঠিক URLনা জানলে ব্যাঙ্কের নাম করে নেট ব্যাঙ্কিংয়ের জন্য ওয়েব সাইট সার্চ করবেন না। আপনি যে ব্যাঙ্কে লেনদেন করেন তাদের অনলাইন ঠিকানা জেনে রাখা উচিত। ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটের আদলে ‘ফিশিং সাইট’ও রয়েছে অনেক। তাই জানা না থাকলে ভুল করে এই সাইটে ঢুকে আপনার গোপন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের আইডি-পাসওয়ার্ড নথিভুক্ত করলেই বিপদ নিশ্চিত। গুগলে কখনও কোনো সংস্থার কাস্টমার কেয়ার নম্বর সার্চ করাও উতিত না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভুল নম্বর থাকে এখানে। বহু ক্ষেত্রে এইসব নম্বরে ফোন করলে আপনার মারাত্মক বিপদ হতে পারে। বরং নির্দিষ্ট সাইটের ‘কন্ট্যাক্টে’ গিয়ে কাস্টোমার কেয়ারের নম্বর জোগার করুন। অনলাইনে বিভিন্ন ভুয়ো নম্বরও থাকে। সেইসব নম্বরে ফোন করে অনেকে প্রতারিতও হয়েছেন। কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করার প্রয়োজন হলে তা নির্দিষ্ট স্থানে গিয়েই ডাউনলোড করুন। সার্চ করে অজানা কোনো লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করবেন না। এতে প্রতারণার শিকার হতে পারেন আপনি। গুগলে সার্চ করে পাওয়া যে কোনো অজানা ডাউনলোড অপশন থেকে সফটওয়্যার বা অ্যাপ ডাউনলোড করলে আপনার ডিভাইসে ম্যালওয়্যার ঢুকে পড়তে পারে। আর সেই ম্যালওয়ার ফাঁস করতে পারে আপনার ডিভাইসের যাবতীয় গোপন তথ্য। রোগের ওষুধ জানতেও গুগলকে ভরসা করা একেবারেই নিরাপদ নয়। মনে রাখবেন, সবসময় রোগের কী লক্ষণ সে বিষয়ে সঠিক উত্তর দেয় না গুগল। বিনিয়োগ করলে রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাবেন আপনি, এরকম পার্সোনাল ফাইন্যান্স ও স্টক মার্কেটের কথা গুগলের কাছে ভুলেও জানতে চাইবেন না। স্ক্যামারাদের সবচেয়ে বড় লক্ষণ থাকে সরকারি ওয়েবসাইট। লাইসেন্সের আবেদন হোক বা অনলাইনে সরকারি ডেথ সার্টিফিকেট বা পুরসভার কোনো ওয়েবসাইট খুঁজতেও গুগলে সার্চ করবেন না। গুগল সার্চে পাওয়া অনেক ওয়েবসাইট যথাযথ মনে হলেও তা আদপে প্রতারণার ডেরা হতে পারে। সঠিক URLজেনে সেটিকে নতুন ট্যাবে টাউপ করে সার্চ করুন। ই-কমার্স ওয়েবসাইটে ঢুকতে গেলেও কখনও গুগলে সার্চ করবেন না বা সেখান থেকে জিনিস কিনবেন না। এরজন্য নির্দিষ্ট সাইটে ঢুকে তারপরই আপনি কেনাকাটা করুন। কারণ, হুবহু একই রকম দেখতে মনে হলেও বহু ক্ষেত্রে হ্যাকারদের ফাঁদ পাতা থাকে। আর সেই ফাঁদে পা দিলেই নিশ্চিত বিপদ। আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে অবৈধ কারবারিরা। অ্যান্টি ভাইরাস সার্চের ক্ষেত্রেও গুগল যা দেখাবে তা নিরাপদ না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপনার অজান্তেই ডিভাইসে ঢুকে পড়বে বিপদজনক ভাইরাস। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Dont search these 10 things on google to stay safe
আর সেই ম্যালওয়ার ফাঁস করতে পারে আপনার ডিভাইসের যাবতীয় গোপন তথ্য রোগের ওষুধ জানতেও গুগলকে ভরসা করা একেবারেই নিরাপদ নয় মনে রাখবেন, সবসময় রোগের কী লক্ষণ সে বিষয়ে সঠিক উত্তর দেয় না গুগল বিনিয়োগ করলে রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাবেন আপনি, এরকম পার্সোনাল ফাইন্যান্স ও স্টক মার্কেটের কথা গুগলের কাছে ভুলেও জানতে চাইবেন না স্ক্যামারাদের সবচেয়ে বড় লক্ষণ থাকে সরকারি ওয়েবসাইট লাইসেন্সের আবেদন হোক বা অনলাইনে সরকারি ডেথ সার্টিফিকেট বা পুরসভার কোনো ওয়েবসাইট খুঁজতেও গুগলে সার্চ করবেন না গুগল সার্চে পাওয়া অনেক ওয়েবসাইট যথাযথ মনে হলেও তা আদপে প্রতারণার ডেরা হতে পারে সঠিক URLজেনে সেটিকে নতুন ট্যাবে টাউপ করে সার্চ করুন ই-কমার্স ওয়েবসাইটে ঢুকতে গেলেও কখনও গুগলে সার্চ করবেন না বা সেখান থেকে জিনিস কিনবেন না এরজন্য নির্দিষ্ট সাইটে ঢুকে তারপরই আপনি কেনাকাটা করুন কারণ, হুবহু একই রকম দেখতে মনে হলেও বহু ক্ষেত্রে হ্যাকারদের ফাঁদ পাতা থাকে আর সেই ফাঁদে পা দিলেই নিশ্চিত বিপদ
টুইটারের এই ১০ ফিচার মিলবে না Threads-এ, জেনে নিন কী কী
ইতিহাস এই পদচারণা মনে রাখবে
দ্বিতীয় সন্তানের বাবা হচ্ছেন নেইমার
সাধারণ সম্পাদক পদ ফিরে পেতে ফের আপিল বিভাগে নিপুণ
entertainment
স্টাফ রিপোর্টার: চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেছেন নিপুণ আক্তার। বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নিপুণের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। এর আগে বুধবার (২ মার্চ) চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বুধবার বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে জায়েদ খানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম ও অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি। নিপুণের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ। রায়ের পর আপিল বিভাগে আবেদন করবেন বলে জানান নিপুণ আক্তার। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, হাইকোর্টে আমি ন্যায়বিচার পাইনি। আমার আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচনী আপিল বোর্ডের দেওয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এছাড়া এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠির কার্যকারিতাও স্থগিত করা হয়। একইসঙ্গে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব সিদ্ধান্ত দেন। হাইকোর্টের ওই আদেশের বিরুদ্ধে সে সময় আপিল করেন নিপুণ। নিপুনের আবেদনে সাড়া দিয়ে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। ফলে নির্বাচনী আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন। পরে এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ বসে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি। সেখানে চেম্বার আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রেখে সাধারণ সম্পাদক পদের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট রুলটি নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এর প্রাথমিক ফলে সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন চিত্রনায়ক জায়েদ খান। পরে একই পদে আরেক প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুণ নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নিপুণকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করেন নির্বাচনী আপিল বোর্ড। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ/
আমার আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচনী আপিল বোর্ডের দেওয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট এছাড়া এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠির কার্যকারিতাও স্থগিত করা হয় একইসঙ্গে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত চিত্রনায়ক জায়েদ খানের রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব সিদ্ধান্ত দেন হাইকোর্টের ওই আদেশের বিরুদ্ধে সে সময় আপিল করেন নিপুণ নিপুনের আবেদনে সাড়া দিয়ে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন ফলে নির্বাচনী আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন পরে এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ বসে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি
সম্পাদকীয়: প্রতিরোধ ও পুনর্গঠনের সন্ধানে
পদ হারালেন জায়েদ খান, সাধারণ সম্পাদক হলেন নিপুণ
সৌরভের চিকিৎসায় চার্টার্ড বিমানে আনা হচ্ছে দেবী শেঠিকে
চার বছর নির্বাসনের সামনে পোগবা
sports
ডোপ পরীক্ষার দ্বিতীয় নমুনাতেও নিষিদ্ধ পদার্থ পাওয়ায় গভীর সঙ্কটে পল পোগবার ফুটবল ভবিষ্যৎ। চার বছর পর্যন্ত নির্বাসিত হতে পারেন ২০১৮ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স দলের অন্যতম সদস্য। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে ইটালির জুভেন্টাসে যোগ দেন পোগবা। সেখানেই গত ২০ অগস্ট তাঁর ডোপ পরীক্ষা হয়েছিল। ইটালির ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং ট্রাইবুনাল (ন্যাডো) জানায়, পোগবার শরীরে নিষিদ্ধ পদার্থের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে। তাঁর দ্বিতীয় নমুনাও নেওয়া হয়েছে। তাতেও যদি নিষিদ্ধ পদার্থ পাওয়া যায় তা হলে কড়া শাস্তি হতে পারে পোগবার। সেই আশঙ্কাই সত্যি হল।
তাতেও যদি নিষিদ্ধ পদার্থ পাওয়া যায় তা হলে কড়া শাস্তি হতে পারে পোগবার সেই আশঙ্কাই সত্যি হল
ফের চার বছরের জন্য বিসিবি সভাপতি পাপন
মন না দিয়েই মনের মানুষের খোঁজ! প্রেমিকার সন্ধান থেকে দেখা করার দিন, সব দায়িত্ব রোবটের
এস এ পরিবহন অফিসের আগুন নিয়ন্ত্রণে
Realme বাজারে আনতে চলেছে ব্র্যান্ডের লেটেস্ট ল্যাপটপ, দাম জানলে অবাক হবেন
technology
Realme Book Prime ভারতের বাজারে খুব তাড়াতাড়ি আসতে চলেছে নয়া এই ল্যাপটপ। ৯১মোবাইলসের তরফে বলা হয়েছে যে টিপস্টার মুকুল শর্মা জানিয়েছেন আগামী দু’মাসের মধ্যে ভারতে লঞ্চ হবে রিয়েলমি বুক প্রাইম। অনুমান এপ্রিল মাসের কোনও একদিন এই ল্যাপটপ লঞ্চ হবে ভারতে। ভারতে আসন্ন রিয়েলমির ল্যাপটপে থাকবে 11th Gen ইন্টেল কোর প্রসেসর। এছাড়াও ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি লাইফ বজায় থাকবে এই ল্যাপটপে। ভারতে রিয়েলমি বুক প্রাইম লঞ্চের নির্দিষ্ট দিনক্ষণ ঘোষণা হয়নি। গত মাসে চিনে লঞ্চ হওয়া রিয়েলমি বুক এনহ্যান্সড এডিশনের রিব্র্যান্ডেড মডেল বলা হচ্ছে রিয়েলমি বুক প্রাইমকে। Realme Book Prime সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন- এই ল্যাপটপে রয়েছে উইন্ডোজ ১১ আউট-অফ-দ্য-বক্সের সাপোর্ট। ১৪ ইঞ্চির ২কে আইপিএস ডিসপ্লে রয়েছে এই ল্যাপটপে। এছাড়াও রয়েছে 11th generation ইন্টেল কোর i5-11320H সিপিইউ। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ১২ জিবি LPDDR4x ডুয়াল চ্যানেল মেমোরি এবং ৫১২ জিবি পর্যন্ত PCIe SSD স্টোরেজ। রিয়েলমি বুক এনহ্যান্সড এডিশনের ল্যাপটপে একটা ভেপার চেম্বার কুলিং সিস্টেম রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে স্টিরিয়ো Harman স্পিকার। সেখানে আবার রয়েছে DTS অডিয়ো টেকনোলজির সাপোর্ট। এছাড়াও এই ল্যাপটপে রয়েছে একটি 720p এইচডি ওয়েবক্যাম। এর মধ্যে ওয়াই-ফাই ৬, ব্লুটুথ ভি৫.২ এবং একটি ইউএসবি ৩.২ জেনারেশন ২ টাইপ- সি পোর্ট, একটি ইউএসবি ৩.১ জেনারেশন ১, টাইপ- এ পোর্ট, একটি থান্দারবোল্ট ৪ পোর্ট এবং একটি ৩.৫ মিলিমিটারের জ্যাক রয়েছে। রিয়েলমির এই ল্যাপটপে একটি ৫৪Wh ব্যাটারি রয়েছে। এর সাহায্যে একবার চার্জ দিলেই ১২ ঘণ্টা ল্যাপটপ ব্যবহার করা যাবে। এখানে রয়েছে ৬৫ ওয়াটের সুপার ফাস্ট চার্জ সাপোর্ট। দাম- চিনে রিয়েলমি বুক এনহ্যান্সড এডিশনের ১২ জিবি র‍্যাম ও ৫১২ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম ছিল CNY ৪৬৯৯, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৫৫,২০০ টাকা। ভারতে রিয়েলমি বুক প্রাইমের দাম কত হতে পারে তা এখনও জানা যায়নি। তবে অনুমান করা হচ্ছে এই ল্যাপটপের দাম ৫৫,৫০০ টাকার কাছাকাছি হতে পারে। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Realme book prime may be realmes next laptop in india
৯১মোবাইলসের তরফে বলা হয়েছে যে টিপস্টার মুকুল শর্মা জানিয়েছেন আগামী দু’মাসের মধ্যে ভারতে লঞ্চ হবে রিয়েলমি বুক প্রাইম অনুমান এপ্রিল মাসের কোনও একদিন এই ল্যাপটপ লঞ্চ হবে ভারতে ভারতে আসন্ন রিয়েলমির ল্যাপটপে থাকবে 11th Gen ইন্টেল কোর প্রসেসর এছাড়াও ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি লাইফ বজায় থাকবে এই ল্যাপটপে ভারতে রিয়েলমি বুক প্রাইম লঞ্চের নির্দিষ্ট দিনক্ষণ ঘোষণা হয়নি গত মাসে চিনে লঞ্চ হওয়া রিয়েলমি বুক এনহ্যান্সড এডিশনের রিব্র্যান্ডেড মডেল বলা হচ্ছে রিয়েলমি বুক প্রাইমকে Realme Book Prime সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন- এই ল্যাপটপে রয়েছে উইন্ডোজ ১১ আউট-অফ-দ্য-বক্সের সাপোর্ট ১৪ ইঞ্চির ২কে আইপিএস ডিসপ্লে রয়েছে এই ল্যাপটপে
Xiaomi নিয়ে এল লেটেস্ট ল্যাপটপ, জেনে নিন দাম এবং ফিচার
অবৈধ নিয়োগের মাথাদের খুঁজে বের করতে হবে, দাবি সেলিমের
ঝড়ঝাপটা পেরিয়ে একসঙ্গে যশ-নুসরত, সঙ্গিনীর জন্মদিনে বিশেষ বার্তা অভিনেতার
Toyota Crown Sport: টয়োটা আনছে নতুন এসইউভি, ক্রাউন স্পোর্টে কী থাকবে জেনে নিন
technology
Auto:  টয়োটা ক্রাউন স্পোর্ট (Toyota Crown Sport) নামে একটি সম্পূর্ণ নতুন SUV প্রকাশ করেছে। যা কোম্পানির ক্রাউন লাইন-আপের দ্বিতীয় মডেল, যার মধ্যে একটি হাই-রাইডিং সেডানও রয়েছে। সম্প্রতি, টয়োটা তার সেঞ্চুরি সেডানের সঙ্গে সেঞ্চুরি (Toyota Century) এসইউভি নিয়ে এসে তার সেঞ্চুরি লাইন-আপও প্রসারিত করেছে। Toyota Crown Sport :  ডিজাইন কেমন গাড়ির5 সিটার টয়োটা ক্রাউন স্পোর্টকে একটি স্টাইলিশ ক্রসওভার লুক দেওয়া হয়েছে, এর দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ মিটার এবং এর হুইলবেস 2.7 মিটার। ক্রাউন সেডান থেকে ডিজাইনের বিবরণ সহ স্টাইলিংটি টয়োটার সিগনেচার লুকের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। এর বডিশেলের সামনে এবং পিছনে এবং চওড়া ফেন্ডারে প্রচুর কাট এবং ভাঁজ রয়েছে। Toyota Crown Sport এর সামনের দিকে বাম্পারটিতে প্রধান হেডল্যাম্প ইউনিট সহ একটি ডবল-স্তরযুক্ত নোজ গ্রিল এবং একটি প্রশস্ত শার্প কভার রয়েছে। যা C-আকৃতির LED ডে টাইণ ল্যাম্প পায়। টয়োটা এই স্টাইলিংটিকে "হ্যামারহেড শার্ক লুক" বলে। গ্রিলটি প্রধান আলোর ইউনিটগুলির মধ্যে অবস্থিত এবং একটি বিশিষ্ট ভুল স্কিড প্লেটও রয়েছে,যা গাড়ির ক্রসওভারের মতো নকশা তৈরি করেছে। এর পিছনে এটি শার্প ক্রিজ, একটি ভুল স্কিড প্লেট, একটি নম্বরপ্লেট হাউজিং এবং একটি কানেকটেড টেল-ল্যাম্প ইউনিট সহ একটি হাই-সেট বাম্পার পায়৷ Toyota Crown Sport :  গাড়ির ভিতরে কেমনকাঠ চামড়া এবং পিয়ানো ব্ল্যাক ফিনিশের প্রচুর ব্যবহার সহ অভ্যন্তরীণ অংশে একটি প্রিমিয়াম টাচ দেওয়া হয়েছে। ক্রাউন স্পোর্টে টয়োটার "সাউন্ড-রেগুলেটিং সিলিং টেকনোলজি" রয়েছে, যা কোম্পানির মতে কেবিনের শান্ত পরিবেশ বজায় রাখতে সাহায্য করে। Toyota Crown Sport : পাওয়ারট্রেন কী রয়েছে গাড়িতেটয়োটা এখনও তার পাওয়ারট্রেন প্রকাশ করেনি। যদিও আমরা আশা করি যে এটি ভেরিয়েন্টের উপর নির্ভর করে একাধিক পাওয়ার আউটপুট সহ একটি 2.4-লিটার পেট্রোল হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন দিয়ে সজ্জিত হবে। টয়োটা পরবর্তী পর্যায়ে একটি প্লাগ-ইন হাইব্রিড পাওয়ারট্রেনও অফার করবে। Toyota Crown Sport :  কবে চালু হবে?তার লাইনআপ সম্প্রসারণ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে, টয়োটা উত্তর আমেরিকার বাজারে ক্রাউন হাই-রাইডিং সেডান চালু করেছে। ক্রাউন স্পোর্ট SUV বর্তমানে শুধুমাত্র জাপানে বিক্রি করা হয় এবং শীঘ্রই অন্যান্য বাজারে চালু করা হবে। Honda H’ness CB350: হন্ডা হাইনেসের নতুন সংস্করণ প্রকাশ্যে,দেখে নিন কেমন দেখতে বাইক Car loan Information:Calculate Car Loan EMI
Toyota Crown Sport : পাওয়ারট্রেন কী রয়েছে গাড়িতেটয়োটা এখনও তার পাওয়ারট্রেন প্রকাশ করেনি যদিও আমরা আশা করি যে এটি ভেরিয়েন্টের উপর নির্ভর করে একাধিক পাওয়ার আউটপুট সহ একটি 2.4-লিটার পেট্রোল হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন দিয়ে সজ্জিত হবে টয়োটা পরবর্তী পর্যায়ে একটি প্লাগ-ইন হাইব্রিড পাওয়ারট্রেনও অফার করবে Toyota Crown Sport :  কবে চালু হবে?তার লাইনআপ সম্প্রসারণ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে, টয়োটা উত্তর আমেরিকার বাজারে ক্রাউন হাই-রাইডিং সেডান চালু করেছে ক্রাউন স্পোর্ট SUV বর্তমানে শুধুমাত্র জাপানে বিক্রি করা হয় এবং শীঘ্রই অন্যান্য বাজারে চালু করা হবে Honda H’ness CB350: হন্ডা হাইনেসের নতুন সংস্করণ প্রকাশ্যে,দেখে নিন কেমন দেখতে বাইক Car loan Information:Calculate Car Loan EMI
Toyota Land Cruiser SE Electric: টয়োটা প্রকাশ্যে আনল নতুন ল্যান্ড ক্রুজার এসই ইলেকট্রিক কনসেপ্ট, কেমন দেখতে গাড়ি ?
Toyota Yaris Cross: টয়োটা আনছে ইয়ারিস ক্রস এসইউভি, ক্রেটার সঙ্গে হবে লড়াই !
দেউলিয়া হবে টুইটার! খোদ মাস্কের গলায় সংস্থা নিয়ে উদ্বেগ, তুঙ্গে চর্চা
ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার হাত থেকে যাত্রীদের রক্ষা করলো এক শিশু
state
শতাধিক মানুষের প্রাণ বাঁচালো পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্র। নাম মুরসালিম। শনিবার কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচিয়ে এখন সে সবার কাছে 'হিরো'। রেললাইনের নিচে মাটি সরে গিয়ে খাল হয়েছিল। সেটি আচমকা দেখতে পায় মুরসালিম। সেই সময় দ্রুত গতিতে ছুটে আসা আপ কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে সতর্ক করার জন্য নিজের গায়ের লাল টি-শার্ট খুলে ওড়াতে ওড়াতে দৌড়ে যায় সে। তার উপস্থিত বুদ্ধিতে দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। ঘটনাটি ঘটেছে মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কড়িয়ালির। ছোট্ট শিশুটির এই কাজের প্রশংসা করে ফেসবুক পোস্ট করেছেন সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। গোটা ঘটনার বিবরন দিয়ে সেলিম লিখেছন, ‘‘মুরসালিম‌কে তার উপস্থিত বুদ্ধি ও সাহসিকতার জন্য কুর্নিশ জানাই’’।
সেটি আচমকা দেখতে পায় মুরসালিম সেই সময় দ্রুত গতিতে ছুটে আসা আপ কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে সতর্ক করার জন্য নিজের গায়ের লাল টি-শার্ট খুলে ওড়াতে ওড়াতে দৌড়ে যায় সে তার উপস্থিত বুদ্ধিতে দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস
অল্পের জন্য রক্ষা বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে পেলেন কোলফিল্ড এক্সপ্রেসের যাত্রীরা
ভয়াবহ বন্যায় পাকিস্তানের এক তৃতীয়াংশ পানির নিচে
ভাইয়ের সঙ্গে নিজের স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখতে রেস্তরাঁয় গিয়েই খান স্বাস্থ্যকর ডিম সাম
ফোনের দাম কমছে! ঘরের প্রয়োজনীয় আর কোন জিনিস সস্তা হল? দাম বাড়ল কিসের?
lifestyle
বাজেটের দিকে তাকিয়ে যাঁরা রোজের ব্যবহারের জিনিসপত্র কেনার চিন্তাভাবনা করে থাকেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে তাঁদের স্বস্তি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। কমতে চলেছে মোবাইল ফোনের দাম। সঙ্গে টেলিভিশনের দামও কমবে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এলইডি টেলিভিশন এবং মোবাইল ফোনের কিছু কিছু যন্ত্রাংশের দাম কমার কথা ঘোষণা করা হয়েছে বুধবারের বাজেটে। যার ফলে আশা করা হচ্ছে, দাম কমবে নিত্য ব্যবহার্য এই জিনিসগুলির। ক্যামেরার লেন্সের দাম কমার কথাও জানানো হয়েছে বাজেটে। অর্থাৎ, ক্যামেরার দাম খানিকটা কমবে বলেই আশা। তবে নতুন বাজেট অনুযায়ী দাম বাড়ছে রান্নাঘরের চিমনির। রান্নাঘরের এই প্রয়োজনীয় যন্ত্রটির বিভিন্ন যন্ত্রাংশের উপর শুল্ক বেড়েছে ১৫ শতাংশ। এর আগে এই শুল্ক ছিল ৭.৫ শতাংশ। তা এ বার প্রায় দ্বিগুণ হল। ফলে হেঁশেলের এই জিনিসটির দামে তার অনেকটাই প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা।
অর্থাৎ, ক্যামেরার দাম খানিকটা কমবে বলেই আশা তবে নতুন বাজেট অনুযায়ী দাম বাড়ছে রান্নাঘরের চিমনির রান্নাঘরের এই প্রয়োজনীয় যন্ত্রটির বিভিন্ন যন্ত্রাংশের উপর শুল্ক বেড়েছে ১৫ শতাংশ এর আগে এই শুল্ক ছিল ৭.৫ শতাংশ
লঞ্চ কম দামের ওয়ানপ্লাসের ফোন, জেনে নিন কবে থেকে কেনা যাবে?
রাজনীতি আর খেলার মাঠ
২৫ জানুয়ারি সারাদেশে সমাবেশ করবে বিএনপি
আমদানি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ার কারণে দাম কমতে পারে টমেটোর
national
মহারাষ্ট্র এবং মধ্যপ্রেদশ থেকে বিভিন্ন রাজ্যে বিপুল পরিমান টমেটো আমদানি হওয়ার কারণে কিছুটা দাম কমতে পারে। শুক্রবার রাজ্যসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় খাদ্য ও ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে। চৌবে শুক্রবার বলছেন যে, ‘‘নাসিক, নারায়নগাঁও, ঔরঙ্গাবাদ সহ মধ্যপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গা থেকে টমেটো বিভিন্ন রাজ্যের পাইকারি বাজারে যেতে শুরু করেছে। যার জন্য দাম কমার কিছুটা সম্ভাবনা রয়েছে।’’ ঠিক ঠাক আমদানি না হওয়ার পাইকারি বাজারে টমেটোর দাম হয় ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কিলো। খুচরো বাজারে তা বেড়ে হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। দাম বাড়ার বিষয় সরকারের যুক্তি উত্তর ভারতে বৃষ্টির কারণে ব্যাহত পরিবহন ব্যবস্থা। যার জন্য বাজারে কোন আমিদানি না হওয়ার কারণে দাম বেড়েছে। আমদানি স্বাভাবিক হলে দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মনে করছে কেন্দ্র। এই পরিস্থিতিতে ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ কনজিউমারস ফেডারেশন (NCCF) এবং ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন (NAFED) অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রের মান্ডি গুলি থেকে টমেটো সংগ্রহ কিনে তা দিল্লি-এনসিআর, বিহার এবং রাজস্থানের বিভিন্ন পাইকারি বাজারে সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি করছে। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকারও একই ভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে বাজারে টমেটো বিক্রি করে। সেই সময় খুচরো বাজারে টমেটোর দাম হয় ৯০ টকা কেজি। তারপর তা ২০ জুলাই কমে হয় ৭০ টাকা কেজি।
দাম বাড়ার বিষয় সরকারের যুক্তি উত্তর ভারতে বৃষ্টির কারণে ব্যাহত পরিবহন ব্যবস্থা যার জন্য বাজারে কোন আমিদানি না হওয়ার কারণে দাম বেড়েছে আমদানি স্বাভাবিক হলে দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মনে করছে কেন্দ্র এই পরিস্থিতিতে ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ কনজিউমারস ফেডারেশন (NCCF) এবং ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন (NAFED) অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রের মান্ডি গুলি থেকে টমেটো সংগ্রহ কিনে তা দিল্লি-এনসিআর, বিহার এবং রাজস্থানের বিভিন্ন পাইকারি বাজারে সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি করছে
টমেটোর দাম বাঁধতে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের
ভুল ধারণা থেকেই বিদ্বেষ শুরু
বর্ষায় বিষধরের উপদ্রব, সাপে কামড়ালে কী করবেন? কী করবেন না? জানালেন বিশেষজ্ঞ
কাশ্মীরে শাহরুখ, আলিয়া-কিয়ারা কদিন আগেই ঘুরে এলেন, এ বার ভূস্বর্গে বাদশাহ
entertainment
চলতি বছর ২৩ জানুয়ারি মুক্তি পেয়েছে শাহরুখ খান অভিনীত ছবি ‘পাঠান’। ৪ বছর পর পর্দায় বাদশাহের প্রত্যাবর্তন, ব্যবসায়িক সাফল্যের নিরিখে এই ছবি নজিরও গড়েছে। তবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল শাহরুখের এই ছবির কারণে ৩২ বছর পর কাশ্মীরে খুলল সিনেমা হল, প্রেক্ষাগৃহের বাইরে লাইন দিয়ে পাঠান দেখতে যান কাশ্মীরিরা। এ বার খোদ শাহরুখই কাশ্মীরে। উপলক্ষ, তাঁর আসন্ন ছবি ‘ডাংকি’র গানের দৃশ্যের শুটিং। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে সোনমার্গ পৌঁছে গিয়েছেন ছবির পরিচালক রাজকুমার হিরানী ও নৃত্যগুরু গণেশ আচার্য। অপেক্ষা এখন বাদশাহের। একটা সময় ছিল আউটডোর শুটিংয়ের ক্ষেত্রে বলিউডের প্রথম পছন্দ ছিল কাশ্মীর। তবে ১৯৯০ সাল থেকে প্রায় ২০১৮ সাল পর্যন্ত রাজনৈতিক অস্থিরতা, সন্ত্রাসবাদের কারণে ধীরে ধীরে সুইৎজ়ারল্যান্ড, প্যারিস হয়ে উঠল হিন্দি ছবির পছন্দের জায়গা। তবে এ বার পুরনো গৌরব ফিরে পেতে মরিয়া কাশ্মীর। কাশ্মীরের এক হোটেল মালিক মুসতাক চাহা বলেন, ‘‘আমরা অপেক্ষা করে রয়েছি কাশ্মীরে কবে বলিউডি ছবির শুটিং পুরোদমে শুরু হবে। আমার এখানকার পরিকাঠামোর উন্নতি ও পরিষেবায় বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছি।’’ দিন কয়েক আগেই কিয়ারা আডবাণী ও কার্তিক আরিয়ান কাশ্মীর তাঁদের ছবি ‘সত্যপ্রেম কি কথা’র শুটিং সেরে ফিরলেন। তার কয়েক দিন আগেই আলিয়া ভট্ট ও রণবীর সিংহ যান তাঁদের আসন্ন ছবি ‘রকি অউর রানি কি প্রেমকাহানি’র একটি গানের দৃশ্যের শুটিং সারতে। এ বার বাদশাহ এলেন ভূস্বর্গে।
একটা সময় ছিল আউটডোর শুটিংয়ের ক্ষেত্রে বলিউডের প্রথম পছন্দ ছিল কাশ্মীর তবে ১৯৯০ সাল থেকে প্রায় ২০১৮ সাল পর্যন্ত রাজনৈতিক অস্থিরতা, সন্ত্রাসবাদের কারণে ধীরে ধীরে সুইৎজ়ারল্যান্ড, প্যারিস হয়ে উঠল হিন্দি ছবির পছন্দের জায়গা তবে এ বার পুরনো গৌরব ফিরে পেতে মরিয়া কাশ্মীর কাশ্মীরের এক হোটেল মালিক মুসতাক চাহা বলেন, ‘‘আমরা অপেক্ষা করে রয়েছি কাশ্মীরে কবে বলিউডি ছবির শুটিং পুরোদমে শুরু হবে আমার এখানকার পরিকাঠামোর উন্নতি ও পরিষেবায় বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছি
কাশ্মীরে বাদশা, কী ভাবে শাহরুখ অভ্যর্থনা পেলেন ভূস্বর্গে?
কাশ্মীরে বাদশা, কী ভাবে শাহরুখ অভ্যর্থনা পেলেন ভূস্বর্গে?
কেকেআরকে হারিয়ে প্রথম জয়ের পরে আরও এক ভাল খবর পেল সৌরভের দিল্লি!
পাকিস্তানকে সামলাতে গেলে কাবুলের জমিতে থেকেই কথা বলতে হবে ভারতকে
editorial
ভারত আর তালিবানের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করতে গেলে মহীনের ঘোড়াগুলির একটি গানের লাইন মনে পড়ে, ‘তাকে যত তাড়াই দূরে দূরে / তবু সে, আসে মেঘলা চোখে ঘুরে ফিরে’। ভারত কোনওদিন চায়নি, তালিবান কাবুলের মসনদে বসুক। কিন্তু ভারতের ভাগ্য এবং আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ইতিহাস সেই আশায় জল ঢেলেছে বারবার। কেন ভারত তালিবানকে পছন্দ করে না? কারণগুলিও স্পষ্ট। প্রথমত, তালিবান পাকিস্তান মদতপুষ্ট জিহাদি সংগঠন, দ্বিতীয়ত, তালিবান আন্তর্জাতিক আইন এবং মানবাধিকারের বিরোধী। এই যুক্তিগুলির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন নেই। তবে তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন অবশ্যই আছে। কারণ, প্রথমত, ভারত যে মুজাহিদিনকে (নর্দান অ্যালায়েন্স বা উত্তরের জোটের একাংশ) প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে সমর্থন দিয়েছিল, সেই দলের অনেক নেতারই মানবাধিকার লঙ্ঘন করার ইতিহাস তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়। দ্বিতীয়ত, এক সময় এই মুজাহিদিনের পিঠে ভর করে কাবুলে তাদের প্রভাব বিস্তারের স্বপ্ন দেখেছিল পাকিস্তান। নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় মুজাহিদিনের একাধিক নেতা ছিলেন ভারত-বিরোধী। আহমেদ শাহ মাসুদ তাঁদের মধ্যে অন্যতম। মুজাহিদিনদের মতে ভারত ছিল সোভিয়েতপন্থী এবং নাজিবপন্থী, তাই আফগান জনগণের বিরোধী। তাদেরকেই সমর্থন দেওয়ার মানে কী? নরসিংহ রাও সরকারের কূটনীতির কারণে ধীরে ধীরে মুজাহিদিন ভারতের কাছে আসে। বরফ গলার চিত্র প্রথম দেখা যায় ১৯৯২ সালে। মুজাহিদিন নেতা এবং তৎকালীন আফগান রাষ্ট্রপতি বুরহানউদ্দিন রব্বানি জাকার্তায় ন্যামের (NAM) শীর্ষ সভায় যোগদানের আগে দিল্লিতে নরসিংহ রাওয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। পাকিস্তান তখনই বুঝতে পারে, মুজাহিদিনের ভারতের প্রতি দুর্বলতা বাড়ছে। তাই তারা বিকল্প খুঁজতে শুরু করে এবং পেয়েও যায়। ওদিকে, মুজাহিদিনদের নিজেদের মধ্যে কলহের কারণে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি আরও দীর্ঘায়িত হয়। সেই অবস্থা থেকে দেশকে বাঁচানোর স্বপ্ন দেখিয়েই মোল্লা ওমরের নেতৃত্বে তালিবান নিজেদের জায়গা করে নেয়। তালিবানের জন্য পাকিস্তান এবং সৌদি আরব থেকে ব্যাপক অর্থ এবং অস্ত্র সাহায্যে আসতে থাকে। পাকিস্তানের লক্ষ্য ছিল একটাই— কাবুলে বন্ধু সরকার। যা হবে ভারত-বিরোধী। তালিবানের আক্রমণের সামনে একের পর এক মুজাহিদিন নেতা এবং যুদ্ধপতিরা আত্মসমর্পণ করে এবং অচিরেই কাবুলের দখল নেয় তালিবান। ভারত কোনওদিন চায়নি, তালিবান কাবুলের মসনদে বসুক। ফাইল ছবি। ভারত মুজাহিদিনকে নিয়ে এতই ব্যস্ত ছিল, যে তালিবানের উত্থানের বিষয়টিকে প্রথমে গুরুত্বই দেয়নি। ওই সময় আফগানিস্তানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার চোখ-কান-মাথা পুরোটা জুড়ে ছিলেন আহামেদ শাহ মাসুদ। তার যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে তালিবানের কাবুল দখল এবং নাজিবুল্লার হত্যা ভারতের দরজায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল কূটনৈতিক সঙ্কট। আমেরিকা এবং ইউরোপের দেশগুলির সঙ্গে ভারতও ওই পৈশাচিক হত্যার নিন্দা করে এবং সকলের শেষে হলেও দূতবাস বন্ধ করে কাবুল থেকে চলে আসে। দিল্লি সিদ্ধান্ত নেয়, মুজাহিদিনদের নিয়ে গঠিত উত্তরের জোটকে সমর্থন করবে। এই সিদ্ধান্তের ফলে তালিবানদের সঙ্গে আলোচনার দরজা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ মেয়াদে বোঝা যায়, উত্তরের জোটকে সমর্থন করে ভারত রাজনৈতিক অথবা কূটনৈতিক কোনও সাফল্য পায়নি। তালিবান বহুবার ভারতের সঙ্গে আলোচনা এবং সুসম্পর্ক গড়তে চাওয়ার সঙ্কেত দিয়েছে। কিন্তু ভারত সরকার সেই ডাকে সাড়া দেয়নি। সাড়া না দেওয়ার কারণ হিসেবে ভারত বলেছে, ‘‘তালিবান পাকিস্তানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং তাদের সঙ্গে আলোচনা মানে তালিবান সরকারের কাছে নত হওয়া।’’ এই ভাবভঙ্গির ফলে অচিরেই ভারত এবং কাবুলের সম্পর্ক পাকাপাকি ভাবে ঠান্ডা ঘরে চলে গিয়েছে অনেকদিন আগেই। এর ফল ভারত পায় ১৯৯৯ সালে। যখন নেপাল থেকে ছিনতাই হওয়া ভারতীয় বিমান কন্দহরে অবতরণ করানো হয়। শোনা যায়, তালিবানের সঙ্গে মধ্যস্থতার পথ খুলতেই সমস্যায় পড়তে হয় ভারতকে। কারণ, ওই সময় আফগানিস্তানের মাটিতে ভারতের হয়ে প্রাথমিক আলোচনা শুরু করার মতো কেউ ছিলেন না। তবে আলোচনা শুরু হয় যখন দিল্লি থেকে প্রতিনিধিরা উড়ে যান। তালিবান ভাল-খারাপ দুটি চরিত্রে অবতীর্ণ হয়ে ঘটনাটিকে সামাল দেওয়ার সঙ্গে সম্ভবত শেষবারের মতো ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করে। তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী যশবন্ত সিংহ তালিবানের ভূমিকার প্রশংসা করেও জানিয়ে দেন যে, ভারত তার ঘোষিত সিদ্ধান্ত থেকে একচুল নড়বে না। তার দু’বছর পরে আমেরিকার হস্তক্ষেপে তালিবান সরকারের পতন হয়। তালিবানের পিছনে পাকিস্তানের সমর্থন আছে, সে কথা কারও অজানা নয়। ফাইল ছবি। তালিবানের পিছনে পাকিস্তানের সমর্থন আছে, সে কথা কারও অজানা নয়। কিন্তু তালিবানের উপর পাকিস্তানের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ছিল এবং আছে, এ কথা বলা ভুল হবে। অন্য অনেক দলের মতো তাদের মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে। হক্কানিরা ঘোষিত পাকিস্তানপন্থী হলেও আবদুল গনি বরাদরের মতো নেতারাও রয়েছেন। যাঁরা পাকিস্তান বিরোধী হিসেবে পরিচিত। এই মর্মে বলে রাখা ভাল, হক্কানিদের অন্যতম শীর্ষনেতা আনাস হক্কানি ভারতের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে সংবাদমাধ্যমের কাছে মতামত দিয়েছিলেন। তালিবানদের আর এক গুরুত্বপূর্ণ নেতা আব্বাস স্ত্যানিকজাই সম্প্রতি ভারতের কাছে অনুরোধ করেছেন দূতাবাস বন্ধ না করার জন্য। আরও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, পাকিস্তানের বহু চেষ্টা সত্ত্বেও তালিবান কখনও ‘ডুরান্ড সীমানা’ ( ব্রিটিশ নির্ধারিত আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্ত) মেনে নেয়নি। তালিবানও চায়, ভারতের মতো দেশগুলি তার সরকারকে স্বীকৃতি দিক। ২০১০ সালের লন্ডন বৈঠকে যখন আমেরিকা প্রথম তালিবানের সঙ্গে আলোচনা শুরু করার প্রস্তাব দেয়, তখন ভারত তার বিরোধিতা করেছিল। তবে ধীরে ধীরে দোহা আলোচনা যত এগিয়েছে এবং আমেরিকার সেনা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা যত বৃদ্ধি পেয়েছে, ভারত তালিবানের সঙ্গে আলোচনার গুরুত্ব উপলব্ধি করেছে। কখনও রাশিয়ায়, কখনও কাতারে একাধিক বার আলোচনায় বসেছে ভারত। কিন্তু কোনও বৈঠকই ফলপ্রসূ হয়নি। সম্ভবত ভারত বুঝতে পেরেছে, বিগত ২০ বছরে আফগানিস্তান গঠনে তার যে ভূমিকা, তা রক্ষা করতে গেলে তাকে গতবারের মতো ময়দান ছেড়ে চলে এলে হবে না। পাকা খেলোয়াড়ের মতো মাটি আঁকড়ে টিকে থাকতে হবে। ইতিমধ্যে আমেরিকা, ইরান, রাশিয়া, জার্মানি-সহ ইউরোপের অন্য দেশগুলির সঙ্গে ভারত আলোচনা শুরু করেছে। কিন্তু শুধু তা করলে তো হবে না। চিনের সঙ্গে আলোচনাও এখন গুরুত্বপূর্ণ। চিনকে আলোচনায় নিয়ে এলে তা ভারতের কূটনৈতিক পেশাদারিত্বের পরিচয় দেবে। মনে রাখতে হবে, একমাত্র কাবুলে টিকে থেকেই তালিবানের স্বেচ্ছাচারিতার বিরোধিতা করা সম্ভব। অন্য কোনও ভাবে তাদের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব নয়। এখানে বলা দরকার যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে উত্তরের জোটের আর কোনও ভবিষ্যৎ নেই বললেই চলে। এটা বলতে কোনও দ্বিধা নেই যে, ২০০১-এর পর থেকে ভারতের আফগান নীতি তৈরি হয়েছে আমেরিকাকে ঘিরে। তবে ইতিবাচক ভূমিকার ফলে সাধারণ আফগান জনগণের মধ্যে ভারতের ব্যাপক জনপ্রিয়তাও রয়েছে। যা তালিবানের পক্ষেও অস্বীকার করা মুশকিল। তাই এটা আশা করা যায় যে, সব দিক বিচার করে ভারত তালিবানের সঙ্গে কাবুলের মাটিতে থেকেই আলোচনা চালাবে। এ ছাড়া ভারতের কাছে অন্য কোনও পথ নেই। খালি হাতে ফিরে এলে তা ভারতের বিদেশনীতির উপর মস্ত আঘাত হিসেবে গণ্য হবে। এখন সময় কূটনৈতিক সমীকরণ শক্তিশালী করা এবং তালিবানের অন্দরে ভারতের প্রতি নমনীয় গোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া। এই পথ আপাত দৃষ্টিতে কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। (লেখক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গবেষক। মতামত একান্ত ব্যক্তিগত)
কিন্তু ভারত সরকার সেই ডাকে সাড়া দেয়নি সাড়া না দেওয়ার কারণ হিসেবে ভারত বলেছে, ‘‘তালিবান পাকিস্তানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং তাদের সঙ্গে আলোচনা মানে তালিবান সরকারের কাছে নত হওয়া’’ এই ভাবভঙ্গির ফলে অচিরেই ভারত এবং কাবুলের সম্পর্ক পাকাপাকি ভাবে ঠান্ডা ঘরে চলে গিয়েছে অনেকদিন আগেই এর ফল ভারত পায় ১৯৯৯ সালে যখন নেপাল থেকে ছিনতাই হওয়া ভারতীয় বিমান কন্দহরে অবতরণ করানো হয় শোনা যায়, তালিবানের সঙ্গে মধ্যস্থতার পথ খুলতেই সমস্যায় পড়তে হয় ভারতকে কারণ, ওই সময় আফগানিস্তানের মাটিতে ভারতের হয়ে প্রাথমিক আলোচনা শুরু করার মতো কেউ ছিলেন না তবে আলোচনা শুরু হয় যখন দিল্লি থেকে প্রতিনিধিরা উড়ে যান তালিবান ভাল-খারাপ দুটি চরিত্রে অবতীর্ণ হয়ে ঘটনাটিকে সামাল দেওয়ার সঙ্গে সম্ভবত শেষবারের মতো ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করে তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী যশবন্ত সিংহ তালিবানের ভূমিকার প্রশংসা করেও জানিয়ে দেন যে, ভারত তার ঘোষিত সিদ্ধান্ত থেকে একচুল নড়বে না তার দু’বছর পরে আমেরিকার হস্তক্ষেপে তালিবান সরকারের পতন হয় তালিবানের পিছনে পাকিস্তানের সমর্থন আছে, সে কথা কারও অজানা নয় ফাইল ছবি তালিবানের পিছনে পাকিস্তানের সমর্থন আছে, সে কথা কারও অজানা নয় কিন্তু তালিবানের উপর পাকিস্তানের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ছিল এবং আছে, এ কথা বলা ভুল হবে অন্য অনেক দলের মতো তাদের মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে হক্কানিরা ঘোষিত পাকিস্তানপন্থী হলেও আবদুল গনি বরাদরের মতো নেতারাও রয়েছেন যাঁরা পাকিস্তান বিরোধী হিসেবে পরিচিত এই মর্মে বলে রাখা ভাল, হক্কানিদের অন্যতম শীর্ষনেতা আনাস হক্কানি ভারতের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে সংবাদমাধ্যমের কাছে মতামত দিয়েছিলেন তালিবানদের আর এক গুরুত্বপূর্ণ নেতা আব্বাস স্ত্যানিকজাই সম্প্রতি ভারতের কাছে অনুরোধ করেছেন দূতাবাস বন্ধ না করার জন্য আরও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, পাকিস্তানের বহু চেষ্টা সত্ত্বেও তালিবান কখনও ‘ডুরান্ড সীমানা’ ( ব্রিটিশ নির্ধারিত আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্ত) মেনে নেয়নি তালিবানও চায়, ভারতের মতো দেশগুলি তার সরকারকে স্বীকৃতি দিক ২০১০ সালের লন্ডন বৈঠকে যখন আমেরিকা প্রথম তালিবানের সঙ্গে আলোচনা শুরু করার প্রস্তাব দেয়, তখন ভারত তার বিরোধিতা করেছিল তবে ধীরে ধীরে দোহা আলোচনা যত এগিয়েছে এবং আমেরিকার সেনা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা যত বৃদ্ধি পেয়েছে, ভারত তালিবানের সঙ্গে আলোচনার গুরুত্ব উপলব্ধি করেছে কখনও রাশিয়ায়, কখনও কাতারে একাধিক বার আলোচনায় বসেছে ভারত কিন্তু কোনও বৈঠকই ফলপ্রসূ হয়নি সম্ভবত ভারত বুঝতে পেরেছে, বিগত ২০ বছরে আফগানিস্তান গঠনে তার যে ভূমিকা, তা রক্ষা করতে গেলে তাকে গতবারের মতো ময়দান ছেড়ে চলে এলে হবে না
কাবুলে বিস্ফোরণ
বলতেন নারীর প্রগতির কথা
বনানীতে মায়ের কবরে সমাহিত হবেন গাজী মাজহারুল
শাহী সফরেও মিটল না ইস্তফার হিড়িক, জেলা কমিটি ছাড়লেন আরও ৫ পদাধিকারী
politics
বিজেপির বারাসত সাংগঠনিক জেলার সভাপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখিয়ে আগেই জেলা কমিটির থেকে ১৫ জন সদস্য পদত্যাগ করেছিলেন। সেই ক্ষোভ সামলে ওঠার আগেই ফের বড় ধাক্কা খেলো গেরুয়া শিবির। বারাসত সাংগঠনির বিজেপি জেলা সভাপতির তাপস মিত্রের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে একযোগে পদ ছাড়লেন অশোকনগরের ৫ বিজেপির পদাধিকারী। রবিবার দুপুরে উত্তর ২৪ পরগণার অশোকনগরে দলীয় কার্যলেয়ে পদত্যাগের কথা জানান এইনেতারা। তাঁদের ক্ষোভ মূলত জেলা সভাপতির দল পরিচালনার নীতির নিয়ে। যদিও বিষটিতে আমল দিচ্ছেনা সভাপতি তাপস মিত্র। বারাসাত সাংগঠনিক জেলায় বিজেপির ৬৯ জন জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন। গত রবিবার জেলা সভাপতির উপর ক্ষোভ দেখিয়ে ১৫ জন সাংগঠনিক পদ ছেড়েছিলেন। এবার অশোকনগরে সাংবাদিক বৈঠক করে চন্দন দাস, গৌরাঙ্গ নন্দী ,কৃষ্ণা রায়, গৌরাঙ্গ দাস ও প্রবীর দাস এই পাঁচজন পদ ছাড়ার কথা ঘোষণা করলেন। সদ্য পদত্যাগী ওই নেতাদের অভিযোগ, বর্তমান জেলা সভাপতি দলের পুরনো নেতৃত্ব ও কর্মীদের কোনও গুরুত্বই দিচ্ছেন না৷ পাশাপাশি তারা জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির মতো অভিযোগ তুলেছেন৷ পদত্যাগীরা এদিন তাপস মিত্রকে জেলা সভাপতির পদ থেকে সরানোর দাবি তুলেছেন। সাংবাদিক বৈঠকে পদত্যাগী বিজেপ পাঁচ নেতা বলেন, ‘আমরা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে আমাদের পদ ছাড়ার কারণ জানিয়ে একটি চিঠিও পাঠাচ্ছি।’ বারাসাত সাংগঠনিক পদ থেকে একের পর এক নেতার পদত্যাগ করায় আরও প্রকট বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল৷ যার ফলে এলাকায় দলের সাংগঠনিক শক্তিও আরও দুর্বল হবে বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের৷ স্বভাবতই, জেলা সভাপতির পরিচালন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে৷ আরও পড়ুন- বাংলা দখলের দাওয়াই কী? টুইট করলেন জিতেন্দ্র, কীসের ইঙ্গিত? যদিও বিষয়টিতে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না জেলা সভাপতি তাপস মিত্র। নিজের দিকে তোলা অভিযোগ কার্যত অস্বীকার করে পাল্টা দোষীদের বিরুদ্ধে আঙুল তুললেন তাপস বাবু। তিনি বলেন, ‘কিছু লোক ভুল বুঝিয়ে কয়েক জনকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করিয়েছে। কয়েক জন জেলার পদাধিকারী হতে চেয়েছিলেন। না হতে পেরে আমার বিরুদ্ধে চাক্রান্ত করে এই সব করছেন। তাঁরা দল বিরোধী কাজ করছে। এতে দল আরও ভালো ভাবে চলবে।’ Stay updated with the latest news headlines and all the latest Politics news download Indian Express Bengali App. Web Title: Five more office bearers left bjps barasat district committee
’ বারাসাত সাংগঠনিক পদ থেকে একের পর এক নেতার পদত্যাগ করায় আরও প্রকট বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল৷ যার ফলে এলাকায় দলের সাংগঠনিক শক্তিও আরও দুর্বল হবে বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের৷ স্বভাবতই, জেলা সভাপতির পরিচালন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে৷ আরও পড়ুন- বাংলা দখলের দাওয়াই কী? টুইট করলেন জিতেন্দ্র, কীসের ইঙ্গিত? যদিও বিষয়টিতে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না জেলা সভাপতি তাপস মিত্র নিজের দিকে তোলা অভিযোগ কার্যত অস্বীকার করে পাল্টা দোষীদের বিরুদ্ধে আঙুল তুললেন তাপস বাবু তিনি বলেন, ‘কিছু লোক ভুল বুঝিয়ে কয়েক জনকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করিয়েছে কয়েক জন জেলার পদাধিকারী হতে চেয়েছিলেন না হতে পেরে আমার বিরুদ্ধে চাক্রান্ত করে এই সব করছেন তাঁরা দল বিরোধী কাজ করছে
পাওয়ারের পদত্যাগ পত্র খারিজ দলে
চেয়ারম্যান পদে ইস্তফা রাজু সাহানির
শুধু পরামর্শ?
জয়ললিতার দলে কোন্দল তুঙ্গে, দল থেকে বহিষ্কৃত পনিরসেলভাম, নয়া সাধারণ সম্পাদক পালানিস্বামী
politics
এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ সোমবার দলের শীর্ষ পদ পুনর্গঠনে মন দিল। গোষ্ঠীকোন্দলকে তুঙ্গে তুলে এডাপ্পাদি কে পালানিস্বামীকে অন্তর্বর্তীকালীন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করল। এটা প্রত্যাশিতই ছিল। কারণ, সাধারণ পরিষদ বর্তমানে পালানিস্বামী গোষ্ঠীর দখলে। এতদিন এই পদে ছিলেন পনিরসেলভাম। সেই সূত্রে, সাধারণ পরিষদ দলের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে ও পনিরসেলভামকে বহিষ্কার করল। এটা যে ঘটতে পারে, তা আন্দাজ করেই মাদ্রাজ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পনিরসেলভাম। আদালতের কাছে স্থগিতাদেশ চেয়েছিলেন। কিন্তু, সেখানে তাঁর আবেদন গ্রাহ্য হয়নি। আদালতের রায় হাতে পাওয়ার পরই পালানিস্বামী প্রভাবিত এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেয়। শুধু তাই নয়, সাধারণ পরিষদ দলের দ্বৈত নেতৃত্বের পদ্ধতিও বাতিল করে দিল। যাবতীয় ক্ষমতা তুলে দিল পালানিস্বামীর হাতে। ২০১৭ সাল থেকে পালানিস্বামী এবং পনিরসেলভামের দ্বৈত নেতৃত্বেই চলছিল এআইএডিএমকে। কারণ, তাদের দ্বন্দ্ব মেটাতে এর বাইরে কোনও উপায় ছিল না। সেই সময় পনিরসেলভামকে তো দলের কোষাধ্যক্ষ এবং প্রাথমিক সদস্যপদ থেকেও বহিষ্কার করেছিল পালানিস্বামী গোষ্ঠী। গত ২৩ জুনও এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ বৈঠক করেছিল। সেই সময় দলের ৬৬ বিধায়কের মধ্যে ৩ জন বাদে সকলেই পালানিস্বামীকে সমর্থন করেছিলেন। পালানিস্বামীকে এআইএডিএমকের প্রধান করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিল এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ। আরও পড়ুন- আপাতত কোনও পদক্ষেপ করবেন না স্পিকার, সুপ্রিম নির্দেশে স্বস্তি উদ্ধব-শিণ্ডে শিবিরের এবার পালানিস্বামীকে অন্তর্বর্তী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করাই শুধু নয়, তাঁকে স্থায়ী সাধারণ সম্পাদক পদে আনতে সাংগঠনিক নির্বাচনেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ। সোমবারই মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতি কৃষ্ণা রামাস্বামী স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে আদালত কোনও রাজনৈতিক দলের কাজে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। তাই চাইলে এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ আইন অনুযায়ী নিজেদের সভা পরিচালনা করতেই পারে। হাইকোর্ট এই নির্দেশ দেওয়ার আগে চেন্নাইয়ে দলীয় সদর দফতরের বাইরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন পালানিস্বামী ও পনিরসেলভাম গোষ্ঠীর লোকজন। পুলিশ কোনওমতে সেই সংঘর্ষ বন্ধ করেছে। Read full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest National news download Indian Express Bengali App. Web Title: Ops expelled from aiadmk party
এটা প্রত্যাশিতই ছিল কারণ, সাধারণ পরিষদ বর্তমানে পালানিস্বামী গোষ্ঠীর দখলে এতদিন এই পদে ছিলেন পনিরসেলভাম সেই সূত্রে, সাধারণ পরিষদ দলের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে ও পনিরসেলভামকে বহিষ্কার করল এটা যে ঘটতে পারে, তা আন্দাজ করেই মাদ্রাজ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পনিরসেলভাম আদালতের কাছে স্থগিতাদেশ চেয়েছিলেন কিন্তু, সেখানে তাঁর আবেদন গ্রাহ্য হয়নি আদালতের রায় হাতে পাওয়ার পরই পালানিস্বামী প্রভাবিত এআইএডিএমকের সাধারণ পরিষদ বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেয়
সিব্বলের আচমকা দলত্যাগ, নেতা খুঁজছে কংগ্রেসের বিদ্রোহী শিবির
নির্দল প্রার্থীর মেয়েকে গুলি
ঝড়ের দাপটে বেহাল চেন্নাই
চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী মঞ্চে অস্বস্তি বোধ করছিলাম: চঞ্চল চৌধুরী
entertainment
ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল আগেই। এ বার তা বাস্তবে প্রতিফলিত হল। ২৮তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে শুক্রবার নন্দনে ভিড়ের রাশ ধরে রাখল বাংলাদেশের ব্লকবাস্টার ছবি ‘হাওয়া’। শুক্রবার সন্ধ্যায় নন্দন-১ প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হল চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত ছবিটি। কিছু দিন আগে এই নন্দনেই চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে ‘হাওয়া’ ঘিরে দর্শকদের উন্মাদনার সাক্ষী থেকেছে এ শহর। এ বারও তার অন্যথা হল না। বিকেল থেকেই দেখা গেল ছবি দেখার জন্য লম্বা লাইন। প্রসঙ্গত, ‘হাওয়া’ এ রাজ্যে শুক্রবারই মুক্তি পেয়েছে। শুক্রবার বিকেলে নন্দনে গাড়ি থেকে চঞ্চলকে নিয়ে নামেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। তত ক্ষণে তাঁদের সঙ্গে নিজস্বী তুলতে ঘিরে ধরেছেন অগণিত সিনেপ্রেমী। উল্লেখ্য, শহরে ‘হাওয়া’ নিয়ে দু’দিন আগের সাংবাদিক বৈঠকে হাজির থাকতে পারেননি চঞ্চল। তাঁর বাবা শারীরিক ভাবে অসুস্থ। তিনি বাংলাদেশের হাসপাতালে ভর্তি। শুক্রবার চঞ্চল আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, ‘‘বাবার শারীরিক অবস্থার এখনও কোনও উন্নতি হয়নি। তাই দু’দিন পরে হলেও আমি পরিবারের অনুমতি নিয়ে কলকাতায় চলে এসেছি। বলেও এসেছি যে, কোনও খারাপ খবর এলে আমি ঢাকায় ফিরে যাব।’’ শুক্রবার ‘হাওয়া’র কলাকুশলীর সঙ্গে সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন সৃজিত। বৃহস্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন চঞ্চল। অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, রানি মুখোপাধ্যায়দের সঙ্গে একই মঞ্চ ভাগ করে নেওয়ার অভিজ্ঞতা কী রকম? চঞ্চল বলেন, ‘‘প্রত্যেক বছর বিভিন্ন চ্যানেল বা ইউটিউবে এই অনুষ্ঠানটা আমরা দেখি। সেখানে এ বার সশরীরে উপস্থিত থাকা আমার কাছে অত্যন্ত সম্মানজনক।’’ একই সঙ্গে অভিনেতা বলেন, ‘‘যাঁরা ওই মঞ্চে ছিলেন তাঁদের মধ্যে বসে থাকতে আমি একটু অস্বস্তি বোধ করছিলাম। কারণ আমি মনে করি, আমি তাঁদের তুলনায় খুবই নগণ্য। অরিজিতের (সিংহ) মতো আমিও চেষ্টা করছিলাম, যদি একটু পিছনের সারিতে বসা যায়। বাংলাদেশ হলে আমি তো তাই করতাম।’’ চঞ্চল মনে করেন, এ শহরে তাঁর এই সম্মানপ্রাপ্তির একমাত্র কারণ ‘হাওয়া’। টলিপাড়ায় কানাঘুষো, সৃজিতের সঙ্গে কাজ করতে চলেছেন চঞ্চল। এ প্রসঙ্গে খোলসা না করেও সৃজিত বলেন, ‘‘আমি ওঁর খুব বড় অনুরাগী। কথাবার্তা চলছে। সময় এলে সবাই জানতে পারবেন।’’
তিনি বাংলাদেশের হাসপাতালে ভর্তি শুক্রবার চঞ্চল আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, ‘‘বাবার শারীরিক অবস্থার এখনও কোনও উন্নতি হয়নি তাই দু’দিন পরে হলেও আমি পরিবারের অনুমতি নিয়ে কলকাতায় চলে এসেছি বলেও এসেছি যে, কোনও খারাপ খবর এলে আমি ঢাকায় ফিরে যাব’’ শুক্রবার ‘হাওয়া’র কলাকুশলীর সঙ্গে সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন সৃজিত বৃহস্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন চঞ্চল অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, রানি মুখোপাধ্যায়দের সঙ্গে একই মঞ্চ ভাগ করে নেওয়ার অভিজ্ঞতা কী রকম? চঞ্চল বলেন, ‘‘প্রত্যেক বছর বিভিন্ন চ্যানেল বা ইউটিউবে এই অনুষ্ঠানটা আমরা দেখি সেখানে এ বার সশরীরে উপস্থিত থাকা আমার কাছে অত্যন্ত সম্মানজনক’’ একই সঙ্গে অভিনেতা বলেন, ‘‘যাঁরা ওই মঞ্চে ছিলেন তাঁদের মধ্যে বসে থাকতে আমি একটু অস্বস্তি বোধ করছিলাম কারণ আমি মনে করি, আমি তাঁদের তুলনায় খুবই নগণ্য
চোখ খুলতে পারছেন না, আলো পড়তেই অস্বস্তি, অনুষ্ঠানে অপ্রস্তুত সামান্থা! চিন্তায় অনুরাগীরা
স্টল উদ্বোধন করলেন বিমান বসু
নমমি গঙ্গের কাজ করতে গিয়ে বিষাক্ত গ্যাসে হত ২ সাফাই কর্মী
প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
national
স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি আছে কি না, সেটি যাচাইয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাচ্ছে। দলটি আগামী রোববার (৮ অক্টোবর) ঢাকায় আসছে। ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদলটি আগামী ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত অবস্থান করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে যৌথভাবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রাক নির্বাচনী এ সমীক্ষা মিশন পরিচালনা করবে ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই)। সফরকালে পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নির্বাচন কমিশন, নাগরিক পর্যবেক্ষক, নাগরিক সংগঠন এবং নারী ও তরুণদের সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে তাদের। এর বাইরেও বাংলাদেশের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশে কাজ করা বিদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গেও কথা বলবেন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। এ প্রতিনিধিদলে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই) তিনজন ও ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) দুই থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ থাকবেন। এ দলটি আসার বিষয়ে গত ২৫ জুলাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানায় ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে জাতিসংঘে দায়িত্ব পালন করছেন এমন ব্যক্তিও রয়েছেন দলে। আছেন মালয়েশিয়ার সাবেক একজন সংসদ সদস্যও। এর আগে গত ১ আগস্ট নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে অভিজ্ঞতা রয়েছে—এমন জাতীয় পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র। সফর শেষ হলে প্রতিনিধি দলটি একটি বিবৃতিও দেবে। নির্বাচন আয়োজন বিষয়ে তাদের যদি কোনো উদ্বেগ থাকে তা জানাবে এবং বাস্তব সম্মত সুপারিশ থাকলে তাও উল্লেখ করবে। এ প্রতিনিধিদলের প্রতিবেদনের ওপর আগামী নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না, তা অনেকটাই নির্ভর করছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ //
ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদলটি আগামী ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত অবস্থান করবেন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে যৌথভাবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রাক নির্বাচনী এ সমীক্ষা মিশন পরিচালনা করবে ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) সফরকালে পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নির্বাচন কমিশন, নাগরিক পর্যবেক্ষক, নাগরিক সংগঠন এবং নারী ও তরুণদের সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে তাদের এর বাইরেও বাংলাদেশের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশে কাজ করা বিদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গেও কথা বলবেন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা এ প্রতিনিধিদলে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই) তিনজন ও ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) দুই থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ থাকবেন
'সুষ্ঠু নির্বাচন কোন প্রক্রিয়ায় জানতে চাইবে যুক্তরাষ্ট্র'
যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষক দলের ৭ সদস্য ঢাকায়
৫ খাবার: নাছোড়বান্দা কোলেস্টেরল জব্দ হবে, সুস্থ থাকবে হৃদ্‌যন্ত্র
আমি সেমি-রিটায়ারমেন্ট মুডে আছি, ‘দেবী চৌধুরাণী’ করতে রাজি হওয়ার অন্য কারণ অর্জুন: সব্যসাচী
entertainment
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কালজয়ী উপন্যাস ‘দেবী চৌধুরাণী’র গল্পকে বড় পর্দায় নিয়ে আসছেন পরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্র। এ কথা সবার জানা। মুখ্য চরিত্রে দেখা যাবে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়কে। এ খবর ইতিমধ্যে সবাই জেনে ফেলেছেন। কিন্তু চমকের এখানেই শেষ নয়। নিত্যনতুন চমক নিয়ে হাজির হচ্ছেন পরিচালক। এত দিন রঙ্গরাজের চরিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল ইন্দ্রনীল সেনগুপ্তর। কিন্তু তা হচ্ছে না। সে কথা নিজেই জানিয়েছেন শুভ্রজিৎ। তাঁর পরিবর্তে সেই চরিত্রে দেখা যাবে অর্জুন চক্রবর্তীকে। এখানেই শেষ নয় চমকের। অনেক দিন পর পর্দায় দেখা যাবে সব্যসাচী চক্রবর্তীকেও। কিছু মাস আগে শোনা গিয়েছিল, সব্যসাচী নাকি আর অভিনয় করবেন না। বাংলাদেশের একটি সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানিয়েছিলেন অবসর নেওয়ার কথা। তবে পরে তিনি আনন্দবাজার অনলাইনকে জানান, তাঁর বক্তব্যের অন্য মানে বার করা হয়েছে। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, তিনি ‘দেবী চৌধুরাণী’ ছবিতে অভিনয় করছেন। তবে সকলের মনে প্রশ্ন, হঠাৎ কেন ইন্দ্রনীলকে সরিয়ে দেওয়া হল? এক সাক্ষাৎকারে পরিচালক জানিয়েছেন, এটা ক্রিয়েটিভ টিমের সিদ্ধান্ত। এ ছাড়াও পরিচালকের পূর্ণ আস্থা আছে অর্জুনের উপর। এমনটাই ফেসবুকে লিখেছেন শুভ্রজিৎ। অর্জুন এবং তাঁর জুটি কিন্তু পুরনো। আগে তাঁর পরিচালিত ‘অভিযাত্রিক’ ছবিতেও মুখ্য চরিত্রে দর্শক দেখেছিলেন অর্জুনকে। অন্য দিকে, সব্যসাচীকে আবারও পর্দায় দেখার জন্য উত্তেজিত দর্শক। নতুন ছবি প্রসঙ্গে সব্যসাচী বলেন, “হরবল্লভ রায়ের চরিত্রটিতে আমিই অভিনয় করব বলে প্রথমে বুঝতে পারিনি। কারণ, এখন আমি কাজ অনেকটা কমিয়ে দিয়েছি। বলা যেতে পারে সেমি-রিটায়ারমেন্ট মুডে আছি। ‘দেবী চৌধুরাণী’ নামটা শোনার পর থেকেই মনে হল, নিজেকে যুক্ত করতে পারলে মন্দ হবে না। একটা বড় ক্যানভাসের ছবি তৈরি করছে শুভ্রজিৎ। অনেক ভেবেচিন্তে হ্যাঁ করলাম। কিছুটা ছোট ছেলে অর্জুনেরও হাত আছে। ও নিজেও যে হেতু ওই ছবিতে অভিনয় করছে, বার বার বলেছে যেন এই কাজটা করি। আশা করি ভালই হবে।”
অর্জুন এবং তাঁর জুটি কিন্তু পুরনো আগে তাঁর পরিচালিত ‘অভিযাত্রিক’ ছবিতেও মুখ্য চরিত্রে দর্শক দেখেছিলেন অর্জুনকে অন্য দিকে, সব্যসাচীকে আবারও পর্দায় দেখার জন্য উত্তেজিত দর্শক নতুন ছবি প্রসঙ্গে সব্যসাচী বলেন, “হরবল্লভ রায়ের চরিত্রটিতে আমিই অভিনয় করব বলে প্রথমে বুঝতে পারিনি কারণ, এখন আমি কাজ অনেকটা কমিয়ে দিয়েছি বলা যেতে পারে সেমি-রিটায়ারমেন্ট মুডে আছি ‘দেবী চৌধুরাণী’ নামটা শোনার পর থেকেই মনে হল, নিজেকে যুক্ত করতে পারলে মন্দ হবে না একটা বড় ক্যানভাসের ছবি তৈরি করছে শুভ্রজিৎ অনেক ভেবেচিন্তে হ্যাঁ করলাম কিছুটা ছোট ছেলে অর্জুনেরও হাত আছে ও নিজেও যে হেতু ওই ছবিতে অভিনয় করছে, বার বার বলেছে যেন এই কাজটা করি
অভিনয় জীবন থেকে বিদায় নিচ্ছি না, আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হয়েছিল, বললেন সব্যসাচী
বিয়েতে কিয়ারাকে সাজাবেন কে? সব্যসাচী না কি অন্য কেউ
বিকৃত ছবির নমুনা পাঠিয়ে স্বস্তিকাকে হুমকি, ‘এর চেয়েও অশ্লীল ছবি তৈরি করতে পারি’!
খরস্রোতা
editorial
যে-ভাষা দিয়েছে লেখা, তাকে যদি ভুলে যেতে বলো, উত্তরে, হ্যাঁ, সে-ভাষাই জানাবে যে রাজি নয় মন আমার অক্ষরবোধে রোদ জাগে, নুয়ে আসে জলও... কী করে বা ভুলে যাব, এ-ভাষায় ছিলেন লালন! তারই তো সময় বইছে এ-ভাষার শিরায় শিরায় যে-শিরাকে নদী ভেবে ভেসে যেতে চেয়েছি আমিও নৌকা ছোট হতে পারে, কিন্তু তা ফিরেছে বাংলায় এ-বাতাসে শ্বাস টানব, এইটুকু অধিকার দিও! আমারই শব্দের ডাকে ছুটে আসবে কাঠবেড়ালি, দেখো, সে আমারই বর্ণমালা, যাকে দেখে জেগেছে হরিণ... প্রতিবাদ যত থাক, পাশে আছে প্রেমের উল্লেখও এ-বাংলার ঘুম ছাড়া ভাঙে না আমার কোনও দিন। যে-ভাষা দিয়েছে স্বপ্ন, তাকে যদি ভেঙে দিতে বলো উত্তরে, হ্যাঁ, সে ভাষাই বোঝাবে সে অরাজি কতটা। দেখেছ কেবল চোখে, তাই ভাবছ জল ছলোছলো। কান্না যদি খুলে দিই, সে নিমেষে হবে খরস্রোতা! তখন কোথায় ভাসবে তোমার এই রাজসিংহাসন? কখনও ভুলো না যেন, এ-ভাষায় ছিলেন লালন! অলঙ্করণ: তিয়াসা দাস
যে-ভাষা দিয়েছে লেখা, তাকে যদি ভুলে যেতে বলো, উত্তরে, হ্যাঁ, সে-ভাষাই জানাবে যে রাজি নয় মন আমার অক্ষরবোধে রোদ জাগে, নুয়ে আসে জলও... কী করে বা ভুলে যাব, এ-ভাষায় ছিলেন লালন! তারই তো সময় বইছে এ-ভাষার শিরায় শিরায় যে-শিরাকে নদী ভেবে ভেসে যেতে চেয়েছি আমিও নৌকা ছোট হতে পারে, কিন্তু তা ফিরেছে বাংলায় এ-বাতাসে শ্বাস টানব, এইটুকু অধিকার দিও! আমারই শব্দের ডাকে ছুটে আসবে কাঠবেড়ালি, দেখো, সে আমারই বর্ণমালা, যাকে দেখে জেগেছে হরিণ... প্রতিবাদ যত থাক, পাশে আছে প্রেমের উল্লেখও এ-বাংলার ঘুম ছাড়া ভাঙে না আমার কোনও দিন
চারিদিকে পানি, তবুও খেরসনে হাজার মানুষের জল কষ্ট
শাহবাজ়ের লড়াকু ব্যাটিং! বাংলার প্রথম ইনিংস শেষ, এখনও শেষ চার নিশ্চিত নয় মনোজদের
পাকিস্তানে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৭
বন্ধ লিফট, বহুতলে ‘বন্দি’ সুখবৃষ্টির আবাসিকেরা
kolkata
তাঁরা যেন মহাশূন্যে বন্দি! দশ, বারো বা চোদ্দোতলায় তাঁদের বসবাস। লিফট তাঁদের কাছে জরুরি পরিষেবার মতো। কিন্তু আবাসন চত্বরের জমা জল তাঁদের যেন আকাশের কাছাকাছি বন্দি করে রেখেছে। এমনই পরিস্থিতি নিউ টাউনের ‘সুখবৃষ্টি’ আবাসনের বাসিন্দাদের। ভুক্তভোগী প্রায় এক লক্ষ মানুষ। গত রবি ও সোমবারের বৃষ্টির পরে নিউ টাউনের অ্যাকশন এরিয়া-৩ থেকে জমা জল পুরোপুরি নামেনি। সাপুরজি ও নিউ টাউন হাইটসের মতো বহুতলগুলির সামনে এখনও হাঁটুজল। চরম সমস্যায় ‘সুখবৃষ্টি’র বাসিন্দারা। প্রতিটি টাওয়ারই পনেরোতলা। লিফট ছাড়া ওঠানামা কার্যত অসম্ভব। জমা জলের কারণে লিফট বন্ধ থাকায় জরুরি প্রয়োজনে নীচে নামলেও সিঁড়ি ভেঙে ফিরতে গিয়ে প্রাণান্তকর অবস্থা হচ্ছে উপরের দিকের ফ্ল্যাটগুলির বাসিন্দাদের। তাঁরা জানিয়েছেন, ওই আবাসনের একটিমাত্র টাওয়ারেই রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বাসিন্দাদের হাতে রয়েছে। বাকি টাওয়ারগুলিতে সেই দায়িত্ব পালন করে নির্মাণ সংস্থা। তাই জল বার করে লিফট চালু করার দায়িত্ব সাপুরজি গোষ্ঠীর না এনকেডিএ-র— তা নিয়েও রয়েছে বিভ্রান্তি। এনকেডিএ-র চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন বলেন, ‘‘সুখবৃষ্টির ভিতরের জল ফেলার কথা সাপুরজি কর্তৃপক্ষেরই। তবে ওঁরা চাইলে আমরা সাহায্য করব।’’ ‘সুখবৃষ্টি’র বাসিন্দা সুশান্তকুমার সেন জানালেন, প্রতিটি বহুতলেরই লিফটের ঘরে জল জমে রয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘শর্ট সার্কিটের আশঙ্কায় লিফট বন্ধ। ১২-১৪ তলায় সিঁড়ি ভেঙে ওঠানামা করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার অবস্থা হচ্ছে। জল জমে মিটারঘরেও। বাড়িতে বয়স্ক লোকজন রয়েছেন। তাঁদের শরীর খারাপ হলে ডাক্তার ডাকলেও তিনি সিঁড়ি ভেঙে অত উপরে উঠতে চাইবেন না।’’ বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, সেখানে ৬৪টি টাওয়ারের সব ক’টিতেই লিফট বন্ধ। এলাকার দোকান-বাজার বন্ধ। অনলাইনে খাবারের অর্ডার দিলেও মুশকিল। সরবরাহকর্মীরা সিঁড়ি ভেঙে অতটা উপরে উঠতে রাজি হন না। বাড়িতে আসছেন না পরিচারিকারাও। সিলিন্ডার ঘাড়ে নিয়ে উপরের তলায় উঠতে রাজি হচ্ছেন না গ্যাস সরবরাহের কর্মীরাও। ‘সুখবৃষ্টি’র বাসিন্দাদের ক্লাবের সভাপতি সুব্রতকুমার সাহা জানালেন, ওই আবাসনের বহু ফ্ল্যাটেই বাইরে থেকে পানীয় জলের জার কিনে আনা হয়। তিনি বলেন, ‘‘প্রথমত, জল ভেঙে পানীয় জলের জার পৌঁছতে অনেক বেশি দাম চাওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া, যাঁরা জল দিতে আসছেন, তাঁরা দু’-একটি ফ্ল্যাটে জল পৌঁছেই হাঁফিয়ে পড়ছেন। আর উপরে উঠতে চাইছেন না।’’ বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভূগর্ভস্থ নিকাশি নালার সংস্কারের কাজ এ পর্যন্ত এক বারও হয়নি। তাই এ ভাবে জল জমছে নিউ টাউনে। ‘সুখবৃষ্টি’র লিফট এবং মিটারঘরের জল কেন বার করা যাচ্ছে না, তা নিয়ে আবাসনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা সাপুরজি গোষ্ঠীর এক আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ইমেল করতে বলেন। ইমেল করা হলেও উত্তর মেলেনি। এনকেডিএ জানিয়েছে, ‘সুখবৃষ্টি’র পাশে আকন্দকেশরী গ্রামে খালের উপরে স্থানীয় বাসিন্দারা পারাপারের কালভার্ট তৈরি করায় জায়গাটি সঙ্কীর্ণ হয়ে গিয়েছে। তাই ওই জায়গায় জল বার করতে একটির বেশি পাম্প বসানো যাচ্ছে না। আপাতত ওই কালভার্ট ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। এ দিন জলমগ্ন নিউ টাউনের রাস্তায় আবাসিকদের মাছ ধরার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। তবে তার সত্যতা আনন্দবাজার যাচাই করেনি।
এলাকার দোকান-বাজার বন্ধ অনলাইনে খাবারের অর্ডার দিলেও মুশকিল সরবরাহকর্মীরা সিঁড়ি ভেঙে অতটা উপরে উঠতে রাজি হন না বাড়িতে আসছেন না পরিচারিকারাও সিলিন্ডার ঘাড়ে নিয়ে উপরের তলায় উঠতে রাজি হচ্ছেন না গ্যাস সরবরাহের কর্মীরাও ‘সুখবৃষ্টি’র বাসিন্দাদের ক্লাবের সভাপতি সুব্রতকুমার সাহা জানালেন, ওই আবাসনের বহু ফ্ল্যাটেই বাইরে থেকে পানীয় জলের জার কিনে আনা হয় তিনি বলেন, ‘‘প্রথমত, জল ভেঙে পানীয় জলের জার পৌঁছতে অনেক বেশি দাম চাওয়া হচ্ছে তা ছাড়া, যাঁরা জল দিতে আসছেন, তাঁরা দু’-একটি ফ্ল্যাটে জল পৌঁছেই হাঁফিয়ে পড়ছেন আর উপরে উঠতে চাইছেন না’’ বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভূগর্ভস্থ নিকাশি নালার সংস্কারের কাজ এ পর্যন্ত এক বারও হয়নি তাই এ ভাবে জল জমছে নিউ টাউনে ‘সুখবৃষ্টি’র লিফট এবং মিটারঘরের জল কেন বার করা যাচ্ছে না, তা নিয়ে আবাসনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা সাপুরজি গোষ্ঠীর এক আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ইমেল করতে বলেন ইমেল করা হলেও উত্তর মেলেনি এনকেডিএ জানিয়েছে, ‘সুখবৃষ্টি’র পাশে আকন্দকেশরী গ্রামে খালের উপরে স্থানীয় বাসিন্দারা পারাপারের কালভার্ট তৈরি করায় জায়গাটি সঙ্কীর্ণ হয়ে গিয়েছে
যাঁদের ঘরই নেই, কোন মন্ত্রে তাঁদের ঘরে বন্দি করবে প্রশাসন
মুখেই বিরোধিতা, রাজ্যের স্কুল বন্ধে জাতীয় শিক্ষানীতিই
ঘনিষ্ঠ হওয়ার আগে ‘উত্তেজনা বাড়াতে’ পোষা সাপ নিয়ে খেলা করেন প্রেমিকা! ভয়ে কাঠ প্রেমিক
নুসরতের পর অভিষেক, তদন্ত এগবে নাকি শুধু যাওয়া আসা?
state
বসিরহাটের সাংসদের জিজ্ঞাসাবাদ সেরেছে ইডি। বরিষ্ঠ নাগরিকদের আবাসনের জন্য নেওয়া অর্থ তছরুপের তদন্তে মঙ্গলবার চলেছে এই জিজ্ঞাসাবাদ। নুসরত জাহানের পর বুধবার ইডি’র দপ্তরে হাজিরা দেওয়া কথা তৃণমূলেরই আরেক সাংসদ, সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জির। শিক্ষক নিয়োগ থেকে পৌর নিয়োগে বিপুল অঙ্কের দুর্নীতির তদন্তে অভিষেককে তলব করেছে ইডি। দুই কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডি এবং সিবিআই’কে নিয়মিত আদালতে তিরস্কারের মুখ পড়তে হচ্ছে তদন্তে ঢিলেমির জন্য। ১৪ সেপ্টেম্বর একটি তদন্তে অগ্রগতি রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা। তার আগের দিন ডাকা হয়েছে অভিষেককে। তদন্তে অগ্রগতি আদৌ কতটা তা নিয়ে সংশয়ে দুর্নীতির সবচেয়ে বড় শিকার যোগ্য শিক্ষক পদপ্রার্থীরা। নিয়োগের পরীক্ষায় সফল হয়েও চাকরি পাননি। রাস্তায় বসে রয়েছেন টানা লড়াইয়ে। এদিনই কলকাতায় তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা। নিয়মমাফিক তিনিও রাজনৈতিক চক্রান্তের অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি এবং কেন্দ্রে তাদের সরকারের বিরুদ্ধে। বিজেপি’তে গেলেই দুর্নীতিগ্রস্তরা ছাড় পায় কেন, নারদ প্রসঙ্গ টেনে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর টাকা নেওয়ার ক্যামেরাবন্দি দৃশ্য মনে করিয়ে দিয়েছেন। নারদ কান্ডে ম্যাথু স্যামুয়েলকে দীর্ঘদিন বাদে ডেকেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই। ২০১৬’র নির্বাচনের আগে বেরিয়েছিল গোপন ক্যামেরায় তোলা তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের ঘুষ নেওয়ার ছবি। শুভেন্দু তারপর দল পালটেছেন। আরও একটটি বিধানসভা ঘুরে গিয়েছে, তবে তদন্ত হয়নি। এই প্রসঙ্গেই সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তীর মন্তব্য, ‘‘নারদ কান্ডে সিবিআই তদন্তে সাত বছর পর এবার আবার ডাক পড়লো ম্যাথু স্যামুয়েলের! তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম, সৌগত রায়, কাকলী ঘোষ দস্তিদারদের হাতে হাতে টাকা নেবার ভিডিও সবাই দেখেছেন। দেখেছেন শুভেন্দুকেও। প্রশ্ন হলো তদন্ত গোটাতে আর কত সময় লাগবে?’’ সম্প্রতি জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রিত হয়ে দিল্লিতে গিয়েছিলেন তৃণমূল প্রধান এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রাষ্ট্রপতির নৈশভোজে ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। সেই প্রসঙ্গ মনে করিয়েছেন চক্রবর্তী। বলেছেন, ‘‘দিল্লির নৈশভোজের নয়া নিদানে তদন্ত ঘুরিয়ে দেওয়ার নয়া পরিকল্পনা নয় তো!’’তদন্তের হাল কী আরেকবার বেরিয়ে পড়েছিল গত ২৯ আগস্ট। নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ সংস্থায় ইডি’র তল্লাশির পরিপ্রেক্ষিতেই প্রশ্ন তুলেছিলেন, কেন ওই সংস্থার এক কর্ণধার সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে গ্রেপ্তার করা হলে অভিষেক ব্যানার্জিকে সমন পাঠানো হবে না, কেন তাঁকে তলব করা হচ্ছে না? ইডি’র আইনজীবীর যুক্তি ছিল, জেরা থেকে নিষ্কৃতির জন্য অভিষেকের একটি মামলা বিচারাধীন। বিচারপতি সিনহা পালটা প্রশ্ন তোলেন যে মামলা বিচারাধীন থাকলে সমন পাঠানো যাবে না কোথায় ঠিক হয়েছে! এই শুনানির সপ্তাহখানেক বাদে অভিষেককে তলবের চিঠি পাঠায় ইডি। ১৩ সেপ্টেম্বর বিরোধী মঞ্চ ‘ইন্ডিয়া’-র সমন্বয় কমিটির বৈঠক। অভিষেকও একই দিনে তলবের বিষয়টি উল্লেখ করেছিলেন। এদিন শশী পাঁজা এবং আরেক মন্ত্রী পার্থ ভৌমিকের অভিযোগ, ধূপগুড়িতে বিজেপি’র পরাজয়ও তলবের কারণ। দুর্নীতির সরাসরি শিকার বিভিন্ন অংশই মনে করাচ্ছে যে অভিযোগ মারাত্মক হলেও তদন্ত করেনি রাজ্যের পুলিশ গোয়েন্দা বাহিনী। সিবিআই বা ইডি নিজেরাও তদন্তে নামেনি। রাস্তায় আন্দোলন আর আদালতের নির্দেশের জেরে তদন্তে নামতে হয়েছে সিবিআই এবং ইডি’কে। বুধবারের তলবেও তদন্ত এগবে নাকি শুধু যাওয়া আসা, সে প্রশ্ন রয়েছে। সিপিআই(এম) যদিও জানিয়েছে যে তদন্ত আটকে রাখলে সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে সিবিআই দপ্তরে হবে অভিযান, ক্ষতিগ্রস্তদের বিচারের দাবি নিয়ে।
সেই প্রসঙ্গ মনে করিয়েছেন চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘দিল্লির নৈশভোজের নয়া নিদানে তদন্ত ঘুরিয়ে দেওয়ার নয়া পরিকল্পনা নয় তো!’’তদন্তের হাল কী আরেকবার বেরিয়ে পড়েছিল গত ২৯ আগস্ট নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ সংস্থায় ইডি’র তল্লাশির পরিপ্রেক্ষিতেই প্রশ্ন তুলেছিলেন, কেন ওই সংস্থার এক কর্ণধার সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে গ্রেপ্তার করা হলে অভিষেক ব্যানার্জিকে সমন পাঠানো হবে না, কেন তাঁকে তলব করা হচ্ছে না? ইডি’র আইনজীবীর যুক্তি ছিল, জেরা থেকে নিষ্কৃতির জন্য অভিষেকের একটি মামলা বিচারাধীন বিচারপতি সিনহা পালটা প্রশ্ন তোলেন যে মামলা বিচারাধীন থাকলে সমন পাঠানো যাবে না কোথায় ঠিক হয়েছে! এই শুনানির সপ্তাহখানেক বাদে অভিষেককে তলবের চিঠি পাঠায় ইডি ১৩ সেপ্টেম্বর বিরোধী মঞ্চ ‘ইন্ডিয়া’-র সমন্বয় কমিটির বৈঠক অভিষেকও একই দিনে তলবের বিষয়টি উল্লেখ করেছিলেন এদিন শশী পাঁজা এবং আরেক মন্ত্রী পার্থ ভৌমিকের অভিযোগ, ধূপগুড়িতে বিজেপি’র পরাজয়ও তলবের কারণ দুর্নীতির সরাসরি শিকার বিভিন্ন অংশই মনে করাচ্ছে যে অভিযোগ মারাত্মক হলেও তদন্ত করেনি রাজ্যের পুলিশ গোয়েন্দা বাহিনী সিবিআই বা ইডি নিজেরাও তদন্তে নামেনি রাস্তায় আন্দোলন আর আদালতের নির্দেশের জেরে তদন্তে নামতে হয়েছে সিবিআই এবং ইডি’কে বুধবারের তলবেও তদন্ত এগবে নাকি শুধু যাওয়া আসা, সে প্রশ্ন রয়েছে
নুসরতকে তলব করলো ইডি
ওয়েবে অভিষেক আসাদুজ্জামান নূরের
Whatsapp Web Down: হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে বড় সমস্যা ! বিপদ বাড়ল ডেস্কটপ ইউজারদের
গরমেও জ্বর, সর্দিকাশির সমস্যা ভোগাচ্ছে? কী করলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন?
lifestyle
রাস্তায় বেরোলেই প্রচন্ড দাবদাহ আর আর অফিসে ঢুকলেই এসির ঠান্ডা হাওয়া। রোদ থেকে বাড়ি ফিরেই এসির রিমোটে হাত চলে যায়। ঘরের তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামিয়ে না আনলে যেন স্বস্তি হয় না। এই ঠান্ডা-গরম থেকেই ঘরে ঘরে জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু থেকে বড় সকলেই। শুধু জ্বর নয়, নাক থেকে জল পড়া, নাক বন্ধ হয়ে আসা, গলাব্যথাও সঙ্গে জুড়ছে। আর ভাইরাসের সংক্রমণ হলে ডায়েরিয়ার সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকেরা আবার বলছেন, এই মরসুমে কেবল ঠান্ডা-গরম থেকেই নয় ইনফ্লুয়েঞ্জা, এইচ১এন১, এইচ৩এন২, কোভিডের মতো ভাইরাসের দাপটেও কিন্তু শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা বাড়ছে। অনেকের আবার গরমের সময় রোদ থেকে অ্যালার্জির সমস্যা হয়, সেই থেকেও শ্বাসনালিতে কফ জমে, নাক বন্ধ হয়ে যায়, কাশিও শুরু হয়। এই সব উপসর্গ দেখলে ঠিক কী করবেন? ১) চিকিৎসকদের মতে, এই রকম উপসর্গ দেখলেই সবার আগে মাস্ক পরা শুরু করুন আর অন্যদের থেকে বিশেষ করে শিশু এবং ঘরের বয়স্ক সদস্যদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন। ঘন ঘন হাত স্যানিটাইজ় করুন। ২) যদি দেখেন জ্বর ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছুঁয়ে গিয়েছে, তখন প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খেতে পারেন। কোভিডের মতো ভাইরাসের দাপটেও কিন্তু শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা বাড়ছে। ছবি: সংগৃহীত। ৩) নাক সুড়সুড় করলে স্যালাইন ওয়াটার (স্যালাইন ন্যাজ়াল স্প্রে) দিয়ে নাক পরিষ্কার করে নেবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টিহিস্টামিনিক ওষুধও নিতে পারেন। গলাব্যথা ও গলা খুসখুস করলে নুন জল দিয়ে কিংবা জলে বেটাডাইন মিশিয়ে গার্গল করুন। দিনে অন্তত তিন থেকে চার বার গরম জলের ভাপ নিন। ৪) এই সময়ে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। গরমে সুস্থ থাকার এর থেকে ভাল দাওয়াই হতে পারে না। ডায়েটের উপর নজর দিন। মরসুমের ফল এবং শাকসব্জি বেশি করে খাদ্যতালিকায় রাখুন। তেলমশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। ৫) এই সময় ধূমপান একেবারেই নয়। কেউ সামনে বসে ধূমপান করলেও সেই স্থান থেকে বেরিয়ে আসুন।
৪) এই সময়ে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে গরমে সুস্থ থাকার এর থেকে ভাল দাওয়াই হতে পারে না ডায়েটের উপর নজর দিন মরসুমের ফল এবং শাকসব্জি বেশি করে খাদ্যতালিকায় রাখুন তেলমশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন ৫) এই সময় ধূমপান একেবারেই নয় কেউ সামনে বসে ধূমপান করলেও সেই স্থান থেকে বেরিয়ে আসুন
ঠান্ডাগরম আর দূষণেই বাড়ছে সর্দি-জ্বর, কী করে সামলাবেন, জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা
সর্ষেবাটা দিয়ে রান্না করলেই তেতো হয়ে যায়? কী ভাবে বাটলে সর্ষের পদ চেটেপুটে খাবেন সকলে
ভারতের মুন মিশনকে টক্কর দিতে গিয়ে জোর ধাক্কা রাশিয়ার, ব্যর্থ হতে চলেছে মিশন লুনা-২৫?
দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন খালেদা জিয়া
politics
স্টাফ রিপোর্টার: রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।   শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়াকে দেখে এসে মওলানা ভাসানীর দুই মেয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা জানান।   মওলানা ভাসানীর মেয়ে মাহমুদা খানম ভাসানী বলেন, আমি খালেদা জিয়াকে দেখতে সিসিইউতে গিয়েছিলাম। তিনি খুবই দুর্বল, আস্তে করে আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। খালেদা জিয়া তার রোগমুক্তির জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।   ভাসানীর নাতি মাহমুদুল হক সানু বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে দেখার জন্য হাসপাতালে এসেছি। তার চিকিৎসকরা বলেছেন, তিনি এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। দেশে তার জন্য আর কোনো চিকিৎসার ব্যবস্থা বা সুযোগ নেই। বিদেশে উন্নত চিকিৎসাই এখন একমাত্র ভরসা। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে দেশের প্রথিতযশা চিকিৎসক ডা. জাফরউল্লাহ চোধুরীসহ জাতীয় নেতারা খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু সরকার রহস্যজনকভাবে ওই আহ্বান নাকচ করে অমানবিক আচরণ করে চলছে।   মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী আজীবন মজলুমের পক্ষে লড়াই করেছেন। যেখানে অন্যায় সেখানেই তিনি ছিলেন প্রতিবাদী কণ্ঠ। পাকিস্তান সরকারের ফাঁসির দড়ি থেকে তিনি যেমনিভাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্ত করেছিলেন। তেমনি দেশের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে নিপীড়নের হাত থেকেও তিনি রক্ষা করেছিলেন।   তিনি আরও বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা সরকারের কাছে আমাদের জোর দাবি জানাচ্ছি। এসময় ভাসানীর পরিবারে সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভাসানীর বড় মেয়ে রিজিয়া ভাসানী, হাবিব হাসান মনার, নাতনি সুরাইয়া সুলতানা। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান, খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দীন টুকু, চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
কিন্তু সরকার রহস্যজনকভাবে ওই আহ্বান নাকচ করে অমানবিক আচরণ করে চলছে   মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী আজীবন মজলুমের পক্ষে লড়াই করেছেন যেখানে অন্যায় সেখানেই তিনি ছিলেন প্রতিবাদী কণ্ঠ পাকিস্তান সরকারের ফাঁসির দড়ি থেকে তিনি যেমনিভাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্ত করেছিলেন তেমনি দেশের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে নিপীড়নের হাত থেকেও তিনি রক্ষা করেছিলেন   তিনি আরও বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা সরকারের কাছে আমাদের জোর দাবি জানাচ্ছি
খালেদার ভুয়া জন্মদিনের জন্য বিএনপির ক্ষমা চাওয়া উচিত
শব্দাঘাত
শরীরে আঘাতের অসংখ্য চিহ্ন, চিকিৎসক প্রজ্ঞাদীপার মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধন্দে পুলিশ
বাজেট ফ্রেন্ডলি গাড়ি আনল হুন্ডাই
technology
দক্ষিণ কোরিয়ার গাড়ি প্রস্তুতকারক হুন্ডাই মঙ্গলবার জানিয়েছে, তাদের জনপ্রিয় হ্যাচব্যাক গাড়ি স্যান্ট্রো এই মাসে নতুন রূপে ভারতে লঞ্চ হতে চলেছে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে শেষবার স্যান্ট্রোর একটি মডেল বাজারে এসেছিল। নতুন মডেলটির ইঞ্জিন CNG গ্যাসে চলতেও সক্ষম। মাইলেজ দেবে লিটার পিছু ২০ কিলোমিটার। HMIL পরিচালক ও সিইও ওয়াই কে কুন বলেছেন, অনলাইন ভোটে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার পর কোম্পানি ‘ফ্যামিলি কার’ হিসাবে এই গাড়িটি লঞ্চ করছে। এটি ‘modern tall boy’ car, অর্থাৎ লম্বা লোকজনের বসার ক্ষেত্রেও বেশ আরামদায়ক। চলতি মাসের ১০ থেকে ২২ তারিখ পর্যন্ত আগাম বুকিং করা যাবে। প্রথম পঞ্চাশ হাজার গ্রাহকরা আগাম বুক করতে পারবেন ১১,১০০ টাকার বিনিময়ে। The #AllNewSantro promises to offer low NVH levels. @HyundaiIndia #TuesdayThoughts pic.twitter.com/4nsFRHqwM6 — carblogindia (@carblogindia) October 9, 2018 ২০০১ থেকে ২০১০ সাল অবধি মধ্যবিত্তের সাধের গাড়ি কেনার হুজুগ উঠলে প্রথম পছন্দেই থাকত স্যান্ট্রো। তার প্রথম কারণ দাম, এবং গাড়িগুলি হত সত্যি বেশ আরামদায়ক। কম বাজেটেই গাড়িটিতে রয়েছে রি ইন্টার, EBD (electronic brake distribution), যা ব্রেকিং পাওয়ার কে কন্ট্রোল করে) ও ABS। কোনো এই রেঞ্জের গাড়িতে এই মূহুর্তে এই উন্নত পদ্ধতি নেই। সাধারণত গাড়ির সামনের দিকেই থাকে এসির আউটলেট। এই গাড়িটিতে পিছনের সিটের দিকেও থাকবে এসির আউটলেট। After the overwhelming response to the Naamkaran Contest, Hyundai unveils The #AllNewSANTRO – India’s Favourite Family Car. Stay tuned for more action! pic.twitter.com/VeDxkQMEOI — Hyundai India (@HyundaiIndia) October 9, 2018 Drove it for a while, @HyundaiIndia #TheAllNewSANTRO just have one thing to say so far… take my money!!!Love the Infotainment system (Bass Lovers will not need more) on this one also I belive this is how engines should be done in cars of this segment. pic.twitter.com/5P2N5jAYQw — Siddhartha Sharma (सिद्धार्था) (@SidnChips) October 9, 2018 লাখ দশেক টাকার ভারনা, থ্রেডায় Eco coating থাকে এসিতে, যাতে গাড়িতে দুর্গন্ধ না হয়। সেই ইকো কোটিং রয়েছে হুন্ডাইয়ের এই নতুন স্যান্ট্রোতেও। কোম্পানির দাবি, নতুন গাড়িটি অল্প বাজেটের মধ্যে গ্রাহককে সন্তুষ্ট করতে পারবে। তিনটি সিলিন্ডারের শক্তিশালী ইঞ্জিন রয়েছে। মিউজিক সিস্টেমে রয়েছে ৬ ইঞ্চির ডিসপ্লে। এবং ভয়েস কন্ট্রোল রয়েছে। যার ফলে গাড়ি চালানোর সময় ফোন ধরার প্রয়োজন হবে না। স্টিয়ারিং ছেড়ে ফোন ধরতে আর হবে না। মুখে বললেই অনায়াসেই কল ধরে নিতে পারবেন আপনি। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Hyundai santro to make comeback late october in india
The #AllNewSantro promises to offer low NVH levels. @HyundaiIndia #TuesdayThoughts pic.twitter.com/4nsFRHqwM6 — carblogindia (@carblogindia) October 9, 2018 ২০০১ থেকে ২০১০ সাল অবধি মধ্যবিত্তের সাধের গাড়ি কেনার হুজুগ উঠলে প্রথম পছন্দেই থাকত স্যান্ট্রো তার প্রথম কারণ দাম, এবং গাড়িগুলি হত সত্যি বেশ আরামদায়ক কম বাজেটেই গাড়িটিতে রয়েছে রি ইন্টার, EBD (electronic brake distribution), যা ব্রেকিং পাওয়ার কে কন্ট্রোল করে) ও ABS কোনো এই রেঞ্জের গাড়িতে এই মূহুর্তে এই উন্নত পদ্ধতি নেই সাধারণত গাড়ির সামনের দিকেই থাকে এসির আউটলেট এই গাড়িটিতে পিছনের সিটের দিকেও থাকবে এসির আউটলেট After the overwhelming response to the Naamkaran Contest, Hyundai unveils The #AllNewSANTRO – India’s Favourite Family Car. Stay tuned for more action! pic.twitter.com/VeDxkQMEOI — Hyundai India (@HyundaiIndia) October 9, 2018 Drove it for a while, @HyundaiIndia #TheAllNewSANTRO just have one thing to say so far… take my money!!!Love the Infotainment system (Bass Lovers will not need more) on this one also I belive this is how engines should be done in cars of this segment. pic.twitter.com/5P2N5jAYQw — Siddhartha Sharma (सिद्धार्था) (@SidnChips) October 9, 2018 লাখ দশেক টাকার ভারনা, থ্রেডায় Eco coating থাকে এসিতে, যাতে গাড়িতে দুর্গন্ধ না হয় সেই ইকো কোটিং রয়েছে হুন্ডাইয়ের এই নতুন স্যান্ট্রোতেও
Honda Elevate SUV: ভারতে প্রকাশ্যে এল হন্ডা এলিভেট, দারুণ ডিজাইনের সঙ্গে আনল এই বৈশিষ্ট্য
দারুণ ফিচার, আকর্ষণীয় স্টাইল, বাজেট ফ্রেণ্ডলি ল্যাপটপ আনল Asus
Meta Layoffs: ফের ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই মেটায়, কাদের ওপর পড়বে 'কোপ' ?
কিছু বেসরকারি কলেজ নিয়ে অভিযোগ রাজ্যপালের দুর্নীতি দমন সেলে, কী পদক্ষেপ করলেন আনন্দ বোস?
kolkata
৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ‘কাজ’ শুরু করে দিল রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের ‘দুর্নীতি দমন (অ্যান্টি করাপশন) সেল’-এর ‘কন্ট্রোল রুম’। রাজভবনে চালু করা ওই সেলের হেল্প লাইনে রাজ্যের কয়েকটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ইতিমধ্যেই জমা পড়েছে বলে শুক্রবার সকালে তাঁর ‘আমনে সামনে’ কর্মসূচিতে জানিয়েছেন রাজ্যপাল বোস। তিনি বলেন, ‘‘এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের ওই বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির অনুমোদন পুনর্নবীকরণ সাময়িক ভাবে স্থগিত রাখা হচ্ছে। এ বিষয়ে রিপোর্ট পাওয়ার পরে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।’’ বোসের এই ঘোষণা ঘিরে নতুন করে রাজভবন এবং রাজ্য সরকারের সংঘাত বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গত বুধবার রাজভবনে ‘অ্যান্টি করাপশন সেল’ গড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন বোস। তিনি জানান, সরাসরি এ বার রাজভবনেই দুর্নীতির অভিযোগ জানানো যাবে। তার জন্য কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। রাজ্যপালের কথায়, ‘‘কেউ টাকা চাইলে তার ছবি নিন। আমাকে পাঠিয়ে দিন। মুখ্যমন্ত্রী এই কথাই কোচবিহারে বলেছিলেন। আমি তা চালু করতে চাই। কেউ দুর্নীতি করলে জানান। আমরা তা উপযুক্ত জায়গায় পৌঁছে দেব।’’ শুক্রবার বোস বলেন, ‘‘আর্থিক অনিয়মের পাশাপাশি কিছু বেসরকারি কলেজের বাণিজ্যিক আচরণের ফলে পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলেও আমাদের কাছে অভিযোগ এসেছে। তাই এই পদক্ষেপ।’’ এর পরেই রাজ্যপালের ‘ইঙ্গিতপূর্ণ’ মন্তব্য ছিল, ‘‘রাজভবন লক্ষ্মণরেখার মধ্যে থেকে কাজ করছে।’’ রাজ্যপালের ওই ঘোষণার কিছু ক্ষণ পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে কার্যত ‘রাজভবনের এক্তিয়ার’ নিয়েই প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্যপাল মহাশয় নাকি দুর্নীতির ব্যাপারে স্পেশাল সেল করছেন। এটা কিন্তু রাজভবনের কাজ নয়। রাজ্যপালকে আমরা শ্রদ্ধা করি। যেটা রাজ্য সরকারের অধিকার, সেই অধিকারে উনি কোনও প্রয়োজন ছাড়াই হস্তক্ষেপ করছেন।’’ রাজ্যপাল হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে আসার পরে বোসের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক ভালই ছিল। তবে পরে রাজ্য সরকার তথা শাসকদলের সঙ্গে রাজভবনের টানাপড়েন শুরু হয়। পঞ্চায়েত ভোটের সময় হিংসা ও হানাহানি নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন তো বটেই, সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রকাশ্যে অসন্তোষ জানিয়ে শাসকদলের রোষের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্যপালকে। ভোট মিটতেই এ বার রাজ্যে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন বোস। রাজভবনে ‘কন্ট্রোল রুম’ খোলা নিয়ে তাঁকে ‘বিজেপির দালাল’ বলে কটাক্ষ করেছে শাসক তৃণমূল।
তাই এই পদক্ষেপ’’ এর পরেই রাজ্যপালের ‘ইঙ্গিতপূর্ণ’ মন্তব্য ছিল, ‘‘রাজভবন লক্ষ্মণরেখার মধ্যে থেকে কাজ করছে’’ রাজ্যপালের ওই ঘোষণার কিছু ক্ষণ পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে কার্যত ‘রাজভবনের এক্তিয়ার’ নিয়েই প্রশ্ন তোলেন তিনি বলেন, ‘‘রাজ্যপাল মহাশয় নাকি দুর্নীতির ব্যাপারে স্পেশাল সেল করছেন এটা কিন্তু রাজভবনের কাজ নয় রাজ্যপালকে আমরা শ্রদ্ধা করি যেটা রাজ্য সরকারের অধিকার, সেই অধিকারে উনি কোনও প্রয়োজন ছাড়াই হস্তক্ষেপ করছেন’’ রাজ্যপাল হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে আসার পরে বোসের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক ভালই ছিল তবে পরে রাজ্য সরকার তথা শাসকদলের সঙ্গে রাজভবনের টানাপড়েন শুরু হয়
বিশ্ববিদ্যালয় বিলে কেন সই করেননি রাজ্যপাল বোস? রাজভবনের কাছে কলকাতা হাই কোর্ট হলফনামা চাইল
চুমুকাণ্ডে অভিযুক্ত কর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি তদন্ত শুরু করল স্পেনের সরকার
এবার অভিধানে ‘পেলে’
পূর্ব জেরুজালেমে বন্দুক হামলায় ৭ জন নিহত
international
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদিদের একটি উপাসনালয়ে হামলা চালিয়েছে বন্দুকধারীরা। এতে অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে শহরের নেভ ইয়াকভ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহতের সংখ্যা জানিয়েছে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে ইসরায়েলের স্বাস্থ্য পরিষেবা মৃতের সংখ্যা পাঁচ বলছে। এছাড়া আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে। যাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে হাসপাতালে। এর মধ্যে একজন ৭০ বছর বয়সী নারী রয়েছেন। এদিকে ইসরায়েলি পুলিশ একে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ বলে দাবি করছে। তারা বলছে, এই হামলা নেভ ইয়াকভের একটি উপাসনালয়ে ঘটেছে। ঘটনাটি এমন এক সময় ঘটলো, যখন অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। ওই এলাকায় প্রায় দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা ছিল এটি। ইসরায়েলি পুলিশ দাবি করছে, রাত সোয়া ৮টার দিকে একটি গাড়িতে করে আসে বন্দুকধারীরা। এরপর তারা উপাসনালয় হিসেবে ব্যবহৃত ভবনে গুলি চালায়। ১৯৬৭ সালে মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধের পর নেভ ইয়াকভ শহরটিকে জেরুজালেমের সঙ্গে যুক্ত করে ইসরায়েল। তবে ফিলিস্তিনসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এটিকে ইসরায়েলের অবৈধ দখল বলে আসছে। এদিকে গাজায় হামাসের মুখপাত্র হাজেম কাসেম রয়টার্সকে বলেন, শুক্রবারের এই হামলা ছিল ইসরায়েলি দখলদারদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। কারণ এর আগে দখলদাররা জেনিন শরণার্থী শিবিরে হামলা চালায়। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ //
ঘটনাটি এমন এক সময় ঘটলো, যখন অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন গত বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে ওই এলাকায় প্রায় দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা ছিল এটি ইসরায়েলি পুলিশ দাবি করছে, রাত সোয়া ৮টার দিকে একটি গাড়িতে করে আসে বন্দুকধারীরা এরপর তারা উপাসনালয় হিসেবে ব্যবহৃত ভবনে গুলি চালায় ১৯৬৭ সালে মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধের পর নেভ ইয়াকভ শহরটিকে জেরুজালেমের সঙ্গে যুক্ত করে ইসরায়েল তবে ফিলিস্তিনসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এটিকে ইসরায়েলের অবৈধ দখল বলে আসছে
পাকিস্তানে সেনা-সন্ত্রাসী তুমুল বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৬
যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরিতে স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ৩
দেশের পথে প্রধানমন্ত্রী